![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) আচ্ছা আমরা কোন পক্ষের আত্নীয়কে ভালবাসি?
পিতার পক্ষের আত্নীয়কে না মাতার পক্ষের আত্নীয় কে?
আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে যেটা জানি সেটা হল, মাতার পক্ষের আত্নীয়-স্বজনকে বেশি আপন মনে হয়।
আর পিতার পক্ষের আত্নীয়ের সাথে কেমন জানি শত্রু শত্রু ভাব।
আমার খুব কাছের বন্ধু, তাদের পারিবারিক বন্ধন এত সুন্দর দেখলেই ভাল লাগে।
তার নানীর বাড়ির আত্নীয়-স্বজন অনবরত তাদের বাসায় আসতে থাকে। সেও খুব মজা করে।
কিন্তু অনেকদিন পর তার ফুফাতো ভাই, এস.এস.সি পরীক্ষা্ শেষ করে তাদের বাসায় আসলো। তার সাথে কথা বললাম, অমায়িক আচরণ। কিন্তু বন্ধু বলল, সে নাকি একটা অভদ্র বেয়াদব।
সে কিছুই করত না, চুপচাপ বসে টিভির রুমে টিভি দেখত। কথা বলার মানুষ না থাকলে ঘরে বসে টিভি দেখা ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা। তার কোন দোষ দেখলাম না। মানুষ আত্নীয়ের বাসা বেড়াতে আসে কিছু সময় সুখে কাটানোর জন্য। কিন্তু ছেলেটি মনে সুখের বদলে দুখ নিয়ে গেছে।বন্ধুর প্রতি খারাপ লাগা লাগতে লাগল।
এখন প্রশ্ন কেন এমনটা হয়?
বড় ভাই এর কাছে জানতে চাইলাম-
তিনি বললেন- :” ভাই বড় ধন, রক্তের বাঁধন।
যদিও পৃথক হয় নারীর কারণ,
স্বতী নারীর গুজব কথায় মারাত্নক ব্যাধি।
কান কথায় স্বামী হারায়, হারায় ঘরবাড়ি।”
একটা সংসারে একটা মেয়ে সারাদিন বাসায় থাকে, বাসার কাজ-কর্ম করে, সন্তানদের দেখাশুনা করে। একটা সংসারের ৮০% কাজ একটা মেয়েকে একাই সামলাতে হয়। বাকি ২০% কাজ পুরুষ করে।সে শুধু ইনকামের পথে থাকে। পরিবারকে খুব কম সময় দিতে পারে। সে তার স্ত্রীর উপর পরিবারের সকল দায়িত্ব ছেড়ে দেয়, ফলে স্বামী মত প্রকাশের স্বাধীনতা হারিয়ে ফেলে। এখানে বাসর রাতের বিড়াল মারার থিওরিও কাজ করবেনা।
একটা শিশুর যখন মানসিক বিকাশ ঘটে তখন, মা হচ্ছে প্রধান পথ পদর্শক।মা, তিনি সব সময়, তার বাবার বাড়ির গুণগান গেয়ে যান, আর শ্বশুড় বাড়ির ভুল ধরতে থাকেন।কথায় কথায় মা, তার বাবা-ভাই এর গুণকীর্তন শুরু করেন।সবসময় চেষ্টা করেন নিজেদের বাপ-ভাই, স্বামীর বাড়ির লোকদের চেয়ে অনেক উপরের। কিন্তু কোন দিন ভুল করেও স্বামীর পক্ষের কোন আত্নীয়ের সুনাম মুখে নিবেনা। ফলে শিশুবেলা থেকে বাবার বাড়ির আত্নীয়ের প্রতি একটা ভাল না লাগার ভাবটা চলে আসে। সম্পর্কের মাঝে একটা গ্যাপ সৃষ্টি হয়।
অনেকে বলেন, যে সম্পত্তির কারণে এটা হয়। এটা কিন্তু কথা নয়।
কারণ আমার রক্ত, আমার বাবার বাড়ির আর সব লোকের রক্ত একই।সেখানে তো সর্বোচ্চ পর্যায়ের টান থাকার কথা। কিন্তু তারপরও সেখানে একটা বিরাট গ্যাপ রয়ে গেছে। কিন্তু নানার বাড়ির সাথে সেই রকম মিল-মহবত।কোন গ্যাপ নাই। নানার বাড়ি নিয়ে কিছু বললে মেজাজ গরম হয়ে যায়। কিন্তু দাদার বাড়ির প্রতি বিদ্বেষ জমা থাকে।এখান থেকে শত্রুতা সৃষ্টি হয়, অপরাধ প্রবণতা সৃষ্টি হয়। ফলে পারিবারিক বন্ধন যেটা আমাদের আগে দরকার সেটাই ভেঙে যাচ্ছে।
বৃদ্ধ বয়সে মা-বাবা অসহায় হয়ে যায়। তাদের দেখাশুনা করার কেউ থাকেনা। সমাজ ব্যবস্থা থেকে দিন দিন সুন্দর মন-মানসিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।
পরিশেষে বলতে চাই, আমাদের জীবনে বাবার পক্ষের আত্নীয়ের সাথে আমাদের একটা অটুট বন্ধন দরকার।
মা-বাবা দু’জনকেই এটা বুঝতে হবে, সন্তানদের সাথে বাবার একটা বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক থাকতে হবে। সন্তানকে অনেক সময় দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কারণ সংসার নারীর গুণে নয়, পুরুষের গুণেই সুখী হয়।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমারটা ব্যতিক্রম- নানার বাড়ি লোকদের কেন জানি পচ্ছন্দ হয় না।
চাচাতো ভাই আর ফুফাতো ভাইদের সাথে আড্ডা দিতে খুব ভাল লাগে।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৯
মশিউর মামা ১ বলেছেন: আমার ভালো লাগে নানার বাড়ির আত্মীয়দের |
কিন্তু আমার মায়ের সাথে আমার দাদার বাড়ির সম্পর্ক ভালো |
সেই তুলনায় নানার বাড়ির সম্পর্ক কম ভালো |
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: শুনে ভাল লাগল।
আসলে নানার বাড়ি আর দাদার বাড়ি , ২ বাড়িতেই সুসম্পর্ক বজায় রাখা উচিত। তাহলে মন মানসিকতা অনেক সুন্দর হয়।
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১১
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: অন্যরকম পোস্ট ......ভাল লাগল.........
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:২০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, সেই শুভ কামনা রইল।
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৯
আর.হক বলেছেন: দাদা বাড়ী খুব কম গিয়েছি অনেক দূরে হওয়ার কারনে আবার দাদা দাদী বাবা ছোট থাকতেই মারা গিয়েছেন এটাও একটা কারণ হতে পারে। তবে তাদের আপন মনে হলেও নানা বাড়ীর আত্মীয় স্বজনকেই বেশী আপন মনে হয়।
খালাতো ভাই , বোনদের পাশাপাশি মামার সম্পর্কের আত্মীয়রাও অনেক কাছের মনে হয়,,,,,,,,,,,,,,
সব মিলিয়ে আপনার চিন্তু সাথে প্রায় সকলের মত মিলে যেতে পারে।
একটা যুক্তি বা কারণ উল্লেখ করি,,,,,,,,,,,,,,,,,
বাবার সম্পর্কের আত্মীয়দের সাথে সম্পত্তির বিষয় থাকে,,,,,,,, সম্পত্তি বা স্বার্থ থাকলে সেখানে সমস্যা তৈরী হতেই পারে কিন্তু মায়ের সম্পর্কের আত্মীয়দের সাথে সম্পত্তি বা স্বার্থ সংশ্লিস্ট বিষয় তেমন না থাকায় সমস্যাও কম হয়,,,,,,, আপন হওয়া সহজ হয়।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
মায়েরা কিন্তু তার বাবার পক্ষের সম্পত্তির ব্যাপারে চরম উদার। কিন্তু তার স্বামীর সম্পত্তির ব্যাপারে , এক পা পিছু হটবেনা।
এক্ষেত্র্রে যেটা লাভ হয়, তিনি তার বাবার বাসায় ভাল থাকেন এবং তার স্বামীকে নিয়ে অহংকার করতে পারেন।
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩৪
খাতা কলম বলেছেন: মায়ের পক্ষের
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুমমম।
ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, সেই শুভকামনা রইল।
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৪৫
চারু৩২ বলেছেন: মাতুল
চাচা ফুপি অনেক আদর করে কিন্তু মামা খার সাথে বেশি ক্লোজ। বন্ধুর মত
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১১
রাতুল_শাহ বলেছেন: হ্যা...........এটা ঠিক যে, মামা-খালারা একটু বন্ধুর মত হয়।
চাচা-ফুপি একটু বেশি শাসন করে।
ধন্যবাদ ।
ভাল থাকবেন, সেই শুভ কামনা রইল।
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫০
সায়েম মুন বলেছেন: প্রকৃতির এক অপার খেলায় বাবার পক্ষের আত্মীয় তেমন দেখিনি। শুধু চাচীকে দেখেছি। চাচা, ফুফু কারো সংস্পর্শ পাইনি। চাচাতো ভাইবোনরা অনেকটা দূরত্বে থাকে। তাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ তেমন হয় না। তবে সম্পর্কটা অনেক ভাল। অনেক হৃদ্যতা বিদ্যমান।
পরিচিত গন্ডী বলতে মায়ের দিকের সম্পর্কের লোকজন। তাদের সাথেই যাবতীয় মিথস্ক্রিয়া।
আপনার পোষ্টের কথাগুলো দিবালোকের ন্যায় সত্য।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার বড় চাচার ছেলে-মেয়েকে ২০ বছর পর প্রথম দেখেছি।
তারা এত আদর করল, মনে হল সারাজীবন তাদের সাথে থেকে যায়। আসলে রক্তের টান আর ভালবাসা এক হয়ে গেলে, অনুভূতিটা অন্যরকম হয়ে যায়।
ধন্যবাদ সায়েম ভাই।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০১
মিথী_মারজান বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই আমরা যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি।দাদীমা,চাচা,চাচী,ফুপ্পি আর একগাদা ভাইবোনের সে এক বিশাল পরিবার।মান-অভিমান,মারামারি,হৈ-চৈ,খুনসুটি তো ছিলই তবে মনের টান আর মায়া-মমতা ছিল তার চেয়েও অনেক বেশি।আমার দাদীমার তো মূলমন্ত্রই ছিল যে - "রক্তের বাঁধন,না যায় খন্ডন"।আমাদের মাঝেও দাদীমা এই বিশ্বাসটা এমনভাবে ঢুকিয়ে দিয়েছিল যে আজও আমাদের পারিবারিক বন্ধনটা আগের মতই অটুট আছে।পড়াশুনা বা কর্মক্ষেত্রের প্রয়োজনে এখন আর সবার একসাথে থাকা হয়না কিন্তু প্রাণের টানটা সেই আগের মতই আছে।এখনো আম্মু,কাকী বা ফুপ্পিদেরকে আলাদা করে ভাবতে পারিনা আমরা।
নানা বাড়িতেও আদর পেয়েছি কিন্তু দাদীমা,চাচা আর ফুপ্পিদের মত আদর কখনোই পাইনি।তবে একটু বড় হবার পর থেকে মামাতো আর খালাতো ভাই-বোনদের সাথে আন্তরিকতাটা বেড়েছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার কথা শুনে অনেক অনেক ভাল লাগল।
পড়াশুনা কারণে তো মা-বাবার সাথে বছরে কয়েক বার দেখা হয়।
আত্নীয়-স্বজনদের সাথে তো দূরত্ব বাড়বেই।
আমার দাদীমার তো মূলমন্ত্রই ছিল যে - "রক্তের বাঁধন,না যায় খন্ডন" এটা কিন্তু ১০০% ঠিক।
যাহোক , ভাল থাকবেন, অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ একদম ঠিক। ভালো লেগেছে পোষ্টটা।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শান্তিতে থাকবেন, শান্তির বাণী সবখানে ছড়িয়ে দিবেন, সেই শুভ কামনা রইল।
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২১
মাহবু১৫৪ বলেছেন: যদিও আত্মীয়দের সাথে বেশি মাখামকাহি আমি পছন্দ করি না তারপর ও মায়ের পক্ষের আত্মীয়দেরকে ভাল লাগে
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম।
ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, সেই শুভকামনা রইল।
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২২
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: আপনার কথাও সত্য আবার আর.হকের কথাও সত্য। আমার, চাচা মামাদের ভেতর মামাদের সাথে সম্পর্ক ভালো, কিন্তু কাজিনদের ভেতর বাবার পক্ষের কাজিনদের সাথে সম্পর্ক বেশি ভালো।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার সম্পর্ক তো অন্যরকম ভাল।
আমার কাজিন গুলো অম্ভব রসিক আর মিশুক। যে কারো সাথে সহজে মিশতে পারে।
এমনকি আমার নানা-নানীও তাদের খুব ভালবাসে।
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩০
পাকাচুল বলেছেন: আত্মীয় স্বজন ভালো লাগে না।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪২
রাতুল_শাহ বলেছেন: কেন?
আমাদের বাসায় আত্নীয়-স্বজন আসলে খুব ভাল লাগে।
জমিয়ে আড্ডা দেওয়া যায়।
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৭
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: যেই পক্ষের সাথে যোগাযোগটা বেশি থাকে তাদের সাথেই সম্পর্কটা বেশি ভালো হয়। যোগাযোগ বেশি থাকা মানেই যেহেতু বোঝাপড়া ভালো থাকা সেহেতু সম্পর্ক ভালো হবেই। আমার যেমন মামাদের সাথে সম্পর্ক খুবই ভালো (তবে চাচাতো ভাই বোন, ফুফাতো ভাই বোন দের সাথে ও সম্পর্ক চমৎকার! যদিও ওদের সাথে দেখা হয় কম!) কিন্তু আমার মামাতো ভাইদের আবার সম্পর্ক ভাল তার বাবার দিকের আত্বীয়দের সাথে অর্থাৎ আমাদের সাথে! অর্থাৎ মামাদের সাথে যেহেতু আমাদের ঘনিষ্ট সম্পর্ক কাজেই মামাতো ভাইদের ও ভালো সম্পর্ক আমাদের সাথেই! আবার আমার খালাতো বোনদের সম্পর্ক ভালো তার মায়ের দিকের সাথে মানে আমাদের সাথে! তবে যেদিকের সাথেই সম্পর্ক ভালো হোক সেটা স্বতস্ফূর্ত ভাবে হওয়া উচিৎ। আরোপিত ভালো সম্পর্কই বিপরীত দিকের প্রতি অযথা বিরাগ জন্মানোতে সাহায্য করে।
পোষ্টের কথাগুলো ভালো লাগল।
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: তবে যেদিকের সাথেই সম্পর্ক ভালো হোক সেটা স্বতস্ফূর্ত ভাবে হওয়া উচিৎ। আরোপিত ভালো সম্পর্কই বিপরীত দিকের প্রতি অযথা বিরাগ জন্মানোতে সাহায্য করে।
সহমত।
ভাল থাকবেন নাহিয়ান ভাই, শুভকামনা রইল।
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৭
মিরাজ is বলেছেন: স্বাভাবিকভাবেই মামা বাড়ির সাথে বেশি সম্পর্ক! তারপরো রক্ত বলে একটা কথা আছে না, গ্রামে গেলেই অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে সেই অনুভূতির নাম জানা নাই। আর চাচাতো ভাই বোনদের সাথেও খুব ভালো সম্পর্ক। আশা যাওয়া নিয়মিত আছেই বলেই হইতো।
সুন্দর পোষ্ট।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৫৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: তারপরো রক্ত বলে একটা কথা আছে না, গ্রামে গেলেই অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে সেই অনুভূতির নাম জানা নাই।
আসলেই সেই সুন্দর অনুভূতির নাম জানা যায় না।
আপনার কথা শুনে অনেক ভাল লাগল।
ভাল থাকবেন সবসময়, সেই শুভ কামনা রইল।
১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪০
বাংলাদেশের বিবেক বলেছেন:
আপনার সাধে আমি একমত। পোষ্টটা ভালো লেগেছে ।
তবে আমার সাথে ২ পক্ষের যোগাযোগ ভাল। বাবার দিকে মনে হয় একটু বেশি।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২০
রাতুল_শাহ বলেছেন: জেনে ভাল লাগল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন সবসময়, শুভকামনা রইল।
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আমি বুঝার আগেই দাদা - দাদী, নানা - নানী হারিয়েছি।
বলা দায়
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার তো তাহলে অনেক দু:খ ।
আমি আমার দাদাকে দেখি নাই। আমার জন্মের অনেক আগেই তিনি পরলোক গমন করেছেন।
১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০২
মামুন হতভাগা বলেছেন: চিন্তার বিষয়
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: চিন্তা করে কিছু পেলে, আমাকে বলবেন।
তবে বেশি চিন্তা কইরেন না। বেশি চিন্তার ফলাফল শূণ্য হয়।
১৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৮
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: আমাদের সাথে দুই পক্ষের সম্পর্কই ভাল । বাবার দিক থেকে একটু বেশি , মায়ের দিক থেকেও অনেক অনেক ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: শুনে ভাল লাগল।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২০
ঈষাম বলেছেন: নানার বাড়ি চরম মজা!
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি কোন দিন মজা পাই নি রে ভাই।
২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪৫
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: আমার কাছে মায়ের পক্ষের আত্মীয়কে বেশি আপন মনে হয়। এর কারণ হয়তো- আমার কোন ফুফু না থাকার কারণে কিংবা আমার জন্মের আগে দাদা-দাদী মৃত্যুর কারণে।
তবে আমার শৈশব স্মৃতির মধ্যে নানা বাড়ীর স্মৃতি সবচে' মজার।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার কথা ঠিক।
ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫৫
নতুন বলেছেন: মা এর ডাবল মামা
মা+মাঃ মামা
নানা বাড়ির মজাই আলাদা....
এইভাবে চিন্তা করিনাই... কিন্তু্ বেশির ভাগই মনে হয় ... মামা..খালা..দেরই ভাল পায় চাচা..ফুফু থেকে..
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: এটাই স্বাভাবিক।
কারণ হৃদয় মাঝে মায়ের শাসন, মায়ের আদর থাকে। মায়ের মনের কিছু অংশ ছেলে-মেয়ের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
ফলে মা যেটাকে সাপোর্ট করেন, আমরাও সেটাই সাপোর্ট করি।
ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।
২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:০৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: দুই পক্ষই...
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভারসাম্য বজায়। জেনে ভাল লাগল।
২৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১২
অনিক আহসান বলেছেন: এখনো ঢাকা থাকলে প্রতি শুক্র শনিবার মামার গিয়ে মামা মামাতো ভাইদের সাথে বসে দুনিয়ার রাজা উজির মারি.।.।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: জেনে ভাল লাগল।
দাদার বাসা যান না??
২৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১৩
মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: বাবার পক্ষের আত্মীয়
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমারও।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
২৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৪০
ফারিয়া বলেছেন: আপনার কথাগুলো যুক্তিযুক্ত, কিন্তু ব্যাতিক্রম আছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্যতিক্রম তো থাকবে। কোনকিছু ১০০% নয়।
ধন্যবাদ।
২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
নাসরীন খান বলেছেন: দূরত্ব তৈরী হয় স্বার্থ থাকে বলে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: স্বার্থ সবখানে থাকে। কেউ এটার সমাধান করতে পারে, কেউ পারেনা।
ধন্যবাদ।
২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
এস এম ফারুক হোসেন বলেছেন: আসি আসলে এভাবে কখনও চিন্তা করিনি,সব আত্বীয়ই আমার কাছে প্রিয় মনে হয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: এই রকম ভাবে আসলেই ভাবা হয় না।
আমিও ভাবতাম না। হঠাৎ করে একজন বৃদ্ধ মানুষের দু:খের কথা শুনতে শুনতে এই ভাবনা চলে আসল।
ভাল থাকবেন, শুভ কামনা রইল।
২৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১৪
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
মা এর দিকের আত্মীয়দের আপন মনে হয় বেশী .........
শুভকামনা ........
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: জেনে ভাল লাগল।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।
২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
অন্তি বলেছেন: ফুফু চাচাদের সাথে আমাদের যৌথ পরিবারে বেড়ে ওঠা! তাই যোগাযোগটাও তাদের সাথেই বেশী।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম, জেনে ভাল লাগল।
অন্তত বাবার পক্ষের দলের মানুষ পেলাম।
ভাল থাকবেন। শুভকামনা।
৩০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৯
রাজদরবার বলেছেন: যৌথ পরিবারে কিন্তু বিষয়টি সম্পূর্ণ উল্টো। সেখানে সবাই বাবার সাইডের আত্মীয় নিয়ে ছোটকাল থেকে বসবাস করে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম......
ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শুভকামনা থাকল।
৩১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:২৬
~মাইনাচ~ বলেছেন: মায়ের সম্পর্কটাই আপন, আন্তরীক, মধুর।
তবে কোন কোন সময় কাজে লাগে বেশি বাবার সম্পর্কের আত্মীয়দের।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম, জেনে ভাল লাগল মাইনাচ ভাই।
ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।
৩২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৯
sumon3d বলেছেন:
তর কি কোন কাজ-কাম নাই?সারাদিন আবোল-তাবোল চিন্তা করস ব্যাটা। তাড়াতাড়ি মাথার ডাক্তার দেখা। টাকা লাগলে আমারে কইস।
দোস্ত তোর পেয়াজ দিয়ে ডিম রান্নাটা না জোস হয়েছিল। আর একদিন রেঁধে খাওয়া না রে দোস্ত।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: ডাক্তার কয় পামু?? সবখানে ডাকাতের বাস।
৩৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৮
ইসরা০০৭ বলেছেন: আমার মতে দু পক্ষই দু রকম মায়া মমতা,ভালোবাসা ঘেরায় আমাদের সমাজ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: সহমত।
আমাদের জীবনে দু'পক্ষেরই মায়া-ভালবাসার প্রয়োজন।
৩৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০৫
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: আমার দু'দিকই সমান সমান....... সবই মায়ের কারণে। আর দাদাবাড়ী আর নানা বাড়ি একই গ্রামে হওয়ার কারণেই..... এমনটা হয়েছে।
সবার মন্তব্যগুলো পড়ে ভাল লাগল...
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: জেনে ভাল লাগল মামুন ভাই।
আপনার কথাগুলি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।]
ভাল থাকবেন, শুভকামনা।
৩৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:১৭
রোকসানা লেইস বলেছেন: আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিষয় অবলোকন অনেক সুন্দর হয়েছে। নানা বাড়ি বা বাবার শশুড়বাড়িতে জামাইকে যে ভাবে দেখা হয় মার শশুড়বাড়িতে মা বা বউকে তেমন আদরে রাখা হয় না।
তবে সময়ের সাথে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পারিবারিক শিক্ষা মেধার উপর বিষয়টা অনেক বেশী র্নিভর করে।
অর্থনৈতিক অসচ্ছলতাও নানা সমস্যার জন্ম দেয়, বেশী সম্পত্তির লোভও।
আমার সৌভাগ্য দু পরিবারের সাথে সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। আগের এবং পরের প্রজন্মের মধ্যেও দুই পরিবারের মাঝে সুসম্পর্ক রেখে চলতে দেখছি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৮
শায়মা বলেছেন: আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে যেটা জানি সেটা হল, মাতার পক্ষের আত্নীয়-স্বজনকে বেশি আপন মনে হয়।
আমিও সেটাই জানি।
মায়ের মনোভাবের কারণেই এমনটা হয়।
তবে কিছু ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রম হয়।