![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশেষে অর্থ কেলেঙ্কারির অভিযোগে বেসিক ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চুকে (এই শেখ কিন্তু অরজিনাল শেখ না) জিজ্ঞাসাবাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এর আগে ৫৬টি মামলা হলেও ক্ষমতার দাপটে বাচ্চু ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।
প্রায় ৫ বছর আগে বেসিক ব্যাংকের ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছিল দুদক। মাঝখানে টাকার গরমে কিংবা অন্যকোনো কারণে তদন্ত কিছুটা ঝিমিয়ে পড়লেও কয়েক মাস আগে ৫৬টি মামলা করে দুদক। ওই মামলায় তিনজন ব্যাংক কর্মকর্তা আটকও হয়।
আমাদের অর্থমন্ত্রী সাহেবের তুমুল বক্তব্যের পর আলোচনায় চলে এসেছেন বেসিক ব্যাংকের এই সাবেক চেয়ারম্যান। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার ৫৩ শতাংশ, যা অন্যসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হারের চেয়ে প্রচুর বেশি। আবদুল হাই বাচ্চুর নেতৃত্বাধীন বেসিক ব্যাংকের পর্ষদ ২০১২ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৩ সালের মার্চ পর্যন্ত ১১ মাসে বিভিন্ন ‘অনিয়ম’-এর মাধ্যমে ৩ হাজার ৪৯৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বিভিন্নজনকে ঋণ দেয়া হয়।
২০১৫ সালে রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও গুলশান থানায় ১৫৬ জনকে আসামি করে ৫৬টি মামলা করলেও কোনো মামলাতেই আবদুল হাই বাচ্চুকে আসামি করা হয়নি। এসব মামলায় বেসিক ব্যাংকের ২৭ কর্মকর্তা, ১১ জরিপকারী ও ৮১ ঋণ গ্রহণকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কোপা বাচ্চু ....
©somewhere in net ltd.