নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজু আহমেদ । এক গ্রাম্য বালক । অনেকটা বোকা প্রকৃতির । দুঃখ ছুঁয়ে দেখতে পারি নি ,তবে জীবনের সকল ক্ষেত্রে অনুভব করেছি । সবাইকে প্রচন্ড ভালবাসি কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ করতে পারি না । বাবা এবং মাকে নিয়েই আমার ছোট্ট একটা পৃথিবী ।

সত্যকা

সত্যকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

উগ্রপন্থি হিন্দুরা ধর্মীয় সহাবস্থানের শৃঙ্খলা নষ্টের পাঁয়তারা করছে

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

ধর্ম মানবজীবনের এক বিশিষ্ট স্থান দখল করে আছে । ধর্মের পরিচয়ে বলা যায়, ধর্ম হচ্ছে এক মহান অতিপ্রাকৃত শক্তিতে (স্রষ্টাতে) বিশ্বাস সংক্রান্ত এমন এক চেতনা যা স্রষ্টার সন্তুষ্টি বিধানের সাথে নিজেদের মঙ্গলবিধান ও অন্যের প্রতি করুণা ও প্রেমের যথার্থ অনুশীলন করে । ধর্ম জীবনের শ্রেষ্ঠ মূল্যবোধের স্বীকৃত সত্য, শ্রেয় ও সুন্দরের উপলব্ধি । ধর্মই পরিবারিক, সমাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক জীবনে ব্যাপকতর কল্যানের দিক-নির্দেশক হিসেবে যুগে যুগে নিরন্তর অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে । সামাজিক ঐক্য ও শৃঙ্খলার আদর্শ প্রচার, সম্প্রীতি, সংহতি ও সৌভ্রাতৃত্ব স্থাপন, সামাজিক ভূমিকা পালন ইত্যাকার বিবিধি ধর্মের বাণী ও আদর্শ সুবিস্তৃত হয়েছে । ধর্ম মানুষকে সংযত করে, সহনশীল করে ও নৈতিক শক্তি যোগায় । অন্যদিকে ধর্মীয় মুল্যবোধ ধর্মীয় অনুশাসন ও নির্দেশনার ভিত্তিতে গড়ে উঠা মানুষের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে । ধর্মীয় মূল্যবোধের ভিত্তিতে সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে উঠে । কেননা ধর্মীয় মুল্যবোধ মানুষকে সামাজিক নিয়ম মেনে চলার, একে অপরের চিন্তা ও অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার এবং বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন হওয়ার শিক্ষা দেয় । ধর্মীয় মূল্যবোধ কেবল নির্দিষ্ট কোনো সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে নয়; বরং সারাবিশ্বের সকল মানুষদের মধ্যে সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্ব স্থাপনের লক্ষ্যে কাজ করে । বিশ্বে বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, হিন্দু, মুসলিমসহ প্রতিষ্ঠিত-অপ্রতিষ্ঠিত মিলিয়ে প্রায় শতাধিক ধর্ম ব্যবস্থা এবং এগুলোর সহস্রাধিক শাখা-প্রশাখা চালু রয়েছে । প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীরাই বিশ্বাস করে তার ধর্ম শ্রেষ্ঠ । এ নিয়ে অতীতে অনেক ধর্মযুদ্ধ সংগঠিত হলেও এ সভ্যযুগে এমন ধর্মযু্দ্ধের কথা ভাবাই যায়না । এখন প্রত্যেক ধর্মাবলম্বীর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে অকাট্য যুক্তি-তত্ত্বের ভিত্তিতে নিজ ধর্মের প্রচার চালায় । তবুও যে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা একেবারে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে আছে তা বলা যায়না । বিভিন্ন সময় উগ্রপন্থি কিছু ধর্মান্ধের উসকানীতে ধর্মীয় দাঙ্গা সংগঠিত হয় । বিশেষ করে আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারতে উগ্রপন্থি হিন্দুদের মধ্যে এ প্রবনতা অনেক বেশি । ভারতের বর্তমান ক্ষমতাশীন বিজেপী দলের জেষ্ঠ্য অনেক নেতা উগ্রপন্থি হিন্দু মতবাদের হওয়ায় তারা ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টিতে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য মদদ দিয়ে যাচ্ছে । বিজেপী যখন বিরোধীদলে ছিল তখনও তারা ধর্মীয় উসকানী দিয়ে ২০০৪ সালে গুজরাটে হিন্দু-মুসলিমদের মধ্যে দাঙ্গা বাঁধিয়েছিল । যে দাঙ্গায় দু’সহস্রাধিক মুসলিমের প্রাণহানী হয়েছিল । বর্তমানে এভাবে ধর্মীয় উসকানী দিলে এ দাঙ্গা শুধু ভারতের সীমানায় আবদ্ধ থাকবে না বরং প্রতিবেশী রাষ্টগুলোতে ছড়িয়ে পরার আশঙ্কা রয়েছে । ভারতে যেমন হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ তেমনি পার্শ্ববর্তী দেশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ । একটি রাষ্ট্রের সংখ্যালগু জনপদের উপর ধর্মীয় আঘাত নামলে পার্শ্ববর্তী কিংবা ঐ রাষ্ট্রটিতেও সংখ্যালগু কিংবা সংখ্যাগুরু বিবেচনা করা হয়না বরং দাঙ্গা অনিবার‌্য হয়ে যায় । কোন ধর্মানুসারী চায়না তার ধর্মকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হোক । সেখানে একটি প্রতিষ্ঠিত বৃহৎ ধর্মের ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিয়ে কেউ বা কোন সম্প্রদায় কপটতার মাধ্যমে মানুষকে ধর্মান্তরিত করবে এটা যেমন যাদের সাথে কপটতা করা হয়েছে তারা মেনে নেবে না তেমনি ঐ ধর্মানুসারীদের মেনে নেয়ার তো প্রশ্নই উঠে না । কাজেই যে ধর্মের আগমন কেবল সাম্য, ভ্রাতৃত্ব এবং শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার জন্য সেই ধর্মের মর‌্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে সে দায়ভার কার ওপর চাপবে ?

সম্প্রতি ভারতে আগ্রার দেবনগরে ৩০০ জন মুসলামনকে তাদের অভাবের সুযোগ নিয়ে কপটতার মাধ্যমে উগ্রবাদী হিন্দুরা বলপূর্বক হিন্দুতে ধর্মান্তরিত করেছে । খবরে বলা হয়েছে, চারদিন আগে ৬০টি মুসলিম পরিবারের সদস্যদের ধর্মান্তরিত করেছে আরএসএসের দুই শাখা বজরঙ্গ দল ও ধর্ম জাগরণ সমন্বয় বিভাগ । ধর্মান্তকরণ অনুষ্ঠানের নাম দেয়া হয় ‘ঘর ওয়াপসি’ । তবে যাদেরকে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে তারা জানিয়েছে ভিন্ন কথা । তাদেরকে যে ধর্মান্তরিত করা হবে সে কথা তাদেরকে জানানো হয়নি বরং বলা হয়েছিল তারা এ অনুষ্ঠানে যোগ দিলে তাদেরকে বিপিএল কার্ড (রেশন কার্ড) দেয়া হবে । উগ্রপন্থী হিন্দুরা মুসলমানদের সাথে যে কপটতা করেছে তার সবচাইতে বড় প্রমাণ ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য হওয়া একজন সদস্যের থানায় এফআইআর দায়ের । ধর্মান্তকরণে বাধ্য হওয়া শরিফা বেগম গত ১০ ডিসেম্বর ধর্ম জাগরণ মঞ্চের সদস্য কিশোর বাল্মীকির বিরুদ্ধে সদর বাজার থানায় এফআইআর দায়ের করেন । শরীফা বেগম বলেন, ‘আমাদের বলা হয়েছিল বিশেষ পোশাক পরিধান করতে ও পুরুষদের মাথায় খুলির টুপি পরতে । ধর্মান্তকরণের স্থানে পৌঁছনোর পর আমাদের হাতে ধর্মীয় সুতো বাঁধতে বলা হয় । আমাদের কপালে সিঁদুর লেপে দেয়া শুরু হয় । আমাদেরকে জোর করে যজ্ঞে অংশ নেয়ানো হয় । আমরা প্রথম ভেবেছিলাম এটা কোনো অনুষ্ঠান । কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারলাম ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে তখন আমরা আপত্তি জানাই’ । অপর এক মুসলিম মুহম্মদ ইবাদুল জানান, ‘ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আমি মরে যেতে চাই । আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইছি । আমি চাই না কেউ এই ফাঁদে পা দিক’ । ৪২-বছর বয়সী আবদুল রহমান গাজি জানান, ‘১৫ দিন আগে আমাদের জানানো হয় বিপিএল কার্ড দেয়া হবে, ছবি দেয়া হবে । সেই সঙ্গেই মিলবে অন্য বিষয়ে বিশেষ ছাড় । একটা অনুষ্ঠান হবে যেখানে কিছু বিশিষ্ট মানুষ ও সংবাদমাধ্যম উপস্থিত থাকবে । তখনো বুঝিনি কি হতে চলেছে’ ।

আরএসএস মুসলমানদেরকে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করেছে বলে দাবী করেছে তারা একেবারে গরীব শ্রেণীর মানুষ । তাদের অধিকাংশই টোকাইয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে । জীবন ও জীবকার সংগ্রামে এ মানুষগুলো যখন যুদ্ধ করছে তখন তাদেরকে কপটতার মাধ্যমে হিন্দু ধর্মের অনুসারী বানানো হয়েছে । প্রশ্ন হচ্ছে, হিন্দু ধর্ম কি এমন কপটতার কথা বলে ? আরএসএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে কয়েক শত বছর পূর্বে এ জনপদের মানুষ হিন্দু ছিল এবং তাদেরকেও ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানানো হয়েছিল । আরএসএসর দাবীর কিয়দাংশ মিথ্যা নয় কিন্তু মুসলমানরা কি কপটতার আশ্রয় নিয়েছিল ? হিন্দুদের ব্রাক্ষ্মন ও ক্ষত্রিয়দের শোষণের ফলে যখন বৈষ্য ও শুদ্রদের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল এবং নিম্ন শ্রেণীর হিন্দুদেরকে মানুষ হিসেবেই পরিগণিত করা হতো না তখন ইসলামের সুমহান আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এ উপমহাদেশের হাজার হাজার হিন্দু ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছিল । যারা হিন্দু কিংবা অন্যকোন ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে প্রবেশ করেছিলেন তাদেরকে কোন প্রকার জোর-জবরদস্তি করা হয়নি কিংবা কেউ ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার পর কারো বিরুদ্ধে নালিশ কিংবা তাদের সাথে কপটতা করা হয়েছে বলে অভিযোগও উত্থাপন করেনি । মানুষ সেদিন নিরাপদ ও সত্যের আশ্রয় পেয়েছিল । কিন্তু আরএসএস যেভাবে ভন্ডামীর মাধ্যমে মুসলিমদেরকে ধর্মান্তরিত করল এটাকে কোন মাপকাঠিতে বিচার করা যায় ? উগ্রপন্থি হিন্দুদের এ কর্মকান্ডের দায়ভার সকল হিন্দুদের উপর চাপানো যৌক্তিক নয় কিন্তু অন্যান্য হিন্দুরা যদি উগ্রপন্থিদের এ কর্মকান্ডে কোন প্রকার সমর্থন দেয় তবে ভিন্ন ধারণা করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে কি ? কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সীমায় পড়লেও বিশ্বের মানবাধিকার সংঘঠনগুলো থেকে কোন বিবৃতি প্রকাশ না পাওয়ায় অবাক হতে হয়েছে । সত্য বলতে, বিশ্বের অন্যান্য ধর্মগুলোর চেয়ে ইসলামের জনপ্রিয়তা এবং অন্যধর্ম থেকে স্বেচ্ছায় মানুষ ইসলাম ধর্মগ্রহন করায় বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্যভাবে ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব কাজ করছে । তবে সত্যকে তো চাপিয়ে রাখার উপায় নাই । যা সত্য তা প্রকাশ পাবেই । সত্যকে যদি কেউ চাপিয়ে রাখতে চায় তবে তার ধ্বংস অনিবার‌্য । ধর্ম আর টাকা একসঙ্গে যায়না । কোন ধর্ম যদি মানবকল্যানের হয় তবে তার অনুসারী বাড়াতে টাকার প্রয়োজন হয়না । আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে আরএসএস ২৫০০ খ্রিষ্টান ও মুসলিমকে ধর্মান্তরিত করার ঘোষণা দিয়েছে । ধর্ম জাগরণ মঞ্চের অন্যতম নেতা রাজেশ্বর সিংহ ঘোষণা করেছে, যদি কোন খ্রিষ্টান হিন্দু ধর্ম গ্রহন করে তাকে ২ লাখ এবং কোন মুসলমান হিন্দু ধর্ম গ্রহন করলে তাকে ৫ লাখ টাকা পুরস্কার দেয়া হবে । রাজেশ্বর সিংহের জ্ঞাতার্থে বলেতে হচ্ছে, মানুষের ধর্মবিশ্বাস টাকার বিনিময়ে খরিদ করা যায় না । মানুষের ধর্মবিশ্বাস যদি টাকায় ক্রয় করা যেত তবে বিশ্বে শুধু খ্রিষ্টান ধর্মমত ছাড়া অন্য কোন ধর্মের অস্তিত্ব থাকত কিনা সন্দেহ । বিশ্বের বুকে যে ধর্ম সবেচেয়ে বেশি মানবতাবাদী মানুষ স্বভাবতই সে ধর্মের আশ্রয় গ্রহন করবে । কপটতার আশ্রয় নিয়ে জোর করে ধর্মান্তরিত করানোর মধ্যে কোন মহাত্ম্য নাই । যদি ক্ষমতা থাকে তবে আপনাদের আদর্শ দিয়ে মানুষকে হিন্দু ধর্মের প্রতি উৎসাহী করুন ।

মানুষ কেবল জন্মসূত্রেই ধর্মপ্রাপ্ত হয়না বরং বিবেক বুদ্ধির সিদ্ধান্তের মাধ্যমেও ধর্ম বাছাই করার স্বাধীনতা রাখে । যে ধর্ম সবেচেয়ে বেশি মানবতাবাদী মানুষ সে ধর্মের প্রতি স্বভাবতই বেশি আকৃষ্ট হয় । তবুও যদি কেউ স্বেচ্ছায় ধর্ম ত্যাগ করে অন্যধর্মে ধর্মান্তরিত হয় তাতে আপত্তি নাই কিন্তু কপটতার মাধ্যমে কাউকে ধর্মান্তরিত করা হলে সেটা কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া হবে না । একথা সকল ধর্মের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য । কাজেই সকলের লক্ষ্য রাখা উচিত যাতে ধর্মীয় বিদ্বেষের কারণে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট না হয় । ভারতসহ সকল দেশে বাধ্যতামূলক ধর্মান্তরিত করার বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা সময়ের দাবী । বিজপী যদি এ ব্যাপারে উদাসীনতা প্রদর্শন করে তবে তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে মারাত্মক খেসারত দিতে হবে । ১৩০ কোটি জনসংখ্যার ভারতে যেভাবে প্রায় ৩০ কোটি মুসলমানের বাস তেমনি হিন্দু ধর্মের সকলেই উগ্রপন্থি নয় । বৃহত্তর ভারতে যেমন হিন্দুদের বাস তেমনি মুসলমান, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, জৈন, সাংখ্য, যোগ, ন্যায়, বৈশেষিক, মীমাংসাসহ ধর্মের অনেক শাখার বাস । কাজেই বাড়াবাড়ি করলে তার ফল যেমন দেশের সীমানায় ভালো হবে না তেমনি সীমানা ছাড়িয়ে সর্বত্র হিংসাত্মক কর্মকান্ড বিস্তৃত হবে । কাজেই উগ্রপন্থিদেরকে যদি তাদের বাড়াবাড়ি থেকে বিরত রাখা না হয় তবে ভবিষ্যতে সংগঠিত সকল শান্তি নষ্টকারী কর্মকান্ডের দায়ভার উগ্রপন্থী হিন্দুদেরকে এবং ভারত সরকারকে বহন করতে হবে । শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নষ্ট হোক সেটা মুসলমান হিসেবে কখনোই কাম্য নয় । ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির পরিণাম কখনোই ভালো হবে না ।

রাজু আহমেদ । কলামিষ্ট ।
[email protected]

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

খেলাঘর বলেছেন:



রাজতন্ত্রের শেষ হয়েছে, ধর্মের আর দরকার নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.