নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্যময় মহাবিশ্ব ও চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসা - ৯

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

রহস্যময় মহাবিশ্ব ও চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসা



--------------------------------------------- ডঃ রমিত আজাদ

অপার রহস্যে ঘেরা আমাদের এই মহাবিশ্ব। আর তার মধ্যে রহস্যময় একটি সত্তা আমরা - 'মানুষ'। এই দু'য়ের সম্পর্কও কম রহস্যময় নয়। মহাবিশ্বের বিবর্তন বা বিকাশের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ ফলাফল মানুষ, সেই মানুষই আবার গভীর আগ্রহ নিয়ে অধ্যয়ন ও পর্যবেক্ষণ করছে তার চারপাশের মহাবিশ্বটিকে। কি এই মহাবিশ্ব? আমরা কারা? কি সম্পর্ক মহাবিশ্বের সাথে আমাদের অথবা আমাদের সাথে মহাবিশ্বের? কোথা থেকে এল এই মহাবিশ্ব? তারপর থেকে ক্রমাগত কি ঘটছে? এর শেষ কোথায়? এই সব প্রশ্ন অবিরাম ঘুরে ফিরে মানুষের মস্তিস্ক থেকে হৃদয় আর হৃদয় থেকে মস্তিস্ক পর্যন্ত। এইসব চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসার যতটুকু উত্তর এ যাবতকাল আমাদের জানা হয়েছে দর্শন ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোন থেকে। সেইসব উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করব আমার এই সিরিজে।



প্রথম পর্বে বস্তু (matter) সম্পর্কে কিছু আলোচনা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে গতি (motion) নিয়ে। তৃতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে স্থান ও কাল (space and time) নিয়ে, ইতিহাসের গতিধারায় নিউটন-লেইবনিজ বিতর্ক পর্যন্ত। চতুর্থ পর্বে আলোচনা করা হয়েছে স্থান ও কাল সংক্রান্ত আলবার্ট আইনস্টাইনের বৈপ্লবিক চিন্তাধারা নিয়ে।

পঞ্চম পঞ্চম পর্বের আলোচনা করা হয়েছে স্থান-কাল সংক্রান্ত আরো কিছু দর্শন নিয়ে।



ষষ্ঠ পর্বে আলোচনা করেছি বিশ্ব জুড়ে নানাবিধ সংস্কৃতি ও শিল্পের ক্যাটাগোরী হিসাবে কাল নিয়ে।

সপ্তম পর্বে আলোচনা করেছি বিশ্ব জুড়ে নানাবিধ সংস্কৃতি ও শিল্পের ক্যাটাগোরী হিসাবে স্থান নিয়ে।

অষ্টম পর্বে আলোচনা করা হয়েছে মহাবিশ্বের কণিকা জগৎ নিয়ে। এবারের অর্থাৎ নবম পর্বে ও আলোচনা করব মহাবিশ্বের কণিকা জগৎ নিয়ে তবে তার উল্লেখযোগ্য অংশ গ্রীক অ্যটোমিজম এখানে প্রাধান্য পেয়েছে।



রহস্যময় মহাবিশ্ব ও চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসা - ৯



পারমেনিডাস ও এম্পিডক্লিস কর্তৃক প্রবর্তিত অনন্যবাদ (monism) ও বহুত্ববাদ (Polyism) মধ্যে সমন্বয় সাধনের প্রচেষ্টাই ডেমোক্রিটাস বা লুসিপাস-কে অ্যাটমিসম তত্ত্বে উপনিত করে। তারা বিশ্বাস করতেন যে, সবকিছুই পরমাণু দ্বারা গঠিত। এই পরমাণু জ্যমিতিকভাবে না হলেও বস্তুগতভাবে অবিভাজ্য। পরামাণুর পরস্পরের মধ্যে শূণ্যস্থান আছে, পরমাণু অবিনশ্বর, পরমাণু সবসময়ই গতিশীল, এবং ভবিষ্যতেও গতিশীল থাকবে।পরমাণুর সংখ্যা অসংখ্য, এমনকি এরা বিভিন্ন প্রকারের। কিন্তু এদের মধ্যে পার্থক্য শুধু আকার ও ভরের। এরিস্টটলের দাবী করেন, পরমাণুবাদীদের মতে তাপের তারতম্য অনুসারে পরমাণু বিভিন্ন হয়। যেমন গোলাকার পরমাণু। এই গোলাকার পরমাণু সবচেয়ে উত্তপ্ত হওয়ার কারণে আগুন সৃষ্টি করে। ভরের তারতম্য অনুসারে পরমাণুর মধ্যেও যে বিভিন্নতার সৃষ্টি হয় সে প্রসঙ্গে ডেমোক্রিটাসের উক্তি উল্লেখ করে এরিস্টটল বলেন, 'যে পরমাণু যত বেশি অবিভাজ্যতা অতিক্রম করে সেই পরমাণু তত বেশি ভরবিশিষ্ট হয়'। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, পরমাণুবাদীদের মতবাদে পরমাণু সত্যিই ভরবিশিষ্ট ছিল কি-না তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। (পরমাণু ভরের উপর নির্ভর করে, আবার পরমাণু ক্ষুদ্রতম গঠন একক, এই দুইটি ধারণা পরস্পর বিরোধী)।



পরমাণুবাদে ডিটারমিনিজম এবং প্রোবাবিলিটি: প্রাচীনকালে পরমাণুবাদীদের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ অভিযোগ ছিল, তাঁরা জগতের সকল ঘটনাকেই সম্ভাবনার ফল হিসাবে ব্যাখ্যা করতেন। কিন্তু প্রকৃত সত্যটি হচ্ছে তারা কঠোর নিয়ন্ত্রণবাদী। তাঁরা বিশ্বাস করতেন জগতের প্রতিটি ঘটনাই প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে ঘটে। কোন ঘটনাই কোন কারণ ব্যাতীত শুধু সম্ভাবনার দ্বারা সংঘটিত হতে পারে - একথা ডেমোক্রিটাস সুস্পষ্টভাবে অস্বীকার করেন। অস্তিত্ব নিয়ে লুসিপাসের সন্দেহ থাকলেও তিনি একথা বলেছিলেন বলে জানা যায়: 'শূণ্য থেকে কিছুই সংঘটিত হয়না, কোন কারণ বা অনিবার্যতার ফলেই সবকিছু সংঘটিত হয়'। তবে একথা সত্য যে জগত আদিতে যে রূপে ছিল বর্তমানেও সেরূপ অবস্থায় থাকার কারণ সম্পর্কে তিনি কোন ব্যাখ্যা দেননি। আর এ কারণেই হয়তো জগৎ ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু জগৎ একবার সৃষ্টি হওয়ার পর এর পুনর্বিকাশ যান্ত্রিক নিয়ম দ্বারা অপরিবর্তনীয়রূপে স্থির ছিল।পরমাণুর আদি গতি নির্দেশ না করার জন্য এরিস্টটল সহ অন্যান্য দার্শনিকগণ লুসিপাস ও ডেমোক্রিটাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করেন। কিন্তু এই কারণ নির্দেশ না করার ক্ষেত্রে ছিল।পরমাণুবাদীগণ তাদের সমালোচকদের চেয়ে অধিকতর যৌক্তিক মনোভাবাপন্ন ছিলেন। কার্য-কারণ অবশ্যই কোন না কোন জায়গা থেকে শুরু হবে, এবং যেখান থেকেই শুরু হোক না কেন আদি কারণের কোন কারণ নির্দেশ করা যায়না।





সক্রেটিস, প্লেটো এবং এরিস্টটল উদ্দেশ্য বা পরিণতি কারণের সাহায্যে জগতের ব্যাখ্যা দেয়ার চেস্টা করেছেন, কিন্তু পরমাণুবাদীগণ এসব ধারনার সাহায্য ব্যতীতই জগতের ব্যাখ্যা দেয়ার চেস্টা করেছেন। কোন ঘটনার পরিণতি কারণ ভবিষ্যতের এমন একটি ফল যার জন্য ঘটনাটি সংঘটিত হয়। এই ধারণা মানুষের কার্যাবলীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কেন দর্জি কাপড় সেলাই করেন? মানুষের বস্ত্রের প্রয়োজন তাই। এসব ক্ষেত্রে বস্তুসমুহ যে উদ্দেশ্য সাধন করে সেই উদ্দেশ্যের দ্বারাই বস্তুসমুহের ব্যাখ্যা করা যায়। কোন ঘটনা সম্পর্কে আমরা যখন কেন প্রশ্নটি করি, তখন আমরা নিম্নের দুটি বিষয়ের যেকোন একটিকে বোঝাতে পারি: 'এই ঘটনা কি উদ্দেশ্যসাধন করেছিল? অথবা 'পূর্ববর্তি কোন কোন অবস্থা এই ঘটনা ঘটিয়েছিল?' প্রথমোক্ত প্রশ্নটি একটি উদ্দেশ্যবাদী ব্যাখ্যা, অর্থাৎ পরিনতি কারণ দ্বারা ব্যাখ্যা। উপোরক্ত দুটি প্রশ্নের মধ্যে বিজ্ঞানের কোন প্রশ্নটি করা উচিৎ, বা বিজ্ঞানের দুটি প্রশ্নই করা উচিৎ কি-না একথা কিভাবে অগ্রিম জানা সম্ভব হতে পারে তা আমাদের জানা নেই। কিন্তু অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা গিয়েছে যে, যান্ত্রিক প্রশ্ন বৈজ্ঞানিক জ্ঞানে উপনিত করে কিন্তু উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্ন তা করেনা। পরমাণুবাদীগণ যান্ত্রিক প্রশ্নটিই করেছিলেন, এবং এর একটি যান্ত্রিক উত্তরও দিয়েছিলেন।



একথা অনুমান করা ঠিক হবেনা যে, পরমাণুবাদিদের মতবাদের পক্ষে ব্যবহৃত তাঁদের যুক্তিসমূহ সম্পুর্ণ অভিজ্ঞতাভিত্তিক। আধুনিক যুগে রসায়নবিজ্ঞানের তথ্যাবলীকে ব্যাখ্যা করার জন্য পরমাণুতত্বকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছে। কিন্তু এই তথ্য গ্রীকদের জানা ছিলনা। সেই যুগে অভিজ্ঞতাভিত্তিক পর্যবেক্ষণ ও যৌক্তিক যুক্তির মধ্যে সুস্পষ্ট কোন পার্থক্য ছিল না। একথা সত্য যে পারমেনিডাস পর্যবেক্ষিত ঘটনাকে অবজ্ঞার চোখে দেখেছেন। কিন্তু এম্পিডক্লিস ও এনাক্সেগোরাস তাদের অধিবিদ্যার বেশীরভাগই পানি-ঘড়ি এবং ঘুর্ণায়মান বালতির পর্যবেক্ষণের সাথে সম্পর্কিত করেন। মুসলিম বিজ্ঞানী ও দার্শনিকদের আগে কেউই সম্ভবতঃ সন্দেহ করেননি যে, পর্যাপ্ত যুক্তি ও পর্যবেক্ষণের সমন্বয়ে একটি সম্পূর্ণ অধিবিদ্যা এবং বিশ্বতত্ব প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে।পরমাণুবাদীগণ এমন একটি প্রকল্পের গুরুত্ব আরোপ করেন যে কারণে দুহাজার বছরের অধিককাল পরে এ বিষয়ে কিছু প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু সে সময়ে তাদের এই বিশ্বাস একটি সুদৃঢ় ভিত্তির অভাবে পরিত্যক্ত হয়েছিল।



লুসিপাস পারমেনিডাসের যুক্তির সঙ্গে গতি ও পরিবর্তনের সুস্পষ্ট তথ্যাবলির সমন্বয় সাধনের পন্থা আবিষ্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেন। এ প্রসঙ্গে এরিস্টটল বলেন, "কোন উন্মাদ ব্যাক্তি তার ইন্দ্রিয়-প্রত্যক্ষণ থেকে একথা অনুমান করবে না যে, আগুন এবং বরফ এক বস্তু। কিন্তু কিছু মানুষ অভ্যাসবশতঃই যা সঠিক এবং যাকে সঠিক বলে মনে হয় - এই দুয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য না দেখার মত পাগলামি করে থাকে"।



অবশ্য লুসিপাস মনে করেন যে, তিনি তার মতবাদকে ইন্দ্রিয় প্রত্যক্ষণের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছেন। তিনি বস্তূর অস্তিত্বশীল হওয়া এবং বস্তূর তিরোহিত হওয়া বা বস্তূর গতি এবং বস্তূর বহুত্বের ধরণা বিলোপের পক্ষপাতি নন। তিনি এসব বিষয়কে প্রত্যক্ষণের অন্তর্গত বলে মনে করেন। অপরদিকে, তিনি একত্ববাদীদের সাথে ঐক্যমত প্রকাশ করে বলেন, শূণ্যস্থান ব্যতীত কোন গতি থাকতে পারেনা। ফলশ্রতিতে যে মতবাদের উদ্ভব হয় তাকে তিনি নিম্নরূপে ব্যক্ত করেনঃ শূণ্যস্থান হলো অ-সত্বা এবং অস্তিত্বশীল বস্তুর কোন অংশই অ-সত্বা নয়; কারণ সঠিক অর্থে অস্তিত্বশীল বস্তু একটি অনপেক্ষ পূর্ণস্থান। অবশ্য এই পূর্ণস্থান (Filled space) এক নয়, বরং এই পূর্ণস্থান সংখ্যার দিক থেকে অসংখ্য অসীম। পরিমাণের সূক্ষতার কারণে এরা অদৃশ্যমান। অসংখ্য পূর্ণস্থান শূণ্যস্থানে বিচরণ করে (কারণ শূণ্যস্থান আছে) । একত্রিত হয়ে এরা বস্তুর অস্তিত্ব লাভে সাহায্য করে, আবার বিচ্ছিন্ন হয়ে এরা বস্তুর অবসান ঘটায়। অধিকন্তু সংযোগের সুযোগ পেলেই এরা কাজ শুরু করে এবং কাজের ফলাফল ভোগও করে। একত্রিত হয়েই এরা কোন কিছু সৃষ্টি করে এবং পরস্পর একত্রিত হয়। অপরপক্ষে প্রকৃত এক থেকে কখনোই বহুত্বের সৃষ্টি হতে পারেনা, কিংবা প্রকৃত বহু থেকে 'এক'-এরও সৃষ্টি হতে পারেনা।



এখন দেখা যাবে যে, একটি বিষয়ে সকলেই একমত হবে যে, পূর্ণস্থান (Filled space)-এ কোন গতি থাকতে পারেনা। কোন বস্তু শুধু শূণ্যস্থানেই গতিশীল হতে পারে। পূর্ণস্থানে বড়জোড় আবর্তনশীল (rotational) গতি থাকতে পারে। সেই সময়ে গ্রীকদের মনে হয়েছিল যে, কোন ব্যাক্তিকে হয় পারমেনিডাসের অপর্বর্তনীয় জগৎকে নীরবে মেনে নিতে হবে অথবা শূণ্যস্থানকে স্বীকার করতে হবে।



এই পর্যায়ে, অ-সত্বার বিরুদ্ধে পারমেনিডাসের যুক্তিসমূহ পূর্ণস্থানের বিরুদ্ধে যৌক্তিকভাবে অখন্ডনীয় বলে মনে হয়। যেখানে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই বলে মনে হয়, সেখানে বায়ুর অস্তিত্ব আছে - এই মতবাদ আবিষ্কারের দ্বারা তার যুক্তিসমূহকে পূণরায় বলবৎ করা হয় (এই উদাহরণ যুক্তি ও পর্যবেক্ষণের একটি বিভ্রান্তির সংমিশ্রণ যা সাধারণভাবে প্রচলিত ছিল )। যদি বলি শূণ্যস্থান আছে তাহলে শূণ্যস্থান অ-সত্বা নয়, অনুরূপভাবে অ-সত্বা শূণ্যস্থান নয়। পরমাণবাদীদের মতে, একথা চিন্তা করা যতই কঠিন হোক না কেন, শূণ্যস্থান থাকতেই হবে।



উপরোক্ত সমস্যার পরবর্তি ইতিহাস আরো ইন্টারেস্টিং, পরবর্তি পর্বে এই বিষয়ে আলোচনা করা হবে।



(চলবে)



ছোট ছোট বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল,

গড়ি তোলে মহাদেশ সাগর অতল





সাহায্যকারী গ্রন্থঃ

১। From Thales to Plato

২। Greek Mathematics

৩। History of Western Philosophy: Bertrand Russel



রহস্যময় মহাবিশ্ব ও চিরন্তন জীবন জিজ্ঞাসা - ৮

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

সুখী চোর বলেছেন: জটিল একটা বিষয়, দারুন লাগলো।
কিন্তু ভাষাটা বেশী দুর্বোধ্য লাগলো আমার কাছে, মানে, পড়তে বেশ কষ্ট হইছে, যদি আরো একটু সহজ করে লিখতেন, তাহলে বিষয়বস্তুর মজাটা জটিলভাবে উপভোগ করতে পারতাম

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২

রমিত বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি চেষ্টা করব আরো সহজ করে লিখতে।

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ইনকগনিটো বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে পারমেনিডাস এর কাউন্টার যুক্তি।


ভালো থাকবেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩

আখাউরা পূলা বলেছেন: আপনার পোস্ট আমার খুবই ভাল লাগে.. :D
কিছু মন্তব্য আশাপ্রার্থী
Click This Link
Click This Link

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমি আপনার লেখা মনযোগ দিয়ে পড়ব। মন্তব্যও করব।

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ভালো লাগলো, বেশ কঠিন যদিও। প্রিয়তে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

রমিত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০০

সপ্নময় নীলাকাশ বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১১

রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সিরিজটা আবার শুরু হল তাহলে +++++++++++++

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

রমিত বলেছেন: হ্যাঁ, শুরু করলাম। লিখতে যে চাইনা তা নয়, সময়ের প্রচন্ড অভাব। এর মধ্যে দিয়ে কষ্ট করে যতদূর লেখা যায়।
আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২

ইভা_110 বলেছেন: সৃষ্টির অপার রহস্য আসলেই বিস্ময়কর যা কখনোই চুড়ান্তরূপে উদ্ঘটিত হবার নয়। পৃথিবীর প্রতিটি পরতে পরতে রসহ্য আর রহস্যে মন্ডিত । কেননা এবিশ্ব জগত এক অসীম রহস্যের রূপের ছোয়ায় আত্মপ্রকাশ করেছে তাই কোন সসীম ধারক অসীমকে নিজ আয়ত্বে আনতে সক্ষম নয়। এমহা বিশ্ব যেহেতু স্রেফ বস্তুদ্বারা গঠিত নয় তাই পদার্থবিজ্ঞানও এর রহস্য উদ্ঘাটনে অক্ষম। পদার্থবিজ্ঞানীরা যখনই বিশ্বের অস্তিত্ববিশ্লেষনে বস্তুর গন্ডি অতিক্রম করে কোন অভিমত ব্যক্ত করেছেন তখনই তাদের ব্যর্থতা ফুটে উঠেছে।
এই অপার রহস্যের যর্থাথ পরিচিতি তিনিই দিতে সক্ষম যিনি এ মহারহস্যের ধারক।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। বাকী লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

রমিত বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
আমার অন্যান্য লেখাগুলো পড়লেও আপনার চিন্তার কিছু খোরাক পেতে পারেন।
ভালো থাকবেন।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক দিন পর পড়লাম।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৫

রমিত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

অজানার সন্ধানে বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা অসাধারণ ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১২

রমিত বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.