নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাঙ্গা বৌ

রাঙ্গা বৌ

আমার নাম প্রান্ত। এখন থাকছি পান্থ পথে। এখনও কোন পথ খুজেঁ পাচ্ছি না। পথের সন্ধানে আছি.........

রাঙ্গা বৌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ বিমান

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৪২

"বাংলার আকাশ রাখিব মুক্ত" এই দৃপ্ত শপথে বলিয়ান বাংলাদেশ বিমানবাহিনী আসামের দিমাপুরে ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সালে গঠিত হয়। মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে এই বাহিনীর যাত্রা শুরু হয় যার মধ্যে ছিলো দুটি বিমান ডিসি-৩, ডাকোটা এবং একটি অ্যালুয়েট-৩ হেলিকপ্টার। পাকবাহিনীর ফেলে যাওয়া পাচঁটি স্যাবর (এফ-৮৬)-ই ছিলো এই বাহিনীর প্রথম জঙ্গী বিমান।





বিমানবহিনীর ঘাঁটিসমূহ:



বিএএফ বাশার, ঢাকা (বিমানবাহিনীর সদরদপ্তর)

বিএএফ কুর্মিটোলা, ঢাকা

বিএএফ জহরুল হক, চট্রগ্রাম

বিএএফ মতিউর রহমান, যশোর

বিএএফ পাহাড় কাঞ্চনপুর, টাঙ্গাইল

এগুলো ছাড়াও লালমনির হাট, কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ (টাঙ্গাইল এর মধুপুরে বি,এ,এফ,ঘাঁটি রসুলপুর), বগুড়ায় এই বাহিনীর ইউনিট আছে।



উড্ডয়নকৃত বিমান সমূহ:



জঙ্গী বিমান: চ্যংদু এফটি-৬ (৯টি), মিগ-২৯ (৮টি, ২টি প্রশিক্ষন সহ)



বোমারু বিমান: এ/কিউ-৫ (৪০টি)



পরিবহন বিমান: এএন-৩২ (৩টি), সি-১৩০(হারকিউলিস)(৪টি), এমআই-৮, এম আই-১৭(হিপ) (২১+)



প্রশিক্ষণ বিমান: এরো এল-৩৯ (১২টি), সেসনা টি-৩৭(টুইট) (৮টি), ন্যানচ্যাং পিটি-৬(৪৬টি)



হেলিকপ্টার: বেল ২০৬ এল(৪টি), বেল-২১২(১৩টি), এম আই-১৭(হিপ) (২১+)



বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ব্যবহৃত ট্রেনিং বিমান ও হেলিকপ্টার:



পিটি-৬(সিজে-৬)। প্রাইমারি প্রপেলার ট্রেইনার।



টি-৩৭ ( বেসিক জেট ট্রেইনার)



এল-৩৯( অ্যাডভান্স জেট ট্রেইনার)



বেল-২০৬ হেলিকপটার



এল-৩৯ মডেলের এই জেট ট্রেইনার বিমানটি ১৯৯৭ সালে চেক রিপাবলিক থেকে কেনা। বিমানবাহিনীতে এই মডেলের আরো পাঁচটি প্রশিক্ষণ বিমান রয়েছে। এই 'এল-৩৯' প্রশিক্ষণ বিমানগুলো বিমানবাহিনীর সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য বাহন হিসেবে বিবেচিত। আমরা আর কত দিন এই রকম তাজা তরুণ প্রাণ ঝরে যেতে দেখবো। এর পিছনের কারণ হয়তো আমরা কখনও বের করতে পারবো। কিন্তু ততদিনে হয়তো আরও অনেক নতুন প্রাণ এই ভাবে ঝরে যেতে দেখতে হবে। আমি শুধু বলতে চাই, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও সুবিশাল সমুদ্র সীমা রক্ষণাবেক্ষণে নতুন ও আধুনিক সুপ্রশিক্ষিত বিমান বাহিনীর বিকল্প নেই। এখন সময় এসেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন করার। আমাদের যেন আর দেখতে না হয় আমাদের ভাইদের তাজা রক্ত ঝরা শার্ট দেখতে।



বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর দুর্ঘটনা সমূহ:



১. ২৬ ডিসেম্বর, ২০১১ সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানবাহিনীর একটি পরিবহন বিমান সি-১৩০-এ আগুন ধরে যায়।

২. ১০ অক্টোবর, ২০১১ চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটিতে অবতরণের সময় আগুন ধরে যায় যুদ্ধবিমান 'এ-৫'-এ।

৩. ২০ ডিসেম্বর, ২০১০ এ দিন বিমানবাহিনীর পিটি-৬ মডেলের একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন স্কোয়াড্রন লিডার প্রাণ হারান। এ দুজনের মধ্যে স্কোয়াড্রন লিডার আশরাফ ইবনে আহমেদ সুপারসনিক যুদ্ধবিমান মিগ-২৯ আর স্কোয়াড্রন লিডার মাহামুদুল হক বিমানবাহিনীর পরিবহন বিমানের পাইলট ছিলেন।

৪. ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১০ এ দিন চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর এফ-৭ এমবি মডেলের একটি জঙ্গি বিমান বিধ্বস্ত হয়। পাইলট প্যারাস্যুটের মাধ্যমে নিজের জীবন রক্ষায় সক্ষম হন।

৫. ১৬ জুন, ২০০৯ পিটি-৬ প্রশিক্ষণ বিমান চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়। পাইলট প্যারাস্যুটের মাধ্যমে নিজের জীবন রক্ষায় সক্ষম হন।

৬. ৯ মার্চ, ২০০৯ যশোর থেকে ঢাকায় আসার পথে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে নিহত হন মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম ও হেলিকপ্টারের পাইলট লে. কর্নেল শাহীদ ইসলাম।

৭. ৮ এপ্রিল, ২০০৮ এফ-৭ এমবি জঙ্গিবিমান বিধ্বস্ত হয় টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার পাহাড়িপাড়া গ্রামে। পাইলট স্কোয়াড্রন লিডার মোরশেদ হাসান সামরিক হাসপাতালে মারা যান।

৮. ৯ এপ্রিল, ২০০৭ পিটি-৬ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন চালক ফ্লাইট ক্যাডেট ফয়সল মাহমুদ।

৯. ২৪ এপ্রিল, ২০০৬ পিটি-৬ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ হারান ফ্লাইট ক্যাডেট তানিউল ইসলাম।

১০. ৭ জুন, ২০০৫ ঢাকার উত্তরায় একটি ভবনে ধাক্কা খেয়ে ভেঙে পড়ে বিমান বাহিনীর একটি এফ-৭ এমবি যুদ্ধবিমান।

১১. ১৯ অক্টোবর, ২০০২ বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার চট্টগ্রামে সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাঁটির কাছে একটি টেলিভিশন টাওয়ারে ধাক্কা লেগে বিধ্বস্ত হলে নিহত হন উইং কমান্ডার কাজী কামরুল নেওয়াজ, ফ্লাইং অফিসার সাবি্বর আহমেদ, ওয়ারেন্ট অফিসার জহির হোসেন ও সার্জেন্ট আবদুস সামাদ।

১২. ৩০ জুলাই, ২০০২ চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হলে নিহত হন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আদনান মুকিত।

১৩. ৭ জানুয়ারি, ২০০১ একটি 'এফটি-৭ বি' আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হলে স্কোয়াড্রন লিডার মহসীন নিহত হন।

১৪. ২৬ অক্টোবর, ১৯৯৮ টাঙ্গাইলের মধুপুরে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান মিগ-২১ বিধ্বস্ত হলে পাইলট নিহত হন।

১৫. ১৯৯৬ সালে পরস্পর সংঘর্ষে বিমানবাহিনীর দুটি পিটি-৬ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হলে উইং কমান্ডার হক, স্কোয়াড্রন লিডার ইসলাম ও ফ্লাইং অফিসার মাসুদ নিহত হন।

১৬. ১৯৯৩ সালে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হলে নিহত হন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট কুদ্দুস।

১৭. ৪ আগস্ট, ১৯৮৪ বাংলাদেশে বিমান দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইনসের একটি ফকার এফ-২৭ চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসার পথে বিধ্বস্ত হলে দেশের প্রথম মহিলা পাইলট কানিজ ফাতিমাসহ বিমানের কো-পাইলট, ক্রু ও যাত্রীরা সবাই নিহত হন। এ দুর্ঘটনায় মোট ৪৯ জন নিহত হন।

১৮. ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৬ তৎকালীন বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল খাদেমুল বাশার ও স্কোয়াড্রন লিডার মফিজুল হক বিমানবাহিনীর ঢাকা এয়ার বেজে নিহত হন।

১৯. ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ সালের বাংলাদেশে প্রথম বিমান দুর্ঘটনা ঘটে।

২০. ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২ একটি ডগলাস ডিসি-৩ এয়ারক্রাফট বিধ্বস্ত হলে বিমানের পাঁচজন ক্রু নিহত হন।





মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০১

কফি হাউজের আড্ডা বলেছেন: ১৭ নং দূর্ঘটনাটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হবে না, এটা বিমান বাংলাদেশের ঘটনা। সিভিল এভিয়েশনের অন্তর্ভূক্ত।

পোষ্ট ভালা লাগছে। ধইন্না।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৩

joos বলেছেন: দুঃখজনক। দেশের অন্যতম সেরা মেধাবী মুখগুলো এত সস্তায় জীবন হারায় মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: + তবে এ কয়দা দিয়ে কি আকাশ রক্ষা করা যাবে । :(

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৭

মেলবোর্ন বলেছেন: সি-১৩০(হারকিউলিস)(৪টি) খুব ভালা পাই...

আমার মনে হয় পুরাতন গুলো বাদ দিয়া নতুন করে আবার শুরু করতে হবে নাহলে এত প্রান যাচ্ছে কারো মাথা ব্যথা নাই

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৭

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে যে সকল পণ্য সামগ্রীর ব্যবহারের চাহিদা দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই সকল চাহিদার চাইতেও সামরিক সরঞ্জাম ব্যবহারের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে বহু গুণ। আমাদেরকে অবশ্যই আমাদের বিমান ও নৌবাহিনীকে অধিক শক্তিশালী করতে হবে। এটার বিকল্প আর নেই

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩৭

রাহি বলেছেন: পোষ্ট সুন্দর হইছে। পিলাচ :D

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২১

মোতাব্বির কাগু বলেছেন: "বাংলার আকাশ রাখিব মুক্ত" এই দৃপ্ত শপথে বলিয়ান বাংলাদেশ বিমানবাহিনী আসামের দিমাপুরে ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সালে গঠিত হয়। মাত্র তিনটি বিমান নিয়ে এই বাহিনীর যাত্রা শুরু হয় যার মধ্যে ছিলো দুটি বিমান ডিসি-৩, ডাকোটা এবং একটি অ্যালুয়েট-৩ হেলিকপ্টার। পাকবাহিনীর ফেলে যাওয়া পাচঁটি স্যাবর (এফ-৮৬)-ই ছিলো এই বাহিনীর প্রথম জঙ্গী বিমান।

কিনতু কথা হল পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া বিমান হলে সেটা ১৬ই ডিসেম্বরের পরে হবে কিনতু কিভাবে ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সালে গঠিত হয়?

১৭ নং দূর্ঘটনাটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হবে না, এটা বিমান বাংলাদেশের ঘটনা। সিভিল এভিয়েশনের অন্তর্ভূক্ত।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৪

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: আপনার বুঝতে একটু সমস্যা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে কত তারিখ এবং কত সালে কোন স্থানে কতটি বিমান ও হেলিকাপ্টার নিয়ে বাংলাদেশের বিমান বাহিনী তাদের যাত্রা শুরু করেছে। এবং স্বাধীনতা পরবর্তীতে বাংলাদেশের বিমান বাহিনীতে সর্ব প্রথম যে জঙ্গী বিমান সংযুক্ত করা হয় তা হচ্ছে এফ-৮৬। যা পাকিস্তানী বাহিনী বাংলাদেশে রেখে যায়।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: বোমারু বিমান: এ/কিউ-৫ (৪০টি)!!!!!!
বেল ২০৬ এল(৪টি), বেল-২১২(১৩টি), এম আই-১৭(হিপ) (২১+)
কই পাইছেন এতো প্লেন!! আপনি কিন ছিলেন নাকি!! যতো সব ছাগল মার্কা সংখ্যা দিছে!! X( X( X( X(

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৯

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: বুঝতে পারলাম...আপনার ঘাস খাওয়ার দরকার। তা বলবেন তো নাকি? ছাগলদের দরকার ঘাস আর লতাপাতা। দেশের কি অবস্থা তা ছাগলদের না জানলেও চলবে। তবুও কিছু ছাগল জ্ঞান আহরন করতে চায়। সেই সকল ছাগলদের জন্য বলছি..। উইকিপিডিয়ায় এই সকল তথ্য পাওয়া যায়। যততসব রামম ছাগল কথাকার।

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১৪

পথহারা নাবিক বলেছেন: ন্যানচ্যাং পিটি-৬(৪৬টি)!!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~


স্বপ্নে প্রাপ্ত পোষ্ট!!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৭

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: ছাগলদের স্বপ্ন সাদা-কালো। আর তারা স্বপ্ন দেখলেই কি না দেখলেই কি? যা পাবে তাতেই সন্তুষ । আপনি হচ্ছেন একটা রাম ছাগল তথ্য কোথায় পেলাম তা আপনার জানার দরকার কি? তথ্য দিয়েছি এখন বসে বসে খান। আর মানুষ হলে তথ্য গুলো অনুসন্ধান করবেন। আশা করি পেয়ে যাবেন।

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪১

tshahrear বলেছেন: টি ৩৭ আর এল ৩৯ চালাইবার মঞ্চায়............. 8-| 8-| 8-| ......।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪৯

পথহারা নাবিক বলেছেন: আমি এতক্ষণ যা চিন্তা করছিলাম তুই তাই!! হাসিনা বলছে যে দেশ উন্নতির জোয়ারে ভাসছে আর তাই শুইনা তুই লাফালাফি করছিস!! attack 5 আছে ৭/৮ টা!! pt 6 আছে ৬/৭ টা!! আর তুই উইকিপিডিয়া পরে একটা পোষ্ট দিয়া দিলি!! তুই যতগুলা প্লেনের কথা বললি তা বাংলাদেশের থাকলে ইন্ডিয়া আর পাকিস্তান বাংলাদেশ কে সমিহ করে চলতো!! আমি জানি তুই আবার ছাগলের মতো ম্যাতকার দিয়া উঠবি!! তুই পোষ্ট দিয়া তাতে ভুল তথ্য দিতে পারস না!! কইলে আবার উইকিপিডিয়ার দোহাই দিবি!! শোন পোষ্ট দিতে কোনো সমস্যা নাই কারন সামু আমার বাপের না কিন্তু পোষ্ট দিয়া তাতে ভুল তথ্য দিলে তাতে আমার সমস্যা আছে তাও যদি সেইটা আমার দেশ নিয়া হয়!!! শুরু কর এইবার তোর ম্যাতকার!! দেখি কতো ম্যাতকার করতে পারোস!!

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: হা হা হা আরে রাম ছাগল. তোরে শুধু বলছি তুই শুধু শুনে যা প্রশ্ন করতে বলিনাই। তাও প্রশ্ন করলি তাও আবার ছাগলের মতো প্রশ্ন করলি। ওহ! আমিতো ভুলেই গেছিলাম তুই একটা রাম ছাগল। শুন ভারত আর পাকিস্তানের একটা বিমান ঘাটিতেঁ আমাদের যা আছে না তার চাইতে ৩ গুণ বেশি থাকে। আর বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর শক্তি পাশের দেশ মায়ানমারের চাইতেও অনেক কম। তুই রাম ছাগল রাম ছাগলের মতোই থাক। যদি শেখ হাসিনার নাম শুনে তোর চুলকানি হয় তাহলে অন্য জায়গায় গিয়া চুলকা। আর শোন উইকিপিডিয়া তোর মতো রাস্তায় পাওয়া তথ্য নিয়া আপলোড করে না। তোরতো এই সাইডটা সর্ম্পকে কোন ধারণাই নাই। রাম ছাগল কথাকার..

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫০

সাবু ছেেল বলেছেন: এই মহাবিশ্বের অন্যতম দুর্বল বিমান বাহিনী!আমাদেরকে আরও অনেক দূর যেতে হবে বৈকি!!

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:০৩

নিমচাঁদ বলেছেন: বাংলাদেশ বিমান এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনী দুইটা দুই সংস্থা ।আপনার হেডিং টা বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হওয়া উচিত । স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ বিমানের একটা ডাকোটা প্লেন সম্বল ছিল, অইটা আপনি বিমান বাহিনীর মধ্যে ইন করেছে । এছাড়াও আপনি ১৭ নং দুর্ঘটনাটা যেটা বাংলাদেশ বিমানের , সেটা বিমান বাহিনীর দুর্ঘটনাটার মধ্য দিয়ে দিয়েছেন , এটা তথ্যগত ভুল। বাংলাদেশের বিমানের আরো অনেক দুর্ঘটনা আছে , সেটা নিয়ে ভিন্ন পোষ্ট হতে পারে ।
তবে আপনার পোষ্টের এই ভুল গুলো বাদ দিয়ে , বাকী তথ্যগুলো পরিশ্রমসাধ্য সংগ্রহ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৪২

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদান করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ১৭ নং দুর্ঘটনাটা আমি সংযোজিত করেছি কারণ, এখানে বাংলাদেশের প্রথম মহিলা পাইলট সম্পর্কে কিছু তথ্য আমি দিতে চেয়েছি। আমি যদিও জানি এইটা বিমান বাহিনীর সাথে সর্ম্পকিত নয়। আশা করি আমার উদ্দেশ্যটা বুঝতে পেরেছেন।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১৫

বৈকুন্ঠ বলেছেন: সব দেশে মাঝারি মেধার লোকজন দিয়া বিমান, নৌ বা সেনাবাহিনীর কাজ চালায়া নেয়। আমগো দেশেই এই তিনটা বাহিনীর লাইগা বাইছা বাইছা শুধু মেধাবী পোলাপান কেন নেওয়া হয়? এইসব মেধাবী লোকজনরে কোন গঠনমূলক কাজে লাগায়া দেশ কি আরো বেশী লাভবান হৈতে পারতোনা? বাংলাদেশ পৃথিবীর কোন দেশটার সাথে যুদ্ধ করবো? যেই টাকা দিয়া বাংলাদেশের বাহিনীগুলা পোষা হয় সেই টাকা দিয়া সবার লাইগা অন্তত: ১ বছর ব্যাপি বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থা করা যাইতো। যা কিনা পৃথিবীর অনেক দেশেই হয়া আসতাসে। এতে কৈরা যুব সমাজেরও অনেক উপকার হৈত। জাতিসংঘের লাঠিয়াল হিসাবে কাজ করা আর বৈসা বৈসা দেশের সম্পদ ধ্বংস করা ছারা বাংলাদেশের বাহিনীগুলার আর কি কাজ আছে?

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ভাইজান, একটি দেশের জন্য সকল বাহিনীই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আর বর্তমান বিশ্বে বিমান বাহিনীর গুরুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণ, বর্তমানে ঘটে যাওয়া বেশ কয়েকটি যুদ্ধে বিমান বাহিনীর ভূমিকা মূল্যায়ন করলেই বুঝতে পারবেন এই বাহিনীর গুরুত্ব কি? আমরা স্যার মেধাবী তাই যাদেরকেই নেওয়া হয় তারা সবাই মেধাবী। নিজেদেরকে ছোট করে দেখবেন না। আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাকিস্তান F86 স্যাবর জেট গুলো রেখে যায় নি।
২০-২৫ টি স্যাবর, ১০ টি Lockheed T33, কিছু হেলিকপ্টার একজায়গায় জড় করে বিষ্ফোরন ঘটিয়ে ধ্বংশ করে দেয়া হয়েছিল।
আংশিক ধ্বংশপ্রাপ্ত ৫টি F86 ও একটি T33 ইঞ্জিন পরিবর্তন করে মেরামত করা সম্ভব হয়।

PT6 এর সংখা 46টি ঠিকই আছে। ৪-৫ দফায় আমদানি করা খেলনা বিমান গুলো টিকে নাই। এখন চালু আছে মনেহয় ৮-৯ টা। সামরিক সঠিক তথ্য জানাটা কঠিন।

আর F7 বা Ft7 (Mig21 এর চাইনিজ ভার্শান) কয়টি আছে তার পরিসংখান তো দিলেন না।
সম্ভবত ৬-৭ টি

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:০০

রাঙ্গা বৌ বলেছেন: আপনার মতামত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো দেওয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আমার উদ্দেশ্য আপনাদের সাথে তথ্য সমূহ শেয়ার করা। এর মাধ্যমে আমরা একে অপরের কাছ থেকে আরও অনেক বেশি ও নির্ভূল তথ্য জানতে পারি।

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: তোর ম্যা ম্যা ম্যা ডাক শুনতে খুব ভালো লাগে!! আমার খুব শখ ছিলো তর মতো একটা ছাগু পালবো!!! তোর পোষ্টে এইটাই আমার লাস্ট কমেন্টস!! তাই লাস্ট আর এক বার ম্যা ম্যা কররে ছাগু!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.