|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চে গুয়েভারা ২
আবালে দেশটা ভইরা গেলো!!
লিবিয়া আক্রমণ কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের অশনি সঙ্কেত?
আমার তাই মনে হচ্ছে। কারণ তথাকথিত মিত্র শক্তি এক হয়েছে। সাথে শয়তানের চ্যলা আরব বিশ্ব। রাশিয়া চীন জার্মানি চুপ আছে। এটা কি একটা আসন্ন যুদ্ধের সংকেত নয়? আমার তাই মনে হচ্ছে। মিশরে বিপ্লব। আরবে দেশে দেশে বিদ্রোহ বিপ্লব এক্টা যুদ্ধের ই ইঙ্গিত বহন করে। আর একছত্র আধিপত্ত বজায় রাখতে এখন যুদ্ধের বিকল্প নেই মার্কিনিদের হাতে। অধিকাংশ মার্কিনি মনে করে এখন আমেরিকা তার আগবাড়িয়ে আক্রমণ করার স্বভাব ত্যাগ করেছে। যা তাদের দৃষ্টিতে ভালো নয়। সেই আমেরিকানদের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে কি সত্যিই এ রকম কিছু আসছে?
আচ্ছা যদি সত্যিই এই ধরণের কোন পরিস্থিতি এসে যায় তা হলে বাংলাদেশের অবস্থান কি হবে? ভারত যার পক্ষ ই নিক না কেন সে প্রথমই তার শক্তি জাহির করতে চাইবে (আমার ধারণা সে মিত্র পক্ষই নেবে)। তাই বাংলাদেশ আর পাকিস্তান আক্রমণ এক্টা চমৎকার পন্থা। আর যদি তারা তা না করে তা হলে তারা বাংলাদেশের কাছে সামরিক সহায়তা চাইবে। যদি বাংলাদেশ তা দেয় তা হবে চীন বাংলাদেশকে আক্রমণ করবে সাগরের উপর তার আধিপত্য বিস্তার করতে। আর যদি সাহায্য না দেয় তা হলে ভারত আক্রমণ করবে বাংলাদেশকে। আর যেই আক্রমন করুক আমাদের পরাজয় ছাড়া কোন গতি থাকবে না। কারন আমাদের সেনারা অধিকাংশই দেশের বাইরে। আর যারা আছে তাদের সাহস আছে করার কিছু নাই। ৫-৬ লাখ সেনা নিয়া উগান্ডা লাইবেরিয়া জিতা যায়। নিজেকে প্রটেক্ট করা যায় না। আর গেরিলা টেকনিক ও এইখানে কাজে লাগবে না। ভারত ও চীন দুই পক্ষই গেরিলা পিডায় উস্তাদ। তারা জানে ক্যম্বায় কি করতে হয়। আর বাঙ্গালী বিশ্বাস ঘাতক তা না বলেও সবাই জানে । যেই আক্রমণ করুক আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবো।
আমার ব্যক্তিগত মতামত সরকারের উচিত এখন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের সামরিক ট্রেনিং দিয়ে রাখা। যাতে ব্যকাপ যোদ্ধা হিসেবে এদের পাওয়া যায়। সরকারের বিরোধীদল গুলোর সাথে একটা ঐক্যমত্তে আশা দরকার। সীমান্তে প্রহরা জোরদার করা। বিমান বাহিনীতে আরো যুদ্ধবিমান যোগ করা। প্রতিটি এলাকায় সবার কাছে বিশ্বস্ত এমন কাউকে দিয়ে একটা এ্যকশন কমিটি গঠন করা। গোয়েন্দাদের দুই অক্ষ শক্তির সাথে ভালো সম্পর্ক আছে এমন মানুষদের প্রতি নজরদারি বৃদ্ধি করা।
খাদ্যের মজুদ গড়ে তোলা। ধীরে ধীরে সেনাদের ফিরিয়ে আনা। সমরাস্ত্র কারখানায় উৎপাদন বৃধি করা। আপাদত এই গুলাই আমার মাথায় আসছে। ও হ্যা পার্বত্যঞ্চল ও পোর্টে নিরাপত্তা জোরদার করা। বিদেশী মিশনারীদের প্রতি নজর রাখা।
যুদ্ধে সেনাদের চেয়ে যুদ্ধ করার টেকনিক বড় বিষয়। ভারতকে হারানো যাবে যদি ভারতকে তাদের আভ্যন্তরীন কোন্দলে মাতিয়ে রাখা যায়। চীন কে হারাতে হলে তাদের আমাদের সীমানার ভেতরে আন্তে হবে। হাজার কোক ভারত আমাদের পথ ঘাট চিনলেও চীনারা অই ভাবে চেনে না। ওদের স্থল সেনাদের আমাদের সীমানের ভেতরে এনে বর্ষাকালের অপেক্ষা করা এবং সেই পর্যন্ত প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া। বর্ষা এলে বাধ ভেঙ্গে দেয়া । ব্রিজ ভেঙ্গে দেয়া এবং তাদের গ্রামের দিকে টেনে আনা। তার পর তাদের দুর্বিপাকে ফেলে হত্যা করা। এবং তাদের মনে বদ্ধমূল করে দেয়া তারা ফ্রন্টে এসে যুদ্ধ করতে পারবে না। ব্যাস আপাদত এই আমার ভাবনা। আলীক কিন্তু একেবারে ফেলেদেবার মতো কিছু বলি নাই।
৫৪ টি 
+৫/-০ ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৪
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ধইন্য
২| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:১৩
এন্টি ভাইরাস বলেছেন: ভাই কেন এমন মন এ হল?
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৫
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: কুত্তা শক্তি এক হইছে। তাই।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:১৮
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: বেশি বেশি হিন্দী এ্যাকশন মুভি দেখা ভালো না।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৯
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আমি হিন্দি মুভি দেখি না। যা দেখি তা হইলো ভাবনা
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:২১
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
আপনার চিন্তা দেখে টাশকিফাইড!! 
আমি খালি চোখ বড় বড় করে পড়লাম!!
ছোটবেলার মাসুদ রানা সিরিজের ৪/৫ টা বই পড়ে যেমন লাগছিল কেমন জানি তেমন লাগল!! 
যাই হোক!
আসলে এমন কিছু হবে??!!!
ভয় লাগতেসে! 
যদি ২/৩ বছরের মধ্যে কিছু হয় তাহলে আমাদের হাসিনা আন্টি ভারত মাতাকে এমনি দেশ দিয়ে আমাদের বাচিয়ে দিবেন!কষ্ট করে যুদ্ধু করতে হপে বলে মনে হয় না!!! 
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১০
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আপু আমি কোন্দিন মাসুদ রানা পরি নাই। ৩য় শ্রেণির বই। আর দেশ দেওয়ার সুযোদ দেবে কে? আমি কি আঙ্গুল চুশমু
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:৩০
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: সবকিছুই সম্ভব হতো যদি আমরা একটা ভালো রাষ্ট্রনায়ক পাইতাম 
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১০
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ১০০০% সত্য।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:৩১
বাদ দেন বলেছেন: গল্প সিনেমা একটু কম দেখেন । আর ডাবের পানি খান মাথাঠান্ডা হইব
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৫
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ভাই আমি যে কথা বলছি তা কিন্তু ফেল না। দেখি না কি হয়।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:৩৯
প্রিয়ত বলেছেন: চে গু কে মিত্র পক্ষের চীফ অফ স্টাফ ঘোষনা দেয়া হোক।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৭
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আমি মেজর ।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:৪৭
মোঃ বাবুল আকন বলেছেন: যাই হোক খারাপ কিছু কন নাই, তবে ঝামেলা অন্যজাগায়। এত বেশি চিন্তা করনের দরকার নাই। বাংলাদেশ আক্রমণ কইরা নিজেগো অস্র নষ্ট করব এমন বোকচোদ রাষ্ট নায়ক পৃথিবীটে আছে কিনা সন্দেহ। আর যদি করেই তাইলে আর কি অন্তত গ্রাম অঞ্চল গুলাতে করব না এতটুকু নিশ্চয়তা আমি দিলাম। যদি কিছু কয় আমারে কইয়েন। তাইলে কি করতে হইব বুঝছেন না? বুঝলে ভাল, আর না বুঝলে আরো ভাল।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৮
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আরে ভাই আক্রমণ করবো নিজেদের পাওয়ার জাহির করতে। রাশিয়া আর জার্মান এললগেই তো যুদ্ধ করতা ছিল। তাইলে পরে রাশিয়ারে গুতাইলো কিলায়? শুধু শক্তি দেখাইতে।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:৫৭
কাজলভোমোরা বলেছেন: ওস্তাদ, আউজকা মনে হয় একটু বেশী হইয়া গেসেগা।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৯
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: হুম। আইজ আপ্নে লাল পানি বেশি খাইছেন
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ছোটবেলার মাসুদ রানা সিরিজের ৪/৫ টা বই পড়ে যেমন লাগছিল কেমন জানি তেমন লাগল!!
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২০
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ভাই আমি তৃতীয় শ্রেনীর বই পরি না। আর আমি কিন্তু বলছি ভবিষ্যতের কথা। যদি এমন হয়।।
১১| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৪
মন্জুরুল আলম বলেছেন: তাই নাকি ব্রাদার.........এখন কি হপে গো??????
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২০
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আপ্নি গলায় দড়ী দিবেন গো
১২| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৪
ফেরদৌসী বলেছেন: বাংলাদেশের খুব বেশি কিছু করার নেই।পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে অত্যন্ত সুপরিকল্পিত কিছু সাহসি এবং দেশপ্রেমিক সেনা হত্যা করে পথ পরিষ্কার রাখা আছে.......
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২১
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: কিন্তু আমরা তো হাল ছাড়তে পারি না
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৬
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: কারন আমাদের সেনারা অধিকাংশই দেশের বাইরে। কথাটার অর্থ কি?
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২৩
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আমাদের সবচেয়ে চৌকশ সেনারা এখন বিদেশী মিশোনে আছে।।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:১৮
এন.আই.পি বলেছেন: সাদাকালোরঙিন বলেছেন: বেশি বেশি হিন্দী এ্যাকশন মুভি দেখা ভালো না।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২৪
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: জ্বী কপি পেস্ট কে লিয়ে আপকো বহুত বহুত ধান্যেবাদ
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:২৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভালো লাগছে।
তবে তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ অবাস্তবই থাকবে 
২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২৯
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: বাস্তব হলে আশ্চররয হতে নাই।
১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৮
এন্টি ভাইরাস বলেছেন: তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ যদি হয় তাহলে পারমানবিক যুদ্ধ হবে/
তাতে আমাদের কিছু এ করার থাকবে না।
স্টিফেন হকিং এর নাম শুনেছেন?
উনি কি বলছেন জানেন?
তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ যদি হয় এর পর পৃথিবীতে বাঁশ ছাড়া আর কোন অস্র থাকবে না।
পারমানবিক বোমা এত বেশি যে/
বিশ্ব নেতা রা এই টা ভালো করে ই জানেন।
শুধু আপনি বেকুব বুঝলেন না।
২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩২
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: পারমানবিক যুদ্ধ হবে না। বিশ্বনেতারা এতো বেকুব না যে তার তাদের কবর খুড়বে। তারা ভয় দেখাবে। এর বেশি কিছু না। আর অই ল্যংড়ার কথার ভরসা নাই।
১৭| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৪
ক্ষ্যাপা বালক বলেছেন: গল্প সিনেমা একটু কম দেখেন ।
২০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: জ্বী ভাইয়া আপ্নি গাজাঁ টা এক্টু কমাইলে ভালো হয়
১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৫৫
বাঁশ বাবা বলেছেন: কোন শালা আইব আয়, আমার বাঁশই যথেষ্ট...
২০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪৬
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: জয় বাশের জয়।
১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৫৪
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: চিন্তা করার জন্য ভালো বিষয় এনেছেন চে।
ধন্যবাদ।সাবেক একজন সৈনিক হিসেবে আমার ব্যাক্তিগত চিন্তা হলো, জিও-পলিটিকাল দিক থেকে আমরা ভারতের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে। নিউক্লিয়ার পাওয়ার এখানে কোন ফ্যাক্ট না। এখানে অবশ্যই আমাদের প্রধান একটি হাতিয়ার হলো ভারতের বিচ্ছিন্নতা বাদিরা।
তবে তরুনদের সরকার সামরিক প্রশিক্ষন কখোনই দেবেনা। প্রতিবেশিরা নাখোশ হবে তাহলে...
শুভকামনা
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:১৭
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আচ্ছা তা হলে বলুন আমাদের যে সৈনিক আছে তা দিয়ে কি আমরা ভারত বা চীনের বিরুদ্ধে ১ ঘন্টা লড়তে পারবো? আপ্নি সৈনিক আমার চেয়ে ভালো জানেন। আর ভারত কখনো নিউক্লিয়ার হামলা করবে না। কারণ বাংলাদেশে নিউক্লিয়ার হাম্লা হলে ১০ লাখের উপর মানুষ মারা যাবে যা তাদের তথাকথিত মানবাধিকারের চূড়ান্ত অবমাননা। আর বিচ্ছিন্নতা বাদিরা ভালো কিন্তু তাদের বুঝে ব্যবহার করতে হবে তা না হলে নজর আমাদের
দিকে পড়বে না তার নিশ্চয়তা কি? তাদের আমরা নৈতিক আর গোপণ সামরিক সাহায্য দিতে পারি। তাও সিক্রেট সার্ভিসের মাধ্যমে। আর তরুণদের প্রশিক্ষন না দিলে আমরা কখনো আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ দেখতে পাবো না। ধন্যবাদ
২০| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৩৯
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: আসলে আপনার চিন্তাটির মাঝে একজন দেশপ্রেমিক তরুনের ছাপটা স্পষ্ট। কিন্তু আপনার ভাবনার সাথে আমাদের বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামোর চরিত্রটি পুরোপুরিই সাংঘর্ষিক (হাসিনা-খালেদা-নিজামি-ইনু) । ভেবে দেখুন কি হাস্যকর আমাদের পররাষ্ট্রনীতির স্লোগান, সবাই বন্ধু.....
এবার আসি সমর কৌশলে।
অস্ত্র গোলা-বারুদ, সৈন্য সংখ্যায় ভারত অনেক এগিয়ে। তাদের আর্টিলারি আর এরিয়াল ফায়ার-পাওয়ার নিয়ে চিন্তা করলে এক ঘন্টা টেকা দুষ্কর হবেই। কিন্তু মজার ব্যাপারটি হচ্ছে জিও-পলিটিকস। আমরা একটু এই অন্চলের মানচিত্রের দিকে তাকাই: 
ভালো করে খেয়াল করুন , ভারত আমাদের এ্যটাক করলে আমরা ঠেকাবো মাত্র একটি সেনা বাহীনি, সেটি হচ্ছে পশ্চিম সিমান্তে ভারতিয় সেনা বাহীনি, আর সামান্য কিছুটা চাপ নিতে হবে সেভেন সিস্টার্সে কর্মরত ভারতিয় সেনাদের থেকে, কিন্তু তার জন্য বিচ্ছিন্নতা বাদি গোষ্ঠির মুক্তিযোদ্ধারাই এনাফ।
অপর দিকে আমরা আক্রান্ত হলে, পাক আর্মি বসে কখোনই থাকবেনা। যারা জাতিসংঘ মিশনে গেছেন তাদের মুখে শুনেছি, পাক আর্মি বাঙালী আর্মিদের কি পরিমানে ভালোবাসে ও সহযোগিতা করে। সে বিতর্কিত ব্যাপারে না যাই...
আবার ভারতের সাথে চিনের সম্পর্কও আহামরি কিছু নয়, বরং তিব্বত নিয়ে কিছুটা সাপ-নেউল সম্পর্ক আছে ভেতরে ভেতরে।
অর্থাত এ অন্চলে ভারতের এমন কোন বন্ধু নেই যে ভারতকে সাহায্য করবে। এবং ভারতিয় সেনাদের ঠেকাতে হবে তাদের বিশাল বর্ডার, আবার ফ্রন্টলাইনেও সেনা পাঠাতে হবে, যেটা কিনা প্রায় অসম্ভব।
ভারতিয় সেনাদের, বা পাইলটদের কোয়ালিটি এক কথায় জঘন্য। অপর দিকে আমাদের সেনাদের যোগ্যতা প্রশ্নাতীত, আর আমাদের পাইলটেরা দুনিয়ার বেস্ট। আর আমরা আছি ভারতের ঘরের মধ্যে, তাই কৌশলগত কারনে আমরাই এগিয়ে আছি।
আর বিমান হামলাকে ভয় পাবার কিছু নেই। আপনি দেখুননা, আমেরিকান বিমান কেমন ফল দিচ্ছে ইরাকে, আফগানিস্তানে? যুদ্ধ কি বন্ধ হয়েছে? না! বরং দিন দিন আমেরিকানদের লাশ পড়ার হার বাড়ছে।
অঃটঃ আমি খুব কম সময় সৈনিক ছিলাম, আপনাকে যে কথাগুলো বললাম, সেগুলো আমার পছন্দের একজন অফিসারের কাছ থেকে পাওয়া। তিনি আমাকে স্বপ্ন দেখাতেন, আমরা একদিন পৃ্থিবী নেতৃত্ব দেব।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:০২
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আমরা পৃথবীর নেতৃত্ত্ব দেব কিন্তু সে হবে এক্টা রক্তাক্ত বিপ্লবের পর। আর বিমান হাম্লা ভারত করবে না। ঢাকায় এখন ৭১ এর অবস্থা নাই। হাম্লা করলে তাদের স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। আর চীন বসে থাকবে কারণ তারা চুক্তি মাধ্যমে পোর্ট টা চাইবে। ভারত এটা কাজে লাগাবে । আর যুদ্ধের পর। পোর্ট সে আশা ফুরুৎ। আর বাঙ্গালী অফিসারেরা তাদের ৪৭ পুর্ববর্তী শোক মিটানোর জন্য বাংলাদেশ চাই। আর পাকিস্তান চীন আর মার্কিন্দের আঙ্গাবহ দাশ। আমাদের ককনো পাশে দাড়াবে না। আমাদের পাশে দাড়াতে পারে দক্ষিন আমেরিকার কিছু ছোট দেশ। তাড়া মার্কিন ব্যবসা থেকে মুক্তি চায়। কিন্তু সরাসরি খেলাটা আমাদের খেলতে হবে।
আর হ্যা দেশের জন্য আমি সব কিছুই করতে পারি। আমার বাবা প্রশ্ন করেছিলেন "তুমি দেশের জন্য কি করতে পারবে?" আমার উত্তর ছিল।" লড়াইয়ের সময় যদি তুমি দেশের বিরোধিতা কর তোমার বুকে প্রথম গুলিটা আমিই চালাবো !" তবুও আমি দেশ প্রেমিক নই। কারণ কিছুই করতে পারছি না.........।।
২১| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৪৫
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: এই সব কবে শেষ হবে?
পৃথিবী হবে বাসযোগ্য উদ্যান?
ধন্যবাদ চে... ২
সুন্দর পোস্টের জণ্য...
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:০৪
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: পৃথিবীতে যুদ্ধ থাকবেই। যুদ্দ ছাড়া মানচিত্র বদলায় না। যুদ্ধ না হলে পৃঠিবী বদলাবে না। কিন্তু যুদ্ধে কি সবসময় দুর্বল ই মার খাবে?
২২| ২১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৫
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: কেমন আছেন বিপ্লবি...ভাই আমার...
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৪১
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আছি আমার মতোই
২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:০৯
জাহাঙ্গীর সিএসইবিডি বলেছেন:
কি বলবো ভাই!
লিখেছেন ভালো। কিন্তু এখন এভাবে চিন্তা না করে এক্টু অন্যভাবে চিন্তা করা দরকার।
আসলে আমাদের দরকার একটি সমন্বিত ব্যাকআপ প্লান।
প্লানটা শুরু করার সময় মনে হয় হতে যাচ্ছে।।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৩৩
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: প্ল্যানের আগে বিপ্লবের দরকার।
২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৫
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: ধন্যবাদ , আপনি আবারো আমাকে বাস্তবে টেনে এনেছেন। আমি কিন্তু আগেই বলেছি, এগুলো তখনই সম্ভব হবে, যখন সেনাবাহিনী সাম্রাজ্যবাদের আজ্ঞাবহ পুতুল নেতৃত্বের আওতা মুক্ত থাকবে।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৫৬
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: কিন্তু ওগুলো কে করবে? আপ্নি না আমি? রক্তের ঝর্ণাধারা দিয়ে এই পরিবর্তন আসবে...। বিপ্লব ধীর্ঘজীবি হোক।
২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৫৯
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: আবার জিগস!! বিপ্লবের বিকল্প কিছু নেই। কিন্তু এটা যেন সংকির্ন জাতীতাবাদি বিপ্লব না হয়ে যায়। প্যান একটা ফ্লেভার থাকতেই হবে।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:২৮
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: সহমত
২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:২০
রিফাত হোসেন বলেছেন: পুরাটা পড়লাম মন্তব্য পর্যন্ত .........
একেক জন একেক মত দিলেন কৌশলগত একেক ধারণা দিয়ে ।
এখন আমি একজন জেনারেল কাম এক নায়কের কথা বলি ....
টার্গেট বিডি বার্ড °!°
তো বার্ডকে ডাউন করতে যা লাগে স্থল নৌ ও বিমান বহর তাই ব্যবহার করতে চাইবে ।
টানা টানা আকস্মিক ক্ষেপনাস্ত্র হামলাতে বাংলাদেশ আত্ন সমর্পন করতে বাধ্য হবে ।
এদিকে চীন বিডিকে অবস্থান ও রাজনৈতিকগত কারণে সহযোগীতা করতে এগ্রেসিভ হয়ে ভারত মাতাকে শ্লীলতাহানি করতে উদ্বুদ্ব হবে ।
এই সুযোগে পাক বাহিনী কাস্মীর নিয়ে চিন্তা শুরু করে দিবে । এতে ভারত চর্তুদিক দিয়ে বিপদ ডেকে আনবে ।
+ ভারতীয় অভ্যন্তরীন ভারতীয় স্বাধীনতাকামী বাহিনী দখল করে নিবে কিছু অঞ্চল !
এদিকে তারা বাংলাদেশে আক্রমণ করে উষ্টা ব্যতীত কিছুই খাবে না ।
------------------------------------
কিন্তু প্রেক্ষাপট পাল্টে যাবে যদি চীন এগ্রেসিভ না হয় বা সাহাযের হাত না বাড়ায় কিংবা পাকিরা এগ্রেসিভ না হয় অথবা ভারত অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসে ব্যতি ব্যস্ত হয়ে না পরে । তাহলে
বাংলাদেশ ভারতের প্রদেশ হয়ে যাবে ।
বি:দ্র: পশ্চীমা ক্ষমতাধর দেশ গুলো থেকে সহায়তা ভুলে যেতে পারি । আর আরব কি আমেরিকা কেউই আসবে না । শুধুমাত্র চীন ও পাকিই পারবে ।
যদিও ব্যক্তিগতভাবে ভারত ও পাকিদের থেকে দূরে থাকতে চাই ।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৪
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: ভাই পৃথিবীর সবাই ফাউ খাইতে চায়। কশ্মীর নিয়া পাকিস্থান কিছু করবে না। কারণ পাকিস্থান জানে ভারত এখন পরাশকতি।তাই পাকি রা হেগো গুতাইবো না। আর চীন আগে জাপান লইবো তার পর ভারত আস্থে ধরবো। আমাগো খাইয়া ফালাইলেও চীনের কিছু না
আর লড়আই থেমে যাবে না। বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ওদের ছেড়ে দেবে না। আর ভারত বাংলাদেশকে প্রদেশ বানাবে না। ওরা পোর্ট আর বারমি সীমান্ত চাইবে। তাবেদার সরকারের কাছে।
২৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:০৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১:৩৪
লেখক বলেছেন: ভাই পৃথিবীর সবাই ফাউ খাইতে চায়। কশ্মীর নিয়া পাকিস্থান কিছু করবে না। কারণ পাকিস্থান জানে ভারত এখন পরাশকতি।তাই পাকি রা হেগো গুতাইবো না। আর চীন আগে জাপান লইবো তার পর ভারত আস্থে ধরবো। আমাগো খাইয়া ফালাইলেও চীনের কিছু না
আর লড়আই থেমে যাবে না। বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ওদের ছেড়ে দেবে না। আর ভারত বাংলাদেশকে প্রদেশ বানাবে না। ওরা পোর্ট আর বারমি সীমান্ত চাইবে। তাবেদার সরকারের কাছে।---------------------
--------------------------
মানতে পারলাম না । যখন আগ্রাসী হয়ে দেশই দখল করে নিবে তো পোর্ট দিয়ে হবেটা কি? এমনেতেই তো আমাদের রাজনীতি ওদের দখলে তাই পোর্ট এমনিতেই পাবে । যেভাবে আশুগঞ্জে পেয়েছে !
একচলি আশুগঞ্জটা পোর্ট কম গুদামই বেশী বলা চলে ।
...... মানলাম না । পাকিস্তান হিসেবে ভারতের ধারে কাছে কখনই ছিল না । কিন্তু পাকিরা আর্মিতে অনেক ইনভেস্ট করেছে ।
আর বড় কথা কাস্মীরে মুজাহিদরা বেশীর ভাগ পাকি আর্মি !
বিশ্বাস না হলে কিছুই করার নাই । আমার আব্বু নিজেই পাকি ফোর্সের ইঞ্জিনিয়ার কোরের ছিলেন যিনি কাস্মীরে গোপন মিশনে গিয়েছেন টোটাল কাস্মীরি সেজে !
অবশ্য তাদের আই ডি কার্ড ছিল ,এই আই ডি কার্ড ছাড়া গোপন স্পটে ইন করা যেত না । আর এই কার্ডটা ধরা পড়লেও বিপদ ।
যাই হোক এখন আবার আমাকে পাকি বলে সম্বোধন করবেন না আশা করি । কারণ আমার আব্বা কলকাতায় পড়াশুনা করে পাকি আর্মিতে বাঙ্গলী অফিসার হয়ে যোগদান করেন । এটা বহুত আগের কথা । ......
যাউগ্গা । তাই আব্বা থেকে অনেক লোমহর্ষক কথা শুনেছি যুদ্ধের ।
আর কাস্মীর যোদ্ধাদের মূল যোগান পাকিরাই । সুতরাং পাকিস্তান কাস্মীর এর অংশ কোন কালেই ছাড়বে না ।
আর কাস্মীর কোন কালেই ভারতের সাপোর্ট মারবে না । যদি ভোট ঠিকমত হয় কোন কালে ..
আপনি বলেছেন পাকিরা ভারতীকে গুতাবে না .. তাহলে ভারত যদি শক্তিমান হয়েই থাকে তাহলে পুরা কাস্মীরটা কেন গিলে খায় না !
কারণ তারা অপরাগ ।
আর চীন ভারত ধরবে না আপনি বললেন । আপনার ক্যালকুলেশনে বহুত ভুল । ২য় মহাযুদ্ধ জাপানকে সেনাবাহিনীর বিভাগে অনেক পিছনে ফেলে দিয়েছে ।
তাই জাপানকে টাচ করলে আমেরিকাকে টাচ করার সমান হবে ।
আর এই সুনামি জাপানকে তুলাধুনা করেছে যার এ্যাকশন রিএকশন চলবে এই শতক জুড়ে ।
তাই জাপানের তেমন দরকার নাই । কারণ জাপান উগ্রবাদী না ।
..........ভৌগলিক কারণে ভারত যদি শক্তিশালী হতে যায় তাহলে বাংলাদেশকে যুক্ত করবে । কারণ সহজেই সম্ভব যদি না চীন আর পাকি বাধা দেয় ।
চীন আর পাকি যদি এই ভক্ষণ কে বন্ধ করতে যায় তাহলে ভারতী তিব্বতের সাইডের অংশ আর পুরা কাস্মীর আর সেই সাথে পশ্চীম বাংলাও হারাবে ।
কাস্মীর হয়ে যাবে পাকির আর তিব্বতের অংশ চীন আর পশ্চীম এর অংশ বাংলাদেশের ।
কিন্তু ইউ এস এ আসে মাঝখানে ঠেং ফালায় তাহলে মনে করেন ঘটনাটা পুরাই উল্টা হয়ে যেতে পারে । যদি না চীন আর পাকিস্তান কিছু না করে ।
মূল আমাদের চিন্তা হল চীন হেল্প করবে কিনা । পাকি না হেল্প করলেও চলবে , শুধু কাস্মীরে একটু নড়াচড়া করলেই হবে ।
যদি পরাশক্তি চীন হেল্প করে তাহলেই ভারত পিছু হটতে বাধ্য ।
আর আমেরিকা আসলে তখন চীন কি করবে ! সেটাই ভাবার বিষয় আমিও বুঝতে পারছি না,,,,
চীন কি নিন্দা জ্ঞাপন করবে আমেরিকা + ভারত যৌথ আগ্রসনকে, নাকি রুখে দাড়াবে !
২৩ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩৯
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন: আচ্ছা আপানার কাহিনী বুঝা গেলো। ভাই এটা ১৯৪৭ বা ৭১ নবা এইতা ২০১১ ভারত অনেক আগায়া গেছে পাকিস্তাহ এখনো তাদের লুঙ্গি ঠিক করতেই ব্যস্ত। আর আমেরিকা চীঙ্কে গুতাবে সবার সেষে। চীন ও সবার সেষে। আর ভারত পোর্ট নেবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার কথা বইল্লা। যেমন ফারাক্কা দিছে তেম্নি
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ২:০৭
কাকভেজা বলেছেন: ভাল বল্লেন। খারাপ না আইডিয়াটা।