নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

২০০৬ এর ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।২২৮ অক্টোবর রাজপথে হাসিনার দ্বারা লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দায়ে শেখ হাসিনার ফাসি চাই।

সত্যের সেনানীরা নেবেনাকো বিশ্রাম ! আমাদের সংগ্রাম চলবেই অবিরাম।

রাজনীতি

আমার সোনার বাংলা ........... আমি তোমায় ভালবাসি................ বাংলাদেশ ...........আমার অহংকার।

রাজনীতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রানজিট বা করিডোর সুবিধা প্রদান করলে কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা হবে? ডা: দীপু মনিরা কি চান?

১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৭:৪৯

মন্ত্রিসভা গঠন করার সময় শেখ হাসিনা ‘চমক' দেখানোর কথা বলেছিলেন। আসলেও ‘চমক' তিনি যথেষ্টই দেখিয়েছেন। দেখে-শুনে বাছাইও এমনভাবে করেছেন যে, তার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের দেখে সচেতন অনেকে এমনকি ভীত না হয়ে পারেননি। ভীত হওয়ার কারণ, রাষ্ট্র ও সরকার পরিচালনা মোটেও ‘চমক' দেখানোর বিষয় নয়। এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে দেশ ও জাতির সবকিছু। যাদের দেখে বেশি ভীত হতে হয়েছিল, তাদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তিনি সামলাতে পারবেন কি না- এমন প্রশ্ন উঠেছে কিছু সঙ্গত কারণে। বিদেশ সফর এবং বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিদেশীদের সঙ্গে মেলামেশার বিষয়টি স্বভাবতই প্রাধান্যে এসেছে। উল্টো কথাও অবশ্য শোনা গেছে। কেউ কেউ বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাধারণত ভারতের বাইরে খুব একটা যেতে হয় না। মাঝখানে শুধু সেপ্টেম্বরে যেতে হয় জাতিসংঘে। এই উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন মরহুম আবদুস সামাদ আজাদ। তিনি নিজে গাড়ি চালিয়ে সড়ক পথেও ভারতে গিয়েছিলেন। সুতরাং ডাক্তার দীপু মনিকে তেমন সমস্যায় পড়তে হবে না।



সমস্যায় পড়া দূরে থাক, বাস্তবে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন্তু প্রথম দিনগুলো থেকেই নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে চলেছেন। বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গে সাবলীলভাবে হাত মেলানোর মাধ্যমে শুধু নয়, অন্য সব দিক থেকেও ডাক্তার দীপু মনি জানান দিচ্ছেন যে, তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পাঠকরা কথাটার মধ্যে কোনো ইঙ্গিত লক্ষ্য করে থাকবেন। এ ইঙ্গিত ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ক। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে যে অতি দ্রুত ‘উন্নতি' ঘটতে থাকবে, তা প্রত্যাশিতই ছিল। শেখ হাসিনার দিক থেকেও নির্বাচনের পর পর এ ব্যাপারে ধারণা পাওয়া গিয়েছিল। সরকারিভাবে ফলাফল ঘোষিত হওয়ার আগেই শেখ হাসিনা ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জিকে ফোন করে অনুরোধ জানিয়েছেন, তিনি যেন ‘বৌদিকে' সঙ্গে নিয়ে ঢাকায় আসেন এবং তার (শেখ হাসিনার) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্খিত থাকেন। এদিকে নির্বাচনের একদিন পর, ৩১ ডিসেম্বরই ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী শেখ হাসিনার সঙ্গে ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ' করতে সুধা সদনে গেছেন। হাজার ব্যস্ততার মধ্যে শেখ হাসিনাও মিস্টার চক্রবর্তীকে দু'ঘন্টা ধরে ‘সৌজন্য সাক্ষাতের' সুযোগ দিয়েছেন। বোঝা যাচ্ছিল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী যাকেই বানানো হোক না কেন, তাকেই ভারতের ব্যাপারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীও নেত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছা পূরণ করে চলেছেন।



এর প্রথম প্রমাণ পাওয়া গেছে তার প্রথম সংবাদ সম্মেলনে। শেখ হাসিনা যে দিন সরকার গঠন করেছেন সে দিনটি থেকে প্রায় প্রতিদিনই দু'চারজন করে বাংলাদেশীকে হত্যা করছে বিএসএফ। নিরীহ বাংলাদেশীদের হত্যার মধ্য দিয়ে ভারতের ‘বুত্বপূর্ণ' মনোভাবের প্রকাশ ঘটলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোনো উচ্চবাচ্য করেননি। অথচ গণতান্ত্রিক সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বিএসএফের এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো দীপু মনিদের কর্তব্য ছিল। অন্য যে কোনো দেশ হলে ভারতের হাই কমিশনারকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে আনা হতো এবং ভারত সরকারের কাছে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হতো। কিন্তু দীপু মনিরা কিছুই করেননি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাই বলে আবার চুপচাপ বসেও ছিলেন না। তিনি নিজে এবং তার সহকর্মী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ভারতকে ট্রানজিট ও সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করতে দেয়ার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছেন। মনে হচ্ছে যেন ভারতকে বন্দর ও ট্রানজিট দেয়ার শর্তেই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে! এখানেই শেষ নয়। প্রথম সংবাদ সম্মেলনেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য বাংলাদেশের দরোজা খুলে দেয়ার নামান্তর হলেও তারা সাউথ এশিয়ান টাস্ক ফোর্স গঠন করবেন। বলা দরকার, এ ব্যাপারে ভারতের হাই কমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে সঙ্গ ও সমর্থন দিয়ে চলেছেন। ১২ জানুয়ারিও তিনি ট্রানজিটের জন্য জোর তাগিদ দিয়েছেন। জানিয়েছেন, আগামী মাস ফেব্রুয়ারিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রণব মুখার্জির বাংলাদেশ সফরকালে ট্রানজিট ও সন্ত্রাস দমনই হবে প্রধান আলোচ্য বিষয়। প্রলোভন দেখিয়ে পিনাক চক্রবর্তী বলেছেন, ভারতের পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানও চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি করবে। ফলে বাংলাদেশ বিপুল অংকের রাজস্ব আয়ের সুযোগ পাবে। বাংলাদেশকে রীতিমতো ‘জ্ঞান' দেয়ার ঢঙে মিস্টার চক্রবর্তী আরো বলেছেন, ট্রানজিট কোনো ‘রাজনৈতিক বিষয়', এটা নিতান্তই একটি ‘অর্থনৈতিক ইস্যু'!



এখন দেখা যাচ্ছে, সবকিছুর পেছনে আসলেও সুচিন্তিত পরিকল্পনাই ছিল। ‘এমন এক অবস্খায়' রেখে গেছেন বলেই ফখরুদ্দীনরা বিদায় নেয়ার পর পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী থেকে ভারতের হাই কমিশনার পর্যন্ত সবাই একযোগে তৎপর হয়ে উঠেছেন। প্রসঙ্গক্রমে ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার ব্যাপারে আপত্তি ও প্রতিবাদের কারণ উল্লেখ করা দরকার। বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করলেও ভারত নিজে কিন্তু কোনো দেশকে কখনো ট্রানজিট বা করিডোরের সুবিধা দেয়নি। ১৯৪৭ সালের আগস্টে পাকিস্তান ও ভারত স্বাধীনতা পাওয়ার পর ‘পূর্ব পাকিস্তান' তথা বর্তমান বাংলাদেশের প্রয়োজনে মাত্র ছয় মাসের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহার করতে দেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। জবাবে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরদার বল্লভ ভাই প্যাটেল বলেছিলেন, ছয় ঘন্টার জন্যও ট্রানজিট সুবিধা দেয়া হবে না। ভারতের এই নীতির কারণে এখনো ভূমি বেষ্টিত নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ভারতের ওপর দিয়ে চীন ও পাকিস্তানেও পণ্য আনা-নেয়া করতে পারছে না বাংলাদেশ। ভারত সব সময় তার নিরাপত্তার বিষয়টিকে সামনে নিয়ে এসেছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে একই ভারত নিরাপত্তার প্রশ্নকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে।



অন্য কয়েকটি তথ্যও বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে লক্ষ্য করা দরকার। মুখে ট্রানজিট বলা হলেও ভারতের উদ্দেশ্য আসলে করিডোর আদায় করা। কারণ ট্রানজিটের অর্থ এক দেশের ভেতর দিয়ে অন্য দেশে যাওয়ার সুযোগ। অন্যদিকে ভারত চাচ্ছে ভারতেরই এক অঞ্চল থেকে অন্য কয়েকটি অঞ্চলে যাতায়াত করার সুযোগ। একে করিডোর বলা হয়। বাস্তবেও সকল উপলক্ষে ভারত বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে নিজের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে যাতায়াত ও পণ্য পরিবহন করার সুযোগ চেয়েছে। এখনো তাই চাচ্ছে। নতুন করে এই চেষ্টার শুরু হয়েছিল গত বছরের এপ্রিলে। ভারত সে সময় এমন একটি চুক্তির খসড়া পেশ করেছিল যা স্বাক্ষরিত হলে ভারতের পণ্যবাহী যান ও কনটেইনার কার্গো বেনাপোল স্খলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতো এবং তামাবিল হয়ে মেঘালয়, বিবির বাজার হয়ে ত্রিপুরা এবং খাগড়াছড়ি হয়ে মিজোরামে যেতে পারতো। ভারতের যাত্রীবাহী যানবাহনও বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের রাজ্যগুলোতে যাতায়াত করতো।



ভারত একই সঙ্গে রেল ট্রানজিটের জন্যও পৃথকভাবে প্রস্তাব দিয়েছিল। প্রস্তাবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান পাঁচটি রেল সংযোগ দিয়ে ট্রানজিট কার্যকর করতে বলা হয়েছিল। গেদে-দর্শনা, সিঙ্গাবাদ-রোহনপুর, পেট্রাপোল-বেনাপোল এবং রাধিকাপুর-শাহজাদপুর ছাড়াও আখাউড়া থেকে ত্রিপুরার আগরতলা পর্যন্ত রেল লাইনের মিসিং লিংক তৈরি করতে বলেছিল ভারত। এ লাইনটি চালু হলে ভারত কলকাতা থেকে আগরতলা পর্যন্ত সরাসরি রেল চলাচলের সুবিধা পাবে। এর ফলে কলকাতা থেকে আগরতলার দূরত্ব ১৫০০ কিলোমিটারের স্খলে কমে হবে মাত্র ৩৫০ কিলোমিটার। অন্য এক প্রস্তাবে ভারত আশুগঞ্জে পোর্ট অব কল সুবিধা চেয়েছে। এই সুবিধা দেয়া হলে পশ্চিম বঙ্গ থেকে নৌপথে আশুগঞ্জ পর্যন্ত পণ্য এনে ভারত আখাউড়া-আগরতলা রেল লাইনের মাধ্যমে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে পণ্য পাঠাতে এবং ওই সব রাজ্য থেকে মূল ভূখণ্ডে পণ্যসামগ্রী নিয়ে যেতে পারবে। উল্লেখ্য, ভারতের পক্ষ থেকে সমগ্র বিষয়টিকে কেবলই ‘অর্থনৈতিক ইস্যু' হিসেবে সামনে আনা হয়েছে­ যেন এর সঙ্গে রাজনৈতিক এবং সামরিক বা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কোনো কিছু জড়িত নেই! অন্যদিকে বাস্তবতা হলো, ভারতকে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ট্রেন ও যানবাহন চলাচল করার সুবিধা দেয়া হলে দেশের নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে বিঘিíত হবে। কারণ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ‘সেভেন সিস্টারস' নামে পরিচিত রাজ্যগুলোতে বহু বছর ধরে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম চলছে। পাঁচ লাখের বেশি ভারতীয় সেনা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নিয়োজিত রয়েছে। ট্রানজিটের আড়ালে করিডোর দেয়া হলে ভারত বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে তার সেনাবাহিনী এবং অস্ত্রশস্ত্র আনা-নেয়া করবে। এর ফলে বাংলাদেশ অযথা উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত হবে। স্বাধীনতা সংগ্রামীরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ শুরু করতে পারে। তেমন অবস্খায় বাংলাদেশকে ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যায় তথা সশস্ত্র যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে হবে। এক পর্যায়ে ভারতের সেনাবাহিনী বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে পড়বে। ওদিকে সাত রাজ্যের স্বাধীনতা সংগ্রাম চলতে থাকবে অনির্দিষ্ট সময় ধরে। তারা স্বাধীনতা অর্জন করলেও ভারত তা মেনে নিতে চাইবে না। ভারত তখন বাংলাদেশে অবস্খান করে রাজ্যগুলোকে দমন ও ধ্বংস করতে চাইবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ ভারতের অধীনস্খ হয়ে পড়বে।



পোর্ট ট্রানজিট দেয়া হলে আন্তর্জাতিকভাবেও বাংলাদেশ টার্গেটে পরিণত হতে পারে। কারণ ভারত চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর দিয়ে পণ্যের সঙ্গে অস্ত্রশস্ত্রও আনা-নেয়া করবে। তেমন অবস্খায় ভারতের শত্রু ও প্রতিদ্বন্দবী রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশকে শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্খা নেয়ার চেষ্টা চালাবে। বাংলাদেশ কখনো আক্রান্ত হলেও ভারতই সুযোগ নেবে, ফায়দা হাসিল করবে। দেশটি পাশে দাঁড়ানোর যুক্তি দেখিয়ে তার সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দেবে। পরিণতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে।



এভাবে যে কোনো পর্যালোচনায় দেখা যাবে, ট্রানজিট বা করিডোর দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের লাভবান হওয়ার সামান্যও সম্ভাবনা নেই। কারণ যে অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তথা বাণিজ্যকে ট্রানজিটের আড়াল বানানো হচ্ছে তার কোনো ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ কখনো লাভবান হতে পারেনি। ভারতের নীতি-মনোভাবের পরিণতিতে একদিকে বাংলাদেশের রফতানি আয়ে ধস নামছে, অন্যদিকে আমদানি ব্যয় বেড়ে চলেছে লাফিয়ে লাফিয়ে। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুধু নয়, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যসব দেশের সঙ্গেও ভারতের আচরণ একই রকম। বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতারা অনেক উপলক্ষেই অভিযোগ করেছেন, ভারতীয়দের হীন মানসিকতার কারণে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোতে বাণিজ্যের সম্প্রসারণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ভারতের সদিচ্ছা থাকলে এই অঞ্চলের দেশগুলোও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারতো। বড় কথা, স্বাধীনতা পরবর্তী প্রাথমিক দিনগুলো থেকেই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে ভারত বাংলাদেশকে ঘাটতির মধ্যে রেখে এসেছে। ভারতের এই নীতির পরিণতিতে বাংলাদেশ ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে তো পারছেই না, কোনো কোনো অর্থ বছরে পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় বাংলাদেশের রফতানির পরিমাণ অনেক কমেও যাচ্ছে। কারণ, ভারতীয়রা বাংলাদেশের ভেতরে নিজেদের পণ্য ঠেলে দেয়ার ব্যাপারেই বেশি ব্যস্ত থাকে­ অনেক বেশি পরিমাণ ও ধরনের পণ্য পাঠায় তারা চোরাচালানের অবৈধ পথে। বাংলাদেশ থেকে আমদানি করার ক্ষেত্রেও ভারতীয়রা চোরাচালানের মাধ্যমেই বেশি আমদানি করে।



সম্পর্কের দোহাই দিয়ে যতো আশার বাণীই শোনানো হোক না কেন, সকল তথ্য-পরিসংখ্যানে স্পষ্ট হয়েছে, বাংলাদেশের প্রতি ভারতীয়দের নীতি ও মনোভাবে পরিবর্তন ঘটবার কোনো সম্ভাবনা নেই। ভারতীয় নেতারা যে প্রতারণাপূর্ণ নীতি-কৌশল অবলম্বন করেন, তার বড় ধরনের একটি প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল সিডরের পর পর। সরকারিভাবে অঙ্গীকার করা সত্ত্বেও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং এদেশের কারো কারো ‘দাদা' প্রণব মুখার্জি সেবার মাত্র পাঁচ লাখ টন চাল রফতানি করা নিয়ে রীতিমতো ‘খেল' দেখিয়ে ছেড়েছেন। প্রণব মুখার্জিই অবশ্য একমাত্র ভারতীয় নেতা নন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীও কম দেখিয়ে যাননি। ১৯৯৯ সালে ঢাকা-কলকাতা সরাসরি বাস সার্ভিস উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা সফরে এসে তিনি ২৫ ক্যাটাগরির বাংলাদেশী পণ্যের জন্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার বাস্তবায়ন আজও হয়নি। প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা যেখানে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েও এতটা নির্লজ্জভাবে প্রতারণা করতে পারেন, সেখানে বাংলাদেশের নিশ্চয়ই ‘যেটুকুন' ও ‘সেটুকুন' বলে আশা করার কোনো সুযোগ থাকতে পারে না।



মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১৩/-১২

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:১৩

দেশী পোলা বলেছেন: তাহলে আপনার কি উপদেশ?

বাংলাদেশের তো উপায় নেই ভারত ছেড়ে আফ্রিকাতে গিয়ে আরেক দেশ গড়বে, ভূগোল পড়েন নাই? ভারতের সাথে গোস্বা করে কথা না বললে, কার কার সাথে কথা বলে থাকা যাবে??

যে নেপাল-এর কথা বলেন, তাদের নাগরিকদের ভারতে যেতে ভিসা লাগে না, নেপালী পন্য কলকাতা থেকে ঠিকই ট্রানজিট হয়ে চলে যায়। সেভেন সিস্টারগুলো স্বাধীন হয়ে কি করবে? একটা ভূমি-পরিবেস্টিত দেশের ভবিষ্যৎ কত ভাল? এটা ইউরোপীয়দের বুঝতে হাজার বছর লেগেছে, তাই যত ছোট ছোট দেশগুলি ইউরোপীয়ান ইউনিয়নে ঢোকার জন্য লাফালাফি করে। আমাদের উপমহাদেশীয় অর্থনৈতিক ইউনিয়ন হবে কখনও? মনে হয় আমাদের জীবন থাকতে হবে না।

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৩০

কেমিকেল আলী বলেছেন: ২ টা আসন পাওয়ার কষ্ট লাগবে এই ধরনের পোষ্ট ছাড়া আর কি ?

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৩৭

জহির আহমেদ বলেছেন: ফাকিস্তানে যা

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৫০

অ্যামাটার বলেছেন: আমলীগ যদ্দিন ক্ষমতায় থাকবে, বাঙলাদেশ তদ্দিন ভার্তের এক্টা প্রদেশ হিসেবে চলবে, এইটা বাস্তবতা।
পোষ্টে মাইনাসের সংখ্যা দেইখা সাম-ইনের লেজ বাইর হইয়া গেল, আমি আগেই বলছিলাম, এইটা একটা আওয়ামি প্রচারমাধ্যম, এর সার্বক্ষনিক আমলীগারদের আড্ডাখানা।

যাকগা, বিশ্লেষন ভাল, পিলাস।

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৫৬

দেশী পোলা বলেছেন: @অ্যামাটার
২৫ বছর পাকিস্তানের প্রদেশ হয়ে কি কামাইলা?

ওহ, ভুলে গেছি, তোমার গুষ্টি ভালই করেছে, ৩০ লাখ লোক বেহেস্তবাসী হয়েছে, জয় পাকিস্তান

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৮:৫৮

আসিফ রহমান বলেছেন: ভারতকে সাইমুমের বাড়ির ভিতর দিয়ে ট্রানজিট দেওয়া হৌখ।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:০৫

অ্যামাটার বলেছেন: @দেশী: কয়েক্টা সোজা প্রশ্ন করি;
১) বাংলাদেশের প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রনীতি'র সম্বন্ধে আপনার মত কি?
২) বি.এস.এফ-এর শ্যুটিং প্র‌্যাকটিস সম্বন্ধে কিছু জান্তে চাই।
৩) একটা স্বাধীন-সার্বোভৌম রাষ্ট্রের সমুদ্রসীমায় যুদ্ধজাহাজের প্রহরায় গ্যাস অনুসন্ধান করা কোন শিষ্টাচারের মধ্যে পরে?
৪) বাংলাদেশের কাছথেকে ৩৫০মাইলেরও দীর্ঘ সড়ক ট্রানজিট দাবী করে, অথচ নেপালের সাথে মাত্র কয়েক কিলোমিটারের দুরত্বে বানিজ্য সুবিধা না দেওয়া কোন ধরনের প্রতিবেশি সুলভ আচরন?
৫) আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে একটা রাষ্ট্রকে সম্পূর্ণ গায়ের জোরে প্রাপ্য পানি বঞ্চিত রাখা, কৃত্তিম ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে জোর পূর্বক নদীর গতিপথ পরিবর্তন করা?

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:২১

Enam বলেছেন: স্বাধীনতার ১২ দিনের মাথায় আওয়ামী লীগের এম পি চিত্তরন্জন সুতারের নেতৃত্বে একটি সংসদিয় প্রতিনিধী দল ভারত গিয়ে বাংলাদেশকে সে দেশের প্রদেশ করে নেয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল। ওরা তো তাদের ঊত্তরসূরী..........

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:২৫

দেশী পোলা বলেছেন: @অ্যামাটার

১) ভারতের পররাষ্ট্রনীতি স্বার্থপর, এবং সেটাই স্বাভাবিক, রাষ্ট্রনীতি সবসময়ই স্বার্থপর হয়, এ কারনেই পাকিস্তান দেশ এক রাখতে দেশের নাগরিক মেরে ফেলেছে, ভারত কাশ্মিরী খালিস্তানীদের গুলি করে মেরেছে।

২) বিএসএফ বাংলাদেশের সীমান্তে মানুষ মেরেছে ১৯৭১ থেকে, কিন্তু মুজিব, মুশার্রফ, জিয়া, এর্শাদ, খালেদা বা হাসিনা, কাউকেই তো এর জন্য চেঁচাতে দেখি নাই, অনেক সরকার দেখলাম, সবাই নিরব, তুমি সরব কেন?
৩)কোন শিষ্টাচারের মধ্যে পরে না, ভারতের জোর আছে, বাংলাদেশের নেই। এবং যতদিন গরীব থাকবে ততদিন ভুগতে হবে।

৪) সড়ক ট্রানজিট - ১ নং প্রশ্নের উত্তর দেখ

৫) ফারাক্কা বাঁধ - ৩ নং প্রশ্নের উত্তর দেখ

I did triple major in CS, Econ & International relations, so I can go on and on about the history & perspective of Bangladesh & India relations. (So Don't get me started, It can get very boring very quickly, and you may not be that educated to understand complicated terms )

If you have a background in International Relations, why don't you write a post abut India and Bangladesh, I'll make sure to post my rebuttals.

:D

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ৯:৩৯

অচেনা সৈকত বলেছেন: সাবাস দেশী পোলা!!! যা বললেন জবাব নাই। অ্যামাটার মনে হয় থাইমা গেল!!!

১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:১৩

যুগান্তকারী বলেছেন: ট্রানজিটের থেকে ট্রানসশিপমেন্ট দেওয়া হোক।ট্রানজিট দেওয়া যাবেনা।

১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৩১

অ্যামাটার বলেছেন: "I did triple major in CS, Econ & International relations,"
বাপ্পস্!!!!!!
না, আর কিচ্চু কওয়ার নাইক্কা, আপ্নার জ্ঞানের বহরের নীচে চাপা পড়লাম@দিশি। তয় ইন্রিজিতে কিতা ঝাড়লেন বাইজান, কিচ্ছু বুজিনাইক্কা:(...মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ।
"(So Don't get me started, It can get very boring very quickly, and you may not be that educated to understand complicated terms )"---ডরাইসিও বহুৎ।

যাক্গা, আপ্নের তেলেই আপ্নেরে এট্টু ভাজি:D
"দেশী পোলা বলেছেন: ১) ভারতের পররাষ্ট্রনীতি স্বার্থপর"
স্বীকার করার লাইগা থ্যাঙ্কু
"দেশী পোলা বলেছেন:
২) বিএসএফ বাংলাদেশের সীমান্তে মানুষ মেরেছে ১৯৭১ থেকে, কিন্তু মুজিব, মুশার্রফ, জিয়া, এর্শাদ, খালেদা বা হাসিনা, কাউকেই তো এর জন্য চেঁচাতে দেখি নাই, অনেক সরকার দেখলাম, সবাই নিরব, তুমি সরব কেন?"---
তাইতো!! আমি আবার কুন নাদান!! ভার্ত তো ভেতো বাঙ্গালীগো মার্বেই!! এইটা জন্মগত অধিকার(তথ্য সূত্র: ইন্টারন্যাসনাল রিলেশনে মেজর ধারি দিশি বাই)

"৪) সড়ক ট্রানজিট - ১ নং প্রশ্নের উত্তর দেখ

৫) ফারাক্কা বাঁধ - ৩ নং প্রশ্নের উত্তর দেখ"---
আজ্ঞে, বুচ্চি; জোর যার, মুল্লুক তার, এইটা হইল আসল কতা, ভারতে বানলাদেশের ভিত্রে দিয়া টুরুপ্স চালাইয়া নিবো, আসাম-নাগল্যান্ডের বেয়াড়াগুলারে পিটাইয়া ঠান্ডা কর্বো, বানলাদ্যাশের গ্যাস নিয়া যাইবো, বানলাদ্যাশের সমুদ্দুর সীমাত যুদ্ধজাহাহ ঢুকাইবো, পাড়ার মাস্তান আপ্নের বৌরে তুইল্লা নিয়া যাবো, এতে তো গোস্বা করার কিছু নাই!! ইহা অধিকার সূত্রে প্রাপ্য(সূত্র: ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনে ডিগ্রী ধারি:D)

যাকগা, তয় এক্টা জিনিস বুজ্লাম, আপ্নে BAL-এর লুক:)

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৩৪

দাম বলেছেন: কিসের ট্রানজিট বা ট্রানসশিপমেন্ট!!!


ভারত দখল করতে হবে।

সাত রাজ্যের স্বাধীনতাকমী দের সাহায্য করতে হবে এবং ভারতকে অস্হিতিশীল করে তুলতে হবে।

আমাদের সীমান্ত এলাকার জনসাধারনকে সামরিক প্রশিক্ষন দটতে হবে এবং তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দিতে হবে।

১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৩৫

অ্যামাটার বলেছেন: "দেশী পোলা বলেছেন: @অ্যামাটার
২৫ বছর পাকিস্তানের প্রদেশ হয়ে কি কামাইলা?"---
হ! কতা তো ঠিক, যদ্দিন আমলীগ ক্ষেমতায় থাকবে, তদ্দিনই তো দ্যাশটা স্বাধীন, আর বাদবাকি সুময় ফাকিস্তানের প্রভিন্স(একর্ডিং টু ইন্টা: রিলেশনে মেজর ধারী)

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৪০

সালমা শহীদ বলেছেন: কেন যে মানুষগুলো আমেরিকা আর ভারতের কাছে নতজানু আমার বুঝে আসে না। আমেরিকা আর ভারত ওদের কী দিয়েছে?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪৭

রাজনীতি বলেছেন: র এর টাকা না পেলে তো তাদের পরিবারের খরচ ই মিটবেনা। ধন্যবাদ।

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩

দাম বলেছেন: @ প্রভুরা তাদের চামচাদেরকে কি দেয় জানেন না!!!!!!!!!!!!

১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:০৯

ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: কেমিকেল আলী বলেছেন: ২ টা আসন পাওয়ার কষ্ট লাগবে এই ধরনের পোষ্ট ছাড়া আর কি ?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৪৯

রাজনীতি বলেছেন: আপনার কথা দিয়ে আপনি কি বুঝাইতে চান?

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪

সমুদ্রের তীরে বলেছেন: শেখ মুজিব এক টাকার বিনিময়ে ইন্দিরা গান্ধীকে বেরুবাড়ী দিয়েছিল।এবার তার উত্তরসুরীরা হয়তোবা একশ টাকার বিনিময়ে পুরোদেশ দেয়ার চেষ্টা করবে।

ইনশাল্লাহ তা সফল হবে না। এবার এরকম কিছু হলে ৭৫ এ ১৫ই আগষ্ট এর মতো আর ভুল হবেনা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫০

রাজনীতি বলেছেন: ভাল জাবাব। ধন্যবাদ। সেই দিনের অপেক্ষায় .................

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩

দাম বলেছেন: দেখেন ভাই আমি কিন্তুক জননেত্রীর অহিংসার রাজনীতি সাপোর্ট করি।
এই রকম হুমকি ধামকি দিয়া কথা বলবেন না
এইটা মুক্তিযুদ্ধে সপক্ষ শক্তি মেনে নেবে না।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫

হুমায়ুন কবির হাকিম বলেছেন: এটা কি সা,ইন, ব্লগ নাকি ইন্ডিয়ান পত্রিকা!!!!!!!!

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

দাম বলেছেন: @হুমায়ুন কবির হাকিম
আপনার এখনও সন্দেহ হইতেছে?

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৪২

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: গুলি করে মানুষ মারে আর আমরা জয় বাবা জয় বাবা করি....

আমরা ট্রেনজিট দিবে ...........কিন্তু তারা আমাদের ট্রেনজিট সুবিধা দিব না ........

এই কোন বেকু আর ভোদাই ছাড়া সমর্থন করবে না।




১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫১

রাজনীতি বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩

দেশী পোলা বলেছেন: @অ্যামাটার

তোমার ব্লগে লেখ, উত্তর পাবে

২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮

মানবজমিন বলেছেন: এদেশ কে মূলত বি এন পি বেশি শাষন করেছে। এবং আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশ কে ভারতের পন্য হিসাবে পরিনত করতে তাদের ভুমিকা সবচেয়ে বেশি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫২

রাজনীতি বলেছেন: আপনার কথাও ফেলে দেয়ার মত নয়। ধন্যবাদ।

২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

শিট সুজি বলেছেন: ভাল বলেছেন ।

২৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫০

দাম বলেছেন: আরে ভাই সাইফুর রহমান হইলো বিশ্বব্যাংকের সবচেয়ে বড় দালাল।
আর বি এন পি ভআল এইটাতো কেউ বলতেছেনা।
কথা হইল ভারতরে কোনো ভাবেই ট্রানজিট বা ট্রানসশিপমেন্ট দেওয়া যাবে না।

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫৪

রাজনীতি বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ। এই গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে শেয়ার এবং মতামত দেয়ার জন্য।

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৫৯

নরাধম বলেছেন: কেমিকেল আলী বলেছেন: ২ টা আসন পাওয়ার কষ্ট লাগবে এই ধরনের পোষ্ট ছাড়া আর কি ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.