![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাল লাগে নিজের হাতে আপন জনকে রেঁধে খাওয়াতে।আর রান্নার প্রশংসা শুনতে, কার না ভাল লাগে বলুন! অবশ্য যেকোন নারীই এই দোষে দোষী হবে...। আমি রাঁধি আমার মত করে, রান্নার জন্য নাকি হাত লাগে, আমি বলি অন্তর লাগে।
রান্না'তো করি অনেক দিন ধরে, নিজের পরিবার, আপনজনেদের জন্য। ছেলেমেয়েদের আগ্রহে তা কাগজে টুকে রাখার চেষ্টা করছি এখন, ওরাই করে কাজটি। ওরাই আপনাদের সবার জন্য তা এইখানে প্রকাশ করতে বলল, তাতে নাকি সারা পৃথিবী থেকে সবাই দেখতে পাবে। এইসব রেসিপি'তে কেউ যদি রান্না করে একটু মজা পায় তাতেই আমি খুশী হব। ভাল লাগলে, খারাপ লাগলে জানাবেন, খুশী হব
http://www.vulusrecipe.com
করলা সবজি হিসেবে অসাধারণ। আমার ঘরে খুবই প্রিয়, বিশেষ করে শুধু করলা একটূ পোড়া-পোড়া করে ভাজি করলে রীতিমত ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কাড়া-কাড়ি লেগে যায়। ও মনে রাখবেন - করলা ভাজি খেতে হয় গরম গরম, গরম ভাতের সাথে। একবেলায় করলা রেধে রেখে আরেকবেলায় খাবেন না, বরং কম করে রান্না করুন আর তাজা রান্নাই খাবেন, ভাল লাগবে।
পোড়া-পোড়া করে করলা ভাজির রেসিপি নিয়ে আরেকদিন আসব, আজ আলু-করলা ভাজি, অর্থাৎ করলায় আলু...
উপকরণ কি কি লাগবে?
করলা - ১টা বড় সাইজের
আলু - ২টা মাঝারী সাইজের
পেয়াজ কুচি - ১ টেবিল চামচ
ধনেগুড়া - ১টেবিল চামচ
মরিচ গুড়া - ১/২ চা চামচ
জিরা গুড়া - ১/৩ চা চামচ
লবণ স্বাদমতো
চিনি - ১ চিমটি
তেল - ১/২ কাপ
প্রণালীঃ
আলুর খোসা ছাড়িয়ে নিন। তারপর আলু ও করলা ধুয়ে পাতলা করে কেটে নিতে হবে, কুচি করবেন না। করলার খোসা ছাড়াতে হবেনা। কাটার পর সবজি ধোবেন না, তাতে খাদ্যগুণ নষ্ট হয়।
এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে একটু গরম করুন। তেল হালকা গরম হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে পেঁইয়াজ ভাজুন। পেঁয়াজ বাদামী রঙ ধারণ করলে একেএকে ধনে গুড়া, মরিচ গুড়া, জিরা গুড়া ও লবণ দিয়ে একবার নেড়ে তাতে করলা ও আলু দিয়ে দিন। ভালভাবে কয়েকবার নেড়ে মশলার সাথে কষিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে দিতে পারেন এ পর্যায়ে। চুলার আঁচ খুব বেশি থাকবেনা। কিছুক্ষন পর আবার নেড়ে দিন। এভাবে একটু পরেপরে কয়েকবার নেড়ে দিতে হবে। নেড়ে দেয়ার সময় খেয়াল রাখবেন খুব যেন ওলোট-পালোট করে নাড়া না হয় তাতে করলা তিতা হয়ে ঊঠবে।
করলা ভাজা-ভাজা হয়ে এলে সামান্য (১ চিমটি) চিনি দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন। চিনি দেয়ার ফলে করলা ভাজির রঙ রান্নার পরো সবুজ থাকবে (ছবি দেখুন)।
ভুলু, চট্টগ্রাম। ১৬/০৬/২০১০
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৯
ভূলু বলেছেন: ঢেড়স ভাজির রেসিপিটা দিয়ে দেব ভাই। আজই দেয়ার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু বাজারে আজ ঢেড়স পাওয়া যায়নি, নির্বাচনের জন্য বাজার বন্ধ ছিল, যাও দু'একটা দোকান খোলা ছিল কাঁচাবাজারে সরবরাহ বন্ধ থাকার কারণে কিছুই প্রায় ছিলনা।
২| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:১৮
অসময়ের আমি বলেছেন: নাইনাচ্্্্বিষ খাইতে রাজি আচি.।করল্লায় নাই.।
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২১
ভূলু বলেছেন: তেলে ভাজা করলা' রেসিপিটা দেখুন। একটু সাহস করে চেখেই দেখেননা আপনার ধারণা বদলে যেতে পারে।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:২২
শিক কাবাব বলেছেন: ইউনিভার্সেল ইন্টারন্যাশনাল সার্বজনীন রেসিপি ফ্রম শিক কাবাব
হোটেলের পোলাউ বিরানি পরটা রুটি তেহারী নেহারী - এসব সব সময় আমার প্রিয় খাবার। হোটেলের সুঘ্রাণ (যদিও কখনো নোংড়া হয়) এর ১০% ও ঘরে বানানো সম্ভব নয়। কারণ ওরা প্রফেশনাল।
কিন্তু ঘরে মাছ গোস্ত ভাজি ভর্তা আমরা সব সময় যা খাই তাতে কিন্তু নির্ধারিত কোনো রেসিপি নাই। একটি ইউনিভার্সেল সিস্টেম বলি। মানে একই আইটেমের ১০০ প্রকার রেসিপি হাতের মুঠোয়।
মাছ পাকাবেন। কালকে হলুদ মরিচ লবন যা যা দিছেন তার সবই আজকেও দিন। তবে আজকে একস্ট্রা ১ চামিচ আদা বাটা যোগ করুন। ব্যাস নতুন স্বাদ নতুন রেসিপি।
আরেক দিন আদা দিন কিন্তু হলুদ দিবেন না। ব্যাস, নতুন রেসিপি নতুন স্বাদ।
আমি এ রকমই করি (বউকে করতে বলি)
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৫
ভূলু বলেছেন: আপনি ভাই বেসিক একটা কথা বলেছেন। তবে আমি আপনার সাথে একমত না, সবকিছু কিন্তু এইরকম বেসিকে হয়না। বাহিরের খাবার অনেক মজা, তা সত্ত্বেও বর্জনীয় আমাদের স্বাস্থের জন্যই।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:২৪
পথে প্রান্তরে বলেছেন:
আপনার এই রেসিপি আমি নিজের কালকে পরখ করে দেখব করলা আমার একটা প্রিয় খাদ্য
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৬
ভূলু বলেছেন: করলা আমার ঘরেও খুবই প্রিয়। করলার রেসিপিটা ট্রাই করতে পারলে জানাবেন কেমন হল।
৫| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:২৮
সোহানুর রহমান বলেছেন: তিতা!
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৮
ভূলু বলেছেন: তেলে ভাজা করলা'র রেসিপিটা দেখুন, করলার তিতা তাতে নেই। আর এই রেসিপিতে তিতাই মজা লাগবে।
দেখুন - Click This Link
৬| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৩০
নিশাচর নাইম বলেছেন: তিতা
তয় সকালে গরম ভাত আর ডাইলের লগে খাইতেযে কি মজা
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩০
ভূলু বলেছেন: সকালে গরম ভাতে ডালের সাথে করলা ভাজি খেয়ে দেখতে হবে, বাচ্চাদেরও বলব।
৭| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৩৬
সায়েম মুন বলেছেন: তেতো জিনিস
খাওয়া কষ্টকর
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৫
ভূলু বলেছেন: ভাই আপনি আমার তেলে ভাজা করলা রেসিপিটি ট্রাই করে দেখেন, তেতো লাগলে আমাকে বলবেন। তবে করলা রান্না করতে গিয়ে কখনোই করলা কচলাবেননা। অনেকে লবন দিয়ে করলা কচলে নেন, ভাবেন তেতো চলে যাবে। কিন্তু এতে করলা আরো তেতো হবে।
রেসিপিটি ট্রাই করতে পারেন - Click This Link
৮| ১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৯
মিজান আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে রেসেপি টা দেওয়ার জন্য।আমার সবছে প্রিয় সবজি করলা।
১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৭
ভূলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। করলার আরো কিছু রেসিপি করব, যেমন - চিংড়ি করলা, করলায় চিংড়ি শুঁটকি, মিক্সড সবজি সাথে করলা, চিংড়ি-করলা ভাজি ইত্যাদি।
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪২
সুখসাগর বলেছেন: আমার প্রিয় সবজি করলা। ধন্যবাদ আপনাকে
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪১
ভূলু বলেছেন: আমার ঘরেও করলা অনেক প্রিয়। তেলে ভাজা করলা রেসিপিটি হলে আমার ছেলে-মেয়েদের মাঝে খাবার টেবিলে কাড়াকাড়ি লেগে যায়।
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:৫১
শায়েরী বলেছেন: ওহ এখন ই খেতে ইচ্ছ্য করছে
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:১৫
লুৎফুল কাদের বলেছেন: গরম ভাতের সাথে ভাজি/ভর্তা সব সময় প্রিয়. রানতে পারিনা আর সব সময় থাকি দৌড়ের উপর. ঢেরস ভাজির সোজা একটা রেসিপি কি দিতে পারবেন. অনেক ধন্যবাদ.