নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সক্রেটিসের এ্যাপোলজি - ৪

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

সক্রেটিসের এ্যাপোলজি - ৪



মূল বক্তৃতাঃ সক্রেটিস

লিখেছেনঃ প্লেটো



অনুবাদঃ ডঃ রমিত আজাদ






(যে কয়েকটি সংলাপ ইতিহাসে বিশেষ স্থান দখল করে আছে তার মধ্যে একটি হলো এ্যপোলজি (Apology)। আধুনিক ইংরেজীতে Apology অর্থ ক্ষমা প্রার্থনা করা। কিন্তু গ্রীক ভাষায় Apology-অর্থ ভিন্ন। সেখানে Apology-অর্থ defense। আদালতে বিচারের সময় আত্মপক্ষ সমর্থন করে সক্রেটিস যে ভাষণ দেন এ সংলাপ তারই বর্ণনা। নিচে মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের বক্তৃতা হুবুহু তুলে দেয়া হলো।)



(পূর্ব প্রকাশিতের পর থেকে)



আর একটি বিষয় আছে -- অধিকতর বিত্তশালী শ্রেনীর যুবকদের তেমন করণীয় কিছু না থাকার ফলে তারা আমার কাছে এসেছে এবং আমার কথা আগ্রহের সাথে শুনেছে, এবং জনগণের কাছে জ্ঞানের ভানকারীদের অজ্ঞতা প্রকাশ করে দিয়েছে। অতি দ্রুতই অনেক সংখ্যক লোক বুঝতে পারে যে, তারা মনে করতো যে তারা কিছু জানে, আসলে তারা কিছুই জানেনা। এতে করে তারা নিজের প্রতি ক্ষুদ্ধ হওয়ার বদলে আমার প্রতি ক্ষুদ্ধ হতে শুরু করে। তারা বলেছে, সক্রেটিস নামে একজন বিভ্রান্তকারী রয়েছে, বর্তমান যুবসমাজের বিপথগামীতার জন্য তিনিই দায়ী! -- এবং তারপর কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে যে, কেন? কি শয়তানী কার্য সে করে বা শিখায়? তারা জানেনা এবং বলতে পারেনা; কিন্তু তারা নিজেদের লোকসান না করতে চেয়ে, তারা রেডী-মেড অভিযোগগুলোই পুনরাবৃত্তী করতে থাকে, যা ইতিপূর্বে সকল দার্শনিকদের বিরুদ্ধে ও তাদের শিক্ষার বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছিলো, যিনি স্বর্গ সম্পর্কে অনুধ্যানী চিন্তা করেন ও মর্ত্যের গোপন বিষয় সম্পর্কে অনুসন্ধান করেন, দেবতাদের স্বীকার করেননা। এবং যা ভালো তাকে মন্দ বলে প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেন।' যেহেতু তারা জনগণের সামনে তাদের জ্ঞানের ভান ধরা পড়ে যাওয়াকে কবুল করে নিতে চায়না - যেটা আসলে সত্যি; এবং যেহেতু তারা সংখ্যায় অনেক বেশি, উচ্চাভিলাষী, এবং কর্মশক্তিপূর্ণ, তাই তারা প্ররোচনার যুদ্ধে অবনিত হয়েছে, তারা আপনাদের কর্ণসমূহে উচ্চ ও পক্ক বিষ ঢেলেছে। আমার অভিযোক্তারা হলেন মিলেটাস, এনিটাস ও লাইকন, যারা আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন; মিলেটাস আমার সাথে তর্ক করেছেন কবিদের পক্ষ হয়ে, এনিটাস আমার সাথে তর্ক করেছেন কারিগড় ও রাজনীতিবিদদের পক্ষ হয়ে, লাইকন আমার সাথে তর্ক করেছেন অলংকারপূর্ণ ভাষা প্রয়োগকারী বক্তাদের পক্ষ হয়ে: এবং আমি শুরুতেই যা বলেছি যে, এত অধিক পরিনাম দুর্নাম থেকে আমি এক মুহূর্তেই মুক্তি পাওয়া আশা করতে পারিনা। হে বিচারকগণ! এই হলো সত্য, এবং পুরোটাই সত্য; আমি কোন কিছুই লুকাইনি, কোন কিছুই গোপন করিনি। তারপরেও আমি জানি যে আমার বক্তব্যের সরলতার কারণেই তারা আমাকে ঘৃণা করবে। এবং তাদের ঘৃণা কি? আমি যে সত্য বলছি তারই প্রমাণ। এবং এইভাবে আমার বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের উদ্ভব হয়েছে; এবং এটাই হলো কারণ, আপনারা এটা খুঁজে পাবেন হয় বর্তমান, অথবা ভবিষ্যৎের কোন তদন্তে।



আমি আমার অভিযোক্তাদের মধ্যে প্রথম শ্রেণীটির বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থন করে যথেষ্ট বলেছি। এবার আমি দ্বিতীয় শ্রেণীটির দিকে দৃষ্টি দিচ্ছি। তাদের নেতৃত্বে আছে মিলেটাস, তার নিজের ভাষ্যমতে তিনি ভালো মানুষ ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক। এগুলোর বিরুদ্ধেও আমি একটি ডিফেন্স করবো: -- আসুন তাদের হলফনামা পাঠ করি, সেখানে যা লেখা আছে তা মোটামুটি এইরূপঃ সেখানে বলা হয়েছে যে, সক্রেটিস একজন শয়তানী কার্যকারী, যিনি যুব সম্প্রদায়কে বিপথগামী করছেন; এবং তিনি জাতীয় দেব-দেবীদের মানেন না, বরং নিজের কোন দেবতার কথা বলেন। এই হলো অভিযোগ; আসুন এখন এক এক করে পরীক্ষা করে দেখি। তিনি বলেন যে, আমি শয়তানী কার্য করি, এবং তরুণদের বিপথগামী করি; কিন্তু আমি বলি, হে বিচারকগণ! মিলেটাসই শয়তানী কার্য করে, কারণ সে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ঠাট্টা করে, এবং খুব লঘুচিত্তভাবে মানুষকে আদালতে নিয়ে আসে, এবং এমন ভান করে যে, কিছু বিষয়ে তার প্রচন্ড আগ্রহ, মূলতঃ ঐ সকল বিষয়ে তার কোনকালেই বিন্দুমাত্র আগ্রহও ছিল না। আমি সেটাই এখন আপনাদের সামনে প্রমাণ করার চেষ্টা করবো।



এখানে আসুন, মিলেটাস, এবং আমাকে একটি প্রশ্ন করতে দিন। আপনি কি যুব সম্প্রদায়ের উন্নতিসাধনের বিষয়ে অনেক চিন্তা-ভাবনা করেন?



হ্যাঁ, আমি করি।



ঠিকআছে, তাহলে বিচারকদের বলুন, কে যুব সম্প্রদায়ের উন্নতিসাধন করে থাকে; আপনারই এটা জানা থাকা উচিৎ, যেহেতু যুব সম্প্রদায়ের অনিষ্টকারীকে খুঁজে বের করার যন্ত্রনা আপনি কাঁধে নিয়েছেন, এবং আমার নাম উদ্ধৃত করছেন ও বিচারকদের সম্মুখে আমাকে অভিযুক্ত করছেন। মুখ খুলুন, বিচারকদের বলুন কে তাদের উন্নতিসাধক? -- লক্ষ্য করুন মিলেটাস। এবার আপনি নিশ্চুপ, এবং আপনার কিছুই বলার নাই। এটা কি মর্যাদাহানিকর নয়, এবং আমি যা বলছি যে এই বিষয়ে আপনার আসলে কোন আগ্রহ নেই, তার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমান নয়,? মুখ খুলুন বন্ধু, এবং বলুন, কে তাদের উন্নতিসাধন করে?



আইনসমূহ।

আসলে আমি এ বিষয়ে প্রশ্ন করছি না, প্রিয়গন, আমি কেবল জানতে চাই, সর্বপ্রথম কে তাদেরকে, মানে ঐ আইনগুলোকে জানে?



বিচারকগন, সক্রেটিস, যারা এখন আদালতে উপস্থিত আছে।



কি? মিলেটাস, আপনি কি এই বলতে চান, যে তারা যুব সম্প্রদায়কে শিক্ষা দেবার ও তাদের উন্নয়ন সাধন করার ক্ষমতা রাখে?



অবশ্যই।



কি? তাদের সকলেই? না কি তাদের কেউ কেউ?



তাদের সকলেই।



শুভ সংবাদ! শপথ করে বলছি! তাহলে তো অনেক উন্নয়নসাধক রয়েছে! তাহলে দর্শকদের সম্পর্কে কি বলবেন? তারাও কি যুবকদের উন্নতিসাধন করে?



হ্যাঁ, তারাও।



সিনেটররাও?



হ্যাঁ, সিনেটররাও যুবকদের উন্নয়নসাধন করে।



তাহলে বোধহয় এ্যাসেম্বলির মেম্বাররা তাদের অনিষ্টসাধন করে, তাইনা? -- নাকি তারাও যুবকদের উন্নয়নসাধন করে?



তারাও যুবকদের উন্নয়নসাধন করে।



তাহলে তো প্রতিটি এথেন্সবাসীই যুবকদের উন্নয়নসাধন করে; কেবল আমি ছাড়া; তার মানে কি আমিই একমাত্র অনিষ্টকারী? আপনি কি এটাই নিশ্চিত করে বলতে চাচ্ছেন?



হ্যাঁ, এটাই আমি নির্ভীকভাবে দৃঢ়তার সাথে বলতে চাচ্ছি।



আপনার কথা যদি সঠিক হয়, তাহলে আমি খুবই দুর্ভাগা। তবে আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন করবো। ঘোড়াদের বিষয়টা যদি ধরি, এটা কি এমন যে, কেবলমাত্র একজন তাদের অনিষ্ট করে আর পৃথিবীর সব মানুষ তাদের মঙ্গল করে। এটা কি সত্যের পরিপন্থি হবে না? একজনই কেবল তাদের ভালো করতে পারে, নিদেনপক্ষে কয়েকজন, -- ঘোড়ার প্রশিক্ষকরা তাদের ভালো চায়, এটাই বলতে চাই, আর অন্যেরা কি তাদের আহতই করতে চায় না? ঘোড়া বা অন্য যে কোন প্রাণী সম্পর্কে, আমি কি ভুল বলছি মিলেটাস? আমি দৃঢ়তার সাথে বলবো যে তাই, সে আপনি অথবা এনিটাস হ্যাঁ বলুন অথবা না বলুন। যুব সম্প্রদায়ের যদি কেবলমাত্র একজন অনিষ্টকারী থাকে এবং দুনিয়ার বাকী সবাই তাদের উন্নতিসাধনকারী হয়, এটা তাদের জন্য বাস্তবিক ভালোই হবে। কিন্তু আপনি মিলেটাস, যথেষ্ট ভালোভাবেই প্রদর্শন করেছেন যে, যুব সম্প্রদায়ের প্রতি আপনি কখনোই যত্নবান ছিলেন না। আপনার ঔদাসিন্য স্পষ্ট প্রতীয়মান। আসলে যে কারণে আপনি আমাকে আদালতে টেনে এনেছেন এই বিষয়ের সাথে আপনার তেমন কোন সম্পর্ক নেই। এখন আমি আপনাকে আরেকটি প্রশ্ন করবো মিলেটাস -- জিউসের নামে: কোনটি ভালো, খারাপ নাগরিকদের মধ্যে থাকা না ভালো নাগরিকদের মধ্যে থাকা? উত্তর দিন বন্ধু, আমি বলি; এটা এমন একটি প্রশ্ন যার উত্তর সহজেই দেয়া যায়। বিষয়টা কি এমন নয় যে, ভালোরা তাদের ঘনিষ্টজনদের মঙ্গল করে ও মন্দরা তাদের ঘনিষ্টজনদের অমঙ্গল করে?



নিশ্চয়ই।



এমন কেউ কি আছে যে ঘনিষ্টজনদের কাছ থেকে অমঙ্গল কামনা করে? উত্তর দিন আমার প্রিয় বন্ধু, আইন আপনার উত্তর চায় -- কেউ কি স্বেচ্ছায় ক্ষতিগ্রস্ত হতে চায়?



অবশ্যই নয়।



আচ্ছা, যখন আপনি আমাকে অভিযুক্ত করছেন যুব সম্প্রদায়কে বিপথগামী ও অধ্বঃপতিত করার অভিযোগে, আর আপনি আমাকে আদালতে হাজির করিয়েছেন যুব সম্প্রদায়কে বিপথগামী করার অভিযোগে, প্রশ্ন হলো, কাজটি আমি কিভাবে করি, ইচ্ছাকৃতভাবে না অনিচ্ছায়?



আমি বলবো, ইচ্ছাকৃতভাবে।



এটা কেমন কথা হলো! মিলেটাস, এইমাত্রই তো আপনি বলেছেন যে, ভালোরা তাদের ঘনিষ্টজনদের মঙ্গলই করে থাকে, আর খারাপরা তাদের ঘনিষ্টজনদের অমঙ্গলই করে থাকে। আপনি এতো কম বয়স্ক হওয়া সত্বেও উপরোক্ত সত্য বুঝে ফেলেছেন আর আমি বৃদ্ধ হওয়ার পরও বুঝতে পারলাম না যে, যেই মানুষটিকে আমি বিপথগামী করলাম, সে আমার ক্ষতি করতে পারে, আর তার পরেও আমি তাকে বিপথগামী করতেই থাকলাম, তাও আবার ইচ্ছাকৃতভাবে --- আপনি এইতো বলতে চাচ্ছেন? না আমি না অন্য কেউ আপনার দ্বারা কনভিন্সড হচ্ছি। হয় আমি তাদের বিপথগামী করিনা অথবা আমি তাদের না জেনে (অনিচ্ছাকৃতভাবে) বিপথগামী করি; এই দৃষ্টিকোন দুটির যেকোনটি থেকে দেখলেই আপনি মিথ্যাচার করছেন। যদি আমার অপরাধ অনিচ্ছাকৃত হয় তাহলে আইনের এই বিষয়ে কোন বিচারাধিকার নেই: এই ক্ষেত্রে আপনাদের উচিৎ ছিলো আমাকে একান্তে ডেকে নিয়ে সতর্ক করে দেয়া। কারণ সেরকম উপদেশ পেলে আমি অনিচ্ছাকৃত যা করছি তা করা ছেড়ে দিতাম -- নিঃসন্দেহে , আমি সেটাই করতাম। কিন্তু আপনারা আমাকে সেরকম কিছুই করেননি এমনকি আমাকে কিছু শেখাতেও চাননি। আর এখন আপনারা আমাকে আদালতে এনে হাজির করেছেন, আর আদালত হলো সেই জায়গা যেখানে কোন কিছু শেখানো হয়না বরং শাস্তি দেয়া হয়।





(চলবে)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! প্রিয় সিরিজ। দারুণ কিস্তি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: আমি একজন স্বঘোষিত সক্রেটিশ ভক্ত তার সম্পর্কে তেমন কিছু না পড়েই। তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লা আপনার বরকত দিন।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

রমিত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

বেলা শেষে বলেছেন: আপনার বল্‌গটা একটু পড়লাম- ভালো লেগেছে। আমি নিজে ভালো লিখতে না পারার কারনে "কপি-পেষ্‌ট" মন্‌তব্য করে যাচ্‌ছি।
ক্ষমা সুন্‌দর ভাবে দেখবেন। শুভ কামনা আপনার জন্য।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

রমিত বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

মুছাফির বলেছেন: মেধাবীদের সব সময় এই পৃথিবীর মানুষ অবহেলা করেছে। আমি সক্রেটিসের ভক্ত আপনাকে ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

রমিত বলেছেন: জ্বী, ঠিকই বলেছেন।
আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

রমিত বলেছেন: পোস্টটিকে নির্বাচিত পাতায় দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

রমিত বলেছেন: পোস্টটিকে নির্বাচিত পাতায় দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.