নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজু আহমেদ । এক গ্রাম্য বালক । অনেকটা বোকা প্রকৃতির । দুঃখ ছুঁয়ে দেখতে পারি নি ,তবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে অনুভব করেছি । সবাইকে প্রচন্ড ভালবাসি কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ করতে পারি না । বাবা এবং মাকে নিয়েই আমার ছোট্ট একটা পৃথিবী ।

সত্যকা

সত্যকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের জীবন নিয়ে কোন খেলায় মেতে উঠল ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

বাংলাদেশের মাদ্রাসা শিক্ষার অগ্রসরকল্পে ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া কর্তৃক বাংলাদেশের নামকরা ৩১ টি মাদ্রাসায় অনার্স কোর্স চালু একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ । ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার নীতিনির্ধারকরা মাদ্রাসা শিক্ষাকে অগ্রসর করার জন্য যে উচ্চতর অভিপ্রায় পোষণ করেন তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মাদ্রাসায় অনার্স কোর্স চালূ । বাংলাদেশ সরকারও যে মাদ্রাসা শিক্ষাকে অন্তত গুরুত্ব দিচ্ছেন তা ফুটে উঠেছে তাদের শিক্ষা প্রকল্পের এই নব্য সংযুক্তিতে । বাংলাদেশের মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় ফাযিল , কামিলের শিক্ষা ব্যবস্থা যখন স্থবির হয়ে পড়েছিল তখন সরকার মাদ্রাসায় অনার্স কো্র্স চালু করে এ শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন গতি সঞ্চালিত করেছেন । বাংলাদেশের যে সকল মাদ্রাসায় অনার্স চালূ হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম নামকরা প্রথম সারির একটি মাদ্রাসায় আমিও অনার্সে অধ্যয়ণরত । ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারনে আমি আমার নাম উল্লেখ করতে চাইনা সুতরাং আমার পরিচয় নিয়ে বেশি খোঁজাখুজির পক্ষে আমি মত দেব না [তবে বিশেষ প্রয়োজন হলে ভিন্ন কথা ] ।



মাদ্রাসায় প্রবর্তিত অনার্স শিক্ষা কার‌্যক্রমের অধীনে আমি প্রথম ব্যাচের ছাত্র হওয়ার নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি । অবশ্য এজন্য তিক্ত কিছু সাধেরও মুখোমুখি হতে হয়েছে । যে তিক্ততা জীবন মরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে । তবুও বিনাপ্রশ্নে মেনে নেয়া যেত যদি আমাদেরকে স্বান্তনা দেয়ার আপনজন থাকত । কর্তৃপক্ষের অবগতির জন্য কিছু সমস্যার কথা উল্লেখ করা ছাত্রদের পক্ষ থেকে জানানো জরুরি মনে করছি । আমি যে সকল সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি সে সমস্যাগুলো শুধু যে আমার প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদেরকে মোকাবিলা করতে হয় তাই না , এ সমস্যা গুলো প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সকল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মোকাবিলা করতে হয় । বাংলাদেশের মাদ্রাসা শিক্ষাঙ্গানে আমার প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত বড় পরিসরের হওয়ায় এখানে কিছু বাড়তি সুযোগ-সুবিধা থাকলেও কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অনেক জটিল সমস্যার সম্মূখীন হতে হয় । সুতরাং নিম্নে বর্নিত সমস্যাগুলোর যোক্তিক সমাধান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং শিক্ষামন্ত্রলায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সমাধান করবেন বলে তাদের কাছে আশা করি ।



২০১০ সালের পহেলা অক্টোবর মাদ্রাসা শিক্ষায় অনার্স কার‌্যক্রম চালু হয় । কোন প্রতিষ্ঠানে কোন নতুন বিভাগ সংযোজন করার আগে সে বিভাগের যাবতীয় আনুষঙ্গিক বিষয় সম্মন্ধ্যে নিশ্চিত হওয়া কাম্য ছিল । ছাত্রদেরকে তাদের প্রাপ্য নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ শিক্ষকের দরকার । ইসলামী বিশ্ববিদ্যায় কুষ্টিয়া থেকে মাষ্টার্স পাশ করা মেধাবীরাই এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পেয়েছে । উম্মুক্ত পরিবেশে শিক্ষার আলো পাওয়া এই সকল মেধাবীরা জীবনের প্রথম প্রফেশনে এসে কিছু বাধ্য-বাধকতার সম্মূখীন হয়ে কিছুদিনের মধ্যেই চাকরি ছেড়ে অন্যত্র পাড়ি জমিয়েছেন । একবছরে তিনজন শিক্ষক পরিবর্তন হয়েছে এরকম প্রতিষ্ঠানও নিছক কম নয় । শিক্ষার এই স্তরে শিক্ষকের সাথে যত বন্ধুত্ব হবে শিক্ষার্থীর জ্ঞান অর্জনও তত বেশি হবে । কিন্তু একজন শিক্ষককে বুঝে ওঠার সাথে সাথে সে যদি বিদায় নেন তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদের দূর্ভোগের সীমা থাকে না । তাছাড়াও এক এক শিক্ষকের শিক্ষাদান পদ্ধতির ভিন্নতার কারনেও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অসুবিধার মুখে পতিত হতে হয় ।



অনার্স বলতেই স্বতন্ত্রে একটি প্রতিষ্ঠানকে বুঝায় । যে সকল মাদ্রাসায় অনার্স দেয়া হয়েছে তার প্রায় সকল মাদ্রাসায় শিশু শ্রেণী থেকে শিক্ষার ধাপ আরম্ভ হয়েছে । সুতরাং দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণীর একটি ছাত্রকে যে আইনের দ্বার শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয় অনার্সের একজন শিক্ষার্থীকেও সেই একই আইন দিয়ে নিয়ন্ত্রন করা হয় । যেটা এই স্তরের ছাত্রদের কাছে অমানবিক হলেও এই সকল প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে দাবি জানিয়ে কোন ফল পাওয়া যায়নি । যে সকল প্রতিষ্ঠানে আবাসিক আছে সে সকল প্রতিষ্ঠানের অবস্থা আরও ভয়াবহ ।



পৃথিবীর যতগুলো প্রতিষ্ঠানে অনার্স কোর্স চালু আছে তার মধ্যে কোথাও প্রতি শিক্ষা বর্ষে ১০০০-১১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয় এটা শুনিনি । তবে আমরা নিজেদেরকে ভাগ্যবান মনে করেছিলাম যেহেতু আমরা অন্যদের তুলনায় বেশি জানার সুযোগ পাচ্ছি । অনার্স শুরু হওয়ার পর প্রথম দিকে আমরা আমাদের গুরুজনদের কাছে জেনেছিলাম আমাদের প্রতি ছয় মাসের ব্যবধানে পরীক্ষা হবে এবং প্রতি পরীক্ষার জন্য ৫০০ নম্বরের প্রস্তুতি নিতে হবে । সে নির্দেশিকা বেশিদিন স্থায়ী হয় নি । কিছুদিনের ব্যবধানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নোটিশ আসল আমাদের পরীক্ষাকে বছরের ব্যবধানে নেয়া হয়েছে । সুতরাং আমাদেরক প্রথম বর্ষে ১১০০ নম্বর এবং বাকী তিন বছর যথাক্রমে ১০০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে । এতেও কোন সমস্যা ছিল না । যদি প্রতিটা মাদ্রাসায় ব্যাচ বাড়ার সাথে সাথে শিক্ষকের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেত । কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় , অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেখা গেছে যে , এক বিষয়ের জন্য একজন শিক্ষকের নিয়োগ হয়েছিল ব্যাচ বেড়ে তিন বর্ষ হওয়ার পরেও তা ঐ একজনেই স্থায়ী আছে ।



অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে অনার্সের জন্য আলাদা ক্লাস রুমের ব্যবস্থা হয় নি । শিশুরা যেখানে ক্লাস করে তার পাশের কোন রুমে অনার্সের ক্লাস হওয়ার কারনে প্রকৃত শিক্ষা গ্রহন করা আদৌ সম্ভব হয়ে ওঠে না । অনার্সের ছাত্রদের অফিশিয়াল কার‌্যাবলী এবং মাদ্রাসার অন্যান্য ক্লাসের ছাত্রদের কার‌্যাবলী একই অফিসে হওয়ায় অনার্সের ছাত্রদেরকে অত্যন্ত বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় ।



শিক্ষা জরিপানুযায়ী বাংলাদেশে যারা অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে সাধারনত তাদের সন্তানেরাই মাদ্রাসায় পড়ে । আগে প্রায়ই লোকের মুখে শোনা যেত মাদ্রাসায় পড়তে টাকা লাগে নাকি ? ওখানের সবতো আল্লাহর ওয়াস্তে । একথা কিছুটা সত্য হয়ত অতীতে ছিল । কিন্তু বর্তমান সময়ে এর আদৌ কোন সত্যতা মেলে না । বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটা মাদ্রাসায় অনার্সের ছাত্রদেরকে মাসিক ৫০০ টাকা দিতে হয়ে । কোন কোন প্রতিষ্ঠানে হয়ত আরও কিছু বেশি । তবে এ টাকাটা বর্তমান সময়ে খুব একটা বেশি না । তবে এ টাকাটার কিছু অংশ প্রতিষ্ঠান রেখে বাকি টাকা যদি শিক্ষকদের পিছনে এবং অনার্স উন্নয়নে ব্যয় হত তাহলেই ভাল হত । শিক্ষকরা বিনা চিন্তায় তাদের ভবিষ্যত গড়তে পারত সাথে সাথে আমরাও উপকৃত হতাম । কিন্তু অর্থনৈতিকভাবে মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের অভিবাবকদের সবচেয়ে বড়সমস্যা হয় ফরম ফিলাপের সময় । ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় যদি ৩০০০ হাজার টাকা ধার‌্য করে তাহলে প্রতিষ্ঠান তার সাথে ২০০০-৩০০০ টাকা বাড়তি যোগ করে ৫৫০০-৬০০০ টাকা নেয় । এরপরেও প্রবেশপত্র উত্তোলনের সময় প্রতিষ্ঠান ভেদে ৮০০-১০০০ টাকা করে নেয় । যেটা আমাদের জন্য আসলেই বোঝা ।



[ লেখার এই অংশটুকুতে যদি আমার সম্মানিত ওস্তাদরা একটু ব্যাথা পান নিজগুনে ক্ষমা করবেন ] অনার্স পড়ানোর জন্য অনার্স পড়া শিক্ষক দরকার । শুধুমাত্র সিলেবাস শেষ করাই অনার্সের মূল উদ্দেশ্য নয় । শিক্ষার ব্যাপকতা ও প্রসারতাই এ ধাপে কাম্য । কিন্তু অনার্স পাওয়া প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষকের খুব অভাব । যার কারনে ফাযিল , কামিল পাশ করা শিক্ষকদের দিয়ে অনার্সের প্রায় সিংহভাগ ক্লাস নেওয়ানো হয় । এ সকল শিক্ষকরা যোগ্য হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের কাছ থেকে মূখ্য শিক্ষা আশা করা যায় না । সুতরাং অনার্স পড়ানোর জন্য অনার্স পাস করা শিক্ষক অবশ্যই দরকার ।





অনার্স পাওয়া সকল প্রতিষ্ঠান অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল নয় । তবে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যাপক স্বচ্ছল । সুতরাং কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত আরজ যাদের দ্বারা অনার্সের জন্য আলাদা ক্যাম্পাস , ভিন্ন আইন , সর্বোপরি বিষয় অনুযায়ী স্বতন্ত্র বিভাগ স্থাপন সম্ভব , তাদের দ্বারা এটাকে পৃথক করার জন্য দাবী জানাই ।



অনার্সের পাঠ্য বই প্রায় দূর্লভ এবং ব্যয়বহুল । সুতরাং প্রত্যেক বিষয়ে যে সকল আলোচ্য সূচি আছে সেগুলো যাতে একটি বা দুইটি বইয়ের মধ্যে পাওয়া যায় তার জন্য সহায়ক পুস্তকের নির্দেশিকা চাই । আমরা যারা অনার্স চালূ হওয়ার পর প্রথম ব্যাচের ছাত্র্র তারা অধিংকাশ বিষয়ের কোন সাজেশন পাই নি । সহায়ক বইয়ের অপ্রতুলতা এবং শিক্ষকরা তাদের প্রফেশনে নতুন হওয়ার কারনে তারাও যথাযথ নির্দেশিকা দিতে পারেননি বলে প্রকৃত শিক্ষা থেকে আমরা বঞ্চিত হলেও অতীত নিয়ে আমাদের কোন ক্ষোভ নাই তবে আগামীতে যাতে উজ্জ্বল হয় তার ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য জোড় দাবি জানাই ।



অনেক আশার বানী শুনে মাদ্রাসার অনার্সে ভর্তি [ প্রকতঅর্থে বাধ্য ] হয়ে যা পাওয়ার কথা ছিল তার ছিটেফোঁটাটুকুও পাই নি । মূলত জাতীয় ‍বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোকে পরিচালিত হলেও অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার চেয়েও এ ব্যবস্থা আরও হীন । প্রথম ক্লাসে শুনে ছিলাম চার বছরের মধ্যেই অনার্স শেষ করতে পারব কিন্তু সাড়ে তিন বছর অতিবাহিত হলেও দ্বীতিয় বর্ষের পরীক্ষার টেবিলে বসতে পারি নি । জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তবুও ছয় বছরে শেষ হয় কিন্তু আমাদের সাড়ে সাত থেকে আট বছর লেগে গেলেও বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না । প্রত্যেকটা ব্যাপারে সফলতা বিফলতা থাকবে এটাই চিরন্তন । শিক্ষার ক্ষেত্রও এর ব্যতিক্রম নয় । কেউ পাশ করবে আবার কেউবা ফেল এটাই তো স্বাভাবিক । ফেল করা ছাত্ররা সামনের বর্ষে প্রমোশন পাবে ঠিকই তবে পূর্ববর্তী ব্যাচের সাথে পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে খারাপ করা বিষয়গুলোতে ভাল করতে হবে । কিন্তু মাদ্রাসা-অনার্সের এ ধাপে ফেল করা ছাত্রদের প্রমোশনের কোন সুযোগ নাই । তাকে তার জুনিয়র ব্যাচের সাথে থেকে একটি বছর নষ্ট করতে হবে । এছাড়াও ছাত্ররা তাদের পরীক্ষা দেয়ার পর তাতে অনেক সময় তাদের আশানুরুপ ফলাফল লাভ করতে সক্ষম হয়না । ‍সুতরাং পরবর্তী সময়ে পরীক্ষা দিয়ে তার রেজাল্ট আশানুরুপ করতে পারেন । সে সুযোগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে গঠিত হলেও মান-উন্নয়নের সুযোগ মাদ্রাসা অনার্সের ক্ষেত্রে দেয়া হয়নি ।



চিকিৎসা বিজ্ঞানে কোন নতুন ওষুধ আবিষ্কার হওয়ার পর সেটা পিছিয়ে পড়া একটি জনগোষ্ঠীর উপর পরীক্ষামূলক ভাবে প্রয়োগ করা হয় । তাতে রোগী বাঁচতেও পারে আবার নাও বাঁচতে পারে । তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যাদের উপর ঔষধের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয় তার বেঁচে থাকলেও পঙ্গুত্ববরণ করেন । আমরা অনুপায় হওয়ার কারনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় যদি আমাদের জীবন নিয়ে পরীক্ষামূলক খেলায় মেতে ওঠেন তবে তাদের কাছে বিনীত আবেদন আমাদের ভবিষ্যত গঠনে একটু সহায়তা করুন । উপরে যে সকল সমস্যার কথা উল্লেখ করেছি সেগুলোই সমস্যার শেষ নয় । মাদ্রাসায় অনার্সের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যে সকল সমস্যার মূখোমূখি হতে হয় তার মধ্যে প্রধান-প্রধান কয়েকটি উল্লেখ করা হল । সুতরাং কর্তৃপক্ষের কাছে সবিনয় নিবেদন আমাদেরকে মাথা উঁচু করে বাঁচতে শেখান । আপনারাই পারেন আমাদেরকে ন্যায্য অধিকার পাওয়ার নিশ্চয়তা দিতে ।



কলামিষ্ট রাজু আহমেদ ।









মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: logical and valid concerns.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.