![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Hafizur Rahman Rick
প্রতিবছর বর্ষার মৌসুমে আমাদের বাড়ি থেকে ট্রলারে করে যাওয়া হতো দরগায়। সেখানে ফজু শাহ নামের এক নেক লোকের কবর। সেখানে মানত করলে নাকি সেই মানত পূর্ণ হয়। আমরা বেশ আনন্দ করে সেই দরগায় যেতাম, সেখানে বাবুর্চি নিয়ে যাওয়া হতো খিচুড়ি রান্নার জন্য। আমরা সেই কবরের পাশে মোমবাতি কি ধরাইতাম আর প্রার্থনা করতাম আমাদের বিদ্যা বুদ্ধি যেন আরও বেরে যায়। কিছু মসৃণ বাঁশের লাঠি ঝুলানো ছিল, সেগুলো ছিল তেল চিটচিটে। সেখানে সরিষার তেল মেখে সেই তেল আমাদের চুলে মুখে মেখে দিতেন আমার দাদী আর আম্মু। অনেক গ্রাম বা বাড়ি থেকে লোক আসতো সেই ফজু শাহের দরগায়। হাদিসের বইতে পড়তাম এক আল্লাহ ছারা কোন উপাস্য নেই, নবী করিম (সঃ) তার প্রেরিত দিকপ্রদর্শক। তার পড়ে আর কোন নবী রসূল আসবে না। কিন্তু তাহলে সবাই কেন এই দরবারে এসে অদ্ভুত সব কান্ড করে? এই প্রশ্নটির উত্তর তখন জানতাম না। এখন বুঝি মানুষ যখন ডুবতে বসে তখন খরকুটা আশ্রয় করে বাঁচতে চায়। কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষগুলো তার ব্যাতিক্রম নয়। পাপমোচনের জন্যে ভায়া হিসেবে এই দরগা ইউজ করছে।
ছোট বেলায় যখন ছইওয়ালা নৌকায় করে মেঝচাচার শ্বশুর বাড়িতে যেতাম সেকি আয়োজন। হরেকরকম পিঠা, ডাবগাছের ডাব, মুরগি , খাসি , গরু আরও কত রকমের আয়োজন। চাচার শ্বশুর বাড়িতে বছরে তিন থেকে চার বার যাওয়া হতো। আমার চাচির ফুফাত নাকি চাচাত বোনের এক মেয়ের নাম ছিল ইতি। সেই ইতির সাথে আমার অনিচ্ছা স্বত্বেও আমার বিবাহ ঠিক করলেন আমার চাচা চাচি আর সেই নিয়ে সারাবছর আমাকে উত্তক্ত্য করা হতো। আমি আবার আমার বয়সী মেয়েলের পছন্দ করতাম না। সবসময় ভালো লাগতো বয়সে বড় আপুদের। কত আদর করে তারা। আপুদের কাউকে বিয়ে করলে নিশ্চয়ই আদর আর বেড়ে যাবে বলে ধারনা ছিল আমার।
যাইহোক, আমার হবু বউ ইতি ছিল আমার দুই চোক্ষের বিষ। এই মেয়ে যতই কাছে আসার চেষ্টা করতো আমি তত বিকর্ষণের সুত্র এপ্লাই করতাম। এতদিনে নিশ্চয়ই সেই মেয়েরও বিয়ে হয়ে গেছে। আর আমার এত জায়গায় বিবাহ ঠিক করা ছিল যে আমি নিজেই তার হিসেব জানতাম না। আম্মু পছন্দ করতেন তার ভাইয়ের মেয়ে তো আব্বু তার বোনের মেয়ে, আর চাচারা যার যার মত মেয়ে দেখতেন আমার জন্য। অথচ কেউ ভাবত না এই শিশুছেলেটি কি ভাবছে এসব নিয়ে। যেহেতু বইপত্র অনেক বেশী পড়তাম তাই বাল্যবিবাহ নিয়ে চিন্তার অন্ত ছিল না। যদি আমাকে ছোট বয়সে বিয়ে দেয় আর আমি বউ রেখে মারা যাই, তখন আমার ভবিষ্যৎ ছেলেমেয়েদের কি হবে। আমার বউ আবার অন্য কাউকে বিয়ে করবে নাকি? অদ্ভুত সব চিন্তাভাবনা। যাইহোক, একটা বয়সের পরে তাদের সেই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি মিলেছিল।
গ্রামে সবাই তালুকদার সাহেবের নাতি বলে চিনতো আমাকে। তালুকদার সাহেবের নাতি বলেই হয়ত কখনো খারাপ কিছু করা বিশাল অপরাধ মনে হতো আমার কাছে। ভীষণ মাত্রার লাজুক ছিলাম বলে আশেপাশের বাড়ির মেয়েদের নজরে ছিলাম। ছোট বয়সে রবি ঠাকুরের “ বাজিল বুকে সুখের মত ব্যাথা” না বুঝলেও বুঝতে পারতাম অনেক কিছুই। একবার নির্বাচনে দাড়ালেন আমাদের পাশের বাড়ির হাকিম কাকা। খুব স্নেহ করতেন আমাকে। তিনি মেম্বার পদে নির্বাচিত হওয়ার পরে স্লোগান ,”হাকিম ভাই জিন্দাবাদ”, দেখলাম আমার বন্ধুমত হাকিম কাকার ছেলে শাহাদাত সে নিজেও বাপকে ভাই বানিয়ে স্লোগান দিচ্ছে। আমি আর কে, গলা ফাটিয়ে কাকাকে ভাই বলে চিল্লাইলাম। নির্বাচনের সময় ভালো লাগতো বিভিন্ন মার্কার ছবি দেয়া পোস্টার। হাতি, ছাগল, গরু, চেয়ার, আনারস, আম, গোলাপ ফুল আরও কত কি। বাড়িতে পোস্টার লাগানোর সময় আমাদের আলাদা পোস্টার দিয়ে যেত। সেই পোস্টার দিয়ে বইয়ের মলাটা বানিয়ে ফেলতাম আমরা।
আমার ছোটবেলার সৃতির সাথে আমার মায়ের তেমন কোন ভূমিকা নেই। আমার জন্মের পরে কিছুদিন তার কাছে শুয়েছিলাম হয়ত, তারপর থেকে আমার দাদী তার নাতিকে নিয়ে থাকেন। আমারও ভালো লাগতো না আম্মুর সাথে ঘুমাতে কিংবা আম্মুর হাতে ভাত খেতে। দাদুর সাথে ঘুমালে তার শরীর থেকে মিষ্টি জর্দার দারুন ঘ্রান আসতো। দাদুর কাপরে নাক ডুবিয়ে সেই ঘ্রান নিতাম আর সেটাই ছিল আমার ঘুমের টনিক। আম্মুর সাথে সেই ঘ্রান ছিল না বলে ঘুমাতে পারতাম না। দাদু সারারাত পাখা দুলিয়ে বাতাস করতেন। দিনের বেলায় আমাকে কোলে করে এই বাড়ি ঐ বাড়ি ঘুরিয়ে আনতেন। আমার খেয়াল আছে আমার বয়স যখন সাত বছর, তখনো আমি দাদুর কোলে উঠে ঘুরি, আর লোকজন এই বয়সী একটি ছেলেকে অন্যের কোলে দেখে হা করে তাকিয়ে থাকে। দাদুর কোলে চড়ে ঘুরে বেড়ানোয় আমি খুব কম হাটলেই ক্লান্ত হয়ে পড়তাম। তখন আবার দাদু কোলে নিয়ে হাটতেন।
আমার দাদা অনেক আদর করতেন আমাকে। কিন্তু রাতের বেলায় আমরা দুজন ছিলাম দুজনের শত্রু। কারন আমি চাইতাম না আমার আর দাদুর সাথে দাদা একই খাটে থাকুক। এই নিয়ে দুজনে ঝগরা করতাম রাতে। বুঝতে পারিনি তখনো দাদাও তার বড় নাতিকে কতখানি ভালোবাসে। আমি কিছু খেতে চাইলে দাদা দ্রুত নিয়ে আসতেন। আমার জ্বর হলে রাতের বেলায় ছুটতেন ডক্তার দুধ রুটি আনতে। ছোটবেলায় একবার নাকি আমার খাওয়ার গুঁড়ো দুধ শেষ হয়েছিল, দাদা রাতে এসে জানতে পারেন এই অবস্থা। সেই রাতে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার হেটে টংগিবাড়ি সদর থেকে দাদা দুধ নিয়ে আসেন আমার জন্য। আরও অনেক ঘটনা আছে এমন। তবুও দাদাকে কেমন শত্রু শত্রু মনে হতো ছোটবেলায়।
আমার সাতার শেখার ঘটনা মনে পড়ছে খুব। আমাকে বর্ষাকালে সাতার শেখান দাদা। দাদাকে আমি বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করতাম না। আমি ভাবতাম আমাকে কোনভাবে সরিয়ে দিতে পারলে সে দাদুর সাথে থাকতে পারবে। সুতরাং তার প্রতি আমার সন্দেহের সীমা ছিল না। দাদা পুকুরে নেমে আমাকে বলতেন, “আয় দাদাভাই, আমাকে ধরে সাতার কাট।“ আমি তাকে ধরে সাতার কাটতে কাটতে মাঝ পুকুরে যেতাম। সে আমাকে মাঝ পুকুরে রেখে ঘাটলায় চলে আসতো। আমি একপেট পানি খেয়ে কোনমতে জান নিয়ে ঘাটলায় আসতাম আর তার দিকে বজ্রদৃষ্টি নিক্ষেপ করতাম। আমার সেই দৃষ্টিতে যদি সুপার ম্যানের পাওয়ার থাকতো তাহলে দাদা নির্ঘাত সেখানে জ্বলে পুড়ে ভস্ম হয়ে যেত। যাইহোক, এভাবেই একসময়ে পানি না খেয়ে ঘাটলায় আসা শিখলাম। বুঝলাম দাদা আমার ভালোর জন্যেই আমাকে একা ছেরে আসতেন। আর এই একা থাকার ভয় কাটাতে না পারলে আমার বাকি জীবন অ্যাবনরমালিটির মধ্যে কাটাতে হতো। কিন্তু আমি তারও অনেক পরে শিখেছি একা চলতে। এখন একা চলতে চলতে কারো সংঙ্গ বিষাক্ত বলে মনে হয়।
একবার শুরু হলো ব্যপক ছেলেধরা প্রকোপ। এই শুনি এই গ্রামের কারো ছেলে উধাও তো পরদিন অন্যগ্রামের। প্রায়ই রাস্তায় দেখা যেত দুজন রিকশায় বসে আছে, একজন একটা কাগজ দেখে মাইকে বলছে, ”একটি বিশেষ ঘোষণা, এমুক গ্রামের তমুকের ছেলে হারানো গিয়েছে, ছেলেটির নাম এইরকম, তার পরনে ছিল শার্ট হাফপ্যান্ট, কোন হৃদয় বান ব্যাক্তি ছেলেটির খোঁজ জানলে.........” , সারাক্ষন চোখে চোখে রাখা হতো আমাদের দুই ভাইবোনকে। বাড়িতে একটা সীমা এঁকে এর বাইরে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়। নিষিদ্ধ জিনিসে মানুষের আকাঙ্ক্ষা যেমন প্রবল থাকে আমারও তার ব্যাতিক্রম ছিল না। মাঝে মাঝে আমি বাড়ির বাইরের দিকে চলে যেতাম। একদিন দাদুর চোখে পড়লাম। জীবনের প্রথম বাঁশের কঞ্চির বাড়ি খাইলাম বাড়ির বাইরে যাওয়ার জন্য। আমার মাঝে বাড়ির বাইরে যাওয়া ভয়ংকর বলে মনে হতো তখন। এখন বুঝতে পারি, যদি আমাকে এভাবে বন্দী করে না রাখা হতো তাহলে হয়ত আমার মাঝে কখনো ভালো কিছু সৃষ্টি হতো না। সেই বন্দী থাকার সময়ে আমি নিজেকে জানতে পেরেছিলাম বলে পরে দুনিয়াকে জানতে চেয়েছিলাম, এখনো সেই নেশায় ছুটছি।
বর্ষাকালে নাকি চুলবালি নামের এক রাক্ষুসি নাকি পানিতে বাস করে। সে তার চুল দিয়ে পেঁচিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে যায় পানির নীচে। বাচ্চারা আর ফিরে আসতে পারে না। পদ্মা আর বুড়ি গঙ্গায় তার অবাধ বিচরন। আমাদের বিক্রামপুরের দুইপাশে তিন নদী পদ্মা আর বড়িগঙ্গা ও ধলেশ্বরীর মিলনাস্থল। বড়দের ধারনা ছিল বুড়িগঙ্গার সেই বুড়িকে খুশি রাখতে পারে আর সেই চুলবালি ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের টেনে নিয়ে যাবে না। সেই বুড়িকে খুশি করতে প্রতি বর্ষার শুরুতে আমরা পানিতে বড় একটি পান সুপারি চুন জর্দা দিয়ে ভাসিয়ে দিতাম। পানিতে নেমে গোসল করার সময় যদি কোন চুল দেখতাম তাহলে দৌড়ে উপরে উঠে যেতাম। মাঝে মাঝে আম্মু কিংবা কাকি যখন ডুব দিয়ে উঠত তাদেরচুলে ঢাকা মুখ দেখে চুলবালি মনে করে পানি থেকে উঠে দিতাম দৌড়।
বর্ষার আগে পাটক্ষেতে নাকি “লেওনি” নামক একপ্রকার প্রানি থাকে যে চেটেপুটে একটা আস্ত মানুষ খেয়ে নিতে পারে। এত সুক্ষভাবে খায় যে যাকে খাচ্ছে সেও নাকি বুঝতে পারে না। যেমন খেতে কেউ ঘুমিয়ে আছে, ঘুম থেকে উঠে সে দেখল তার একটি পা নেই। এমনকি সেই পায়ে ব্যাথাও নেই, এমন ভাবে খেয়েছে যে রক্তও নেই। অদ্ভুত লাগতো সেই লেওনির গল্প। আরেকটা অদ্ভুত এক্সপেরিয়েন্স ছিল খোক্ক সাপ। রাতের বেলায় এই সাপ খোক্ক খোক্ক করে ডাকতো। একবার পূবের ঘরে একটা খোক্ক সাপ বাসা করলো। রাতের বেলায় সে দিব্যি ডেকে চলছে। বোঝা যায় হাপারের উপরে সে আছে কিন্তু তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। আমাদের গ্রামের বাড়িতে তখন বিদ্যুত আসেনি। কুপি বা হারিকেন ভরসা। প্রায় একমাস চললো এই খোক্ক সাপের উপদ্রব। একমাস পরে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ছোট চাচা খোক্ক সাপটা মেরে কাপড় রোদে দেয়ার তারে ঝুলিয়ে রেখেছে। দেখতে আরজিনা কিংবা বিশাল বড় টিকটিকি মনে হবে। অথবা ছোট চিকন গিরগিটি। সকালে খোক্ক সাপ ঝুলতে দেখে আমাদের আনন্দের সীমা নেই। চাচার দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছিল নেপোলিয়নের সিংহাসন তাকে দিলেও তার বীরত্বের সঠিক মর্যাদা দেয়া হবে না।
দাদাকে দেখতাম খালি পায়ে হাটছেন। দাদুর নিয়ম ছিল খালি পায়ে হাটা যাবে না কখনো। আর দাদা বলতেন,”মাটি হচ্ছে সব রোগের ঔষধ, এই মাটি থেমে আমাদের জন্ম, আবার এই মাটি হয়ে যাব। খালি পায়ে হাটলে শরীরে কোন অসুখ বিশুখ করবে না।“ দাদার কথামত জুতা হাতে নিয়ে খালি পায়ে হেটে বেড়াতাম। সন্ধ্যায় দেখা যেত দাদার বর্ণনার মাটিআম্মার সাথে হাঁস মুরগির বিষ্ঠা পায়ে লেগে আছে। দাদু সন্ধ্যায় যখন পা ধোয়াতে যেয়ে বলতেন জুতা পরি নাই কেন, তখন সব দোষ দাদার উপরে চাপিয়ে দিয়ে মিটিমিটি করে হাসতাম।
সন্ধ্যায় ওযু করে দাদার সাথে মাগরিবের নামজ পড়তাম। দাদা দ্বরাজ কন্ঠে তাকবীর দিতেন। আমি দাদাকে অনুসরন করতাম, তিনি রুকু দিলে আমিও রুকু দিতাম, তিনি সিজদা করলে আমিও সিজদা করতাম। ছোট বেলায় আমার একটা খেলা ছিল যে আম্মু কিংবা দাদুকে যখন দেখতাম সিজদায় গেছে তখন আমি যেয়ে তাদের পিঠে চেপে বসতাম। আমি পরে যাব এই ভয়ে তারা সিজদা থেকে উঠতে পারতো না। নামাজের সময় সামনে দিয়ে হাটা চলা নিষেদ, ভুলে একবার সামনে দিয়ে হেটে গেলে পরে ভাবতাম পাপ হইছে, তখন আবার সামনে দিয়ে আরেকবার হেটে গিয়ে পাপমোচন করতাম। নামাজের পরে তসবিহ নিয়ে কিছুক্ষন জিকির করা হতো। তারপরে যেয়ে পড়তে বসতাম।
আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ১
আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ২
আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ৩
(পর্বভিত্তিক ভাবে চলবে)
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বাহ! আপনি তো দেখছি নীরবে সব গল্পই পড়েন!
আমার গল্পগুলোতে বাস্তবতা মেশাই, একেবারে বাস্তব করে তুলতে চাই, কিন্তু তার মাঝেও অবাস্তব অনেক কিছু থেকে যায়।
"কিছুটা প্রেম বাকীটা ভালোবাসা" গল্পে যে বৃষ্টি ছিল সেও কিছুটা বাস্তবতা থেকেই এসেছিল। তবে সে ঈতি নয়। সেই বৃষ্টির কথা আমি এই স্মৃতিকথায় লেখিনি। কারন বৃষ্টি ছদ্মনামের সেই মেয়েটি জানুক তা চাইনা কারন সব গল্পের শেষ গল্পের মত হয় না।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৫
ছেড়া পলিথিন বলেছেন: প্রথম প্লাস
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ছেড়া পলিথিন
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩২
পাগলমন২০১১ বলেছেন: ২য় প্লাস
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩২
খেয়া ঘাট বলেছেন: দিনগুলো আর সোনার খাঁচায় রইলোনা, সে যে আমার নানা রঙের দিনগুলি।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এইতো, লেখার মাঝে রয়ে গেলো
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৪
অথৈ সাগর বলেছেন: যথারিতী ভাল হয়েছে ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: যথারিতী ধন্যবাদ
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৬
অণুজীব বলেছেন: ভাল লেগেছে
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনুজীব ধন্যবাদ
৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৭
মেঘের দেশে বলেছেন: নতুন একজনের নাম জানলাম আজকে , ইতি !!
ভালোই
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এইরে! আপনি দেখছি হিসেব রাখা শুরু করেছেন!!! ভবিষ্যতে যেন কোন সমস্যা না হয় তাই সব কিন্তু আগেই শেয়ার করে দিচ্ছি
৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২
সুরঞ্জনা বলেছেন: তোমার আত্মকথা পড়ে আমারও যে জীবনের ঝরা পাতাগুলো কুড়িয়ে ছবি আঁকতে ইচ্ছে করছে!
এতো দেখি ভ্যালা হলো দেখি ল্যাঠা!
ওটাকে আমরা তক্ষক বলি। ছোট বেলায় স্কুলের পুরোনো তেতুল গাছের কোটরে দেখেছি উনাকে।
চলুক----
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আপু আশাকরি তোমার আত্মকথা অনেক অনেক সুন্দর হবে। কত অভিজ্ঞতা তোমার! পড়তে পারলে দারুন হতো!
ওহ! ওটাকে তাহলে তক্ষত বলে, ছোট বেলায় সবাই খোক্ক সাপ বলেছে, তাই তক্ষত যে এমন বইতে পড়ে তা ধারনা করতে পারিনি। থেন্কু নতুন ব্যাপারটা শিখানোর জন্যে।
৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৩
পাগলমন২০১১ বলেছেন: সবসময় ভালো লাগতো বয়সে বড় আপুদের। কত আদর করে তারা। আপুদের কাউকে বিয়ে করলে নিশ্চয়ই আদর আর বেড়ে যাবে বলে ধারনা ছিল আমার।
লুল
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বাচ্চাদের যা যখন মনে হয় আরকি
১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৮
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: রিয়েল ভাই , আত্ন কথা ভালো হচ্ছে ।। চালিয়ে যান
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শহিদুল, তুমি তো ইদানিং আবার নিয়মিত হয়ে গেছো!
১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৮
নষ্ট কবি বলেছেন: ছোট বেলা আমার ও খালি বিয়ে করতে ইচ্ছা করত
এখন করেনা
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমার এখনো ইচ্ছে করে, কিন্তু আম্মু বকা দিবে বলে বিয়ে করি না
১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০০
বড় বিলাই বলেছেন: ছোট বেলায় আমার একটা খেলা ছিল যে আম্মু কিংবা দাদুকে যখন দেখতাম সিজদায় গেছে তখন আমি যেয়ে তাদের পিঠে চেপে বসতাম।
অতি লক্ষ্মী পুলাপাইনদের মধ্যে এই খেলা করার প্রবণতা দেখা যায়। আমাদের নীলুরও এই একই কাহিনী শুনছিলাম।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এই ব্যাপারটা মজার ছিল। সিজদা দিতে গেলেই দৌড়ে যেয়ে পীঠে বসতাম। আর হ্যা, ব্যাপারটা ঠিক ধরেছো আপু, ভদ্র ছেলেমেয়েরাই বেশী এই খেলা খেলে
১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৪
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: আমার ভবিষ্যৎ ছেলেমেয়েদের কি হবে । ছুটু বেলা থেকেই আপনি পাকনু ছিলেন ।
চুলবালি , লেওসি কত কিছু । জীবনে প্রথম এসব নাম শুনেছি ।
ছোটবেলায় শুনতাম , পুকুর পাড়ে একা একা গেলে থেকে পুকুর থেকে শিকল এসে বেঁধে পুকুরে নিয়ে যাবে ।
যে প্রানী নিয়ে যাবে সেটার নামটা ভুলে গেছি । :#>
ভাল লাগল , আপনার লেখা , সুন্দর সাবলীল ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: উহু, আমি ক্ষুদে চিন্তাবিদ ছিলাম, সব ব্যাপার নিয়ে খুটিনাটি পর্যালোচনা করা ছিল আমার হবি। এখনো আমার পর্যবেক্ষন ক্ষমতা অনেক বেশি। আমি মানুষ দেখে কিংবা তাদের কথা বলার ধরন দেখেই তাদের সম্পর্কে বলে দিতে পারি
আর হ্যা, ঐ শিকলের অন্যনাম হচ্ছে চুলবালী
১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৭
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: হুম, রিয়েল ভাই,এখনও নিয়মিত হইনি , আপনার লেখা পরার জন্য লগিন করলাম । আমার একটা কবিতা আপনার লেখায় দেওয়ার কথা ছিল , এটা কি সেই লেখা ?
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: উহু, সেই কবিতা দেয়া গল্প ১৫ জানুয়ারী প্রকাশ করবো। তার আগে আগেই এই সিরিজটা শেষ হবে
১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০২
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: ভাল লাগছে রিক ভাইয়া ।
++++++++++
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ রবিন
১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২০
নিশাত রহমান বলেছেন: চুলবালি, লেওসির নাম জীবনেও শুনি নি। খোক্ক সাপের নাম শুনলেও ওটা যে আদতে কি করে বা কেমন টাইপ হয় জানিও না!
এত মেয়ের সাথে তোমার বিয়ে ঠিক হল, এদের মধ্যে থেকে এখনও একটারও গলায় ঝুলতে পারলা না??? পরিতাপ
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: খোক্ক সাপ দেখতে গিরগিটির মত অনেকটা। এরা কামড়ায় না। শুধু ডেকে ডেকে উত্যক্ত্য করে।
উহু, ঝুলার ইচ্ছা ছিল না। তাছারা ছোট বেলা থেকেই আমি মেয়েদের ভীষন ভয় পাই। এখন আরো বেশি ভয় পাই মেয়েদের ইমোশন। পরের পর্বগুলোতে খেয়াল রাখলে আসল কারন বুঝতে পারবে নিশাত।
১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩৬
মুনসী১৬১২ বলেছেন: যাক এগিয়ে
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: মুনসী ভাই
১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:০১
নিশাত রহমান বলেছেন: ওকেপ, অপেক্ষায় রইলাম।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হ্যাপি অপেক্ষা টাইম
১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১৩
ভিয়েনাস বলেছেন: আপনার জীবনে আপনার দাদু দাদা অনেক খানি জায়গা দখল করে আছে । দাদা-দাদী কি জিনিস বুঝিনি ।
আমাদের জন্মের আগেই উনারা মারা গেছেন।
আত্ম কথা এগিয়ে যাক...
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি আমার নানাকে দেখিনি। আমার দাদী মারা গেছেন। আমি বাইরে আসার এক সপ্তাহের মাথায় মারা যান আমার নানী। এখন আমাদের পরিবার একমাত্র মুরুব্বি বেঁচে আছেন আমার দাদা।
দাদা দাদীর আদর আসলেই দারুন। সকলের আত্মাট মাগফেরাত কামনা করি।
২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৩৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: ৫ নাম্বার মুক্ত পেলো কিনা দেখে গেলাম/
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: প্রতিদিন রাত বারোটার পরেই দেব
২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০১
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
হা হা আমি পড়ছি আর পড়ছি ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৫৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:২৫
ফারিয়া বলেছেন: অনেক মজা পেয়েছি এই পর্বে!
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৫৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ইয়েয়েয়েয়ে
২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১৫
স্বদেশ৭১ বলেছেন: পড়েছি আমিও ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: স্বদেশ ৭১ , অনেক ধন্যবাদ
২৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৭
তোফাজ্জেল অভি বলেছেন: । একবার নির্বাচনে দাড়ালেন আমাদের পাশের বাড়ির হাকিম কাকা। খুব স্নেহ করতেন আমাকে। তিনি মেম্বার পদে নির্বাচিত হওয়ার পরে স্লোগান ,”হাকিম ভাই জিন্দাবাদ”, দেখলাম আমার বন্ধুমত হাকিম কাকার ছেলে শাহাদাত সে নিজেও বাপকে ভাই বানিয়ে স্লোগান দিল.........।লুল......
আমার সর্বশেষ পোষ্টঃ
গর্বিত বাষ্টার্ড ( একটি কল্পিত বাস্তব কাহিনী )
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ অভি
২৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪৬
সকাল বেলার ঝিঝি পোকা বলেছেন: যথারীতি ইস্টিং ডিস্টিং প্লাস
পেক পেক পেক
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: থেন্কু
২৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪৬
মহীশূরের টিপু সুলতান বলেছেন: সোনায় মোড়ানো সেই দিন গুলি....।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দ্যা সোর্ড অব টীপু সুলতান
২৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: "দেখলাম আমার বন্ধুমত হাকিম কাকার ছেলে শাহাদাত সে নিজেও বাপকে ভাই বানিয়ে স্লোগান দিচ্ছে। আমি আর কে, গলা ফাটিয়ে কাকাকে ভাই বলে চিল্লাইলাম"
-
ভাল লাগলো!
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
anisa বলেছেন: যদি আমাকে ছোট বয়সে বিয়ে দেয় আর আমি বউ রেখে মারা যাই, তখন আমার ভবিষ্যৎ ছেলেমেয়েদের কি হবে। আমার বউ আবার অন্য কাউকে বিয়ে করবে নাকি? অদ্ভুত সব চিন্তাভাবনা।
হা হা ডেমন এ জায়গাতে এসে আর পারলাম না রে হেসে দিলাম
ইসহ কি সাংঘাতিক চিন্তা ! সত্যি ভাবনার বিষয় তো !
অনেক ভালো লাগা যা বোঝানো যাবে না .।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম, আমি সব কিছুতে বাড়াবাড়ি রকমের চিন্তা করতাম।
শুভসন্ধ্যা দিদিভাই
২৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৮
আশকারি রহমান বলেছেন: বিয়া করমু ভাই
আপনে তো লাকি আছিলেন
ছুডো বেলায় বিয়া প্রায় হয়ে গেছিলো
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বাল্যবিবাহ অপরাধ।
আশা তোমার তো এখনো প্রেমের বয়স হয় নাই ভাইয়া
৩০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯
শাহানা বলেছেন: নামাজের সময় ঘাড়ে উঠার রোগটা আমার ছেলেরও আছে। ভাল লাগল ছোটবেলার ঘটনাগুলো পড়ে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আপু এই রোগটা ট্যাল্যান্ডেড ছেলেমেয়েদের হয় ( নিজের প্রশংসা করলাম সাইড দিয়ে )
৩১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অসাধারণ!
রিয়েল ডেমোন ভাই, আপনার লেখায় মুগ্ধতা বাড়ছেই।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক দূর্জয়দা।
৩২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
শশী হিমু বলেছেন: এত মনে রেখেছিশ কিভাবে? আমার তো কিছুই মনে নাই
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বলবো না
৩৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১০
আশকারি রহমান বলেছেন: আপনে আমার ব্লগ ঠিক করে পড়েন নাই
আমি ইতিমধরে একটা ছ্যাক খাইছি
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: তোমার বয়সে কোন মেয়ে আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করতো, "তোমার নাম কি?"
আমার বুক ধুক ধুক করতো, পানির পিপাসা লাগতো। লজ্জায় কথাই বলতে পারতাম না।
তুমি তো ভীষন এডভান্স!
৩৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: প্রিয় ডেমোন সাব
আশা করি ভালা আছেন।আমিও ভালা।পর সমাচার এই যে, আফনের লেহা আমি খুব ভালা পাই।আইজকা আর লেহা গেলোনা।কলমের কালি শেষ।
ইতি
চেয়ারম্যান
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমাদের গ্রামের চেয়ারম্যান একবার গম চুরির অপরাধে জেল খেটেছে। আরেকবার জেল খেটেছিল বিল থেকে পাথর ( কি যেন বোলে মনে নেই, অনেক কার্যকরী পাথর) তুলে বিক্রি করে দিয়ে।
৩৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০১
শোশমিতা বলেছেন: ভাইয়া তোমার জীবনে দাদু দাদা অনেক খানি জায়গা দখল করে আছেন। দাদা, দাদির ভালোবাসা কেমন তা বুঝতে পারিনি, কারন দাদি মারাগেছেন বাবার ছোটবেলা, আর দাদা মারা গেছেন আমার ছোটবেলা, মনে নাই দাদার কথা। কিন্তু এখন আমার ছেলের প্রতি ওর দাদা, দাদির ভালোবাসা দেখে অবাক হই, আফসুস করি মনে মনে কেন আমাদের ভাগ্যে সেই ভালোবাসা জুটেনি
অনেক ভালো লাগলো এই পর্ব।
যাই পরের পর্ব পড়তে
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম আপু তারা আমার সমস্ত শৈশব জুড়েই ছিল। অনেক আদের ছিলাম।
সব দাদি দাদা তার নাতি নাতনিদের ভালোবাসেন
অনেক ধন্যবাদ
৩৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৫
যে আছো অন্তরে বলেছেন: +
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১৪
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: বয়সী মেয়েলের কি?? এইটা হবে মেয়েলোল
কঞ্চির বাড়ি খাইছো কারন তোমার খুব প্রিয় একজন তোমারে হারাইবার ভয় পাইছিল
অনেক ভাল লাগা।
নিজের ছোট বেলারে খুব মনে পড়ছে
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: মেয়েদের
হুম এখন বুঝি
আমার তো মনে হয় আপনার ছোট বালা ঘুমায়া কাটছে শাহী ভাই :-<
৩৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: খুব ভাল লাগছে। এই পর্বটা পড়ে সত্যিই মনে হচ্ছে বাচ্চা একটা ছেলে নিজের মত করে তার ফেলে আসা দিন বলছে।
খোক্ক সাপ টা কি গুই সাপ ভাইয়া?
যাই পরের পর্ব পড়ি।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম বাচ্চা ছেলে
খোক্ক সাপ হচ্ছে তক্ষত (সুরন্জনা আপু ইনফর্ম করলো)
থেন্কু
৩৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৪৮
নীরব 009 বলেছেন: আমার এত জায়গায় বিবাহ ঠিক করা ছিল যে আমি নিজেই তার হিসেব জানতাম না। আম্মু পছন্দ করতেন তার ভাইয়ের মেয়ে তো আব্বু তার বোনের মেয়ে, আর চাচারা যার যার মত মেয়ে দেখতেন আমার জন্য। অথচ কেউ ভাবত না এই শিশুছেলেটি কি ভাবছে এসব নিয়ে। যেহেতু বইপত্র অনেক বেশী পড়তাম তাই বাল্যবিবাহ নিয়ে চিন্তার অন্ত ছিল না। যদি আমাকে ছোট বয়সে বিয়ে দেয় আর আমি বউ রেখে মারা যাই, তখন আমার ভবিষ্যৎ ছেলেমেয়েদের কি হবে। আমার বউ আবার অন্য কাউকে বিয়ে করবে নাকি?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সন্দেহ ভালো না কবি
৪০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৩
নীরব 009 বলেছেন: লেখাগুলো, ইতিহাসগুলো, কথাপকথন গুলো, চিন্তাধারা গুলো খুব পরিচিত।
প্লাস
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ...
আমরা কখনো কখনো মায়ায় বাঁধা পরি
আবার কখনো মায়া আমাদের বেধে ফেলে।
আমাদের পথচলার সঙ্গী যেখানে মায়াকে করেছি
সেখানে অতিপুরনো দিনের ছায়া মিটিমিটি হাসবেই।
৪১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: খোক্ক সাপ কি ঢোড়া সাপ?
ভাল লাগছে অনেক।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৩৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ...
কোথাও নেই ঝুমঝুম অন্ধকার
তক্ষত ডাকা নিশুতিতে
রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা
স্বপ্নে আমার শরীরে কেউ ছড়ায় না শিউলি ফুল
আলোর আকাশ নুয়ে এসে ছোঁয় না কপাল।
___________অর্নবের গান।
সেইটা তক্ষত ছিল, সুরন্জনা আপু ধরিয়ে দিয়েছেন।
৪২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
জুন বলেছেন: অসাধারণ ডেমোন ।অনেক ভালোলাগছে।
আসলে দাদা দাদীর আদর নিঃস্বার্থ।
+
বানান টা মনে হয় তক্ষক হবে ডেমোন ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এই তক্ষক আমাকে তো অনেক ভোগান্তী দিচ্ছে
আমার কাছে মনে হয় আমার দাদা দাদী পৃথিবীর সেরা।
থেন্কু আপুমনি
৪৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ।
৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৮
অচিন রুপকথা বলেছেন: আমি আবার আমার বয়সী মেয়েদের পছন্দ করতাম না। সবসময় ভালো লাগতো বয়সে বড় আপুদের। কত আদর করে তারা। আপুদের কাউকে বিয়ে করলে নিশ্চয়ই আদর আর বেড়ে যাবে বলে ধারনা ছিল আমার।
কলিকাল....
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: খারাপ না
৪৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩০
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: বাহ!! কত্ত কিছু মিলে যায়। আমার মামাতো বোনের সাথে আমারো প্রায় বিয়ে দেয়া হয়েই গিয়েছিলো, এইজন্য বেচারী ছোটবেলা থেকে মাইর খাইছে ব্যাপক আমার হাতে।
পোস্টটা সময়ের ফ্রেমে আটকে না রেখে ভালোই হয়েছে। যখন ইচ্ছা যেখান থেকে যা ইচ্ছা বলার মধ্যেও মজা আছে। পড়তে অনেক ভালোলাগছে। তোমার আগের গল্পগুলো এখন পড়ে দেইখো, বুঝবা যে আগের চেয়ে তোমার নিজের লেখা কত গোছানো হইছে। আমিতো খুব বেশিদিন তোমার লেখা পড়ছিনা, ৯-১০ মাসের মত হবে। এর মধ্যেই কিন্তু অনেক পরিবর্তন এসেছে। ম্যাচিউরিটি আসছে লেখায় অনেক। হয়তো এটা অনেক অনেক পড়বার জন্য আর লিখবার জন্য হয়েছে। ধীরে ধীরে মানুষের গুছিয়ে বলবার ক্ষমতা বাড়ে, নিজেই বুঝতে পারে এ ধরনের লাইন কিভাবে লিখলে বেশি ভালোলাগবে, কিংবা সোজা না বলে ঘুরিয়ে লিখলে হয়তো বেশি ভালো হবে, এমন কিছু।
ভালো থেকো।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বঝ! খুব সুন্দর একটি মন্তব্য! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
৪৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আমি আবার আমার বয়সী মেয়েলের পছন্দ করতাম না। সবসময় ভালো লাগতো বয়সে বড় আপুদের। কত আদর করে তারা। আপুদের কাউকে বিয়ে করলে নিশ্চয়ই আদর আর বেড়ে যাবে বলে ধারনা ছিল আমার। ।
আর আমার এত জায়গায় বিবাহ ঠিক করা ছিল যে আমি নিজেই তার হিসেব জানতাম না।
যদি আমাকে ছোট বয়সে বিয়ে দেয় আর আমি বউ রেখে মারা যাই, তখন আমার ভবিষ্যৎ ছেলেমেয়েদের কি হবে।
জ্ঞান বৃক্ষের ফল ভালই খেয়েছিলেন।
আমি আপনার মতো এতোটা ভাগ্যবান না। দাদা, দাদী কাউকে এত কাছে সবসময়ের জন্য পাইনি। তবে আমাকে প্রথম স্কুলে ভর্তি করার জন্য আম্মু যখন দাদাকে বলেছিল দাদা খুব খুশি হয়েছিল। ভর্তির পর আমাকে এত্ত বড় একটা মিষ্টি কিনে দিয়েছিল যে খেয়ে শেষ করতে পারিনি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:২১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দারুন ব্যাপার।
৪৭| ২২ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
নীরব 009 বলেছেন:
আমরা কখনো কখনো মায়ায় বাঁধা পরি
আবার কখনো মায়া আমাদের বেধে ফেলে।
আমাদের পথচলার সঙ্গী যেখানে মায়াকে করেছি
সেখানে অতিপুরনো দিনের ছায়া মিটিমিটি হাসবেই।
লাভ ইউ :>
২৩ শে মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:২৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৪
ছেড়া পলিথিন বলেছেন: " কিছুটা প্রেম আর বাকীটা ভালোবাসা " বৃষ্টি কি ইতি?
আপনার ব্লগে আমার প্রথম মন্তব্য