![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুকু ঢাকা এসেছে শুনে খুব ভাল লাগল। আরো খুশী হলাম জেনে যে, ও মাস দুয়েক ঢাকায় থাকবে। খুকু টিভিতে রান্না প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করে প্রায় চুড়ান্ত পর্বে উঠে এসেছে। অনেক গুণি মেয়ে খুকু, শুধু গুনি না অসম্ভব সুন্দরি। যে কোন পুরুষের চোখ আটকে যাওয়ার মতো, তাই-তো পাড়ার ছেলেদের উৎপাতের হাত থেকে রক্ষার্থে ওর বাবা-মা সেই এইচ, এস, সি পরীক্ষার পর পরই মেজর জামাই দেখে খুকুকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল। প্রায় পাঁচ ফিট ছয় ইঞ্চি লম্বা চমৎকার ফিটনেসের এই মেয়েকে মেজর বিয়ে করবে না-তো আদার ব্যাপারী বিয়ে করবে?
অনেক সুখের সংসার খুকুর। পর পর দুই ছেলে, তাহমিদ (৮ বছর) ও তাফান্নুম (১০ বছর)। খুকুকে দেখলে কে বলবে সে ১০ বছরের বাচ্চার মা! একজন মা তার সন্তানকে কতো আদর করে সে-ই ছোটবেলা থেকে মানুষ করে তা একমাত্র আল্লাহ পাক আর সেই মা জানে। সন্তান যে মায়ের কাছে কতোবড় নাড়ি ছেড়া বুকের ধন সে কথা একমাত্র মা ছাড়া আর কে বুঝতে পারবে? যে সন্তান দশমাস গর্ভে ধরে খেয়ে না খেয়ে মা পার করে, যে সন্তান ভূমিষ্ট হবার পর থেকে দশ বছর পর্যন্ত বড় করে তুলতে একজন মাকে কতোটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয় সে কথা আর নাইবা লিখলাম। যে সন্তানের গায়ের গন্ধ না শুখলে মায়ের ঘুম আসে না সে কথা কি কেউ বোঝে একজন মা ছাড়া?
স্বামী মেজর, সেই সুবাদে ওদের ঘরে ছিল না কোন কিছুর অভাব। সন্তানের চাওয়া পাওয়ায় বিন্দু মাত্র কোন ঘাটতি ছিল না। স্বামী প্রচুর পরিমানে সরকারী রেসন পেতেন তার মধ্যে দুধ অন্যতম। বাচ্চাদেরকে খুকু কখনো বাইরের নাস্তা খাওয়াতো না, এমন কোন ফাষ্টফুড নাই যা ও বানাতে পারে না। দুধের তৈরী শত প্রকারের নাস্তা, মিষ্টি, দই, রসমালাই ইত্যাদি ওর ঘর থেকে ফুরাতো না। এমন একজন মা খুকু, যার মনে কখনো কালো মেঘের ছায়া ছিল না। স্বামীর চাকরী ট্রান্সফারের তাই ও প্রায় সময় ঢাকাতে থাকতো সন্তানের লেখাপড়ার কথা ভেবে। এরই মধ্যে খুকু তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিল যা ছিল মেয়ে শিশু। শশুর শাশুড়ী মেয়ে শিশুর থেকে ছেলে শিশুকেই বেশী ভালোবাসে, কেন জানি মেয়ে শিশু তাদের পরিবারের কেউ পছন্দ করে না। তাতে খুকুর কিছু যায় আসে না, কারন ও মা। মায়ের কাছে সব সন্তানই সমান। তাছাড়া পরপর দু'ই ছেলের পর এক মেয়ে, এটা নিঃসন্দেহে যে কোন বাবা মায়ের নিকট সৌভাগ্যের। হয়তো সবার কপালে সুখ আল্লাহ পাক সর্বদা লিখে রাখেন নাই। খুকু ওর স্বামীকে অসম্ভব ভালোবাসে ঠিক আর দশজন নারীর মতো, ওর স্বামী ওর গর্ব। এমনই চলছিল ওর সুখের সংসার।
অনেক দিনের শখ ছিল ওর কাছথেকে কিছু নাস্তা বানানো শিখবো। আজ সময় পেলাম তাই চট করে ওর বড় বোনের বাসায় চলে এলাম। খুকুর বড় বোন আমার চাকরী জীবনের কলিগ, আমরা একই মহল্লায় থাকি। খুকু আমাকে দেখে বেড়ায়ে ধরল, ওর চেখে মুখে সেই আগের মতো দ্যুতি। আপু কেমন আছো? বলে ও আমাকে বেড রুমে নিয়ে গেল।
খুকু তুমি আমাকে আজ চমৎকার একটা নাস্তা বানানো শেখাবে যা আমি আগে দেখি নাই। ও যেন মহা খুশী আমাকে কিছু শেখাতে পেরে। কাজের ফাঁকে ওকে জিজ্ঞেসা করলাম, তোমার জামাই কোথায় আছে এখন? ছেলে দু'টো কেমন আছে? চট করে খুকুর মুখের হাসি নিভে গেল, ঠিক যেন জ্বলন্ত আগুনে কেউ পানি ঢেলে দিল। ওর চোখ টল টল করে উঠল....................
আমাকে ও বলতে শুরু করলঃ আপু আমার জীবন তছনছ হয়ে গেছে.........ফেসবুক আমার লাইফটা শেষ করে দিয়েছে। ঘুনাক্ষরেও আমি ওকে সন্দেহ করতাম না। ওকে দেখতাম বাসায় থাকলে ফেসবুক নিয়ে বসে থাকতে। আমার মনে বিন্দুমাত্র কৌতুহল ছিল না ওকে নিয়ে, আর থাকবেই বা কেন, তিন সন্তানের জনক আমার স্বামী। তাছাড়া কি নেই আমার মাঝে যে ও ফেসবুকে অন্য মেয়ের সাথে এ্যাফেয়ার গড়বে?
বেশ কিছুদিন ধরে ও আমাকে সহ্য করতে পারে না, বি-না কারনে ফোস ফোস করে ওঠে। আমি বুঝি না, কেন কি আমার অপরাধ! তারপরও ভাবি হয়তো অফিসিয়ালি কোন প্রবলেম চলছে আর সেই রাগ আমার উপর ঝাড়ছে।
একদিন ওর ভাতিজী আমাকে জানাল চাচুর একজন ফেসবুক ফ্রেন্ড আছে যে ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রী এবং তাদের ফেসবুকে ও কিছু আপত্তিকর কথা লেখা দেখেছে যা সন্দেহ জনক। ভাতিজী আমার ভালোর জন্য কথাগুলো বলেছে যেন সময় থাকতে ওকে আমি ফেরাতে পারি। দুর্ভাগ্য আমার যখন বিষয়টা বুঝতে পারলাম আপু আমার অনেক দেরী হয়ে গেছে। তারা বিয়ে করবে বলে ফাইনাল ডিসিশন অলরেডি নিয়ে ফেলেছে এখন শুধু আমাকে জানানো বাকি। তার কাছে আমি বিষয়টা উপস্থাপন করতেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল। ঠিক চোরের মায়ের যেমন মোটা গলা হয় তেমনি। কিছুদিন অশান্তিতে জ্বলতে লাগল আমার বুকের মাঝে। আমি এতো বোকা? আমার বাবা আমাকে ঠিকই বলত, খুকু তুই উপর থেকে চালাক দেখতে হলেও বাস্তবে তোর বড় বোন চালাক আর তুই হদ্দ বোকা।
এক পর্যায়ে সে ডিসিশন নিল ভার্সিটির মেয়েটিকেই বিয়ে করবে, আমাকে সে তার মনের কথা জানাল। অনুরোধ করল আমি যেন সতীনের সংসারে থেকে যাই। কিন্তু এটা আমার কাছে ছিল অপমান জনক। আমার ব্যার্থতা আমাকে কুরে কুরে খেয়ে ফেলছিল, আমি ব্যার্থ কারন আমি তাকে ধরে রাখতে পারি নাই।
হাউ মাউ মরে কাঁদছে খুকু। আপু আমার নয়নের মনি, বুকের ধন, আমার কলিজা দুটোকে ওর বাবার কাছে রেখে দুধের বাচ্চাটাকে নিয়ে চলে এসেছি। সে আগেই মেয়েটাকে বিয়ে করে ফেলেছে। তার পরিবার থেকে আমাকে চাপ প্রয়োগ করেছে যেন বাড়াবাড়ি না করে সহজে বিষয়টা নিষ্পত্তি করি, কেননা ওর চাকরী নিয়ে প্রবলেম হবে তাই। ছেলে দুটোকে নিয়ে এলে আমি ওদের কি খাওয়াব, কেমনে তিন তিনটা ছেলে মেয়ে মানুষ করব;;;;; তাই ওদের বাবার কাছে রেখে এসেছি। আমি যেদিন ছেলে দুটোকে রেখে চলে এলাম মনে হচ্ছিল আমার পা দুটো যেন অবশ হয়ে গেছে। আমি ওদের গায়ের গন্ধ না শুকলে ঘুমাতে পারি না। আমার হাতে ছাড়া ওরা ভাত খায় না। ছেলে দুটো আম্মু যেওনা আমাদের ছেড়ে, বলে ফুফিয়ে ফুফিয়ে কাঁদছিল। এখন দুধের বাচ্চাটাকে নিয়ে বড় বোনের বাসায় কতো দিন থাকব? কি হবে আমার ভবিষ্যত?
মনের অজান্তে নিজের চোখে কখন পানি চলে এল ঠিক বুঝতে পারলাম না। মনে হচ্ছিল প্রাণ ঝুলে গালি দেই ফেসবুক প্রনেতাকে। পুরুষের জাতি এমনিতেই লুচ্যা সভাবের তার পর ফেসবুকে যদি কোন মেয়ে হায় হ্যালো করে ওদের কাছে ওটাকেই অনেক বড় কিছু মনে হয়। স্ত্রীকে ফাঁকি দিয়ে দিন রাত রঙ্গ রসে মেতে ওঠে। উঠতি বয়সের কিছু মেয়ে আছে যারা পুরুষের সংস্পর্শে আসার জন্য পাগল হয়ে যায়। বাছ বিচার করেনা যে ব্যাটার কয়টা বউ আছে, কয়টা ছেলে মেয়ে আছে। এদেরকে মনে হয় জুতা পেটা করি। আমার জামাইকেও মাঝে মাঝে দেখি ফেসবুক পেজ ওপেন করতে, তাকে সন্দেহ আমি করি না ঠিকই তবে ভয় করি। আমার জীবন যদি খুকুর মতো হয়!
আমাদের জন্য দোয়া করবেন। আমি ঘৃণা করি ফেসবুক, ওখানে কি হয়? নোংরামী ছাড়া; বর্তমানে ফেসবুক একটা বড় ফেতনা। স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী মোবাইলে ইদানীং ফেসবুক নিয়ে মেতে থাকে। মোবাইল একটা ফেতনা আর সেই সাথে যুক্ত হয়েছে ফেসবুক। যুবসমাজ থেকে শুর করে বুড়ো সমাজ সবই আজ ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে।
আমার অনুরোধ সবার কাছে, আপনারা ফেসবুক পরিহার করুন। স্ত্রীরা তাদের স্বামীর ফেসবুক গতি বিধির উপর নজর রাখুন এবং স্বামীরাও স্ত্রীর। বাবা-মা সন্তানের এবং নিজের পরিবারের অন্যান্যদের যাদেরকে ফেসবুক রোগে ধরেছে। এটা সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
আর যেন কোন খুকুকে তার সরলতার বলী হতে না হয়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১১
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনি ভুল বুঝেছেন। এটা আমার সংসার ভাঙার গল্প না, এটা আমার কলিগের ছোটবোনের ঘটনা। আমি হলে সহজে ছাড়তাম না, হোক সে মেজর বা মেজর জেনারেল।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০১
ব্লগার ভাই বলেছেন: হুম...
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৩
আমি রাইন বলেছেন: এইচ, এস, সি পরীক্ষার পর পর মেয়ের বিয়ে, এই মেয়ের বয়স তখন কত ছিল? ১৮-১৯। ৩০ হতে না হতেই সে ৩ বাচ্চার মা। বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি প্লাস তাইনা?
৫-১০ টাকা খরচ করার জন্যেও স্বামির কাছে হাত পাততে হয় যে মেয়ের, তার জীবন ফেসবুক নষ্ট করবে কিভাবে??? ওর জীবন তো সেই বিয়ের সময়ই নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
এইসব নিউজ দেখলে এত রাগ লাগে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১৪
সহজ সরল রমণী বলেছেন: রাগ তার লাগে যে ফেসবুকে এমন ঘটনাকে স্বাভাবিক মনে করে এবং নিজেও অপরাধী। তিন বাচ্চার মা সে কিভাবে হলো? ব্যাটা মানুষের হুশ থাকে না? ভালো হন, সময় আছে রাইন সাহেব। আপনার ফেসবুক স্ট্যাটাসটা দিবেন? চেক করে দেখতাম কতোজন মেয়ে বন্ধু সেখানে আছে। কারন চোরের মায়েদের বড় গলা থাকে।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
আবির্ভুত যাযাবর বলেছেন: +++
একমত
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১৫
সহজ সরল রমণী বলেছেন: একমত না হয়ে উপায় আছে? ফেসবুক....................খুলতেই হবে, দেখি ওখানে কি আছে!!
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪
সোয়েব সালেহীন বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১৭
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনার মন আছে বলে খারাপ হয়েছে, কিছু মানুষ আছে যারা এগুলোকে কোন ঘটনাই মনে করে না। উল্টে আমাদের কাঁধের উপর দোষ চাপায়। এগুলো মানুষ রূপি অমানুষ। ঘরে বউ রেখে অন্য মেয়েদের দিকে এ্যাঙ্গেল করে তাকিয়ে থেকে ফেসবুকের মাধ্যমে।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৩
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: আমার অনুরোধ সবার কাছে, আপনারা ফেসবুক পরিহার করুন। স্ত্রীরা তাদের স্বামীর ফেসবুক গতি বিধির উপর নজর রাখুন এবং স্বামীরাও স্ত্রীর। বাবা-মা সন্তানের এবং নিজের পরিবারের অন্যান্যদের যাদেরকে ফেসবুক রোগে ধরেছে। এটা সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
সহমত
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১৯
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ধন্যবাদ সহমতের জন্য। একজন সত্যিকারের অভিবাবক এর মর্ম হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারে।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ব্যাপরটা অবশ্যই দুঃখ জনক !
কিন্তু আমার অবাক লাগছে এই ভেবে যে আপনি ঐ মেজর কে দোষ না দিয়ে ফেসবুক কে দোষ দিচ্ছেন !!
একটা ছোট্ট উদাহরন দেই, সালফিউরিক এসিড অনেক কাজে লাগে । এখন একজন সে এসিড যদি অন্য কারো মুখে ছুরে মারে তাহলে আপনি কি ঐ এসিডের দোষ দিবেন না ঐ লোকটাকে দোষ দিবেন ?
মানুষের ভাল মন্দ বিচার করার বিবেক আছে । সেই মেজর আকাম করেছে এটা তার দোষ ! সে ফেসবুকের অপব্যবহার করেছে । এখানে ফেসবুক কি দোষ দেওয়াটা বেকুবী হবে ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২২
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আজ মোবাইলের যুগ, এটা ব্যবহার করে ছিনতাইও হয় আবার যোগাযোগ রক্ষাও হয়। আমি জানি এটার উপকার এবং অপকার সবই আছে। তবে ফেসবুক হচ্ছে ৯০% অপব্যবহারের জন্য। আপনার ষ্ট্যাটাসটা দিন, চেক করি কতোজন মেয়ে বন্ধু আছে আর কতোজন ছেলে। তাহলে বুঝব আপনার অবস্থা। সাফাই তারা গায় যারা এটাকে ঠিক একই কাজে ব্যবহার করে। ফেসবুক মানুষকে উম্মদ বানায়। এখানে রঙিন দুনিয়ার লিলা খেলা দেখা যায়। মেজরের দোষতো অবশ্যই তবে মাধ্যমটা ফেসবুক। এটা আমার বোকামী না। চরম সত্য।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৫
েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: আমি ফেসবুক নিয়ে একই মত পোষণ করি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৩
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ধন্যবাদ ইমরান ভাই।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩০
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আসলে জাত তুলে কথা বলা ঠিক নয়।বাস্তবে আমি এমন কিছু ঘটনার সাক্ষী যার জন্য আমার মনেহয় একমাত্র মায়ের জাত না হলে নারীকে সম্মান করার কোন কারন নেই।এটা আমার মনের কথা কিন্তু আপনার পোস্টে একটা লাইন পুরুষের জাতি এমনিতেই লুচ্যা সভাবের দেখে বলতে বাধ্য হলাম।
মানছি অনেক কস্টে আপনি এই কথা বলেছেন কিন্তু জাত তুলে কথা বলাটা আমার দৃষ্টিতে ভাল দেখায় না।
আপনার গল্পটি কষ্টের ভালই লিখেছেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৬
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আমি অনেক কালপুরষকে দেখেছি যে মেয়েদের দেখলে ঘন ঘন তাকায়। পাশে সুন্দরী বউ থাকলেও। কি বলব ভাই, কোন মেয়েদের সংগ ছাড়া পুরুষ বিপথে যায় না। আসলে দোষ উভয়ের, দুর্ভাগ্য তাদের যারা নারী হয়ে জন্মিয়েছে। ব্যাটাদের কোন সমস্যা নাই, ওরা হাজারটা কুকাম করলেও কেউ মুখ খোলে না । কিন্তু মেয়েরো পঁচে যায় ঠিক যেন ছেলানো কলা।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩০
-এভারগ্রীন- নাহিদ বলেছেন: আমি রাইন নামের এক জন ৩ নাম্বার কমেন্টস টা করছে,
আমার মতে সে মানসিক রূগী তার খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তার দেখানো উচিত।
আর লিখাটা পড়ে সত্যি ই খুব কস্ট লাগল। সত্যি ই দুঃখজনক।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৮
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনি মানুষ বলে আপনার মধ্যে মানুষত্ববোধ আছে। ফেসবুক যাদের অমানুষ করছে তাদের কাছে এটা কোন বেষয়ই না। বরং মেজরই ভালো, দুই পদের তরকারি দিয়ে ভাত খেতে পারল। দরকার হলে আরেকপদ বেঁছে নিবে।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৭
মোঃ হেলাল উদ্দিন বলেছেন: All Bangladeshi Websites Directory
http://a2zbdlinks.co.cc
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৮
নানাভাই বলেছেন: ফেসবুকের অসৎ ব্যবহারে কতো সংসার যে ভাংছে তার খো্ঁজ কে রাখে?দুঃখজনক।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩০
সহজ সরল রমণী বলেছেন: কোন কোন ভদ্রলোক বলছেন দোষটা ফেস বুকের না। আমার প্রশ্ন তাদের কাছে যখন ফেসবুক ছিল না তখন কি সামাজিক যোগাযোগ বন্ধ ছিল? আমি এহেন পুরুষদের ফেসবুকের ওয়াল দেখতে চাই যে তাদের কতোজন মেয়ে বন্ধু আছে;
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৩
কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ব্যাপার
তবে মনে হয় না ফেসবুকের কোন দোষ আছে এখানে।
ফেসবুক তো অনেক কাজের জিনিস
আসলে আত্নিক পরিশুদ্ধির কোন বিকল্প নাই।মন কলুষিত হলে যেখানে যাবেন সেখানেই ভেজাল।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩২
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনার কি মনে হয় ফেসবুকে ছেলে বন্ধু ছেলে বন্ধুর সাথে চ্যাট করে; বা মেয়েরা মেয়েদের সাথে? ৯০% ক্ষেত্রে না; যাচাই করতে পারেন। অপব্যবহারের জন্যই ফেসবুকের জন্ম।
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৪
আমি রাইন বলেছেন: -এভারগ্রীন- নাহিদ, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। Get Well Soon.
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৫
তৃণমূেলর কথা বলেছেন: ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বাক্তির উপর নির্ভর করে.।.।।।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪০
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। তবে ফেসবুক আমাদের ভালো কিছু শেখাচ্ছে না এটাও মেনে নিতে হবে।
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:২৩
তারেক বলেছেন: আপনার উচিত ছিল আপনার স্বামীকে তবলীগ জামাতে পাঠানো। তাইলেই ঠিক হইত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৪
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আপনি ভালো করে পড়েছেন? এটা আমার জামাইয়ের ঘটনা?
ঈমানদারদের তবলীগ করার প্রয়োজন হয় না। যারা নিজের সন্তানকে ভালোবাসে তারা অন্তত চায় না সন্তান মা হারা হোক।
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১৬
আধারের কবি বলেছেন: জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: আমার অনুরোধ সবার কাছে, আপনারা ফেসবুক পরিহার করুন। স্ত্রীরা তাদের স্বামীর ফেসবুক গতি বিধির উপর নজর রাখুন এবং স্বামীরাও স্ত্রীর। বাবা-মা সন্তানের এবং নিজের পরিবারের অন্যান্যদের যাদেরকে ফেসবুক রোগে ধরেছে। এটা সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
সহমত
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৬
সহজ সরল রমণী বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৩
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ফেসবুক ভাল পাই না। অযথা সময় নষ্ট, বিপথগামী হতে সাহায্য করা - আরো কতসব কুফল।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৭
সহজ সরল রমণী বলেছেন: বোঝার জন্য ধন্যবাদ। সময় কাটানোর জন্য নিজের বাবা-মা, স্বামী-স্ত্রী, সন্তান বা স্ককুল কলেজের বন্ধুর বাসায় যাওয়া আসা, বিকালে খেলার মাঠে খেলাধুলাই যথেষ্ট। কিন্তু আমরা কয়জন বুঝি?
১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৪
সুদীপ্ত কর বলেছেন: মেজর রে কাছে পাইলে কানে গালে দুইটা দিতাম। কুত্তার বাচ্চা কোথাকার
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৯
সহজ সরল রমণী বলেছেন: নিঃসন্দেহে আপনি হলেন সবথেকে সাহসী ব্লগার পুরুষ। এতোগুলো কমেন্টস আসল অথচ এই সাহসী কথা শুধু আপনার মুখ থেকেই শুনলাম। ধন্যবাদ।
২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৪
সুদীপ্ত কর বলেছেন: মেজর রে কাছে পাইলে কানে গালে দুইটা দিতাম। কুত্তার বাচ্চা কোথাকার
২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪৯
ময়ূখ বলেছেন: মেজর এর দোষ চোখে পড়লো কিন্তু ঐ ডি.ইউ'র মেয়ের দোষ চোখে পড়লো না যে নাকি সব জেনে ও এই কাজ করলো...?! গালি দিলেন পুরুষদের কেই শুধু..!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৯
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ঐ মেয়েটাতো একটা কাল সাপ। সংসার ধ্বংস করার এটম। ওকে শত ধিক জানাই। মেজর তার সন্তানের কথাও কি একটিবার ভাবল না?
২২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৪৯
বিষন্ন পথিক বলেছেন: সুদীপ্ত কর বলেছেন: মেজর রে কাছে পাইলে কানে গালে দুইটা দিতাম। কুত্তার বাচ্চা কোথাকার
সহমত
সেকেন্ড ওয়াইফ কিভাবে জেনে শুনে একজন বিবাহিত বয়স্ক মানুষের সাথে ফেসবুক প্রেম করে আরেকটা মেয়ের সুখের সংসার তছনছ করে। মেয়েটা ভার্সিটিতে পড়ে এই শিক্ষা পেয়েছে? মেজরকে লাথি দিয়ে মারার সাথে সাথে মেয়েটাকেও চড়ানো উচিত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩১
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ভাল লাগল
২৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৫
পড়শী বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম আপাতত।
২৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৫
বাঘ মামা বলেছেন: আপনার পুরো গল্পটা পড়লাম
এই বিষয়ে মন্তব্য করা কঠিন,আমি ঠিক যা ভাবি তা বলতে গেলে ভুল বুঝাবুঝি হবে বলে বিষয়টা এড়িয়ে গেলাম,
তবে ফেইস বুকটাকে আমার পেইন বুক বলেই মনে হয়, যদিও ব্যক্তিগত ভাবে আমি এই সাইডে ব্যবহার করিনা,সামুতে আসার পর সামু আইডি দিয়ে একবার ওপেন করেছিলাম এর অল্প কিছুদিন পর তা আবার ক্লোজ করে দেই,আমি কোন সাইড কে দোষ দেইনা ষাধারনত ,কোন কিছু ঘটা না ঘটা নিজের ব্যপার আসলে,ফেইস বুক ব্যতিত মানুষ ভুল করছে,তবে সব সম্পর্ক ভুল তা আমি মানতে রাজি নই,এত সহজ এবং সাধারন করনে মানুষ ভুল বা বদলায়না।জীবনের চরম হতাশা বা একাকিত্বতা মানুষকে কখনো কখনো বদলে দেয়।
মানুষ খুব বেশি সময়ের জন্য এই পৃথিবীতে আসেনা,এখানে একটু ভালো থাকার জন্য মানুষ হাত পা ছুড়তে থাকে।কিন্তু কিছু মানুষের স্বাভাব গত কারণেই পথ বদলায়,আর কেউ আছে নিচক একটা ভালো সম্পর্ক ভালো মানুষ কে জীবনে ধরে রাখতে চায় শুধু।
আমার মনে হয় আমি এই বিষয় কথা না বাড়াই।
তবে এখানে যারা এই পোস্ট পড়তে আসবে তাদের বলবো- যেই মাধ্যম দিয়েই আপনারা কোন সম্পর্ক গড়েননা কেন তাকে মনের দিক থেকে মুল্যায়ন করবেন,যেই অবস্থান থেকেই সম্পর্ক করেননা কেন তা যেন কারো জীবন নষ্ট করে না হয়, আর যদি ভেবে থাকেন আপনার জীবন অতিষ্ঠ্য বা নষ্ট তো পথ বদলান নিজের দায় দায়িত্ব থেকে সেখানে যেন ছোট বড় কোন জীবনের বিশেষ ক্ষতি হয়ে না যায়।
আপনার লেখাটায় আরও কিছু বলার ইচ্ছে ধমন করলাম।
শুভ কামনা থাকলো খুকুর জন্য সেই সাথে আপনার জন্যও।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
সহজ সরল রমণী বলেছেন: মেজরের জীবনে কোন একাকীত্ব ছিল না। অন্য আর দশজন সেনাবাহীনির অফিসারের মতো সে-ও পরিবার নিয়ে একই সাথে বসবাস করতো। হয়তো ভার্সিটির মেয়েটা আরো বেশী সুন্দর ছিল ওর দৃষ্টিতে। হয়তো খুকুর প্রতি কোন কারনে বিরাগ, বা অন্য কোন কারন। সেটা যাই হোক এতো সুন্দর সংসার ১২ বছর পর ভেঙে যাওয়ার পর আর অবশিষ্ট কি থাকে। সে-তো বিয়ে করেই ফেলেছে, কিন্তু মেয়েটা?
২৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৫
দুষ্টু ছোড়া বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে আমার জনৈক মেজর আত্নীয়কে লেখাটার লিঙ্কসহ উল্লেখ করে পড়তে বললাম। উনি পড়ে একটাই মন্তব্য করলেন, ঘটনা যদি এরকমই হয়ে থাকে তবে সেটা "অসম্ভব"। সেনাবাহিনীতে তাদের আইন অনুযায়ী ইতোমধ্যে ঐ মেজরের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তিসহ চাকুরি চলে যাওয়ার কথা।
লেখকের ভিন্নমত থাকলে এবং চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন, তিনি এই বিষয়ে তথ্যসহ সহায়তা করবেন।
______
"পুরুষের জাতি এমনিতেই লুচ্যা সভাবের" -লেখকের এই মন্তব্যের বিরোধিতা করছি। এটি একটি বিদ্বেষমুলক একপেশে মন্তব্য।
______
আমি এমন অনেক বিবাহিতা নারীর ঘটনা জানি যারা ফেসবুকে এবং ফেসবুকিও পুরুষবন্ধুর সাথে দ্বৈত জীবন যাপন করেন। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র পুরুষকে দোষ দেয়া ঠিক না। দোষী উভয়ই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
সহজ সরল রমণী বলেছেন: "অসম্ভব" নয়, আমিও জানি এখানে চাকুরি যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু খুকু ছিল অসহায়, পারিবারিকভাবে তারা ফসয়ালা করেছে কেউ কারো কোন ক্ষতি করবে না। তাছাড়া খুকু এতো বেশী হতাশ এবং তার স্বামীকে ভালোবাসতো যে সে খুকুকে গলা টিপে ধরলেও ও হাসতে হাসতে মারা যেত। এটা এক প্রকার বলিদান
২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩০
েমা খােদমুল ইসলাম বলেছেন: জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: আমার অনুরোধ সবার কাছে, আপনারা ফেসবুক পরিহার করুন। স্ত্রীরা তাদের স্বামীর ফেসবুক গতি বিধির উপর নজর রাখুন এবং স্বামীরাও স্ত্রীর। বাবা-মা সন্তানের এবং নিজের পরিবারের অন্যান্যদের যাদেরকে ফেসবুক রোগে ধরেছে। এটা সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
সহমত
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০১
মোঃ তানভির বলেছেন: এই ফেসবুক বাংলাদেশে আসা'র পর থেকে অধিকাংশ নবীন পরিবারগুলোতে ভাঙ্গনের রূপ দেখেছি কিন্তু প্রবীণদের ক্ষেত্রেও এটা হলে সত্যি সেটা হতাশা ও দুঃখজনক।
যে কোন ব্যাক্তি পুরুষ বা মেয়ে হোক না কেন তার সব কিছুর উর্ধে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে এমন সমস্যা হবে না বলে মনে করি।
আর এখানে চাইলে (খুকু) মামলা করতে পারে বা সেনা কর্তৃপক্ষ বরাবর বিষয়টি জানাতে পারে। একজন মেজর এমন ক্ষমতাধর কেউই নয় যে আইনের উর্ধে। সেনাবাহিনীতে এই পারিবারিক ব্যাপারগুলোকে গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। সেনানিবাসের মধ্যে তার অনেক ক্ষমতা এ ধরনের কথা সিভিল লোকজন বিশ্বাস করে, আসলে বাস্তব উল্টো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪২
সহজ সরল রমণী বলেছেন: যে পুরুষ অলরেডি বিয়ে করে খুকুকে জানায়, তার ঘর কারার মতো মন মানসিকতা ওর ছিল না। এটা ওর জন্য চরম অপমান...............মামলা দিয়ে কি হবে? শুধু জল ঘোলা করা এই আরকি। এছাড়া ও চায়না যে মেজর তার সন্তানকে ওর সাথে দেখা করা বন্ধ করে দেয়।
২৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০০
এম ইয়াছিন মজুমদার বলেছেন: এই বিষয়ে মন্তব্য করা আসলেই কঠিন । আর যেটুকু বলব ভাবছি তাতো বাঘ মামা বলে দিয়েছেন ।
২৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৩
সিয়ন খান বলেছেন: দুঃখ জনক ঘটনা।
৩০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এই মহিলার প্রতি তার স্বামীর আকর্ষণ এমনিতে নাই। কী কারণে নাই, সেটা হয়তো ওদের দুজনকে সামনা সামনি দেখলে বা কথা বললে বোঝা যাবে। মোট কথা হল স্বামীটির স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ নাই।
এই অবস্থায় একজন পুরুষ বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কে জড়ানোটাই স্বাভাবিক। আর যাদের আয় রোজগারে সমস্যা নাই, সেই পুরুষগুলো এই রকম সম্পর্কে খুব তাড়াতাড়ি জড়ায়। এখানে ফেসবুক ছিল বলে, সে ফেসবুক ব্যবহার করেছে। ফেসবুক না থাকলেও সে কোন না কোনভাবে অন্য মেয়ের কাছে যেতই। যে যুগে ফেসবুক ছিল না, সেই যুগে কি পরকীয়া সম্পর্ক হত না ? সেই যুগে কি পুরুষ লোকেরা একাধিক বিয়ে করত না ?
আর যেই মেয়েটা জেনে শুনে একটা বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ছে, তার রুচিবোধটাও বিবেচনার করার দরকার আছে। তার লোভ হয়তো মেজর পদ, টাকা পয়সা বা শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতি। যুগে যুগে লোভী মানুষরা এই কাণ্ডই করেছে।
এই ঘটনার পেছনে ফেসবুক একটা উপলক্ষ মাত্র। ফেসবুক না থাকলেও এই ঘটনা ঘটত। তাই ফেসবুককে আমি দায়ী মনে করি না।
প্রযুক্তিকে দোষ দেয়ার কিছু নাই। প্রযুক্তির অপব্যবহার যে করছে, সেই দায়ী।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আল্লাহই এর বিচার করবেন এই কামনা করি। খুকু অসম্ভব সুন্দরী, না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না যে ওর মধ্যে কিসের অভাব। পুরুষরা আসলে কি চায় মেয়েদের মাঝে?
৩১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১২
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এই মহিলার প্রতি তার স্বামীর আকর্ষণ এমনিতে নাই। কী কারণে নাই, সেটা হয়তো ওদের দুজনকে সামনা সামনি দেখলে বা কথা বললে বোঝা যাবে। মোট কথা হল স্বামীটির স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ নাই।
এই অবস্থায় একজন পুরুষ বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কে জড়ানোটাই স্বাভাবিক। আর যাদের আয় রোজগারে সমস্যা নাই, সেই পুরুষগুলো এই রকম সম্পর্কে খুব তাড়াতাড়ি জড়ায়। এখানে ফেসবুক ছিল বলে, সে ফেসবুক ব্যবহার করেছে। ফেসবুক না থাকলেও সে কোন না কোনভাবে অন্য মেয়ের কাছে যেতই। যে যুগে ফেসবুক ছিল না, সেই যুগে কি পরকীয়া সম্পর্ক হত না ? সেই যুগে কি পুরুষ লোকেরা একাধিক বিয়ে করত না ?
আর যেই মেয়েটা জেনে শুনে একটা বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ছে, তার রুচিবোধটাও বিবেচনার করার দরকার আছে। তার লোভ হয়তো মেজর পদ, টাকা পয়সা বা শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতি। যুগে যুগে লোভী মানুষরা এই কাণ্ডই করেছে।
আমিও তাই মনে করি। এই পুরুষটি ফেসবুক না থাকলেও যে কোন ভাবে সম্পর্কে জড়াত। তবে ফেসবুক খারাপ প্রভাব ফেলছে এটাও অস্বীকার করা যায় না।আমরা একে ভাল কাজে না ব্যবহার করে অপব্যবহারই করছি।আমার মনেহয় ফেসবুক থেকে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ছাত্র সমাজ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
সহজ সরল রমণী বলেছেন: সুফলের থেকে যার কুফল বেশী আমরা কি তা পরিহার করতে পারি না?
৩২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২০
সহজ সরল রমণী বলেছেন: খুকু সবথেকে বেশী কষ্ট পেয়েছে যখন বিচার বসেছিল অন্যান্য সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার স্ত্রী সহ অন্যান্য গণ্যমাণ্য ব্যাক্তিবর্গ সহ। প্রথমে মেজরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল কেন সে এমন করেছে? উত্তরে সে নিজেকে নির্দোষ প্রমান করার জন্য খুকুর নামে এমন সব কথা উপস্থাপন করল যে, খুকু শুধু ওর দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়েই ছিল। মনে মনে ভাবছিল ও যদি আমাকে এতোই ঘৃণা করে তাহলে এক বিছানায় ১২ বছর কিভাবে কাটালো?
খুকু বিচার দিয়েছে আল্লাহর কাছে, কোন সভা সমাবেশে না। কারন আল্লাহই হলেন প্রকৃত স্বাক্ষী। আসলে ওর ভালোবাসার গভীরতা এতোটাই বেশী ছিল যে, স্বামীর মুখে এসব কথা শুনে ওর অন্তর মরে গিয়েছিল!! ওর বিশ্বাস একদিন ঠিকই মেজর তার ভুল বুঝে খুকুর কাছে ক্ষমা চাইবে।
যখন আপনার প্রিয় মানুষটা আপনার নামে অপবাদ দিবে তখন আপনার কেমন লাগবে?
৩৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৫
আমি রাইন বলেছেন: রাগ তার লাগে যে ফেসবুকে এমন ঘটনাকে স্বাভাবিক মনে করে এবং নিজেও অপরাধী।
-- একটা মেয়েকে আঠার বছরে বিয়ে দিবে, সারাজীবন সে দাসিগিরি করবে, আর দশ-বার বছর পর বাচ্চা নিয়ে আবার বাবার বাড়ি ফেরত আসবে। নিজের পায়ে সে কখনোই দাড়াবেনা, সারাজীবন করুণার পাত্রি হয়ে থাকবে এসব দেখে আপনাদের যাই লাগুক আমার রাগই লাগে। একটা মেয়ের জীবন এভাবে নষ্ট করে দেয় তার নিজের বাবা-মা। মেজর দেখেই যে মেয়েটার বাবা-মা গলে গেল, তার পড়াশোনা শেষ না করিয়েই বিয়ে দিল, আপনারা এগুলো লিখেন না কেন???
-- ফেসবুকে এসব ঘটনা স্বাভাবিক সেটা আমি কখন বললাম?? আমি অপরাধি??? কোন অপরাধে বলবেন কি?
তিন বাচ্চার মা সে কিভাবে হলো? ব্যাটা মানুষের হুশ থাকে না?
-- মেয়ের নিজের কোন মতামত নেই? সে তো বউ ছিল, ক্রীতদাসী ছিলোনা।
ভালো হন, সময় আছে রাইন সাহেব।
-- আমাকে আপু বলতে পারেন, আর কোন দিক দিয়ে আমি খারাপ হয়ে গেলাম?? কতগুলো সত্যি কথা বলেছি তাই???
আপনার ফেসবুক স্ট্যাটাসটা দিবেন? চেক করে দেখতাম কতোজন মেয়ে বন্ধু সেখানে আছে। কারন চোরের মায়েদের বড় গলা থাকে।
-- দু:ক্ষিত , সারাদিন জব করে আর বাসাতে গিয়ে বাইরের ইউনিভার্সিটির প্রফেসরদের কন্ট্যাক্ট করতেই সময় চলে যায়। ফেসবুকিং করার মত টাইম আমার নেই। একাউন্ট একটা আছে, কিন্ত নিজের ক্লোজ ফ্রেন্ডস বা রিলেটিভ ছাড়া সেখানে অন্যদের বন্ধু হবার যোগ্যতা নেই। আপনার শেষ লাইন নিয়ে কিছু বলার নাই, আপনার ব্যবহারেই আপনার পরিবার, শিক্ষা, মূল্যবোধ ফুটে ওঠে। ভাল থাকবেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৩
সহজ সরল রমণী বলেছেন: আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত রাইন সাহেব, ফিরে আসুন ইসলামের দিকে। মেয়েদের দিয়ে চাকরী করিয়ে আবার সন্তান মানুষ করার স্বপ্ন দেখেন না। সারাদিন চাকরী করে একবার চুলারপিঠে গিয়ে দেখুন কেমন লাগে। ডায়লগ ভালই শিখেছেন, কেন বিয়ে দিল? পাড়ার কুত্তাগুলো যখন মেয়েদের রাস্তায় বের হতে দেয়না অসহয় বাবা তখন মান ইজ্জতের ভয়ে বিয়ে দিয়ে দেয়। খুকুর বড় বোন-তো মাষ্টার্স পাশ! প্রবলেম ছিল তার চেহারা, অসম্ভব সুন্দর মেয়েদের জীবনে অনেক বিড়বম্বনা আছে যা এক মাত্র মেয়ে হলেই বুঝতেন। আর সন্তানের কথা বলছেন? তিনটা কেন ত্রিশটাও যদি গর্ভে এসে যায় কিছু করার নাই। আপনাদের মতো আধুনিক শিক্ষকরা বলবেন ওয়াস করে ফেলুন কিন্তু আল্লাহ বলেছেন "এটা প্রথম শ্রেণীর কবিরা গুনাহ"।
আপনি আমাকে কতটুকু চেনেন? আমার ব্যবহার আপনার বিপক্ষে গেলে দুঃখিত। আমার শিক্ষা মুল্যবোধ আপনার থেকে বেশী বলেই এক অসহায় মেয়ের পক্ষে দাড়িয়ে এখানে এখনো লড়ে যাচ্ছি যেখানে আপনি পুরুষটার দোষ না দিয়ে মেয়েটার বিয়ে এবং তিন বাচ্চার মাকে দুষতেছেন। ছিঃ ভাবতে লজ্জা লাগে! আমিও একটা কোম্পানীর ডিইরেক্টর, চাকরী এবং সংসার কি, তা আমার চেয়ে ভালো আপনি বলতে পারবেন না রাইন সাহেব। আমার স্বামীতো অফিস থেকে ফিরে সটান দিয়ে শুয়ে পড়ে আর আমাকে চুলার পিঠে যেতে হয় রান্না করে খাওয়াতে এবার বলুন কেন আপনার বউকে দুই দিকে খাটাতে চান? আমি কষ্ট করি তার মানে এই নয় যে সারা দেশের নারীকে নিজ পায়ে দাড়িয়ে তারপর বিয়ে করতে হবে। এই শিক্ষা আপনি কোথায় পেয়েছেন? সুতরাং আমাকে মূল্যবোধ শেখানোর আগে নিজের কাছে প্রশ্ন করুন।
এখনো খুকু চাহে তো হাজার পুরুষকে ওর পায়ের কাছে এনে ফেলতে পারে।
৩৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
তোমোদাচি বলেছেন: ঘটনা টা দুঃখ জনক, কিন্তু আপনার লেখায় মনে হয়েছে সব দোষ ফেইসবুকের। আসলে কি তাই?? ওই ব্যটা ফেইসবুক না থাকলেও অন্য কোন ভাবে এই অকাজ করত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২১
সহজ সরল রমণী বলেছেন: সবদোষ ফেসবুকের না। তবে নির্দোষও না, একটা সিরিয়াল দেখছি সনি টিভিতে "কেয়াহুয়া তেরা ওয়াদা"
যদি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন "মোনা" নামের চরিত্রটির কষ্ট। ওখানে ফেসবুককে দায়ী করা হয় নাই, তার পরেও ঘটে গেছে। আসলে আগের যুগেটাই ভালো ছিল যখন মোবাইলতো দুরে থাক চিঠি চালাচালি হতো কবুতরের পায়ে সুতলি বেঁধে। আধুনিকতা আমাদের দিন দিন অমানুষ করে তুলেছে। ইদানীং প্রায়ই অল্পবয়সের ছেলে মেয়েদের মোবাইলে পর্নো ছবি দেখতে দেখা যায়, যেখানে আমাদের দাদা বা তাদের আগের জামানা পর্নো কি তা শুনেনই নাই। এবার বলুন যারা পর্নো ছবি তৈরী করে তাদের দোষ না কি মোবাইলের? না-কি যে দেখছে তার।
৩৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২২
shfikul বলেছেন: দুঃক্ষজনক ঘটনা!সব মেজরকে গদাম!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩
সহজ সরল রমণী বলেছেন: গদাম মনে কি? লাথি না চড়?
৩৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
ইমুব্লগ বলেছেন: খুবই দূঃখ জনক! ঠিক এমন একটি কষের ঘটনা ঘটেছে আমার এক আত্মীয়র জীবনে।
আমি জানিনা-ফেসবুকে কোন চ্যাটের বালটা আছে-যার জন্য একদল লাফাংগার দিন রাত ফেস বুক নিয়ে পরে থাকে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
সহজ সরল রমণী বলেছেন: কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ফেসবুক রোগে চরম ভাবে আক্রান্ত। কে ওদের রক্ষা করবে, বাংলদেশ সরকার যেমন ইউ-টিউব বন্ধ করে দেয়েছে তেমনি ফেসবুকও বন্ধ করে দিলে সবার জন্য চরম মঙ্গল হতো।
৩৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ঘটনা! এমন দূর্ভাগ্য যেনো আর কারো জীবনে নাঘটে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২১
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ধন্যবাদ। দোয়া করি খুকু নতুন ভাবে তার জীবন শুরু করুক।
৩৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অ্যাবিউজের জন্যে একটা সাইটকে দায়ী করা হচ্ছে কেন ? আর কোথায় যেন একটা পরিসংখ্যান দেখেছিলাম, ছেলেদের থেকে মেয়েরা ফেসবুকে বেশী আসক্ত এবং ইন্টারনেট পরকীয়াতে বিবাহিত ছেলেদের থেকে বিবাহিত মেয়েরা অনেক বেশী এগিয়ে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
সহজ সরল রমণী বলেছেন: যে-ই এগিয়ে থাকুক না কেন, কাজটা খারাপ।
৩৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
আমি রাইন বলেছেন: আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত রাইন সাহেব, ফিরে আসুন ইসলামের দিকে।
-- ইসলাম কখনো আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে না করেনা। মেয়েদের স্বাবলম্বি হতেও না করেনা। আমি আল্লাহপাকের উপর বিশ্বাস রাখি, নামায পড়ি, পর্দা করি, যতটা পারি চেস্টা করি ইসলামের বিধান পালন করতে।
মেয়েদের দিয়ে চাকরী করিয়ে আবার সন্তান মানুষ করার স্বপ্ন দেখেন না।
-- এদেশে চাকরি করে শত শত মেয়ে সন্তান মানুষ করে যাচ্ছে। আর বাসাতে বসেও অনেক কাজ করা যায়।
সারাদিন চাকরী করে একবার চুলারপিঠে গিয়ে দেখুন কেমন লাগে।
-- দরকার পড়লে যে যাই না তা আপনাকে কে বললো?
ডায়লগ ভালই শিখেছেন, কেন বিয়ে দিল? পাড়ার কুত্তাগুলো যখন মেয়েদের রাস্তায় বের হতে দেয়না অসহয় বাবা তখন মান ইজ্জতের ভয়ে বিয়ে দিয়ে দেয়।
-- ইসলামের বিধান মত হিজাব পালন করলে এটা খানিকটা হলেও এড়ানো যায়। আর বিয়ে কখনোই এর সমাধান না।
খুকুর বড় বোন-তো মাষ্টার্স পাশ! প্রবলেম ছিল তার চেহারা, অসম্ভব সুন্দর মেয়েদের জীবনে অনেক বিড়বম্বনা আছে যা এক মাত্র মেয়ে হলেই বুঝতেন।
--আমি নিজেও মেয়ে । আর এজন্যেই হিজাব পড়ি।
আর সন্তানের কথা বলছেন? তিনটা কেন ত্রিশটাও যদি গর্ভে এসে যায় কিছু করার নাই।
-- যাদের মনোভাব এমন তাদের আসলে কিছু বলার নেই।
আপনাদের মতো আধুনিক শিক্ষকরা বলবেন ওয়াস করে ফেলুন কিন্তু আল্লাহ বলেছেন "এটা প্রথম শ্রেণীর কবিরা গুনাহ"।
-- আমি এ কথা বলবো তা আপনাকে কে বললো?
আপনি আমাকে কতটুকু চেনেন? আমার ব্যবহার আপনার বিপক্ষে গেলে দুঃখিত।
-- আপনার কথার জন্য অবশ্যই আপনার দুঃখিত হওয়া উচিত।
আমার শিক্ষা মুল্যবোধ আপনার থেকে বেশী বলেই এক অসহায় মেয়ের পক্ষে দাড়িয়ে এখানে এখনো লড়ে যাচ্ছি যেখানে আপনি পুরুষটার দোষ না দিয়ে মেয়েটার বিয়ে এবং তিন বাচ্চার মাকে দুষতেছেন। ছিঃ ভাবতে লজ্জা লাগে!
-- আমি পুরুষটা দোষি না সেটা একবারো বলিনি। বলেছি মেয়েটা স্বাবলম্বি হলে আজ এতটা অসহায় হয়ে পড়তোনা। বাচ্চাগুলোকে ফেলে আসতে হতনা। ব্লগে লড়ে যাচ্ছেন, ফেসবুককে দায়ি করছেন, আপনার শিক্ষা মুল্যবোধ বোঝাই যাচ্ছে।
আমিও একটা কোম্পানীর ডিইরেক্টর, চাকরী এবং সংসার কি, তা আমার চেয়ে ভালো আপনি বলতে পারবেন না রাইন সাহেব। আমার স্বামীতো অফিস থেকে ফিরে সটান দিয়ে শুয়ে পড়ে আর আমাকে চুলার পিঠে যেতে হয় রান্না করে খাওয়াতে এবার বলুন কেন আপনার বউকে দুই দিকে খাটাতে চান?
-- আমার বউ কোথায় পেলেন? আপনার দুর্ভাগ্য আপনার স্বামি এমন। সংসার দুজনের। আমার স্বামি আমাকে সংসারের কাজে সাহায্য করবে বলেই আশা করি।
আমি কষ্ট করি তার মানে এই নয় যে সারা দেশের নারীকে নিজ পায়ে দাড়িয়ে তারপর বিয়ে করতে হবে। এই শিক্ষা আপনি কোথায় পেয়েছেন? সুতরাং আমাকে মূল্যবোধ শেখানোর আগে নিজের কাছে প্রশ্ন করুন।
--নিজের পায়ে না দাড়ালে এমন পরিনতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এত বছরে যে শেখেনি তাকে শেখানোর চেস্টা আর উলুবনে মুক্তা ছড়ানো একই কথা।
এখনো খুকু চাহে তো হাজার পুরুষকে ওর পায়ের কাছে এনে ফেলতে পারে।
-- সেই পুরুষ আবার দুদিন পরে এভাবে লাথি দিয়ে তাড়িয়ে ও দিবে।
খুকু আপুকে বলবেন অন্যায় যে করে আর যে সহে দুজনেই অপরাধি। যে প্রতারনা করে তার জন্য ত্যাগ করার কোন মানে হয়না। তাকে শাস্তি দেবার চেস্টা করুন। আর যেহেতু উনি রান্না ভাল পারেন এবং এখন ঢাকাতে, চাইলে ঘরে খাবার বানিয়ে বিভিন্ন দোকানে বা অফিসে লান্চ-ক্যাটারিং সার্ভিস দিতে পারেন। এটা বেশ লাভজনক ব্যবসা এখন। বিপদ কারো সারা জিবন থাকেনা। আল্লাহ ওনাকে এই বিপদ কাটানোর শক্তি দিন এই দোয়াই করি।
আপনার ব্লগে অনেক সময় নষ্ট করলাম। যাবার আগে একটা কথাই বলবো, না জেনে কারো সম্পর্কে কিছু বলবেননা আর টেকনোলোজির উপর দোষ না চাপিয়ে ইউজারদের অ্যাকটিভিটিজ নিয়ে ভাবুন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৬
সহজ সরল রমণী বলেছেন: ইসলাম কখনো আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে না করেনা। মেয়েদের স্বাবলম্বি হতেও না করেনা। আমি আল্লাহপাকের উপর বিশ্বাস রাখি, নামায পড়ি, পর্দা করি, যতটা পারি চেস্টা করি ইসলামের বিধান পালন করতে।
== নিক দেখে একটু অবাক হলাম, যাই হোক মেয়ে হলে আর তর্ক করব না, কারন যাকে সাপে কামড়ায় সে-ই সাপের বিষের জ্বালা বোঝে। নীতি বাক্য অনেকেই ঝাড়ে কিন্তু বাস্তবটা বড়ই কঠিন।
-- এদেশে চাকরি করে শত শত মেয়ে সন্তান মানুষ করে যাচ্ছে। আর বাসাতে বসেও অনেক কাজ করা যায়
=== সবাই আপনার আমার মতো না, সবাই যদি স্বাবলম্বি হতো নিজ পায়ে দাড়িয়ে যেত তাহলে বাংলার পরিস্থিতি ভিন্ন হতো।
দরকার পড়লে যে যাই না তা আপনাকে কে বললো?
==== শুধুমাত্র দরকার পড়লে যান অর্থাৎ সব সময় যেতে হয়না, কি ঠিক না? চমৎকার কথা জানেনতো।
আপনার কথার জন্য অবশ্যই আপনার দুঃখিত হওয়া উচিত।
=== আমি দুঃখিত আমার কথার জন্য না, আমার কথা অনড় ছিল, আছে এবং থাকবে। দুঃখিত এজন্য যে আপনি কষ্ট পেয়েছেন পড়ে তাই।
-- আমি পুরুষটা দোষি না সেটা একবারো বলিনি। বলেছি মেয়েটা স্বাবলম্বি হলে আজ এতটা অসহায় হয়ে পড়তোনা। বাচ্চাগুলোকে ফেলে আসতে হতনা। ব্লগে লড়ে যাচ্ছেন, ফেসবুককে দায়ি করছেন, আপনার শিক্ষা মুল্যবোধ বোঝাই যাচ্ছে।
=== আপনি হয়তো আমার থেকে অনেক আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত তাই শিক্ষা নিয়ে অহংকার আর মূল্যবোধ নিয়ে বার বার খোঁটা মারছেন। You have no right to appraisement until you don’t know the individuality about the said person. If you are gentle lady please don’t use this type of burlesque. I didn’t come here to do reasoning with anybody. I have distaste on modern technology. I know as well as what is modernism.
-- আমার বউ কোথায় পেলেন? আপনার দুর্ভাগ্য আপনার স্বামি এমন। সংসার দুজনের। আমার স্বামি আমাকে সংসারের কাজে সাহায্য করবে বলেই আশা করি।
=== স্বপ্ন দেখতে থাকেন। পারলে একটা গ্রাম থেকে ধরে এনে বিয়ে করেন দেখবেন আপনি যা বলবেন তা-ই করবে। আমি থাকতে আমার স্বামীকে চুলার পিঠে আসতে হবে না। আমার স্বামী আমার অহংকার।
--নিজের পায়ে না দাড়ালে এমন পরিনতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এত বছরে যে শেখেনি তাকে শেখানোর চেস্টা আর উলুবনে মুক্তা ছড়ানো একই কথা।
=== হাতি যখন গর্তে পড়ে চামচিকায়ও একটা লাথি মারে! আপনাকে উলুবুনে মুক্তা ছড়াতে হবে না কারন আপনার ভয় নাই, আপনি নিজেকে যোগ্য করে তৈরী করেছেন যে কোন স্বামীর কপালে লাথি ঝাটা মারতে।
-- সেই পুরুষ আবার দুদিন পরে এভাবে লাথি দিয়ে তাড়িয়ে ও দিবে।
===আমার সন্দেহ হচ্ছে এই লাইনটা পড়ে। আপনি সেই মেয়ে নয়তো যে খুকুর সংসার ভাঙ্গার পেছনে দায়ী।
আপনার ব্লগে অনেক সময় নষ্ট করলাম। যাবার আগে একটা কথাই বলবো, না জেনে কারো সম্পর্কে কিছু বলবেননা আর টেকনোলোজির উপর দোষ না চাপিয়ে ইউজারদের অ্যাকটিভিটিজ নিয়ে ভাবুন।
=== উপদেশ দেবার আগে নিজে মানুন। আপনারও কারো সম্বন্ধে জানতে অনেক বাকি আছে। কাউকে অপমান করার চেষ্টা করলে আপনি নিজে একদিন অপমানিত হবেন।
৪০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৪
পড়শী বলেছেন: 'আমি রাইনের' সাথে আমি অনেক ক্ষেত্রে একমত পোষণ করি।
@লেখক, সুযোগ পেলেই নিজে যে খুব গুরুত্বপূর্ণ কেউ, সেটা বুঝানোর মানসিকতা টা শিক্ষা, মূল্যবোধ বা রুচিবোধের পরিচয় নয়।
খুকুর জীবনের বিপর্যয়ের জন্য ফেসবুককে দায়ী করাটা একটা চরম বোকামী। এটা ওই মেজর এবং তার বান্ধবীর দায় কে হালকা করে দেয়।
একটা মানুষ গাড়ী এক্সিডেন্ট করলে, সেটা ঐ গাড়ীর দোষ নয়। দোষ ঐ পথচারীর অথবা সেই গাড়ীচালকের যে নিয়মবহির্ভূত ভাবে অথবা বেখেয়ালে গাড়ীটি চালাচ্ছিল বা রাস্তাটি পার হচ্ছিল। এইটুকু যদি আপনি বুঝতে না পারেন, এবং এর জন্য গাড়ীটিকে দোষারোপ করেন, তাহলে আপনার এ নিয়ে আর লড়াই চালিয়ে যাওয়ার দরকার নেই।
আপনি বরং খুকুকে নিজের মত চলতে দিন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২২
সহজ সরল রমণী বলেছেন: পড়শী@ এখানে অনেকেই লেখে, কেউ বা ছাত্র কেউ বা চাকরীকরে কেউ সাংসাদিক, কেউ ডাক্তার আমরা কেউ কাউকে চিনি না তবে কারো লেখা নিয়ে অপমান সূচক কথা বলার আগে আমাদের একবার ভাবতে হবে যেন আপনার লেখাটা লেখককে বা তার শিক্ষাকে অপমান না করে। কোন কোন ক্ষেতে হয়তো আপনার নলেজ আমার থেকে বেশী আবার কোন কোন বিষয়ে আমার। এটা নিয়ে বড়াই করার কিছু নাই।
মেয়েটা তার নিজের পরিচয় আগে দিয়েছে, ভাল করে পড়ে দেখুন। সেও একটা মেয়ে আর আমিও তাই বোধহয় ঝগড়াটা বেশ জমেছে। যাই হোক আমি তার শিক্ষাকে বা রুচিকে খাটো করছি না যেমনটা সে আমাকে করেছে।
৪১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৯
বলতে দিন বলেছেন: পড়শী এবং আমি রাইন'@ দুজনকেই বলছি, এমন কোন অশোভন কথা বলা উচিত নয় যা একজন ভদ্রলোকের ইগোতে লাগে।
আসলে লেখিকা যে বিষয়টা এখানে বুঝাতে চেয়েছেন তা আমরা সবাই বুঝেছি। ফেসবুক এখন অনেক যুবসমাজ, দাম্পত্য কলহের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। শুধু ফেসবুক না, ইন্টারনেটের কু-প্রভাব মানুষকে অতিষ্ট করে তুলেছে। এখানে যে কেউ ইচ্ছা করলে পর্ণো ছবি ডাউনলোড করে দেখতে পারে যা আগে কিনে দেখতে হতো বা ভাড়া। অনেকেই ইচ্ছা থাকলে দেখতে পারতো না লোক লজ্জার ভয়ে। অথচ এখন?
আমরা এর সুফলও পাচ্ছি তবে যে কুফলটা আসতেছে তার কাছে সুফল মলিন। সুফলের জন্য আমাদের কাল কেয়ামতের মাঠে আল্লাহ একবারও প্রশ্ন করবেন না কিন্তু যে কুফলটা নিচ্ছি তার জন্য পরকালে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকাভূক্ত হয়ে যাব।
রাইন@ ঢাকা ভার্সিটির মেধাবী ছাত্রীরা নিজেদের পায়ে না দাড়িয়ে বিয়ে করতে চায় না, যদিও করে তা মনের বিরুদ্ধে। মেয়েদের বয়স ৩০ এর কোঠায় চলে যায়, এটা কি উত্তম সময় বিয়ের জন্য?
আপনি গ্রামে যান সেখানে দেখবেন মেয়েদের খুব দ্রুত বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে। আমাদের দেশে শতকরা কতোজন মেয়ে চাকরী করে? আর যারা চাকরী করতে চায় তারাকি জেনে শুনে করে যে স্বামী ছেড়ে চলে গেলে ভয় নাই চাকরী আছে না? বিষয়টাকি তেমন?
আসলে বিতর্ক করলে অনেক দুর যাওয়া যায়। আমি বিতর্ক করতে আসি নাই যাষ্ট লেখিকাকে বলছি "যে যাই বলুক আপনি লিখে যান" কারন এখানে অনেক শ্রেণীর লোক আছে, অনেকে অনেক কথাই বলবে ভাল বা মন্দ, তাতে কি? চালিয়ে যান।
৪২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫২
হাসান রেজভী বলেছেন:
মাথাব্যাথায় মাথা কাটার পরামর্শ দিলেন!!!
আপনি কি বলতে চান, ফেসবুক আসার আগে পরকিয়া ছিল না??
৪৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৫
মোঃ সানাউল্যাহ্ বলেছেন: ভাইরে......,
ফেসবুক কারও জীবন তছনছ করে না। যে কোন মাধ্যম এর অসৎ ব্যবহারই জীবন তছনছ করে দেয়।
ফেসবুক এ তো আমরাও থাকি... ফেসবুকের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আছি.... কই কখনও তো আপত্তিকর কিছুর সম্মুখীন হইনি। আমি যদি ঠিক থাকি.... আমার আশে পাশের মানুষ...ফেসবুকের বন্ধুত্ব সব যদি ঠিক থাকে তাহলে সবই ঠিক আছে। ফেসবুকে আমার বন্ধুর সংখ্যা মাত্র ৪৭৮ জন। এখানে আমার পরিবারের সদস্য, ক্লাসমেট, আমার ক্লায়েন্ট সবাই আছে। আমার অনেক ক্লঅয়েন্ট আছে যারা দেশ/বিদেশে থাকে... বিভিন্ন ভাবে তাদের সাথেিআমার প্রফেশনাল কাজগুলো শেয়ার করি। এতে আমার ফ্রিল্যান্সিং এর পরিধি অনেক বেড়ে গেছে।
জীবন তছনছ হওয়ার জন্য মিডিয়াকে দায়ী করাটা বোকামী। আশে পাশে কে বা কারা আছে তাদরে ব্যাপারটাও মাথায় রাখত হবে।
৪৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
দক্ষিনা মলয় বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: ব্যাপরটা অবশ্যই দুঃখ জনক !
কিন্তু আমার অবাক লাগছে এই ভেবে যে আপনি ঐ মেজর কে দোষ না দিয়ে ফেসবুক কে দোষ দিচ্ছেন !!
একটা ছোট্ট উদাহরন দেই, সালফিউরিক এসিড অনেক কাজে লাগে । এখন একজন সে এসিড যদি অন্য কারো মুখে ছুরে মারে তাহলে আপনি কি ঐ এসিডের দোষ দিবেন ন ঐ লোকটাকে দোষ দিবেন ?
মানুষের ভাল মন্দ বিচার করার বিবেক আছে । সেই মেজর আকাম করেছে এটা তার দোষ ! সে ফেসবুকের অপব্যবহার করেছে । এখানে ফেসবুক কি দোষ দেওয়াটা বেকুবী হবে ।
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আসলে জাত তুলে কথা বলা ঠিক নয়।বাস্তবে আমি এমন কিছু ঘটনার সাক্ষী যার জন্য আমার মনেহয় একমাত্র মায়ের জাত না হলে নারীকে সম্মান করার কোন কারন নেই।এটা আমার মনের কথা কিন্তু আপনার পোস্টে একটা লাইন পুরুষের জাতি এমনিতেই লুচ্যা সভাবের দেখে বলতে বাধ্য হলাম।
মানছি অনেক কস্টে আপনি এই কথা বলেছেন কিন্তু জাত তুলে কথা বলাটা আমার দৃষ্টিতে ভাল দেখায় না।
আপনার গল্পটি কষ্টের........
৪৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
ভেজাল মানুষ বলেছেন: উদোর পিন্ডি ভূদোর ঘাড়ে
ছুরি দিয়ে কেউ ছিনতাই করে,
কেউ রুগির জান বাঁচায়
...তাহলে এখানে ছুরির কি দোষ :-& :-& :-& ..ফেসবুকের ব্যাপারটা তেমন
৪৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: হুমম।
একভাই আমেরিকার নাগরিক, উচ্চ শিক্ষিত।আরেক ভাই দেশে সরকারী উর্ধতন কর্মকর্তা, বোন ইংল্যান্ড থেকে গ্র্যাজুয়েট , বর্তমানে ইংল্যান্ডের এক স্কুলের শিক্ষিকা, বাবা-মা খুবই রুচিশীল, শিক্ষিত। কিন্তু কারো কোনো ফেসবুক আইডি নেই। এরা এটা পছন্দও করেনা কেন যেন।
ফেসবুক নাকি ফেকবুক।
অযথা সময়ের অপচয়।
৪৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: যুবসমাজ থেকে শুর করে বুড়ো সমাজ সবই আজ ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে।
আপু প্রথমত আমি সরি আপনার বান্ধবীর হাসবেন্ডের ব্যাপারে তবে সবাই নিশ্চিত এরকম নয়। আর কিছু মেয়েদেরও প্রব আছে এটাও সত্য।
আর উপরে আপনার যে লাইনটা কপি করেছি ওটা পড়ে আমি হাঁসতে হাঁসতে শেষ।
একটা জিনিস হচ্ছে যেকোনো জিনিসের ভালো মন্দ নির্ভর করে তার প্রায়েগিক কৌশলের উপর। সে যাই আশা করি আপনার বান্ধবী এভাবে সহজভাবে মেনে নিবেন না এসব অনাচার, দেশে আইন রয়েছে অবশ্যই তাকে পর্যাপ্ত ভরন পোষণের খরচ ঐ লোককে দিতে হবে। আর যদি এভাবে ভীতুর ডিমের মতো বসে থাকেন তাহলে আমাদের দেশের এই কাপুরুষ লুচ্চা গুলা বেশি সাহস পাবে। আমার ফ্রেন্ড লিস্টেও এমন একটা কুলাঙ্গার আছে। বিয়ে করছে, তার বউ আছে বাচ্চা আছে এই অবস্থায় অন্য একজনকে প্রপোজ করছে সেই মেয়েও রাজি কিন্তু শর্ত হচ্ছে আগের বউকে ডিভোর্স দেয়া লাগবে। কিন্তু সে দুইজন্রেই চায়।
আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না কুত্তার বাচ্চাটা এতো কিছু করছে সব জানে আমার জি এফ। এই কুত্তার বাচ্চা আমার জি এফ রেও কয়েকদিন আগে প্রপোজ করছে। আমি এই ব্যাটার জন্যে অপেক্ষা করতেছি কবে বিডিতে আসবে, আর মনের সুখ মিটিয়ে আমি এর হাত পা ভাঙবো। দোয়া করেন আপু নইলে আমি শান্তি পাবো না।
৪৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
রোহান খান বলেছেন: sorry for english alpha: shami zodi srti ke valo bashen(valo basha ta obossoy valo bashar moto hote hobe) tobe kokhonoy oy shami onno kono meyer kase zabe na...zodi chole zai ami bolbo oy shami tar bou ke valoi bashe na..emon chele ke zuta peta kore bou er chole asha ucit. zodi shami ete tar vul buzte pare tahole to valo r na parle desh a ayen ase tar moto babosta niye sey shami ke sikkha deoya uchit.karon era holo luccha sovaber.
arek ta kotha..sudu ze shami rai emon kore ta kintu na.onek bibahito meye ase zara emon kore onek seleer beche thakar essa tuku kere niyese..tader ki bolbo.valo bashi bole maf kore dure chole zete hobe.(valo basha tai ashol apu. zekhane valo basha nai sekhane zibon thakte pare na. shekhane nisongota vor kore nishash ke kere ney...sey sob meyeder zonno kisu bolun...!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৬
মোমের মানুষ বলেছেন: এটাকেই বলে ফেসবুকের অসৎ ব্যবহার। দোআ করি আপনার মত এমন সুনালী সংসার যেন আর না ভাংগে। তবে আপনি বিষয়টা এত সহজেই ছেড়ে দিলেন কেন