![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এখন সময় দুপুর সাড়ে তিনটা।
এখনো দুপুরের খাবার খাওয়া হয় নাই। এই মুহুর্তে আমি রমনা পার্কে বসে আছি। আজ আমার কোথাও যাওয়ার নাই। বেঞ্চে বসে থাকতে ভালো লাগছে। রোদ আমার গায়ে লাগছে না। বিশাল একটা অশ্বথ গাছের নিচে আমি। রমনা পার্কে এলে আমি এই গাছটার নিচেই বসি। এই শহরের মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা রমনা পার্ক। একমাত্র এখানেই আছে অনেক রকম গাছপালা। বিশুদ্ধ বাতাস। নানান রকম মানুষ। ভরদুপুরবেলা যারা পার্কে এসে বসে থাকে তারা নিঃসঙ্গ মানুষ।
আপাতত সমস্যা হলো আমার গলা শুকিয়ে গেছে।
মনে হচ্ছে এক বালটি পানি খেয়ে ফেলতে পারবো। আগে বাচ্চা মেয়েরা কলসে করে পার্কে পানি বিক্রি করতো। বিনিময়ে এক টাকা-দুই টাকা যে যা দিতো হাসিমুখে নিতো। এখন এরকম কেউ নেই। এখন কিছু চ্যাংড়া পোলাপান পানির বোতল বিক্রি করে। ২০ টাকা পানির বোতল কিন্তু দাম চায় ৫০ টাকা। পকেটে টাকা থাকলে এখন আমি ৫০ টাকা দিয়েই এক বোতল পানি কিনতাম। এখন যদি কেউ আমাকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি অথবা এক গ্লাস লেবুর শরবত দেয়- তাহলে আমি কোনটা খাবো?
এখন আমি ধানমন্ডি যাবো।
সেখানে একটা সুন্দর মসজিদ আছে। সেখানে আমি আছর বা মাগরিব পর্যন্ত ঘুমাবো। মসজিদটা ভালো। নামাজ শেষ হয়ে গেলেই এসি অফ করে দেয় না। এই মসজিদের ইমাম সাহেবের সাথে আমার ভালো খাতির আছে। তার টুকটাক কাজ করে দেই আমি। প্রতিদিন ইমাম সাহেবের খাবার আসে এক সচিবের বাসা থেকে। সচিব সাহেবের স্ত্রী একজনের যে খাবার দেয়, তিনজন সেই খাবার অনায়াসে খেতে পারে। ইচ্ছা আছে একদিন সচিব স্যারের স্ত্রীর সাথে দেখা করে বলব, আপনার হাতের রান্না ভালো।
সমস্যা হলো পকেট ফক্কা।
ধানমন্ডি যেতে হবে হেটে হেটে। টানা দেড় ঘন্টা হাটা আমার জন্য কোনো বিষয়ই না। আমি শাহেদ জামাল একবার শাহবাগ থেকে হেটে হেটে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত গিয়েছি। অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে নারায়ণগঞ্জ থেকে পায়ে হেটে ঢাকা এসেছিলেন। হুমায়ুন ফরিদীর নারায়ণগঞ্জ থেকে হেটে আসার কথাটা ভাবলে আমি শক্তি পেয়ে যাই। তখন অনেক হাটতে পারি। আমার পা দুটা যেন এগারো নম্বর বাস হয়ে যায়। ক্যাম্পাসে এক বড় ভাই বলতো- এগারো নম্বর থাকতে তোমরা বাস-রিকশায় উঠো কেন?
ইমাম সাহেব আর শাহেদ জামাল খেতে বসেছে।
খাবে শুধু শাহেদ জামাল। ইমাম সাহেব খাবেন না, কারণ ইমাম সাহেব রোজা রেখেছেন। রোজা রাখার কারণ তার দ্বিতীয় সন্তান প্রায় আগত। সন্তান যেন সুস্থ অবস্থায় দুনিয়ায় আসতে পারেন সেই কামনায় আজ তিনি রোজা রেখেছেন। শাহেদকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য ইমাম সাহেবকে বসতে হয়েছে। শাহেদ বলেছে, রোজাদার ব্যাক্তির সামনে বসে খাওয়া ঠিক না। ইমাম সাহেব বলেছেন, ইহা ভুল কথা। যে রোজা রাখেনি সে খাবে। যে রোজা রেখেছে সে খাবে না। সহজ হিসাব। ইসলাম নিষ্ঠুর ধর্ম নহে।
যাইহোক, পাচ বাটির বিশাল এক টিফিন বক্স।
ইমাম সাহব বললেন, সচিব সাহেবের বাসার রান্না মাশাল্লাহ ভালো। খেয়ে তৃপ্তি পাই। ইমাম সাহেব আমাকে খাবার বেড়ে দিলেন। লাল শাক বাজি, শাকের মধ্যে চিংড়ি মাছ আছে। এই চিংড়ি মাছটা যেন লালশাকের স্বাদ তিন গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ইলিশ মাছের ডিম দিয়ে করলাভাজি আছে। খেতে দারুণ হয়েছে। আছে চান্দা মাছ ফ্রাই। কাইকা মাছ বেগুন দিয়ে। ডালটা অসাধারণ হয়েছে। সামান্য ডালও যে এত স্বাদ হতে পারে শাহেদ জামালের ধারনা ছিলো না। শাহেদ জামালের ধারনা এই সচিবের স্ত্রীর বাড়ি মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমনপুর হবে।
শাহেদ জামাল খেয়ে ঘুম দিলো।
তাকে মসজিদে ঘুমাতে হয়নি। ইমাম সাহেবের রুমেই ঘুমিয়ে গেলো। রুমে এসি আছে। এই এসি সচিব সাহেব কিনে দিয়েছেন। সচিব সাহেব শ্বাশুড়ি মারা গেলে, ইমাম সাহেব কোরআন খতম দিয়েছেন, দোয়া করেছেন- হাদিয়া হিসেবে সচিব সাহেব এই এসি দিয়েছেন। দরাজ দিল সচিব সাহেবের। শাহেদের ইচ্ছা সচিব সাহেবের সাথে একদিন দেখা করবে। যাইহোক, ঠান্ডা হাওয়ায় শাহেদ জামাল গভীর ঘুম দিলো। অনেকদিন পর সে সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখলো।
স্বপ্নটা এই রকম: নীলার সাথে তার বিয়ে হয়েছে।
শাহেদ আর নীলা গ্রামে চলে গেছে। শাহেদ সারাদিন জমিতে কাজ করে। দুপুরবেলা নীলা শাহেদের জন্য খাবার নিয়ে যায়। ছাতিম গাছের নিচে বসে শাহেদ জামাল ভাত খায়। পাশে বসে থাকে নীলা। সন্ধ্যায় শাহেদ বাসায় ফিরে। বাসায় ফেরার আগে বাজার করে সামান্য। তরিতরকারি সাথে শাহেদ কি মনে করে একটা শাড়ি কিনে ফেলে। চুন্ডি শাড়ি। সবুজ রঙের। শাড়ির জমিনটা দেখার মতো।
আজ দুপুরে খাওয়া শেষে নীলা যখন হাত মোছার জন্য শাড়ির আচল এগিয়ে দিয়েছিল,
তখন শাহেদ দেখেছে, শাড়িটা অনেকখানি ছিড়ে গেছে। শাড়ি হাতে পেয়ে নীল অনেক খুশি। তার চোখে পানি চলে এসেছে। পানি চলে আসাটা স্বাভাবিক। বাঙালি মেয়েরা প্রিয় মানুষের কাছ থেকে শাড়ি পেলে অকারনেই চোখ ভিজে যায়। রাতের খাবার শেষ করে, শাহেদ আর নীলা উঠানে বসেছে। নীলা নতুন শাড়িটা পরেছে। আকাশে বিশাল একটা চাঁদ উঠেছে। নীলা শাহেদকে একটা সুখবর দিলো। এক আকাশ ভালোবাসা নিয়ে শাহেদ নীলাকে জড়িয়ে ধরলো। কপালে চুমু খেলো।
রাত এগারোটায় শাহেদ জামালকে পুলিশ গ্রেফতার করলো।
সে পুলিশের কাছে তার অপরাধ জানতে চাইলো না। নিশ্চয়ই পুলিশ কোনো না কোনো মামলা দিয়ে দেবে। দোষ ত্রুটি কিছু না পেলে আওয়ামী লীগ বলে চালিয়ে দেবে। যাক, এক বছর কারাগারে থাকুক। এই এক বছর সে শুধু বই পড়বে। ফালতু বই পড়বে না। শুধু ধর্মীয় বই পড়বে। খুব মন দিয়ে পড়বে। যদিও আগে শাহেদ জামাল সকল ধর্মীয় গ্রন্থ গুলো পড়েছে। তবে মন দিয়ে পড়ে নাই, খাপছাড়া ভাবে পড়েছে। এবার সে সময় নিয়ে পড়বে, মন দিয়ে বুঝে পড়বে।
প্রথমে পড়বে মহান গ্রন্থ আল-কোরআন।
তারপর বাইবেল। বাইবেল শেষ করে পড়বে হাদীস। নবীজির হাদিস। এবং সবশেষে পড়বে ত্রিপিটক। যদি ধর্মীয় বিষয় গুলো তার মনে ধরে, তাহলে সে একদম খাটি ধার্মিক হয়ে যাবে। তার হাতে সব সময় থাকবে তজবি। নামাজ পড়তে পড়তে কপালে স্থায়ী কালো দাগ থাকবে। মুখ ভরতি থাকবে দাড়ি। এবং সে সোয়াবের আশায় মৃত মানুষদের গোছল করাবে এজন্য সে কোনো টাকা নেবে না। প্রয়োজনে সে মৃত ব্যাক্তিদের জন্য কবর খুড়বে। যে সমস্ত কাজে সোয়াব আছে, সেসব কাজ শাহেদ জামাল আমৃত্যু করে যাবে। আমল করা ভালো। আমল করলে ইহকালেই অনেক কিছু পাওয়া যাবে। দুই তিনবার হজ্ব করে নামের আগে পরে হাজী/ আলহাজ্ব লাগিয়ে দেবো।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: এটা আমার ব্যর্থতা।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: যাইহোক, পাচ বাটির বিশাল এক টিফিন বক্স।
ইমাম সাহব বললেন, সচিব সাহেবের বাসার রান্না মাশাল্লাহ ভালো। খেয়ে তৃপ্তি পাই। ইমাম সাহেব আমাকে খাবার বেড়ে দিলেন। লাল শাক বাজি, শাকের মধ্যে চিংড়ি মাছ আছে। এই চিংড়ি মাছটা যেন লালশাকের স্বাদ তিন গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। ইলিশ মাছের ডিম দিয়ে করলাভাজি আছে। খেতে দারুণ হয়েছে। আছে চান্দা মাছ ফ্রাই। কাইকা মাছ বেগুন দিয়ে
সচিব সাহেবের বেতন কত? এতো আলিশানি খাবার পাঠান!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: সচিব সাহেবের বেতন কত জানি না।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: জীবনের প্রদীপই নিভু নিভু। আর আপনি বলছেন স্বপ্নের কথা।
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সচিব সাহেবের বেতন কত? এতো আলিশানি খাবার পাঠান!
সচিব সাহেবের বেতন লাগবে কেন? তার কি অন্য কোন আয় থাকতে পারে না।
তিনি কি বেতনের আশায় চাক্রি করেন নাকি?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের সচিবেরা রাজকীয় জীবনযাপন করেন।
৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ইমাম সাহেব রোজা আছেন সেটা যিনি খাবার পাঠিয়েছেন তিনি জানেন না?
ইমাম সাহেব জানান নি ?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ঝড় হোক, তুফান হোক, হরতাল হোক, কার্ফু হোক- সচিব সাহেবের বাসা থেকে দেড়টা থেকে দুটার মধ্যে খাবার চলে আসে।
ইমাম সাহেব রোজা নাকি এটা সচিব সাহেব জানেন না। সচিব সপ্তাহে একদিন মসজিদে আসেন। জুম্মা বারে।
ইমাম সাহেব জানান নাই। কারন ইমাম সাহেবের মোবাইলে টাকা নাই, ডাটাও নাই।
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১১
বেগম রোকেয়া বলেছেন: জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় অবসরপ্রাপ্ত সচিব প্রশান্ত কুমার রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা জানি।
আগামী নির্বাচনের পর সবাই কারাগার থেকে জামিনে বের হবেন। এবং বিদেশ চলে যাবেন। এভাবেই আমাদের দেশের দূর্নীতিবাজ বেচে আছ্বেন। ভালো আছেন।
৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১৩
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: তিনি কি বেতনের আশায় চাক্রি করেন নাকি?
কথা সত্য? বেতন দিয়ে কি আর বেগম পাড়ায় বাড়ি হয়?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যদি সরকারি চাকরি করতেন, তাহলে কি আপনার বেগম পাড়ায় বাড়ি থাকতো?
৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩
এ পথের পথিক বলেছেন: আপনি একটা মিথ্যা গপ্প লিখেছেন ।
এ গপ্পের মধ্যে আমি আপনার সেই পুরানো ইসলামকে আক্রমন করার চিত্র দেখতে পাচ্ছি ।
এসি রুম, কুরআন খতম, পুলিশের গ্রেফতাম, স্বপ্ন দেখা, বই পড়া এসব আপনার মনগড়া চিন্তা চেতনা থেকে এসেছে, যদিও একটা বাস্তবিক রুপ দেয়ার চেষ্টা করেছেন যাতে এসব চরিত্র সবার মনে ফুটে ওঠে ।
বাংলা সাহিত্যে ইসলাম বিদ্বেষ ।। আপনার গুরুদের মুখোশ উন্মোচন, কারন লেখা ঠিক আপনার গুরুদের মত ।
সালাম ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: এই গল্প মিথ্যা হোক বা সত্য হোক তাতে কিছুই যায় আসে না।
আপনার চোখ নেই। এই গল্পে আপনি অনেক কিছুই দেখতে পাননি। আমি দেখিয়ে দিচ্ছি-
১। রমনা পার্কে পানি বিক্রি করা মেয়েটাকে দেখেন নাই।
২। শাহেদ জামাল নামে এক বেকার যুবককে দেখেন নাই।
৩। ইমাম সাহবের স্ত্রীর বাচ্চা হবে, ইমাম সাহেব রোজা রেখেছেন সেটা দেখেন নাই।
৪। হুমায়ূন ফরিদী দেশ স্বাধীন হওয়ার আনন্দে পায়ে হেটে নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা চলে আসছেন, সেটা দেখেন নাই।
৫। শাহেদ নীলাকে পায়নি। নীলার অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ছে, সেসব আপনি কিছুই দেখেন নাই।
৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: সব ধর্ম গ্রন্থ এখন ডাষ্টবিনে ফেলা হচ্ছে।চীনারা ফেলছে কোরান নরডিক দেশগুলিতে বাইবেল।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ডাস্টবিনে ফেলা অন্যায়। না ফেলে লাইব্রেরীতে দান করে দেওয়া অনেক ভালো।
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই যুগে ধর্মের আর বেল নাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবী যতদিন থাকবে, ততদিন ধর্ম থাকিবে। ইহা সত্য। মিথ্যা নয়।
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মাথা কাজ করা বন্ধ করে দেয়। কি মন্তব্য লিখব?