নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি নিয়া চিন্তা করা যায় আপাতত সেইটা নিয়া চিন্তা করতাছি!

বাধ ভাইঙ্গা যায় আওয়াজের ঠেলায়!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না, জাইগা থাকলে ঘুম আসে না! টেনশনে থাকি ইদানিং কারন একটা জিনিস চিন্তা কইরা পাই না যে কি নিয়া চিন্তা করন যায়! আজব বিলা!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহীদের আত্মারা আজ নেমে এসেছে শাহবাগে

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২

যুদ্ধ কারা করে? যুদ্ধ করতে কত সাহস লাগে? যুদ্ধ কিভাবে শুরু হয়? যুদ্ধ কে চালায়?



ঢাকা শহরের পথে পথে আর যুদ্ধের ছোয়া পাওয়া যায় না। যুদ্ধের কয়েক দশক পরে জন্ম নিয়ে যুদ্ধ কি জিনিস সেটা বোঝারও ক্ষমতা নেই। তবে এটা জানি আমার পূর্ব পুরুষেরা যুদ্ধে গিয়েছিলো। মাঠে বসে বাঁশীর সুরে উদাস হয়ে বসে থাকা তাজল মিয়া, রফিক চাচু আর বাড়ি ফিরেনি। তাদের বাবা যুদ্ধ শেষ হবার ব হুদিন পরও বলতো তার ছেলে এখন ভারতে থাকে। বলবেই না কেন? লাশ তো খুজে পাওয়া যায়নি। বাবা মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বলেছিলো রফিকের ছেলের নাম যেনো মুজিব রেখে যায়।



দেশটা এক ভঙ্গুর সময়ে দাড়িয়ে আছে। অর্থনীতি বিপর্যস্ত দুর্নীতির কড়াল গ্রাসে। মানুষের জীবনের মূল্য হয়ে গেছে মশা মাছির জীবনের মূল্যের কাছাকাছি। কারনে অকারনে মানুষ মানুষের রক্ত ঝরায়, রক্ত ঝরাতে না পারলে ঠকায়। না ঠকাতে না পারলে মুখে এসিড মারে অথবা গভীর রাতে চাকু মেরে পালিয়ে যায়।



দেশের নৈতিক মূল্যবোধ নামের চেতনাটি কবর খুড়লেও পাওয়া যাবে না। হয়তো এরকম দুঃস হ সময়ের সুবিধা নিয়েই আমরা দেখছি রাজাকারদের বিচার।



যে রাজাকারেরা দেশ নামের মা কে নিত্য নগ্ন করে ইচ্ছে মতো ধর্ষন করেছে, বেয়নেট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে করেছে ক্ষত বিক্ষত তাদেরকে বিচারের নামে জেলে নিরাপদে রাখার মতো ব্যবস্হাও দেখে যেতে হচ্ছে।



আমরা কুলাঙ্গার জাতি......?



না তা নয়। তাই তো নেমেছি শাহবাগের পথে। কেবল বাসায় আসলাম কিছু খেতে। আবারও বের হবো। কেউ না বের হলে আমি একাই বের হবে। শহীদের আত্মারা নাকি আজ শাহবাগে শোনাবে মুক্তিযুদ্ধে গল্প, শোনাবে কিভাবে ঝরিয়েছিলো তাদের রক্ত, কিভাবে ধর্ষিত হয়েছে তাদের পরিবার। আমরা সেই গল্প ধারন করবো, শপথ করবো ফাঁসিতে না ঝুলিয়ে ঘরে আসবো না।



যদি ফাঁসিতে ঝুলাতে না পারি তাহলে যুদ্ধ শুরু করবো, তখন শুধু ফাঁসির আকুতি নয়, দুর্নীতি, দেশ বিক্রির সকল শয়তানদের এক গর্তে পুঁতে ফেলার ব্যাবস্হা করবো।



যুদ্ধ শুরু হলো, একটা শিবির জামাত দেশে থাকা পর্যন্ত ঘরে আর ফিরবো না।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৪

বড়নটবর বলেছেন: আজ জামাত শিবিরের এত আস্ফালন কেন? ওদের এত সাহস কোথা থেকে এলো? এইসব প্রশ্নের উত্তর পেতে হলে আমেরিকান এম্বেসী - দেশের জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো আর জামায়াতে ইসলামীর অভ্যন্তরীণ ফোন কল গুলো ঘেটে পদক্ষেপ নিলে সব ধরা পড়বে, প্রশ্ন হচ্ছে কে করবে?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৬

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: আপনি কি জনসমাবেশে যাবেন? আপনি কি শিবিরের বিরুদ্ধে যাবেন?

যদি না যান, তাইলে প্যাচাল বন্ধ করেন। হিজড়া মানুষের প্যাচাল ভালো লাগে না।

ষড়যন্ত্র করছে এইটা যখন জানেন তখন কিছু করেন না কেন?

আপনি কি হিজড়া?

ঘরের থেকে বের হন

আমিও বের হচ্ছি, শাহবাগে দেখা হবে

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪

স্বপনবাজ বলেছেন: যদি ফাঁসিতে ঝুলাতে না পারি তাহলে যুদ্ধ শুরু করবো, তখন শুধু ফাঁসির আকুতি নয়, দুর্নীতি, দেশ বিক্রির সকল শয়তানদের এক গর্তে পুঁতে ফেলার ব্যাবস্হা করবো।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৩

এপসাইন বলেছেন: ভালো লাগেনা আর।। আর কত ফাজলেমি করব। ফাঁসি দিতে কষ্ট হইলে আমগ হাঁতে দে আমরা মারি । vaiya amio ashbo :(

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

মানুশ বলেছেন: আপনি আত্মায় বিশ্বাসি নাকি পরিবেশ ভার করার জন্য এরকম নাটক করছেন।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: বাংলা মায়ের বসন্ত আবাহন : বাংলা বসন্ত ।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

ঘাড়তেড়া বলেছেন: শহীদদের আত্মা বলছে এই মিথ্যা বিচার করে নির্দোশ মানুষ ফাঁসানোর জন্য আমরা জীবন দেই নাই। আমাদের আত্মার মাগফিরাত হয় আজ মদ আর মাগী দিয়ে এজন্য তো আমরা জীবন দিই নাই। আমরা জীবন দিয়েছি সত্যিকার স্বাধীনতার জন্য বন্ধু রাষ্ট্রের বি এস এফ দিয়ে পাখির মত হত্যার শিকার হওয়ার জন্য নয়। বিশ্বজিত এর মত হত্যার জন্য নয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর ধর্ষক মানিক সেঞ্চুরী উদযাপন এর জন্য নয়। হলে সিট বরাদ্ধের জন্য নেতার বাসায় রাত কাটানোর জন্য নয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: চাপকে দাত ফেলে দেবো শুয়োর কুন খানকার! আমিও প্রতিদিন যাচ্ছি। এরকম মিথ্যা বলার মতো সাহস কই পাস নিমক হারাম। যা, গোলাম আজমের পা চাট গিয়ে। আমার ব্লগে ফের আসলে ব্লক করবো হারামীর গেলমান।

জাহাঙ্গীর ন গরের ধর্ষন দেখো আর সীমা ধর্ষনের শিবিরের নেতা দেখো না, একাত্তরের ১১ বছরের মেয়ে ধর্ষন কারী কাদের মোল্লা দেখো না। নাকি নিজে বেশ্যার সন্তান?

বেটা দালাল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.