নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
বিমূর্ত আত্মার আর্তনাদ
-------------- রমিত আজাদ
বিমূর্ত আত্মার আর্তনাদ বাজে প্রান্তরে বাংলার,
অশান্ত ঝড়ে ক্লান্ত ধাবক, অতন্দ্র হাহাকার।
শোকের মাতম, দ্রোহের প্রথম, অকংপ দুর্বার,
ঋদ্ধিত বীর, উদ্ধত শীর, দুর্দম যোদ্ধার।
নির্ভীক সৈনিক, চেয়ে দেখ ঠিক, জমাট রক্ত কার?
বহি:স্থ যজ্ঞের বলি হতভাগ্য, তোমার স্বকীয় ভ্রাতার।
লিকলিকে এক বিষধর সাপ, মেরেছে ছোবল কুৎসিত পাপ,
দুঃখিনী দেশের কাঁদুনে বদনে, প্রারব্ধ চক্রান্তের দুর্দান্ত ছাপ।
অভীক সৈনিক, অটল অনীক! শীতল লাশের আকুতি কাহার?
জমিনে যাহার, হাটিলে তোমার, পায়ে বেঁধে সহযোদ্ধার হাঁড়,
কেমনে সেখানে নীরব তুমি? ভুলে গেলে কেন প্রতিশোধ কাকে বলে?
নিথর দেহের ক্রন্দন শুনি, মুছে ফেল ক্লেশ প্রতিরোধ গড়ে তুলে।
ধমনীতে কার বহিছে রক্ত জানো?
সহস্র বছরে কত শত বীর গড়েছে তোরণ বিজয়ের!
তাদেরই তোমোরা, ধ্রুব বংশধারা, এসেছে সুযোগ আখেরের।
ঈসা খাঁ-র বলে বলীয়ান হও, মজনু শাহের দোয়া আওড়াও।
সাড়া দাও, ডাকে তিতুমীর।
চিতিয়ে বক্ষ, সিপাহী দক্ষ,
কাপুরুষ নও সুপুরুষ হও, বীর তুমি বীর!!!!!
তারিখ: ২৪শে ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
সময়: ভোর ৪টা ৩০ মিনি
(ইতঃপূর্বে প্রকাশিত)
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৯
রমিত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মনের অনেক কষ্ট থেকে কবিতাটা লিখেছি!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: স্যার অসাধারণ কবিতা। অনেক ভাল লেগেছে । ভাল থাকবেন সবসময় এই কামনাই ।