নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভ্রমন বিলাস

রাশেদ মেকানিক্যাল

ভ্রমন বিলাস

রাশেদ মেকানিক্যাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাভারজুড়ে শুধুই মুরাদ জং

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৯

রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভার-আশুলিয়া নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৯ নির্বাচনী এলাকার প্রায় সর্বত্র তাঁর ছবি। কোনোটি বিশাল ব্যানার, কোনোটি আবার পোস্টার। এর বাইরে নাম লেখা ব্যানারও রয়েছে অসংখ্য। তাই সাভার এলাকায় ঢুকলে তাঁর মুখচ্ছবি না দেখে বেরোনোর কোনো পথ নেই। তিনি এই আসনের সাংসদ তালুকদার তৌহিদ জং মুরাদ। মুরাদ জং নামেই তিনি এলাকায় বেশি পরিচিত।

শুধু ব্যানার-পোস্টার নয়, পুরো নির্বাচনী এলাকাই তাঁর দখলে। তাঁর নির্দেশ ছাড়া সাভারে কিছুই চলে না। নির্বাচনী এলাকা সাভারে হলেও থাকেন ঢাকার মিরপুরে। মিরপুরে বসেই নিয়ন্ত্রণ করেন সাভার-আশুলিয়ার প্রায় পাঁচ হাজার শিল্প-কারখানা।

সপ্তাহে দু-একবার মুরাদ জং সাভারে যান। বসেন তাঁর অনুগত কর্মী বাহিনী নিয়ে। কাজের সুবিধার জন্য সাভার উপজেলা পরিষদের অফিসার্স ক্লাব দখল করে নিজের অফিস বানিয়েছেন। সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের নির্মাণাধীন নতুন ভবনের নামকরণ করেছেন সাংসদের বাবা আনোয়ার জংয়ের নামে।

সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনাদ্দৌলা এ ব্যাপারে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সাভারে সাংসদ মুরাদ জং যা বলবেন সেটাই আইন। এখানে আমাদের হাত-পা বাঁধা। সাংসদদের শাসন চলছে এখানে। তাঁর ভাই, আত্মীয়স্বজন মিলেই চালাচ্ছেন সবকিছু।’

সাংসদ মুরাদ জং অবশ্য দাবি করেছেন, এলাকায় উন্নয়নের লক্ষ্যেই তাঁর সব কাজ। উপজেলা পরিষদে অফিস সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার পৈতৃক বাড়ি মিরপুরে। আর গ্রামের বাড়ি আশুলিয়ায়। ফলে সাভার উপজেলা পরিষদ এলাকায় আমার বসার কোনো জায়গা নেই। সে জন্যই বাধ্য হয়ে উপজেলা পরিষদের অফিসার্স ক্লাবে অফিস করেছি। এতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব কমছে। কাজও হচ্ছে ভালোভাবে।’

সাভারের তরুণ এ সাংসদ বলেন, ‘বিগত সময়ে বিএনপির সাংসদ দেওয়ান সালাউদ্দিন এককভাবে ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন। এখন এটি আমি পুরো বিকেন্দ্রীকরণ করে দিয়েছি। এতে প্রায় এক হাজার লোক উপকৃত হচ্ছে। কারখানার মালিকেরা নিজেদের পছন্দমতো স্থানীয়দের সঙ্গেই ব্যবসা করতে পারছেন। এর ফলে বিভিন্ন স্থানে ঝুট ব্যবসা নিয়ে খুনোখুনি হলেও সাভারে গত আড়াই বছরে তা হয়নি।’

নিজের ছবি দিয়ে ব্যানারে সাভারে ছেয়ে ফেলা সম্পর্কে সাংসদ মুরাদ জং বলেন, ‘এলাকার লোকজন ভালোবেসে এটি করে। না করতে দিলে অনেকে কান্নাকাটি পর্যন্ত করে।’ তবে স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে সাভার মহাসড়কে তোরণ তিনিই তৈরি করেন বলে জানান। মুরাদ জং বলেন, সাভারবাসীর গৌরবের ধন স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল নামার ঐতিহাসিক এই দিন দুটিকে উৎসবমুখর করার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

অফিসার্স ক্লাব দখল: সাভার উপজেলা পরিষদ এলাকায় ঢুকতে গেটের দুই পাশে সাংসদের বিশাল দুটি ছবি টানানো রয়েছে। একটু সামনে এগোলেই ডানে-বাঁয়ে আবারও চোখে পড়বে মুরাদ জংয়ের নানা আকৃতির ছবি। উপজেলা পরিষদ চত্বরে তাঁর ছবি দেখতে দেখতেই চোখে পড়বে ‘সাংসদ তালুকদার তৌহিদ জং মুরাদের কার্যালয়’ লেখা সাইনবোর্ড। উপজেলার অফিসার্স ক্লাবটিকেই তিনি পরিণত করেছেন তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে। ভবনটিতে লাগিয়েছেন শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র। ছাদে বসে আড্ডার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। অফিসের সামনে স্থায়ীভাবে রংবেরঙের কয়েকটি ছাতা বানিয়ে নিচে বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

সাংসদ হওয়ার অল্প দিন পরই মুরাদ জং অফিসার্স ক্লাবটিকে নিজের অফিস হিসেবে নিয়ে নেন।

সাভারের ইউএনও জাহিদ হোসেন এ প্রসঙ্গে বলেন, অফিসার্স ক্লাবে সাংসদের অফিস থাকায় ক্লাবের কর্মকাণ্ড ব্যাহত হচ্ছে। তবে সাংসদও তো সরকারি লোক। সে কারণেই হয়তো আগের ইউএনও সাংসদকে এই ক্লাবে অফিস করতে দেন। আর সাংসদেরও তো এলাকায় একটি অফিস প্রয়োজন।

সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনাদ্দৌলা প্রথম আলোকে বলেন, এখানে সাংসদ যা চাইবেন তা-ই সবাইকে করতে হয়। তাই সাবেক ইউএনও তাঁকে উপজেলা পরিষদে অফিস দিয়েছেন। তবে এ অফিসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সম্পর্ক নেই।

হাসিনাদ্দৌলা বলেন, সাংসদ চাইলে আওয়ামী লীগ অফিসেও বসতে পারেন। কিন্তু তা করা না-করা একান্তই তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার।

নামকরণ: শহরের ভাগলপুর এলাকায় সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের একটি নতুন ভবন হচ্ছে। ভবনটি বাবার নামে করে উদ্বোধন করেছেন সাংসদ মুরাদ জং। গত এক বছর আগে শুরু হওয়া ভবনের নির্মাণকাজ চলছে। তবে এরই মধ্যে কে যেন ‘আনোয়ার জং ভবন’ লেখা মুরাদ জংয়ের উদ্বোধন করা নামফলকটি সরিয়ে ফেলেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা আফজাল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, কলেজের মাঠে ভবনটির নামকরণ নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও প্রকাশ্যে কেউ তা বলতে রাজি হন না। তিনি বলেন, এটিকে শহরের খালি মাঠ হিসেবে রাখার একটি দাবি ছিল। কারণ এ জায়গাটি মূল কলেজ ক্যাম্পাস থেকে বেশ দূরে।

বাবার নামে কলেজের ভবন তৈরি সম্পর্কে মুরাদ জং বলেন, ‘কলেজ কর্তৃপক্ষের প্রস্তাবেই এটি করা হয়েছে। সম্ভবত বাবার নামে করলে আমার আগ্রহ বেশি থাকবে—এ বিবেচনায় তাঁরা এটা করেছেন।’

ঝুট আর জমির ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ: সাভারে সবচেয়ে বেশি কাঁচা পয়সা হলো ঝুট আর জমির ব্যবসায়। এসব ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত হয় মুরাদ জংয়ের নামেই। বিভিন্ন গার্মেন্টস ও শিল্প-কারখানাসংশ্লিষ্ট এসব ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে সাংসদের চাচাতো ভাই তালুকদার মোয়াজ্জেম হোসেন। আর জমির ব্যবসাসংক্রান্ত বিষয়গুলো দেখেন সাংসদের ভাই তাহমিদ জং লগন। কোনো বিষয়ে ঝামেলা হলে সেটি দেখেন সাংসদ নিজেই।

মোয়াজ্জেম হোসেন দুলাল সম্পর্কে সাংসদ বলেন, ‘দুলাল আমার জেঠাতো ভাই, এটি সত্য। একই সঙ্গে তিনি বিএনপির সাবেক সাংসদ দেওয়ান সালাউদ্দিনের ফুফাতো ভাই।’ তবে দুলাল পারিবারিকভাবেই সচ্ছল বলে জানান তিনি।

একাধিক সূত্র জানিয়েছে, সাভারের প্রায় দুই হাজার শিল্প-কলকারখানার ঝুট ব্যবসা থেকে গড়ে মাসে ২০ কোটি টাকা রাজনৈতিকভাবে ভাগবাটোয়ারা হয়। আর জমির ব্যবসা থেকে আসে আরও অনেক বেশি। সাভারে গত কয়েক বছরে জমির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় এখানে গড়ে উঠেছে একটি চক্র। তবে সাংসদের নির্দেশ ছাড়া চলে না কিছুই।

সাংসদ মুরাদ জং নিজে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসা তাঁর পছন্দ অনুসারে ভাগ করে দিয়েছেন। ফলে গত এক বছরে এ নিয়ে হানাহানি কম হয়েছে। তবে চাঁদার টাকা উঠেছে সুন্দর নিয়ম করে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার কিংবা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল গনি আছেন এর সঙ্গে। আলী হায়দার এ ব্যাপারে বলেন, ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ নয়, সাংসদের নির্দেশে এটা সুন্দরভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে। আর এ কারণে সাভারে ঝুট ব্যবসা নিয়ে কোনো হানাহানি নেই।

আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল: শুধু দলীয় কোন্দলের কারণে সাভার পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থীর পরাজয় ঘটে বলে স্থানীয় অধিবাসীরা মনে করেন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয়ভাবে আশরাফউদ্দিন খানকে প্রার্থী করে। কিন্তু সাংসদ চেয়েছিলেন আলী হায়দারকে মনোনয়ন দিতে। পছন্দের প্রার্থী না হওয়ায় সাংসদ তাঁর পক্ষে যাননি। ফলে আওয়ামী লীগের ভোট ভাগ হয়ে যায়। আর জিতে যান বিএনপির রেফায়েতউল্লাহ। সাভারের ১১টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ছয়টিতেই হেরে গেছে আওয়ামী লীগ।

সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনাদ্দৌলা এ ব্যাপারে বলেন, দলে বড় কোনো কলহ নেই। তবে সবাই এক হয়ে কাজ করা যায়নি এটা বাস্তবতা। এ কারণে স্থানীয় সরকারের অনেকগুলো জায়গা হাতছাড়া হয়ে গেছে।

সাংসদ মুরাদ জং অবশ্য মনে করেন, আওয়ামী লীগ সাভারে আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী হয়েছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেক আসনে জেতা না গেলেও ভোট বেড়েছে



এ নিয়ে প্রথম আলোতে পাঠকদের মন্তব্য গুলো নিচে দেওয়া হল:-



Hasem

২০১১.০৯.০৩ ০৫:০৬

মুরাদ জং, ক্রীড়া মন্ত্রী আহাদ আলী সরকার এবং জাহিদ আহসান রাসেল সহ ৩ সাংসদ গত মাসে ফ্রান্স সফরে এসে বিতর্কিত এক আদম ব্যবসায়ীর অতিথেয়তায় থাকায় ১৫ই আগষ্ট শোক দিবস উপলক্ষে প‌্যারিসে আওয়ামী লীগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে নেতা কর্মীদের তোপের মুখে পড়েছেন। বাংলাদেশের মিড়িয়াতে ঘটনাটি তেমনভাবে না আসলেও ইউরোপের বাঙালী কমিউনিটিতে বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় হয়েছে।



Sohel

২০১১.০৯.০৩ ০৫:২২

ডিজিটাল সরকারের এই ডিজিটাল এমপির ডিজিটাল পোষ্টারের সংখ্যা স্বয়ং শেখ হাসিনার পোষ্টারের চাইতে কম নয়।

২০১১.০৯.০৩ ০৫:৩০

উনি তো শেখ হাসিনার চেয়ে বেশী ভোট পেয়ে জিতেছেন। এরকম একটু হতেই পারে।

২০১১.০৯.০৩ ০৫:৫৮

please write about also abdul jalil miah.



Abu Hena Muhammed Mustafa Kamal

২০১১.০৯.০৩ ০৭:৫০

বাপের বেটা সাদ্দাম। এই না হলে যোগ্য অাওয়ামী নেতা।



Md Nasim Wahid

২০১১.০৯.০৩ ০৭:৫০

ঝুট ব্যবসা নিয়ে তাহলে আর কোন ঝুট- ঝামেলা নেই।



Mofizuddin

২০১১.০৯.০৩ ০৮:১৫

এ দেখি ফেনির ন্যায় আরেক হাজারী সৃষ্টি হয়েছে । নিরপেক্ষ সুষ্টূ নির্বাচন হলে কবর হয়ে যাবে জং সাহেবের !!!!!



Maniruzzaman

২০১১.০৯.০৩ ০৮:২৬

যেখানে সাভারের জনগণ মুরাদ জং কে ভোট দিয়ে সাংসদ বানিয়েছেন সেখানে মুরাদ জং এর ছবি থাকবেনা কেন । জনসভা করে ভোট চাওয়া যায় কিন্তু জনসভা করে ঈদ মোবারক বা ঈদের শুভেচ্ছা জানানো যায়না। ছবির মাধ্যমে ঈদের শুভেচ্ছা জানালে অসুবিধা কোথায়।



A.K. Azad

২০১১.০৯.০৩ ০৯:২০

মুরাদ জং কে একেবারে পচানোর দরকার নেই। সে এলাকার জন্য অনেক কিছুই করছে।

২০১১.০৯.০৩ ০৯:৫৫

এই সকল মুরাদ জংকে সরকার দরকারী কাজে না বসাতে পারলে এরকম অদরকারী কাজ করেতেই থাকবে।



Rabbani Chowdhury

২০১১.০৯.০৩ ১০:০৩

It is Mr. Murad’s one kind of misfortune that his picture did not get place in the Money note !!



রাজিব নন্দী

২০১১.০৯.০৩ ১০:১০

রিপোর্ট পড়ার পর তো জং সাহেবকে খারাপ কোন মানুষ বলে মনে হল না, আগে ২০ কোটি ঝুট কাপড়ের ব্যাবসা নিয়ে দৈনিক খুনাখুনি হতো প্রায়ই উনার হস্তক্ষেপে তা বন্ধ হয়ে গেছে , যেখানে বেশিরভাগ এমপির বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে নিজের এলাকায় সময় না দেওয়ার সেখানে দেখা যাচ্ছে মুরাদ জং সাহেব সপ্তাহে ২ দিন নিজ নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেওয়ার জন্য দলের মধ্যেও কোন্দল নেই দেখা যাচ্ছে খুব বেশি, ভিজিএফ কিংবা রিলিফ নিয়ে নয় ছয় করারও কোন অভিযোগ নেই তার নামে



আর অফিসাস ক্লাবে অফিসখুলা , পিতার নামে কলেজ খুলা , পোস্টারিং করা এই কাজ বাংলাদেশে সব এমপিই করে ,

২০১১.০৯.০৩ ১০:১০

মুরাদ সাহেবের ভক্ত আছে দেখছি।



ইসতিয়াক হোসেন

২০১১.০৯.০৩ ১১:২০

জনগণের টাকায় দেশ উন্নয়নের নামে ব্যাবসা করীগণের ছবি বেশী বেশী রাস্তার দুই পাশে থাকে, যেমন টি ঢাকার প্রতিটি মোড় সহ অজস্র বিলবোড এবং ফেষ্টুন - এদের প্রধান উদ্দেশ্য নিজ নামে টাকার পাহাড় গড়f, দুবাই- লন্ডনে বিলাশী ভ্রমন-বাড়ী এপার্টমেন্ট কেনা। , আমদ প্রমদ করা সারা ৫টি বছর জুরে পরবর্তী ইলেকশনে হাড়লে বিদেশে চম্পট দেয়া ।



nuraftabrupom

২০১১.০৯.০৩ ১১:২১

নিজের ঢোল নিজেকেই পেটাতে হয়, অন্যকে দিলে ফাটিয়ে ফেলতে পারে



M. Shawkat Ali

২০১১.০৯.০৩ ১১:৪৩

'ডাইনেস্টিক' গনতন্ত্রের এই এক বিশেষত্ব।



Fawzia Nasrin

২০১১.০৯.০৩ ১২:০৭

নিজের ছবি দিয়ে ব্যানারে সাভারে ছেয়ে ফেলা সম্পর্কে সাংসদ মুরাদ জং বলেন, ‘এলাকার লোকজন ভালোবেসে এটি করে। না করতে দিলে অনেকে কান্নাকাটি পর্যন্ত করে।’

বাহ্, কী সুন্দর যুক্তি!



মোঃ আবু নাফি ইবনে জাহিদ

২০১১.০৯.০৩ ১২:০৯

আমার নানা বাড়ি সাভারে। মুরাদ সাহেব দোষ ত্রুটি মুক্ত নন। কিন্তু বেশিরভাগ রাজনীতিবিদের চেয়ে উনি উনি অনেক অনেক ভাল।



dipaboly

২০১১.০৯.০৩ ১২:২২

জনগন কাণ্ণা কাটি করে ,উনি কি আর না করতে পারেন .!!!



Farhan Fardin

২০১১.০৯.০৩ ১২:৫৭

এই সব জং.. রা সব সময় নিজের তরে

দেশের তরে কখনই নয়!!!

২০১১.০৯.০৩ ১৩:২২

সাভার এলাকার শিল্পমালিকরা মুরাদ জংএর বাহিনার হাতে জিম্মি।



Md Zahangir Alom

২০১১.০৯.০৩ ১৩:৩১

What I want to see or know, what bad things he did.....nothing in the report....An MP will do his publicity which is common...he is a leader, not an officer. Mean time, if he works and keep the party active with his supporters, why should we talk so negative about him? Comment korte parla e bachi...no good....read and then if needed, comment ,.... All the best Mr. MP.

২০১১.০৯.০৩ ১৪:০৯

মনে জং ধরলে যা হয় আর কি

২০১১.০৯.০৩ ১৪:২১

as we know the local terrors control the jute business everywhere,

seems Mr. Murad is a good manager of those!!!



Md.Fardous

২০১১.০৯.০৩ ১৫:১৯

Please Mr.Morad future time you joining our chef Minister because you better then other Minister.Every people like you and they are also crying for you.Oh! Please Mr.Morad, trying Saver local aria add your picture new money note.



Munatsir Roman

২০১১.০৯.০৩ ১৬:৩৭

if he helps people using officers club what is wrong.



Click This Link

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৩

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: দেশের উন্নয়নের বন্যার মুখে এমন একটু করতেই পারেন। টাকা তো সব ব্যবহার করার জায়গা নেই দেশে। দেশের সব চলছে ঠিকঠাক। আমিও নেতা হবো একদিন, দেশের চৌদ্দটা বাজানোর জায়গা আর আমি পাব কিনা সন্দেহ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২২

রাশেদ মেকানিক্যাল বলেছেন: হুম!!!!!!!!!

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১০

হাশেম বলেছেন: এটা একবার দেখুন:

Click This Link

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৮

ব্লগার ইমরান বলেছেন: হুম!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.