নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুসংবাদ ছিল একটি দুঃস্বপ্ন

৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুসংবাদ ছিল একটি দুঃস্বপ্ন



--------------------------------------- ড. রমিত আজাদ



তখন আমি নিতান্তই বালক। সকালের দিকে, ঘরের বাইরের মাঠটিতে বন্ধুদের সাথে খেলছিলাম। এসময় আমার চাইতে কিছুটা বড় একজন এসে বললেন, "জিয়া মারা গেছেন"। বাংলাদেশের জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি, জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই উনাকে দেখে আসছি। নিজের চোখেও দেখেছি কয়েকবার। এই তো গত বছরই উনাকে দেখলাম ঢাকার স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোরদের সমাবেশে। সেই তিনি আর নেই! সকাল সকাল খেলার মাঠে এসে একজন সেই ভয়াবহ সংবাদ দিলো! নাহ্! বিশ্বাস করতে পারছি না। সন্দেহের চোখে একে অপরের দিকে তাকালাম। একজন উনাকে জিজ্ঞেস করলো, "কি বলিস ব্যাটা?"। উনি আরো জোর দিয়ে বললেন, "বললাম জিয়া মারা গেছেন।" ইতিমধ্যে অরো কয়েকজন জড়ো হয়ে গেছে। অনেকটাই কিংকর্তব্যবিমূঢ় সবাই। এটা একটা সিরিয়াস নিউজ, কিন্তু কেউই এই নিউজটা একসেপ্ট করতে পারছে না। "কোথায় শুনলি?" আবারও একজন প্রশ্ন করলো। "রেডিওতে", উত্তর দিলেন তিনি। পাশেই উনার বাসা ছিলো, সবাই মিলে গেলাম উনার বাসায়। বারান্দায় উনার মা দাঁড়িয়ে ছিলেন। "খালাম্মা কি বলে আপনার ছেলে, জিয়াউর রহমান নাকি মারা গেছেন?" অনেকটা অভিযোগ, অনেকটা অবিশ্বাস আর অনেকটা আশংকা নিয়ে প্রশ্ন করলাম আমরা। "হ্যাঁ বাবারা আমিও রেডিওতে তাই শুনেছি, চিটাগাং-এ উনি মারা গেছেন", ধ্বক করে উঠলো আমাদের হৃদয়। উনার মৃত্যু সংবাদ কখনোই আশা করিনি। আর সেটাই শুনতে হলো। তার উপরে চিটাগাং, এই তো দুদিন আগেই শুনলাম, বঙ্গপোসাগরে তালপট্টি দ্বীপকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক উত্তপ্ত হতে শুরু হয়েছে। বেশ কিছু ভারতীয় রণতরী বঙ্গপোসাগরে অবস্থান নিয়েছে। ইতিমধ্যে আমাদের একজন বন্ধু ছুটে এলো, "হায় হায় হায়, জিয়া মারা গেছেন, জিয়া মারা গেছেন, চিটাগাং দখল হয়ে গেছে।"



সাথে সাথে সবাই ছুটলাম যার যার বাড়িতে। রেডিও শুনতে হবে। সত্য মিথ্যা জানতে হবে। কি হয়েছে? এখন দেশের কি হবে? বাড়ি গিয়ে সবাইকে বললাম, কেউ আমার কথা বিশ্বাস করে না। দেশ চলছে চমৎকার, কোন সংকট নেই, কোন সমস্যা নেই, কর্মচঞ্চল-উদ্যমী জিয়াউর রহমানকে তো গতকালও সুস্হ দেখলাম, হঠাৎ কি হলো? কেন তিনি মারা যাবেন। রেডিও খোলা হলো (তখন দিনের বেলায় টিভি চলতো না) আর যা শুনলাম তাতে সবাই হতবাক, কোন এক ঘোষক বলছেন "দেশবাসী, আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আজ ভোরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে কিছু সংখ্যক দুষ্কৃতিকারীর হাতে নিহত হয়েছেন, ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহে রাজিউন"। এর পরপরই শুরু হলো হামদ, 'আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ্, 'আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহু, আল্লাহ্'।



শোকে মূহ্যমান হয়ে পড়লো ঘরের সবাই। পাশাপাশি সবার মনে প্রশ্ন, কি হলো? কে উনাকে মারলো? কেন মারলো? আমি ছুটে বেরিয়ে গেলাম ঘর থেকে, জানতে চাই কি হলো, সবাই কি বলে। সবাই ততক্ষণে রাস্তায় নেমে এসেছে। সবার মুখেই একই ভাব একই কথা, শংকিত মুখে সবার মনেই প্রশ্ন, হায় হায়! কি হলো কি হলো? মুরুব্বীদের সবাইকে দেখলাম অফিস থেকে ফিরে আসছেন, অফিস-আদালত সব ছুটি হয়ে গেছে। একজন মুরুব্বীকে আসতে দেখে তার ছোট্ট মেয়ে ছুটে গেলো, "আব্বা, আব্বা, জিয়াউর রহমান মারা গেছেন"। ওর আব্বা উত্তরে বললো, "মারা যায়নি রে মা, মারা যায়নাই, মারছে মারছে, উনারে মারছে ।"





একটু এগিয়ে গেলে একটা রেশন দোকান ছিলো। ওখানে দেখলাম আমার গৃহশিক্ষক লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি স্যারকে সালাম দিয়ে বললাম, "স্যার, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তো মারা গেছেন।" উনি অনেকটা হতাশ কন্ঠে বললেন, "হ্যাঁ, তাইতো শুনলাম।" পাশ থেকে একজন বললো, "গেলো গেলো, এহন সবই গেলো, ভাতও গেলো, কাপড়ও গেলো।"



আজ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৩ তম শাহাদত দিবস। এইদিনে দেশপ্রেমিক এই মহান নেতা ও যোদ্ধার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।



এই মহান দেশপ্রেমিককে নিয়ে আমি লিখেছি একটি ই-বুক - '১৯৮১ সালের ৩০শে মে, একটি নক্ষত্রের ঝরে পড়া, শোকে মূহ্যমান জাতি' । বইটির প্রকাশক সাকি বিল্লাহ্‌। প্রকাশনা সংস্থা ইজি পাবলিকেশন। নিচে বইটির লিংক দেয়া হলো।



http://allfreebd.com/dr-ramit-azad-ebooks/



পাঠকগণ পড়ে তাদের মতামত জানালে আমি নিজেকে ধন্য মনে করবো।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

াহো বলেছেন: সবাই এক জিনিস আজ ভুলে গেছে বলতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক



জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৫-এর ২৪শে অক্টোবরে সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করে উপসেনাপ্রধান থেকে সেনাপ্রধান।

বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ,৭২এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল।
১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান

,৩০শে আগস্ট সকল রাজনীতি নিষিদ্ধ ,

১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনচ্ছেদের মূল পরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস ,১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল ,
১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ , ৭৭-এর হ্যা না ভোট ,

১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বার রুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন এবং নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে ঢুকিয়ে এবং ইয়াহিয়ার মন্ত্রী গণহত্যার মাস্টার মাইন্ডার ,আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,৭৫এর ৩১শে ডিসেম্বর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধ অপরাধীর মুক্তি ,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দিয়ে রাস্ট্রদ্রোহিতা মুলক কর্মকান্ড।ক্ষমতার এত জঘন্য দৃষ্টান্ত আর কার ?১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব
কিছুকে জায়েজ করার নগ্ন প্রচেষ্টা।

৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

রমিত বলেছেন: আপনি কি করেছেন, অভিযোগ না প্রশ্ন জানিনা। যাহোক মনে প্রশ্ন জিয়িয়ে না রেখে, প্রশ্ন করে ফেলাই ভালো। এতে অনেক তথ্যবিভ্রাট ধরা পড়ে ও ভুল ধারণা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আমার লিখিত ই-বইটি আসলে অর্ধেকটা। সেখানে ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর পর্যন্ত উল্লেখ করা হয়েছে। আমার ইচ্ছা ও পরিকল্পনা রয়েছে বইটির আরেকটি পর্ব লেখা। সেখানে ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর থেকে ১৯৮১ সালের ৩০শে মে পর্যন্ত শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তম-কে তুলে ধরবো। আমি আমার বইয়ের পরবর্তি পর্বে আপনার প্রশ্নের উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবো।

আপাততঃ দেখি পাঠকরা কি উত্তর দেয়।

আমার লেখা কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

নহে মিথ্যা বলেছেন: বই দুটা ডাউনলোড করলাম এখন পড়ব... প্রথমটা পড়লাম কিছু অংশ ভালই লেগেছে... ধন্যবাদ :)

৩০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

রমিত বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৩| ৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট.........................সুন্দর।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ২:২০

রমিত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

রেজওয়ান26 বলেছেন: ১৯৮১ সালের ৩০শে মে, একটি নক্ষত্রের ঝরে পড়া। জিয়ার মত নক্ষত্ররা একবারই আসে । আমাদের দুর্ভাগ্য তাকে আমরা ধরে রাখতে পারিনি ।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৪৪

রমিত বলেছেন: সত্যিই আমাদের দুর্ভাগ্য!

৫| ৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

পংবাড়ী বলেছেন: জিয়াউর রহমানকে হত্যা করেছেন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারেরা; তাঁরা নিশ্চয় আপনার ঠেকে ভালো বুঝতেন; কারণ, তাঁরাই তো আমাদের দেশকে মুক্ত করেছিলেন জিয়ার সাথে থেকে; আপনি তো দেশকে মুক্ত করেননি, আপনার তো কোন দায়ভার নেই!

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৫৩

রমিত বলেছেন: আপনি কী করতেন?

২৫শে মার্চের রাতে পুরো চট্টগ্রাম এক ভয়ঙ্কর নগরী হয়ে গিয়েছিলো - কেওস, উৎকণ্ঠা আর প্রশ্নের শহর। কেউ জানে না কী হবে এই জাতির? বেশীর ভাগের ধারণা শেষ করে দেবে আমাদের পাঞ্জাবীরা।এরকম মনে করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের এক চারশ টাকার মেজর ঠিক সেভাবে চিন্তা করেন নি। সে রাতে তাকে কেউ জিজ্ঞেসও করে নি "কেমন মেজর তুমি"। কেউ তাহে কোন নির্দেশও দেয়নি। তিনি তার সিনিওর পাকিস্তানী অফিসার কমান্ডিং জানজুয়াকে হত্যা করেছিলেন আর বলেছিলেন - উই রিভোল্ট।
এই চারশ টাকার মেজরেরও কিন্তু একটা পরিবার ছিলো, ছোটো ছোটো দুটো ছেলে ছিলো, সন্তানের প্রতি মমতা আমার-আপনার চেয়ে তার হয়তো খুব কম ছিলো না। সেদিন তার জানা ছিলো না যে নয় মাসে আমরা স্বাধীন হবো। বরং তার মনেও উঁকি দিয়েছিলো শক্তিধর পাকিস্তান মিলিটারী বাঙালিদের শেষ করে দেবে। এবং তিনি রাজনীতিবিদও ছিলেন না। ধরা পড়লে নির্ঘাৎ ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুবরণ।
সবকিছুর ঝুঁকি নিয়ে তিনি দেশমাতৃকাকে রক্ষায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। সেই তিনি কি কম বুঝতেন?

যাহোক আপনার প্রশ্নটি একসময় আমার মনেও এসেছিলো। তাই এ বিষয়ে আমি মুক্তিযোদ্ধা সিনিওর মিলিটারি অফিসারদের সাথে অনেক আলাপ করেছি। সেই সব বিষয় আমি বইয়ের পরবর্তি পর্বে তুলে ধরবো।

৬| ৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

কুকরা বলেছেন: জিয়াউর রহমানের অসমাপ্ত কাজ আমাদের শেষ করে যেতে হবে।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০০

রমিত বলেছেন: সহমত। আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


জিয়া ছিলেন একজন মহান নেতা। তার মতো নেতার আরও অনেক দিন বেঁচে থাকার দরকার ছিল খুব।

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০২

রমিত বলেছেন: সহমত। আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

আজকের বাকের ভাই বলেছেন: ইতিহাসের বাকী অংশ নিয়ে বইটি কবে নাগাত হাতে পাব জানতে পারি?

৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০৫

রমিত বলেছেন: লেখার জন্য আমি উদগ্রীব। কেবল সময়ের স্বল্পতার জন্যই লিখবো লিখবো করে আর লিখতে পারছি না। আমি চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব পরের পর্বটি দিতে।
আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ২:১৮

রমিত বলেছেন: পোস্টটি নির্বাচিত পাতায় দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

১০| ৩১ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৪

চনচল বলেছেন: '১৯৮১ সালের ৩০শে মে, একটি নক্ষত্রের ঝরে পড়া, শোকে মূহ্যমান জাতি' অাপনার এই সিরিজটি অামি নিয়মিত পড়তাম , তবে অাপনি এর পুরো পর্ব অার প্রকাশ করেন নাই। অাশা করি যতটুক সম্ভব সঠিক ও অাপনার দেখা সত্য ইতিহাসটি দ্রুত সম্ভব প্রকাশ করবেন।

অাপনার এই লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

রমিত বলেছেন: আমার সময়ের স্বল্পতা রয়েছে। আমি চেষ্টা করবো লেখাটি দ্রুত প্রকাশ করতে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

১১| ৩১ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

কাজী রায়হান বলেছেন: ভাই জিয়াউর রহমান কে চিনি । তিনি যা যা করেছেন ইতিহাস পড়ে জেনেছি । আর জানার রুচি পাচ্ছি না ।

* আপনার মন্তব্যে একটি লাইক দিয়েছি । আপনার লেখালেখির প্রচেস্টা কে স্বাগত জানাতে ।

৩১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০

রমিত বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আমার আরেকটি লেখা সামুতে আছে - 'সক্রেটিসের এ্যাপোলজি'। আপনাকে অনুরোধ করবো লেখাটি পড়তে।
Click This Link

Click This Link

১২| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪

একে৪৭ বলেছেন: অাসলে ভাই অামরা এখন এক একটি অালাদা অালাদা রাজনৈতীক ব্যাক্তিত্বে রুপান্তরিত হয়েছি। অামরা এখন যাই দেখি বা শুনি না কেন, দেশের রাজনৈতীক প্রাণীগুলোর মতোই সবকিছুকেই একটি রাজনৈতীক পক্ষের / বিপক্ষের চোখ থেকে দেখি।
-নষ্ট রাজনিতী নামক সংক্রামক ব্যাধিটিতে অাক্রান্ত অামরা....
-কোন সত্যই এখন অার সত্য নেই, মিথ্যাটাও অার মিথ্যা নেই.......
-অামরা অার কোনদিন বিপ্লবী হতে পারব না, তবে গর্বের সাথে বিদ্বেষি হয়েছি.......

০১ লা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

রমিত বলেছেন: সহমত। তবে আশাহত হবোনা। আমি মনে করি আমরা আবারো বিপ্লবী হবো। দেশ নেতৃসংকটে ভুগলেও দেশপ্রেমিক এখনো অনেক আছে।

১৩| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

নহে মিথ্যা বলেছেন: ভাই আপনার লেখা বইটা পড়লাম... অনেক ভাল লাগল... সে সময় জন্ম হয় নাই... কিন্তু তৎকালীন পরিস্থিতি সম্পর্কে ভালই একটা ধারনা পেলাম... পরবর্তি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম :)

০১ লা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩

রমিত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ

১৪| ৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

জাহিদুল০০৬ বলেছেন: ইমপ্রেসিব

০১ লা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩

রমিত বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ৩১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার!

০১ লা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

রমিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার লেখাটিও চমৎকার হয়েছে।

১৬| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০৭

াহো বলেছেন: বই / ভিডিও প্রয়োজন নেই .বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক কে, প্রথম রাষ্ট্রপতি কে এসবই বলা আছে .
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ ১০ এপ্রিল ১৯৭১
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিব নগর থেকে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র জারি করা হয় এবং এর মাধ্যমে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। শপথ গ্রহণ করেন ১৭ এপ্রিল।
স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে কার্যকর । যতদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলেছে ততদিন মুজিবনগর সরকার পরিচালনার অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান হিসেবে এই ঘোষণাপত্র কার্যকর ছিল। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পরও এই ঘোষণাপত্র সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল। ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান প্রণীত হয় তখন সংবিধান হিসেবে এর কার্যকারিতার সমাপ্তি ঘটে।

সেদিন মুজিবনগরে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে গঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম সরকার। তবে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে করা হয় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি।

এপ্রিল ১৭ তারিখে গণপরিষদের সদস্য এম ইউসুফ আলী আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন.


========================

২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার বিষয়ে ১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, আমেরিকান বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের নানা রিপোর্ট রয়েছে। যা রিপোর্ট করা হয়েছিল সেটা অবিকৃতভাবে দেয়া হলো
এখানে ।

লিস্টের কয়েকটি নাম উল্লেখ করা হল রিপোর্টিং ডেইটসহ:

১. আমেরিকান ডিফেন্স ইনটেলিজেন্স এজেন্সী (২৬শে মার্চ, ১৯৭১)

২. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট টেলিগ্রাম (৩১শে মার্চ, ১৯৭১)

৩. আমেরিকান সিনেট রিপোর্ট (জুলাই ২৭, ১৯৭১)

৪. নিউ ইয়র্ক টাইমস ,The Times UK(২৭শে মার্চ, ১৯৭১)

৫. ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল (২৯শে মার্চ, ১৯৭১)

৬. টাইম, নিউজউইক (৫ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৭. বাল্টিমোর সান (৪ই এপ্রিল, ১৯৭১)

৮. আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অব স্টেইট- রিসার্চ স্টাডি (ফেব্রুয়ারী ২,১৯৭২)
9-Times of India 27 March 1971


===========================

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন,


যেহেতু উল্লিখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান; এবং
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
মুজিবনগর, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ এপ্রিল ১৯৭১




=======================



তাজউদ্দীনের ভাষণ ও তার মেয়ের লেখায় গড়মিল

২৫শে মার্চ মাঝরাতে ইয়াহিয়া খান তার রক্তলোলুপ সাঁজোয়া বাহিনীকে বাংলাদেশের নিরস্থ মানুষের ওপর লেলিয়ে দিয়ে যে নরহত্যাযজ্ঞের শুরু করেন তা প্রতিরোধ করবার আহ্বান জানিয়ে আমাদের প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের যুদ্ধকালীন প্রথম ভাষণ
জিয়া সহ পাঁচ সেনা কর্মকর্তার নাম উল্লেখ তাদের যুদ্ধের জন্য
তাজউদ্দীনের ভাষণ link---http://www.samakal.net/2013/07/23/7512
Click This Link
তাজউদ্দীনের ভাষণ ও তার মেয়ের লেখায় গড়মিল




=========================
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
(কার্যকর ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ থেকে ১৯৭২ ডিসেম্বর ১৬ তারিখে যখন দেশের নতুন সংবিধান)


(১০ এপ্রিল, ১৯৭১)

যেহেতু ১৯৭০ সালের ০৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত একটি শাসনতন্ত্র রচনার অভিপ্রায়ে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল

এবং

যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ তাদের ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে ১৬৭ জনই আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত করেছিলেন

এবং

যেহেতু জেনারেল ইয়াহিয়া খান একটি শাসনতন্ত্র রচনার জন্য ১৯৭১ সালের ০৩ মার্চ জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধিবেশন আহ্বান করেন

এবং

যেহেতু আহূত এ পরিষদ স্বেচ্ছাচার ও বেআইনিভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়

এবং

যেহেতু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী তাদের প্রতিশ্রুতি পালনের পরিবর্তে বাংলাদেশের গণপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলাকালে একটি অন্যায় ও বিশ্বাসঘাতকতামূলক যুদ্ধ ঘোষণা করে

এবং

যেহেতু উল্লেখিত বিশ্বাসঘাতকতামূলক কাজের জন্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখণ্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্যে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী একটি বর্বর ও নৃশংস যুদ্ধ পরিচালনাকালে বাংলাদেশের অসামরিক ও নিরস্ত্র জনসাধারণের বিরুদ্ধে অগুনতি গণহত্যা ও নজিরবিহীন নির্যাতন চালিয়েছে এবং এখনো চালাচ্ছে

এবং

যেহেতু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী অন্যায় যুদ্ধ, গণহত্যা ও নানাবিধ নৃশংস অত্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের একত্র হয়ে একটি শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করতে ও নিজেদের সরকার গঠন করতে সুযোগ করে দিয়েছে

এবং

যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের দ্বারা বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডের উপর তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে

সেহেতু

সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পক্ষে যে রায় দিয়েছে, সে মোতাবেক আমরা, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সমবায়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য বিবেচনা করে আমরা বাংলাদেশকে সার্বভৌম গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি এবং এতদ্বারা পূর্বাহ্নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করছি

এবং

এতদ্বারা আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন

এবং

রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের সর্বাধিনায়ক হবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানই ক্ষমা প্রদর্শনসহ সর্বপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী হবেন,

তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী ও প্রয়োজনবোধে মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্য নিয়োগ করতে পারবেন,

রাষ্ট্রপ্রধানের কর ধার্য ও অর্থব্যয়ের এবং গণপরিষদের অধিবেশন আহ্বান ও মুলতবির ক্ষমতা থাকবে এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্যে আইনানুগ ও নিয়মতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যান্য সকল ক্ষমতারও তিনি অধিকারী হবেন।

বাংলাদেশের জনগণের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি, যে কোনো কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা ও দায়িত্ব উপ-রাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন।

আমরা আরও ঘোষণা করছি যে, বিশ্বের একটি জাতি হিসেবে এবং জাতিসংঘের সনদ মোতাবেক আমাদের উপর যে দায়িত্ব ও কর্তব্য আরোপিত হয়েছে তা আমরা যথাযথভাবে পালন করব।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছি যে, আমাদের স্বাধীনতার এ ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকরী বলে গণ্য হবে।

আমরা আরও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করছি যে, আমাদের এই সিদ্ধান্ত কার্যকরী করার জন্যে আমরা অধ্যাপক ইউসুফ আলীকে ক্ষমতা দিলাম এবং রাষ্ট্রপ্রধান ও উপ-রাষ্ট্রপ্রধানের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করলাম।

===================================

০১ লা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

রমিত বলেছেন: 'সংগ্রাম' নামে একটি চলচ্চিত্র রয়েছে, বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে চিত্রিত ও রিলিজড্‌। আপনাকে চলচ্চিত্রটি দেখার অনুরোধ করছি।

০৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

রমিত বলেছেন: Click This Link

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে-জিয়ার ঘোষণাতেই
বাংলাদেশের স্বাধীনতা: ড. কস্তা

১৭| ১২ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: জিয়া'ই সে ব্যাক্তি যিনি যুদ্ধাপোরাধীদের ও রাজাকারদের প্রতিষ্ঠিত করেছ।
ইনি-ই সে কাপুরুষ নিজের পথ পরিস্কার করার জন্য কঃ তাহের এর মত বীর সহ শত শত মুক্তি যোদ্ধাদের হত্যা করেছে।
ইনি'ই সেই মোনফেক যে দেশনাক (প্রেসিডেন্ট) শেখ মুজিব হত্যা ষড়যন্ত্র যেনেও দেশনায়ককে অবিভিত করে নাই, তাকে বাঁচানোর কোন চেষ্টা করে নাই কারন নিজে ক্ষমতার উপরের সিরীতে উঠার অভিপ্রায় এর জন্য। তার তার সেই অভিপ্রায়ই তার কাল হয়ে অকালে বিদায় নিতে হয়েছে ইহকাল থেকে।
পরে তার বিবি খালেদা বেগম ও তার দুষ্কৃতবাজ ছেলে দুইবার ক্ষমতায় এসেও তার হত্যাকারীদের বিচারের সামনে আনতে পারে নাই। কারন মোনাফেকের হত্যার আবার বিচার কি দরকার! মোনাফেকতো মোনাফেকই।

মোনাফেকরা এভাবেই নিপাত যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.