![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু ব্লগ ভালবাসি। লেখালিখির অভ্যাস নেই তবে নিয়মিত ব্লগ পড়ি। অবসর কাটে ফেবু আর সামুতে।
এগুলো পরিচিত কিছু আওয়ামী কথন। দেশের বিভিন্ন সংকটময় মুহূর্তে আমাদের মন্ত্রীবর্গ, উপদেষ্টা এবং নেতাগণ বিভিন্ন বুলি ছেড়ে আমাদের কোনোরকম বুঝ দেবার চেষ্টা করেন যা কিনা নির্মল বিনোদনের উৎস। পরে আবার তাদের কথার অপব্যাখ্যা হয়েছে বলে দাবি করেন। তবে বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যত যে কি তা তাদের এহেন কথন দেখে বুঝা যায়!!
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
রিয়াজ৩৬ বলেছেন: থরি ব্লাদার..
আমার জ্ঞান আপনার চেয়ে নিতান্তই কম।
তবে আপনার আবেদনের প্রেক্ষিতে নিচে কয়েকটি উক্তির বিস্তারিত তুলে ধরিলাম..
বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না : সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত
গত বছরের বহুল আলোচিত উক্তি ছিল আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও বর্তমানে রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের। বাঘে ধরে কাউকে ছাড়লেও শেখ হাসিনা কাউকে ধরলে ছাড়েন না বলে তিনি মন্তব্য করেন। সরকার নোবেল শান্তি বিজয়ী ড. ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে অপসারণের পর সুরঞ্জিত এ ধরনের উক্তি করেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রজন্ম একাত্তরের এক আলোচনা সভায় বিরোধী দল বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবেন—বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে কাউকে ছাড়ে না। ছাড়ছে? ছাড়ছে? ছাড়ছে ইউনূস মিয়াকে?’
কম খান : ফারুক খান
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও বর্তমানে বেসরকারি বিমান চলাচলমন্ত্রী কর্নেল ফারুক খানের কম খাওয়ার পরামর্শ বিষয়ের উক্তিটিও কম উপভোগ্য ছিল না। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকালে মন্ত্রী বলেন, আমি বললে তো আপনারা রাগ করবেন। কম খান। একবেলা কম খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকবে আর ব্যবসায়ীদের মুনাফা কমে যাবে। ফলে তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়াবে না।
ভারতকে ট্রানজিট দিয়ে ফি চাওয়া হবে অসভ্যতা : ড. মসিউর রহমান
ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার মাধ্যমে ফি আদায়ের প্রসঙ্গ এলে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বিনা ফি’তে ট্রানজিট দেয়ার কথা জানান। ট্রানজিটের বিনিময়ে ফি আদায় নাকি অসভ্যতা (!) বলে মন্তব্য করেন এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আমরা ট্রানজিট দেয়ার বিনিময়ে ভারতের কাছ থেকে কোনো ফি দাবি করতে পারি না। ট্রানজিট চুক্তি বিষয়ে আমার বক্তব্য সবসময় একটাই। আমরা এখন সিভিলাইজড (সভ্য) কান্ট্রিগুলোর অন্তর্ভুক্ত। সেই হিসেবে ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার বিনিময়ে আমরা কোনো ফি দাবি করতে পারি না। এটা করলে আমরা আনসিভিলাইজড (অসভ্য) কান্ট্রিগুলোর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব। বাংলাদেশ যদি অসভ্য ও অশিক্ষিত দেশ হতো, বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকরা যদি অসভ্য ও অশিক্ষিত হতেন, তাহলে ট্রানজিটের জন্য ফি চাওয়া যেত।’
টিপাইমুখ বাঁধে বাংলাদেশ লাভবান হবে : গওহর রিজভী
টিপাইমুখে ভারত বাঁধ ও জলবিদ্যুত্ প্রকল্প নির্মাণে চুক্তি করার খবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান ও ড. গওহর রিজভীকে দিল্লি পাঠান বাস্তব পরিস্থিতি জানতে। দিল্লি সফর শেষে গত ৩ ডিসেম্বর দেশে ফেরেন এই দুই উপদেষ্টা। দেশে ফিরে বিমানবন্দরে উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে সফরের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। প্রতিক্রিয়াকালে ড. গওহর রিজভী সাংবাদিকদের বলেন, ‘টিপাইমুখ বাঁধে আমাদের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না; বরং ভালোই হবে। আমরা একেবারেই সেটিসফাইড হয়ে এসেছি। এ নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।’
গরু-ছাগল চিনলেই লাইসেন্স দেয়া যায় : নৌপরিহনমন্ত্রী
গত বছর একের পর এক সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে দেশবাসী যখন সোচ্চার, পরীক্ষা ছাড়া (অশিক্ষিত ব্যক্তিদের) ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়ার বিরুদ্ধে যখন সামাজিক সংগঠনগুলোর আন্দোলন তুঙ্গে, তখনই নৌপরিবহনমন্ত্রী ও পরিবহন শ্রমিক নেতা শাজাহান খান পরীক্ষা ছাড়া ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়ার পক্ষে জোরালো যুক্তি তুলে ধরেন। গত ২৮ আগস্ট সচিবালয়ে তার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, দেশে চালকের সঙ্কট আছে। এজন্য অশিক্ষিত চালকদেরও লাইসেন্স দেয়া দরকার। আর চালকরা সিগন্যাল চেনে, গরু-ছাগল চেনে, ভেড়া-মহিষ-মানুষ চেনে। সুতরাং তাদের লাইসেন্স দেয়া যায়।’
এরকম সব ক'টির বিস্তারিত জানতে গুগল এ সার্চ দিন। ধন্যবাদ জনাব ওরফে অবোধ সমর্থক।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: পোষ্টটি যত মজান নয় তার চেয়ে বেশী মজার আপনার জ্ঞানের বাহার।
এত জ্ঞান কোথায় রাখেন।
আপনি যাদের কথা গুলো তুলে ধরেছেন তার আগে ও পেচনে কি বলেছিল , কি জন্য এই বাক্য গুলো ব্যাবহার করা হয়েছিল তা তুলে ধরেন নি। আপনার মত লোকের এই হল আমাদের হিপ্রোক্রেট চরিত্র।