নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখালিখির জগতে হাতেখড়ি হয়েছিল এখানেই। ধন্যবাদ সামহোয়্যারইন ব্লগ।

রিয়েল ডেমোন

Hafizur Rahman Rick

রিয়েল ডেমোন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ৭

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১২





ক্লাস এইটে পড়ার সময় ছোট চাচার কাবিন করানো হলো। মেয়ে বিক্রাম্পুরের প্রত্যান্ত এক গ্রামের এক সরকারি রিটায়ার্ড চাকরিজীবীর মেয়ে। ছোট চাচা কিছুতেই বিয়েতে রাজি না। আমার বাবা ও অন্য দুই চাচা দাদার ইচ্ছেতে মেয়ে না দেখেই বিয়েতে রাজি হয়েছে। কিন্তু ছোট চাচা কিছুতেই রাজি হয় না। আর তার যেই পরিমান প্রেমিকা ছিল সেইটা না বলাই ভালো। যাইহোক, দাদা হুমকি দিলেন চাচ্চু বিয়ে না করলে তিনি আত্মহত্যা করবেন, দাদিও সাথে সাথে সূর মিলালেন।





সুতরাং আর যায় কই? ছোট চাচাকে ধরে নিয়ে কাবিন করিয়ে দেয়া হলো সেই মেয়ের সাথে। ছোট চাচা বাসায় ফেরার পথে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললেন,” ভাতিজ (আমাকে ভাতিজ বলেই ডাকেন), তোর দাদা-দাদী এইটা কি করলো রে!“ মনে মনে বললাম, চাচ্চু তুমি এতগুলা প্রেম করছো, তাই তোমার শাস্তি হিসেবে এই গ্রাম্য মেয়ে। সুখে থাকো। যাইহোক, ছোট চাচ্চুর কান্না দেখে সেদিন সান্তনা দিতে ইচ্ছে করলেও দিতে পারলাম না। ভেতর থেকে হাসি চাপা রাখতেও কষ্ট হচ্ছিল। কিছুদিন পরে বিয়ের অনুষ্ঠান। ছোট চাচ্চু খুঁত ধরতে লাগলেন শ্বশুর বাড়ির। আর তার কথা কেউ কানেই তুললো না। ছোট চাচা মিন মিন করে কথা বলতেন বলে সবাই আদর করে তাকে “বরকি” ডাকতো। বিয়ে ঢাকাতে হলেও বিয়ের পরে কিছুদিনের জন্যে তাকে পাঠিয়ে দেয়া হলো শ্বশুর বাড়িতে। আমার বার্ষিক পরীক্ষা থাকায় আমি যেতে পারলাম না।





আব্বু ব্যাবসা দেখাশোনা করে খুব কম সময় দিতেন আমাদের। মাঝে মাঝে পড়া ধরতেন। তখন এমন বিরক্ত লাগতো বলার বাইরে। আব্বু আমাদের গায়ে হাত তুলতেন বছরে একবার। এটা ছিল রুটিন করা। বছরে একবার বিনাদোষে কিংবা লঘুদোষে বেদম দিয়ে সারাবছর সেই কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন। আর আমার আম্মু নিরহ টাইপের মহিলা। ঘুমাতে তিনি সবথেকে বেশী সাচ্ছন্দবোধ করতেন। আর আমাদের চার ভাইবোনের উদ্দেশ্য হলো কিভাবে তাকে জ্বালাতন করা যায়। এই যেমন আম্মু ঘুমাচ্ছে দুপুর বেলায়, আমি টিফিনে বাসায় এসে আম্মুর উপরে ঝাপ দিয়ে চমকে দিতাম। আম্মু হকচকিয়ে দেখতেন আমি, তখন চোখ গরম করতেন আর আমি নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে মজা নিতাম। টিফিনে বাসায় এসে একদিকে ভাত মুখে দিতাম আর অন্যদিকে ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট কিংবা ক্যাসপার দেখতাম।





নবম শ্রেনিতে লক্ষ করলাম ক্লাসের ব্ল্যাকবোর্ডে স্যারের লেখা দেখতে পাই না। চোখ সংকুচিত করলে একটু একটু দেখা যায়। আবার কোন বন্ধুর চশমা চোখে দিলে সব স্পস্ট দেখতে পাই আর শুভ্রর – ৪.২৫ চশমা চোখে দিলে মাথা ঘুরে পড়ে যাই। বুঝলাম আমি অন্ধদের কাতারে চলে যাচ্ছি। মনে মনে ভীষণ খুশি আমি চশমা পড়বো। ডাক্তার দেখিয়ে একটা সোনালি ফ্রেমের চশমা অর্ডার করে আসা হলো। চশমা চোখে দিয়ে দেখলাম আমার দুনিয়া পুরাই ফকফকা। কিন্তু সমস্যা হলো সোনালি রঙয়ের চশমা মেয়েরা পড়ে। তাই চশমা পরে ভাব নেয়ার চেয়ে লজ্জা পাইলাম বেশী।





কিছুদিন পরে ইচ্ছে করে চশমার একটা গ্লাস ভেঙ্গে আব্বুর হাতে দিলাম। নতুন ফ্রেম নিজে পছন্দ করলাম। হাফ রিমের ফ্রেম। এর পর থেকে দুইমাস থেকে তিনমাস পর পর দেখা যেত আমার চশমা ভাঙ্গে। দেখা যায় আমি চশমা পরে ঘুমিয়ে গেছি, সকালে দেখি চশমা ভাঙ্গা। আবার দেখা যায় সকালে মুখ ধয়ার সময় চশমা পেছনের পকেটে রাখছি, ফ্রেস হয়ে যখন বসছি তখন কট করে শব্দ হয়। বুঝলাম যে চশমা গেছে। আবার দেখা যায় চশমা টেবিলে রাখা হয়েছে, সকালে দেখি ছোটভাই চশমার জায়গায় চশমা রাখছে কিন্তু গ্লাস দুইটা নাই। মাঝে মাঝে চশমা হারিয়ে ফেলতাম। সারাবাড়ি খুঁজে দেখা যেত আমি চশমা চোখে দিয়েই চশমা খুঁজতেছি। মাঝে মাঝে এক্সট্রা চশমা দিয়ে চশমা খোঁজা হতো। আমি এখনো ঘুমালে স্বপ্ন দেখিনা মানে স্বপ্ন আমার মনে থাকে না। মাঝে মাঝে মনে হয় চশমা পড়ে ঘুমালে হয়ত স্বপ্ন দেখা যাবে। তাছারা চশমা না পরে আমি কোন কিছু খেতে পারি না। কেমন যেন পানসে লাগে।





ক্লাস নাইনে উঠে যখন বই কিনলাম তখন আমার হাসি পাচ্ছিল। একই বই দুই বছর পড়তে হবে। আমার বাসায় যে টিচার ছিলেন তিনিই আমাকে সায়েন্সের বিষয়গুলো পড়াতেন। আমার ইচ্ছে ছিল টেকনোলজি নিয়ে দেশের বাইরে পড়াশোনা করা। তাই সায়েন্স নিলাম। আর সায়েন্সের পড়া খুব মজার ছিল আমার কাছে। বায়োলজিতে সবথেকে ভালো দখল ছিল আমার। ক্লাস নাইনে ইংরেজি পড়া শুরু করলাম কুরবান আলী স্যারের কাছে। শেষে স্যার আমাদের চারজনের একটা ব্যাচ ঢুকিয়ে দিলেন মেয়েদের ব্যাচের সাথে। মেয়েদের সাথে ক্লাস করা সে কি লজ্জার। আমি তখনো মেয়েদের দেখলে ভীষণ লজ্জা পাই। কোন মেয়ে আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করলে কি বলবো ভেবে না পেয়ে চেহারা এমন অসহায়ের মত দেখায় যে কেউ তখন আমাকে দেখলে ভাববে সেই মেয়ে বোধহয় আমার কিডনি দুইটাই নিয়ে নিতে চেয়েছে।





যাইহোক, মেয়েদের সাথে ক্লাস করতে যেয়ে লজ্জায় লাল হয়ে বসে থাকতাম। স্যার পড়া ধরলে মিটিমিটি হাসতাম, স্যার ধমক দিলে পড়া শুরু করতাম। আর বজ্জাত মেয়েগুলা আমাকে আর সোহেলকে বেশী টিজ করতো। সোহেল ছিল আমাদের মাঝে সুন্দরী আর স্মার্ট। অত্যাধিক সুন্দর হওয়ায় সোহেলকে আমরা “আপা সোহেল” কিংবা “সুন্দরী সোহেল” আবার কখনো” লেডিস সোহেল” বলে ডাকতাম। স্কুলে আমাদের থেকে একহাত লম্বা আর স্মার্ট হওয়াতে সোহেলের ভালই জনপ্রিয়তা ছিল মেয়েদের মাঝে। আর সোহেল হারামি সেই ফায়দা নিত, আমরা পাহারা দিতাম।





আমার ছোট বোন একই স্কুলে পড়তো। দশম শ্রেনীতে উঠে আমার শারিরিক বৃদ্ধি হলো। তখন আমি আমার প্রতি স্কুলের মেয়েদের কুদৃষ্টি টের পাইলাম। আমার বোন স্কুল থেকে এসে বলতো,”ভাইয়া ক্লাস টেনের এমন এক মেয়ে আমাকে আদর করে, তোমার কথা জানতে চায়।“ মেয়েদের কাছে থেকে সে ভালই ফায়দা নিত আমার উছিলায়। আর ক্লাস টেনে তখন আমার লজ্জা ভাংতে শুরু করেছে। টুকটাক মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভালো লাগতো। পরে বসে বসে ভাবতাম কি কি কথা বলেছি। আর একটা সমস্যা আমার ছিল যে সুন্দরী মেয়ে দেখলে প্রেমে পড়ে যেতাম। এই বদ অভ্যাসটা এখনো আছে। মাঝে কিছুদিন সিরিয়াস একটা প্রেম করেছিলাম তখন অবশ্য এমন হয় নাই।





আমাদের স্কুলের ফার্স্ট গার্ল ছিল ইমা নামের একটি মেয়ে। বায়েজিদ (আগের পর্বে বলেছি ওর সম্পর্কে, বর্তমানে আমেরিকাতে আছে) খুব পছন্দ করতো ইমাকে। মাঝে মাঝে দেখতাম বায়েজিদ সাহস করে ইমার সাথে কথা বলছে। ইমা যে টিচারের বাসায় প্রাইভেট পড়তো বায়েজিদ সেই টিচারের কাছে পড়তে শুরু করলো। আর ইমার পেছনে আমাদের ক্লাসের সায়েন্স কমার্স আর আর্টসের ছেলেরা পুরাই ক্রাশড। আমি আর নয়ন ইমার প্রেমিকদের একটা টপচার্ট করার গুরুদায়িত্ব নিলাম, যেখানে বায়েজিদের নাম সবার উপরে দেয়া হলো। দশ জনের নাম সাজাতে যেয়ে দেখা গেলো ইমার জন্য আরও অনেক বেশী চাহনেওয়ালা আছে। যাইহোক, দুইটা ঘটনা বলি,





আমাদের বিদায় অনুষ্ঠানের দিন আমি বন্ধুদের ছবি ধারন করছিলাম। বায়েজিদ ক্যামেরা নিয়ে গেলো ইমার ছবি তুলবে বলে। আমি আরও কয়েকজন ফ্রেন্ডকে নিয়ে গেলাম ঘটনা কি দেখাইতে। যেয়ে দেখি ইমা ফুলে বেলুন হয়ে বাতাসে উড়তেছে আর বায়েজিদ আলপিন হাতে ঘুরতেছে সেই বেলুনের হাওয়া কমানর জন্যে। যাইহোক, অনেক বাঁধা পেরিয়ে শেষে যেয়ে কয়েকটা ছবি তোলা হলো। আমি সেই ছবি প্রিন্ট করে এনে দেখি ইমার ছবি আসছে মুখে আচল দেয়া। একটা ছবিও ঠিক মত আসে নাই। পুরা দুইমাস ঘুরাইয়া বায়েজিদের কাছে ছবি দিলাম। সেই আচলে ঢাকা ছবি দেখে বায়েজিদের কি আনন্দ! আর আমি বুঝে নিলাম প্রেম অন্ধ।





আমরা তখন এস এস সি এক্সাম শেষ করে প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা দিচ্ছি। ছেলেদের এবং মেয়েদের পরীক্ষা একই ক্লাসে। ছেলেদের সেই কি আনন্দ, কিন্তু আমার সেই দিকে খেয়াল নেই। কারন আমি তখন সম্পূর্ণ নারী বিদ্বেষী। কালনাগীনেরা একে একে আমার বন্ধুদের বধ করছিল আর আমি চেষ্টা করতাম তাদের ফিরিয়ে আনতে। মেয়েদের অনেকে ইশারা করলেও আমি অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখতাম। বন্ধুরা আমাকে নিয়ে হতাশ। তারা আমার জন্যে অনেকেই মেয়ে দেখা শুরু করলো, মেয়ের হয়ে আরজু করতে লাগলো। কিন্তু আমি ডিসিশনে অনড়। আমি প্রেম করবো না।





যাইহোক, শেষ প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার দিন বায়েজিদ বললো ইমার সাথে নাকি ওর খুব ভালো ভাব হয়ে গেছে। আমি তো কিছুতেই বিশ্বাস করি না। বায়েজিদ কোন উপায় না দেখে বললো যে,” দেইখো আমি ওরে ক্লাসে কি করি, তাইলেই তো বুঝবা।“ আমি উৎসুক হয়ে ক্লাসে ঢুকলাম। আমি ঠিক ইমার পেছনের বেঞ্চে বসা। বায়েজিদ ক্লাসে ঢুকে ইমার গালে আদর দিতে যেয়ে একটু জোরে থাপ্পর দিয়ে ফেললো। ক্লাসের সবাই হা করে তাকিয়ে আছে। ইমা গালে হাত দিয়ে কান্নাকাটি করে অস্থির। বায়েজিদ আবুলের মত ঝারি খাইতেছে ইমার। আর আমি পেছন থেকে মজা নিতেছি আর বলতেছি,” আহা বায়েজিদ, এই অবলা মেয়েটারে কি করলা?” একটু পরে দেখি ইমার আম্মা ক্লাসে ঢুকে ইমাকে সান্তনা না দিয়া আমাকে আর বায়েজিদকে সান্তনা দিতেছে।





(পর্বভিত্তিক ভাবে চলবে)



এই পর্বে কৈশর অধ্যায়ের সমাপ্তি, পরের পোষ্টগুলোতে আমার প্রেমবেলা এবং তারপরের দিনগুলির কথা থাকবে।



আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ৬

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৩

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ১ম
পড়ে আসি এবার।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৬

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুঃখ বিলাসি :)

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৭

শোশমিতা বলেছেন: প্রথম প্লাস আমি দিয়েছি কিন্তু :)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: টেন অন টেন :)

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২১

দুঃখ বিলাসি বলেছেন: আব্বু আমাদের গায়ে হাত তুলতেন বছরে একবার। এটা ছিল রুটিন করা।


আমারও একই অবস্থা ছিল। :( :( :(

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আফসুস! :(

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২২

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: বায়েজিদ ক্লাসে ঢুকে ইমার গালে আদর দিতে যেয়ে একটু জোরে থাপ্পর দিয়ে ফেললো

ভাইরে নারভাসনেস কারে বলে :P :P

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমরা ভাবতেও পারি নাই হাইয়ার ম্যাথ ব্যাবহারিক এক্সামের দিন এইরাক একটা সিন ক্রিয়েট হইব :))

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

চারুপাঠ বলেছেন: সুন্দর লাগে স্মৃতিকাতর দিনগুলি পড়ে
আর মনে পড়ে স্বরচিত কবিতা
কখন কোথায় হারিয়েছি আমার ছোটবেলা
ধূলিবালি পুতুল নিয়ে করতাম শুধু খেলা...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক সুন্দর দুইটি লাইন, প্রত্যেকের মনের কথা। ধন্যবাদ চারুপাঠ।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৫

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ২ য় ভাল লাগা


সিরিজ ক্রমশ উপভোগ্য হয়ে উঠছে

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহবুব ভাই :)

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৩৯

তিথির অনুভূতি বলেছেন: ভালো লাগল ++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১১

অণুজীব বলেছেন: ++ :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :)

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫১

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ভালো লাগল! :D

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো :)

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

সানিয়া রহমান বলেছেন: অসাধারণ লাগলো আপনার দুরন্ত শৈশব।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সানিয়া রহমান কে :)

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১৬

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

আমি কিন্তু পরের পর্বের অপেক্ষায় ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শীঘ্রই দেব ভাইয়া, এটা দশ পর্বে শেষ করবো।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১৭

নিশাত রহমান বলেছেন: বায়োজিদের কাহিনীটা বেশি মজার, হাহা! B-)

১ম দিকে যেসব ছেলেরা মেয়েদের পেছনে ঘোরে না, তারাই মনে হয় একটু বড় হলে লাট্টু হয়ে ঘোরে তাইনা? :P

পরের 'প্রেমবেলা' পর্বের অপেক্ষায়! ;)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বেচারা বায়েজিদের প্রেমের ইস্তফা ঘটেছিল সেই দিন।

উহু, বড় হয়ে তারা একটা সিরিয়াস প্রেমে পড়ে, ছ্যাকা খেয়ে কিছুদিন লাট্টু হয়ে যায়, তারপরে আবার ঠিক হয়ে যায় :P

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫১

ফারহারোজ বলেছেন: ++ রইল। আপনার ছোট বোন আপনার সুবাদে ভালোই সুযোগ নিতো মনে হয়। মুখচোরা ছেলেটার প্রেমে পড়ার ঘটনা শোনার অপেক্ষায় রইলাম।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ, পরের পর্ব শীঘ্রই পাবেন আশাকরি।

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৬

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
শেষটায় কি হইলো :) :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শেষ হবে কিছুদিনেই।

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৭

ঈষাম বলেছেন: :D :D

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৬

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :P

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৭

স্বর্ণমৃগ বলেছেন: "আর একটা সমস্যা আমার ছিল যে সুন্দরী মেয়ে দেখলে প্রেমে পড়ে যেতাম। এই বদ অভ্যাসটা এখনো আছে"
-;) :D =p~
ভাল লাগলো!
+++++
ভাল থাকবেন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ স্বর্নমৃগ :)

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৮

আমি তানভীর বলেছেন: বায়েজিদ ক্লাসে ঢুকে ইমার গালে আদর দিতে যেয়ে একটু জোরে থাপ্পর দিয়ে ফেললো =p~ =p~

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আফসুসের ব্যাপার!

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৮

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: :D :D :D

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :D :D :D

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: ভাই :) :)

ভালো লাগা :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:১৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ শহিদুল :)

২০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

গরম সিঙ্গাড়া বলেছেন: +

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৩

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :)

২১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: চাচার অবস্থা কি হৈছিল? পরে কি সুখে শান্তিতে বসবাস হৈছিল বা হৈতেছে? :-*

বায়েজিদ আর ইমার বর্তমান চালচিত্র কি জাতি জানতে চায়। #:-S

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৫

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বর্তমানে তাদের এক ছেলে এক মেয়ে, সুখেই আছে :)


বায়েজিদ বর্তমানে আমেরিকাতে আছে, বেশ ভালো একটা বন্ধ।

আর ইমা!!! আমাদের কলেজেই ভর্তি হইছিল, প্রেমটেম কইরা পুরাই বিনাশ অবস্থা! আফসুস :(

২২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮

কি নাম দিব বলেছেন: আমি চশমা ভাংতে পারিনাই বেশী। দেখা যেতো ফ্রেমের ছাল উঠে যাচ্ছে কিন্তু চশমা ভাঙ্গার নাম নাই /:)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৬

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ঢালাই লোহার করা ফ্রেমের চশমা নাকি!!!

আমার একটা ছিল মস্ত ভারী ফ্রেমের, বিরম্বনা :(

২৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১২

সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: সুন্দরী মেয়ে দেখলে প্রেমে পড়ে যেতাম। এই বদ অভ্যাসটা এখনো আছে । B:-) B:-)
আমার রিম লেস রাবারের চশমা গত দুই বছর ধরে ভাঙ্গেনা বলে কিছুদিন আগে হাত থেকে ফেলে ভাঙ্গছি আর নতুন আরেকটা নিছি ।পুরানটার ফ্রেমরে কিছু না করতে পেরে সেটায় আবার গ্লাস লাগালাম । :P

আপচুস -0.25 থেকে শুরু এখন -1.75 . আবার সবকিছু ঝাপসা দেখা শুরু করেছি !!! :( :(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমার -1.25 দিয়ে শুরু, বর্তমানে -২.75 চশমা পড়ি গত দুই বছর থেকে, এখন বাড়ছে, আবার ঝাপসা দেখি, ডক্টরের এপয়েন্মেন্ট নেই, মাগার টাইমের অভাবে যাইতে পারি না :(

২৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৭

anisa বলেছেন:
মেয়েদের সাথে ক্লাস করা সে কি লজ্জার। আমি তখনো মেয়েদের দেখলে ভীষণ লজ্জা পাই।


হা হা ডেমোন খুব সুন্দর!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি এখনো লজ্জা পাই :#>

২৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৫

নীরব 009 বলেছেন: ভাললাগা রইলো। বাইরে যাচ্ছি, রাতে পড়ব :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: .

রাত নেমে আসে
আমার জানলার কাছে

_________________অর্ণব :)

২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩

দূর্যোধন বলেছেন: ক্লাস নাইনে থাকতে আমাকেও চশমা ধরিয়ে দেয়া হয়েছিলো,কিন্তু ব্যবহার এখনো করিনি :)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৪

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ব্যাবহার না করলে সমস্যা বাড়ে, এখন সময় করে চেকআপ করান, সেন্সেটিভ ইস্যুতে অবহেলা করতে নেই, জীবনের স্বাদ এখানেই। :)

২৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা কিন্তু তোমাদের সান্তনা দিচ্ছে কেন? বুঝতে পারেনাই ! =p~

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আন্টি জানালা দিয়ে সব দেখছিল, কি করবে বুঝতে না পেরে আমাদের সামনে দাড়ায়া বললো, "বাবারা তোমরা কিছু মনে কইরো না, মেয়েটার শরীর ভালো নেই (ইমা পাটখড়ির মত চিকনা আছিল), দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে নাই।

আমরা বেক্কেলের মত বললাম, " জ্বি আন্টি!" :D

২৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫১

নস্টালজিক বলেছেন: হেই রিক,

কি খবর!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি প্রেসার কুকারে আছি :((


আপনাকে নিয়ে কালের কন্ঠের ফিচার পড়লাম। কনগ্রাচুলেশান ভাইয়া। :)

২৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৯

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ১৫নং প্লাস প্রিয় রিয়েলকে :)


শুভকামনা রইল !!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই :)

৩০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৬

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
১৬ তম ভালো লাগা .......।

বছরে মাত্র একবার মারতেন ? :P

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৩

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আব্বুর মাইর দেয়ার মাঝে একটা আর্ট ছিল, ব্যাথা লাগতো না, কিন্তু ভয় লাগতো :)

৩১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১০

মিরাজ is বলেছেন: হা হা হা। মজা পেলাম। চলতে থাকুক......

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৫

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আবার সেই পুরনো প্র পিকে! গুড টু সি !

৩২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৭

জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: ১৮ তম ভাল লাগা।

বেশ মজা পেলাম।চলুক।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৫

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৭

বড় বিলাই বলেছেন: একটু পরে দেখি ইমার আম্মা ক্লাসে ঢুকে ইমাকে সান্তনা না দিয়া আমাকে আর বায়েজিদকে সান্তনা দিতেছে।

=p~ =p~ কাহিনী কিতা? :P

চশমা কি এখনও রোজ ভাঙো?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ২৭ নং কমেন্টে কাহিনীর অল্পবিস্তর দেয়া আছে। ইমার আম্মা আবার নেত্রি টাইপ মহিলা ছিলেন। আমরা তাকে ডব্লিউ ডব্লিউ এফ এর মহিলা চ্যাম্পিয়ন ডাকতাম :P

৩৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৮

আমি তানভীর বলেছেন: আমি চশমা হারাইতাম খুব । একবার ১০ দিনের মাথায় ৩টা চশমা হারাইছিলাম =p~

এখন চোখ নষ্ট হওয়ার পথে, চশমা পরেও কাজ হয়না :(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দশদিনে তিনটা! পুরাই রেকর্ড!

চোখ নিয়া আমিও ব্যাপক টেনশনে আছি :(

৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৩৭

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: সুন্দরী রিক এই পর্বে অনেক মজা পাইছি :) :)

ছোট চাচার কাহিনী থেকে শিক্ষা নাও।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ছোট চাচারে ভালা পাই। তার দুইটা বাইক ছিল, ডিসকভার আমি চালাইতাম, একটা সে চালাইত সিবিজেড। B-)

৩৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:২৮

ইসরা০০৭ বলেছেন: ভাইয়া কালকেই অফলাইনে পড়ইরা গেছি মজাদার পোষ্ট =p~

মনে মনে বললাম, চাচ্চু তুমি এতগুলা প্রেম করছো, তাই তোমার শাস্তি হিসেবে এই গ্রাম্য মেয়ে। সুখে থাকো। চাচ্চু কি সুখে আছেন?

মেয়েদের সাথে ক্লাস করা সে কি লজ্জার। আমি তখনো মেয়েদের দেখলে ভীষণ লজ্জা পাই। :!> হায় হায় লজ্জাবতী ভাইয়া :P

বেশ মজা পেলাম।চলুক...........

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: তারা এখন সুখেই আছে :)

আমি এখন মেয়েদের ভীষন ভয় পাই :(

৩৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১৪

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আমি তোমার এই সিরিজটা মনে হয় পড়িনি আগে। পড়তে হবে। অনেক সাবলীল লেখা

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:২৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সময় করে আস্তে ধীরে পড়লেও হবে, এটা সামনে শেষ করে দেব :)

৩৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৭

আরিয়ানা বলেছেন: হায়রে বান্দর! তুই এত পাকনা কখন হলি ????

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৫

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: যখন থেকে মেয়েরা এডাম টিজিং শুরু করলো /:)

৩৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৬

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বেশ মজা পেলাম

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৫

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ তানিম ভাই :)

৪০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

সালমাহ্যাপী বলেছেন: হায় হায় চশমার ব্যাপারটা দেখি আমার সাথে মিলে গেছে।

আমারও চশমা ৩/৪ মাসের টিকতো না।অবশ্য এটা আমার ইচ্ছা করেই ভাঙ্গতাম নতুনটা পাওয়ার আশায়।এর জন্য আম্মু যে কত বকা দিসিল।কিন্তু কে শোনে কার কথা :P :P


বাই দ্যা ওয়ে লেখাটা অনেক ভালো লেগেছে

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৪১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৪

নিশাত রহমান বলেছেন: নিজের অবস্থাই বললে মনে হয়? ;)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আরে না :#>

৪২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০

ম্যাক্রোফেজ বলেছেন: /:) /:) /:)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: /:) /:) /:)

৪৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩৬

ভিয়েনাস বলেছেন: স্কুল লাইফটা সবচেয়ে বেশী আনন্দদায়ক হয়। ভাবটা বেশী থাকে :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৯

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমার ভার্সিটির লাইফ সবথেকে মজার ছিল, যদিও তা ইনকমপ্লিট।

৪৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪৫

ঘুমকাতুর বলেছেন: আপনি কি এখনও লজ্জা পাচ্ছেন?? /:) /:)

মুখ নিচের দিকে কেন??

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৪২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :#> :#>

৪৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: সব গুলো লেখা শেষ হইলে একটা আত্মজীবনী মূলক বই বানাইয়া ফেইলো :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৪৪

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আত্মজীবনী না তো! স্মৃতি কথা লিখলাম। আর আমার আত্মজীবনী বের করলে চলবে না, স্কুলের সামনের ঝালমুড়ি বিক্রেতা সেই বইয়ের পাতায় ঝালমুড়ি বিক্রি করবে নানুভাই :((

৪৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৭

অজানা আমি বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগার মত একটা পোস্ট।

লেখকের কাছে আমার একটা দাবী আছে, আমি "আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি এবং ফরাসী ম্যাদমাজেলরা" এই শিরোনামে এই শিরোনামে একখানা লেখা চাই। ;) ;) ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৪৬

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ম্যাদমাজেদের সাথে আমার কোন কালের কোন সম্পর্ক নাই :!>

৪৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অজানা আমি বলেছেন: @"লেখক বলেছেন: ম্যাদমাজেদের সাথে আমার কোন কালের কোন সম্পর্ক নাই :"

ব্রাদার সম্পর্ক এখন নাই ভবিষ্যতে হবে। ;)

তারা যদি কোন ভাবে জানতে পারে আপনি একজন সাহিত্যিক তাইলে আপনার খবর আছে B-)


০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৭

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ভয় পাইলাম :||

৪৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১০

নীরব 009 বলেছেন: আরও পর্ব আসুক। একসাথে পড়ব :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৩

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: /:) /:)

৪৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৮

বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: আর একটা সমস্যা আমার ছিল যে সুন্দরী মেয়ে দেখলে প্রেমে পড়ে যেতাম এইটা কোন সমস্যা হইল ? বরং এইটা অমিত সম্ভাবনা। ;) ;) ;) ;) ;) ;)
টিনেজ বয়সের হাবভাবই আলাদা।
মাঝে কিছুদিন সিরিয়াস একটা প্রেম করেছিলাম
তারপর কি হল ভাই ?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৩০

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সেই ঘটনা থাকবে পর্ব - ৯ এ :)

৫০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৬

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: চাচার জীবন এখন কেমন। সুখে আছেন নিশ্চয়ই?? :)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৪২

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম তারা ভালো আছে :)

৫১| ২২ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

নীরব 009 বলেছেন: তুইও চশমা নিয়া খুশি হইছিলি??? খিক খিক খিক ;)


বায়োলজিতে আমিও অনেক ভাল ছিলাম। ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হবার :( :( :(


ভাল লাগা দিছি অনেক আগেই :)

২৩ শে মার্চ, ২০১২ ভোর ৫:২৮

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষা নীতি আমাদের ইচ্ছা হত্যা করে, অভিভাবকও অনেকটা দায়ী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.