|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মোঃ রেজাউল ইসলাম
মোঃ রেজাউল ইসলাম
	আমি নতুন সর্বদা----
'প্রধানমন্ত্রী' শেখ হাসিনা বলেছেন, "বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার সাত দফার একটি দফাও জনগণের কল্যাণে নয়। সবই দাবিই ব্যক্তিস্বার্থে। এ কারণে তাঁর আন্দোলনে মানুষ সাড়া দেয়নি।"
** তাহলে একটু জেনে নিন, কি ছিল সেই ৭ দফা !
==========
খালেদা জিয়ার সাত দফা হচ্ছে:
এক. জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে হতে হবে।
দুই. নির্বাচন ঘোষণার আগেই প্রতিদ্বন্দ্বী সব পক্ষের সম্মতিতে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ও বর্তমান আরপিও সংশোধন।
তিন. নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রিসভা ও জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষগুলোর সম্মতিতে গঠিত’ নির্দলীয় সরকারের হাতে দায়িত্ব দেওয়া।
চার. ভোটের তারিখ ঘোষণার পর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সারা দেশে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা
পাঁচ. নির্বাচনের প্রচার শুরুর আগেই সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান চালানোর পাশাপাশি ‘চিহ্নিত ও বিতর্কিত’ ব্যক্তিদের প্রশাসনের দায়িত্ব থেকে অপসারণ করা।
ছয়. সব রাজবন্দীকে মুক্তি এবং রাজনৈতিক নেতাদের নামে থাকা ‘মিথ্যা ও হয়রানিমূলক’ মামলা প্রত্যাহার।
সাত. এ সরকারের সময়ে ‘বন্ধ করে দেওয়া’ সব সংবাদপত্র ও টেলিভিশন খুলে দিতে হবে।
এই সাত দফার মধ্যে কোনটি খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত স্বার্থে তা সত্যিই বুঝতে পারছি না।
 ২ টি
    	২ টি    	 +১/-০
    	+১/-০২|  ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১১:৩১
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১১:৩১
খালিদ মুহাম্মদ ইফতেখার আবেদীন বলেছেন: গণতন্ত্রের মাসনকন্যা আজ গণতন্ত্রের ঘাতককন্যা রূপে আবির্ভূত হয়েছে ।বক্তব্য গ্রহনযোগ্য নয় । জনগণকে ভোট দেয়ার অধিকার ফিরিয়ে দিন । প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে দেশ পরিচালনা করুন । যদি দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করে থাকেন তাহলে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে এত ভয় কেন? আমরা হাসিনা-খালেদা- বিএনপি-আওয়ামী লীগ বুঝি না --ভোট প্রদানের গণতান্ত্রিক অধিকার ফেরত চাই ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১১:২০
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১১:২০
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: সহমত পোষণ করছি।