নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চিত্ত যেথা ভয়শূণ্য,উচ্চ সেথা শির...

মহাপ্রলয়ের নটরাজ

বাস্তববাদী মানুষ।বাস্তবতার সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টায় ব্যাস্ত।এই নগরীর রাস্তায় হেটে চলি একাকী।

মহাপ্রলয়ের নটরাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“ভাষা হোক উন্মুক্ত”(Let Language be free)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৩



প্লে স্টোর থেকে ইউনিজয় এবং রিদ্মিক কিবোর্ড সরানো হয়েছে এটা নতুন কিছু নয়। মোস্তফা জব্বার দাবি করেছেন রিদ্মিক কিবোর্ড তার বিজয় লে আউট কপি করেছে।এদিকে রিদ্মিক কিবোর্ড এর উদ্ভবাক শামীম হাসনাত বলেছেন রিদ্মিক কিবোর্ড এ ব্যবহার করা হয়েছে অভ্র ফোনেটিক,

QWERTY, জাতীয় ও ইউনিজয়।

তিনি গুগলকে বিষয়টি মেইল করে জানিয়েছেন।রিদ্মিক কিবোর্ড সবচেয়ে বেশিবার ডাউনলোড হওয়া বাংলাদেশী অ্যাপ।এটি প্রায় ১৬ লক্ষবার ডাউনলোড হয়েছিল।ইউনিবিজয় অ্যাপটির ডেভোলপার আরিফ রহমান ইউনিবিজয় সরিয়ে নেওয়ার পর “পার্বতী কির্বোর্ড ” প্লে স্টোরে আপলোড করেছেন।



রিদ্মিক কিবোর্ড সরিয়ে দেওয়ার পর মোস্তফা জব্বারের আনন্দ কম্পিউটার বিজয় বর্ণমালা নামে একটি কি বোর্ড প্লে স্টোরে আপলোড করেছেন।কিন্তু, এটির কঠিন টাইপিং মেথড এবং পুরনো থিম এবং লে আউট এর জন্য তার এ কিবোর্ড রিদ্মিক ব্যবহার কারীদের তোপের মুখে পড়েছে।



রিদ্মিক কিবোর্ডের কল্যানেই কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বাংলিশ এর যুগ থেকে বাংলা টাইপিং এ আগ্রহী হয়েছে।আমার লেখাটিও রিদ্মিক দ্বারাই লেখা হচ্ছে।



প্রায় ২৮ বছর আগে মোস্তফা জব্বার বিজয় কিবোর্ড তৈরী করেন।বাংলা পুস্তক মুদ্রণ শিল্পে এটি বিপ্লব আনে।এজন্য তিনি এখনো সম্মানিত ব্যক্তিত্ব এবং সম্মান পাওয়ার যোগ্য।তবে তার এরূপ কাজে তার সম্মান হানিই ঘটেছে।



এর আগে ২০১০ সালে ইন্টারনেটে জনপ্রিয় বাংলা সফটওয়্যার অভ্র নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়।

ফলে জনপ্রিয় এই সফটওয়্যারটি থেকে বাংলা কিবোর্ড লে-আউট

ইউনিবিজয় ২০১০ সালের আগস্টে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।



মোস্তফা জব্বারের এক বিজয় কিবোর্ড নিয়ে দাদাগিড়ি কখনোই গ্রহনযোগ্য নয়।



“ভাষা হোক উন্মুক্ত”

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.