নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি নিয়া চিন্তা করা যায় আপাতত সেইটা নিয়া চিন্তা করতাছি!

বাধ ভাইঙ্গা যায় আওয়াজের ঠেলায়!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না, জাইগা থাকলে ঘুম আসে না! টেনশনে থাকি ইদানিং কারন একটা জিনিস চিন্তা কইরা পাই না যে কি নিয়া চিন্তা করন যায়! আজব বিলা!

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঠিক কাজটি করা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪

"আধুনিক বিজ্ঞানের জয় যাত্রা" নিয়ে লেখা রচনাটা ট্রান্ক খুলেই খুজে পেলাম। ঈশিতা নামের এক ছাত্রীকে পড়াতাম তখন। বাসা ছাড়বার সময় ওর জন্য আমি দু'রাত রচনাটা লিখেছিলাম। রচনাটা শুরু করেছিলাম এইচ জি ওয়েলসের একটা কোট দিয়ে," আমরা ভবিষ্যত তৈরী করছিলাম এবং আমাদের মধ্যে খুব অল্প ক'জনই ছিলো যারা এটা ভাবতো আমি কি ভবিষ্যত বানাচ্ছিলাম। এবং দেখো সেই ভবিষ্যতটা আজ তোমার সম্মুখে।"



পরদিন যখন আগামসিলেনের বাসাটায় গেলাম ও বাসায় ছিলো না। ওর মা আমাকে এক মাসের বেতন দিয়ে বললো,"ওকে আর পড়াতে আসতে হবে না। ওর কাল বিয়ে।"



আমি থমকে গিয়েছিলাম, বলেছিলাম," আমার বোনেরও বিয়ে হয়েছিলো ক্লাস এইটে থাকতে। এ কারনে আমি বাবার সাথে এখনও ঠিক মতো কথা বলতে পারি না। বোনটার সামনে দাড়াতেও লজ্জা লাগে। অর্থকস্টে যখন আমি মোবাইল সেট টা বিক্রি করে দেই তবুও আমি তাতে টাকা ভরি, এই ভেবে নাম্বারটা একটিভ রাখি একদিন ও ফোন করুক, আমাকে বলুক, আমার ছোট ভাইটা, আমাকে নিয়ে যা। ঈশিতা খুব ভালো ছাত্রী, আপনারা আরেকবার ভেবে দেখবেন।"



যখন বেরুচ্ছিলাম তখন ওর মা আমার দিকে তাকাচ্ছিলো না, কাঁপা কন্ঠে বললো,"তুমি খুব ভালো ছেলে, তুমি খুব ভালো পড়াও। ভালো থেকো সবসময়। ও তোমার কথা অনেক বলতো।"



আমি ট্রাংকে খুজছিলাম পুরোনা জামা কাপড়। অফিসের জন্য রাখা শার্টগুলো ধোয়া হয়নি। যেটা কাল পড়ে গিয়েছিলাম তাতে কালি পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। অবশেষে একটা পেলাম অবশ্য, নেপথোলিনের গন্ধে শার্ট টার প্রতি একটা ঘোর লাগলো আমার।



সকালে অফিসে গিয়েই দেখি অনেক গুলো ক্যাটালগ, সবগুলোর ট্যাগীং দরকার। হিসাব মতো বসাতে হবে প্রায় ৭০ রকমের প্রোডাক্ট। এক্সেল ফাইলে বসে ইকোয়েশনটা রেডী করতে হবে তারপর নাম লেখো আর তাতে প্রাইস ট্যাগ।



মানুষের খুক খুক আওয়াজটাও যে এতো মিস্টি হয় সেটা স্বর্নার খুক খুক শুনলেই বোঝা যায়।

: আশফাক সাহেব, এসেই কাজে, নো হায় হ্যালো, নো গুড মর্নিং।

: ওহ সর‌্যি। ডেস্কে এতগুলো ফাইল দেখেই মাথা ঘুরছে। প্রতি সপ্তাহের এই কাজটা আসলেই বোরিং।

: আগে এক কাপ কফি নিন। চিন্তা কেন করেন? মোতালেব সাহেব ছুটিতে আছে সেজন্যই তো কাজটা নিজের কাধে তুলে নিলেন! এখন আবার কান্নাকাটি কেন?

: না কাদছি কই? এমনি তেমন কাজ নেই হাতে, নেক্সট লট আসবে মাস দুয়েক পর। এর মধ্যে তো চাকুরী বাচাতে হবে।

: আগামী সপ্তাহে উনার ছুটি শেষ, তখন আবারও গায়ে লাগাতে পারবেন। ভালো কথা, অফিস শেষে কি কোনো কাজ আছে?

: নাহ! দুনিয়া উদ্ধার করতে হবে না আজ।

: তাহলে চলুন, আজকে ফারজানা আর আমি মিলে হাতিরপুল যাবো। একজন বডি গার্ড খুজছিলাম। ফারজানা আপনার নামটা বললো।

: আমার এই শরীরে বডি গার্ড নিয়োগ দিলে বুঝতে হবে দেশের জন্য ভয়াব হ সময় অপেক্ষা করছে।



পুরো দিনের মধ্যে আমার এই দুই কলিগের সাথেই যা কথা, আর না হলে বসে বসে গান শোনা আর মিটিং এ বসে মিটিং মিনিটস লেখা। বড় অফিসের কাজ নাকি শুনেছি বড়। কিন্তু এখানে তো কোনো কাজই নেই। এসির হাওয়া আর কফি আর লান্ঞ্চে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের ফ্রাইড রাইস নাহলে ফ্রাইড চিকেন- এটাই হলো চাকুরী।



অফিস থেকে বেরোতে বেরোতে সাড়ে ৫ টা। স্বর্নার গাড়িতে করে প্রথমে যেতে রাইফেল স্কয়ার তারপর ওখান থেকে হাতিরপুলে যাওয়া হবে। ফারজানা পিংক কালারের কামিজ আর স্বর্নার সাদা শার্ট আর জেগিংস। রাইফলে স্কয়ারের সামনে গাড়ি দাড়াতেই ফারজানা ফোনে বললো," তুমি কি গাড়ি দেখতে পাওনি?....তাহলে কোথায় তুমি?"



একটু পরেই সাদা পান্জ্ঞাবীতে স্মার্ট যুবক গাড়িতে উঠে গেলো। আমি আর ফারজানা জায়গা বদল করলাম অর্থাৎ ফারজানা পেছনের সীটে আর আমি সামনে, স্বর্না হলো আমাদের ড্রাইভার। কথার চ্ছলে জানতে পারলাম ছেলেটার নাম মিশকাত, কানাডায় ইন্জ্ঞিনিয়ারিং পড়ছে। ছুটিতে বেড়াতে আসছে। মিশকাতের সাথে ফারজানার প্রেম চলছে তিন বছর, সামনের বছর মিশকাতে পড়ালেখা শেষ হলে বিয়ে হবে।



যাই হোক হাতিরঝিলে নেমেই মিশকাত আর ফারজানা হারিয়ে গেলো আমি ব্রীজে উঠে পানি দেখতে লাগলাম, ফারজানা বাদাম কিনে এনে প্যাক প্যাক শুরু করলো। অর্থহীন কথা, এই গতকাল রাইফেল স্কয়ারে গিয়ে দেখলো ডিজুস পোলাপান টিজ করলো, বসুন্ধরার সল্ট গ্রীলের চিকেন টা ভালো না, কেএফসিতে তেলাপোকা পাওয়া গেছে। এই তেলাপোকা নিয়ে এনএসইউ তে পড়বার সময় নাকি মারামারি করেছিলো সেই কাহিনী। আমি নিজের কোনো গল্প খুজে পেলাম না।

: তা মেয়ে হয়ে মারামারিও করেছেন?

: আরে ধুর আমি তো করিনি, করেছিলো মুশফিক।

: ও আচ্ছা।



মুশফিকের কথা বলে হঠাৎ যেনো ব্রেক দিলো। কোনো কথা বললো না। এই মুহুর্তে আমি একটু শান্তি পেলাম। বুঝতে পারলাম না মশার মধ্যে দাড়িয়ে এই হাতির ঝিলের পানি আমাকে মোহমুগ্ধ করে ফেললো। স্বর্নার সাথে জাস্ট ফর্মালিটির কারনে কিছু বলেই মনে হলো বিষন্নতার চাঁকে ঢিক দিলাম বুঝি। শুরু হলো স্বর্নার গল্প:



মুশফিক আর স্বর্না একই সাথে এনএসইউ তে পড়তো, ওর কাজিন। মুশফিক ছিলো ইসলামিক মাইন্ডেড। তাই স্বর্নার বাবা মা তাকে খুব পছন্দ করতো এদিক দিয়ে স্বর্না ইসলামের ধারে কাছে নেই। স্বর্নার বাবার একসময় ক্যান্সার ধরা পড়ে। ট্রমা সেন্টারে দুটো কেমো দিয়ে ইন্ডিয়া চলে যেতে বলে। অবস্হা এতটাই খারাপ যে ওর বাবাকে ৩ মাসের সময় দেয়া হলো। কেমো দিলে মৃত্যুটা যাতে যন্ত্রনাময় না হয় সেজন্য। এক রাতে মুরুব্বীরা সবাই ডিসিশন নিলো মুশফিকের সাথে স্বর্নার বিয়ে। তারপর দিন সকালে বিয়ে, দুপুরে ইন্ডিয়া ফ্লাইট।



ওখানে গিয়ে জানা গেলো ওর বাবা ক্যান্সার হয়নি, ভুল চিকিৎসা। তবে কেমো দেয়াটা উচিত হয় নি। অবস্হার অবনতি কেমোর সাইড এফেক্ট। তাই ওখানে দু'সপ্তাহ তার ট্রিটম্যান্ট দেয়া হয়। আর টিবির সমস্যাটার জন্য ওষুধ দিয়ে রিলিজ দিয়ে দেয়। কিন্তু ততদিনে স্বর্নার যা ক্ষতি হবার হয়ে গেছে।

মুশফিক খুব বদরাগী ছিলো, স্বর্নার পড়ালেখা প্রায় বন্ধ করে দিলো। ৪র্থ বর্ষে ভর্তি হয়েও ক্লাস করা হলো না কারন একদিন সামান্য বোরখার কারনে স্বর্নার মাথা ফাটিয়ে দেয়। মুশফিকের মা দরজা আটকিয়ে রাখে দু দিন। দুদিন পর স্বর্নার মা পুলিশ নিয়ে আসে, মুশফিককে জেল খানায় ঢুকিয়ে দেয়া হয়, আর ডিভোর্স হয়ে যায় ওদের।



স্বর্না এভাবে পড়ালেখা শেষ করে। তখন পাশ করেই ব্যাটে অফার পায়। চাকুরী শুরু করার পর ফেসবুকে এক ছেলের সাথে পরিচয় হয়। অস্ট্রেলিয়াতে পড়ালেখা করছে। ছেলেটার সাথে টানা এক বছর ফেসবুকে পরিচয়, ক্যামে কথা বার্তা হয়। এমনও দিন যায় যে সারা দিন কথা বলতেই থাকে। ওদিকে অফিস মিস যায়, ঐ ছেলের পড়া লেখা থমকে যায়, অদ্ভুত টিনেজ প্রেম শুরু করে তারা। ইমেইল চ্যাটের যুগে তারা চিঠি চালচালি করতো।



ঐ ছেলেটির নাম নিয়াজ, দেশের ১৫ দিনের জন্য আসে। অফিস থেকে লম্বা ছুটি নিয়ে চলে যায় সিলেট, কক্সবাজার। স্বপ্নের মতো দিন কাটে তাদের। মহেশখালীর এক কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করে, ওকে জানায় যতটা দ্রুত সম্ভব ওকে অস্ট্রেলিয়ার কাগজ পাঠিয়ে দেবে।



কিন্তু বিধি বাম, ওখানে নিয়াজের ভিসা নিয়েই জটিলতা দেখা দেয়, এদিকে স্বর্না অনেকটা বাধ্য হয়েই ব্যাট এর চাকুরী ছেড়ে আই ই এলটিএস দিতে থাকে। এমন সময় ওখানে ওর দেখা হয় পলাশের সাথে। পলাশ ওকে অনেক সাহায্য করে। আই ই এলটিএস স্কোর হয় ৭.৫।

পলাশ ওঠায় ৭।ও জার্মানীতে স্কলারশীপ পায়।একদিন স্বর্নাকে প্রোপোজ করে বসে। স্বর্না তখন বলে দেয় ওর পক্ষে এটা সম্ভব নয়। পলাশ অনেক জোড়াজোড়ি করে। স্বর্নার একটা অদ্ভুত অনুভূতি হয়।



কোনো এক সকালে হঠাৎ নিয়াজ ফোন করে বলে বলতে থাকে পলাশ কে? ওর সাথে কয় রাত শুয়েছে যা তা! কথাগুলো এতটাই খারাপ লেগেছিলো যে ওর মনে হলো ও যেনো নিয়াজের সাথে কথা বলছে না, কথা বলছে আরেক মুশফিকের সাথে। ও আর রাগ সামলাতে পারেনি। সে রাতের পর নিয়াজ অনেকবার ফোন দেয়, ইমেইল করে, ফেসবুক নক করে, কিন্তু স্বর্না আর কোনো জবাব দেয়নি। পলাশ শুধুই ওর বন্ধু ছিলো, কোনো দিন ভুলে ছুয়েও দেখিনি সেখানে এতো বাজেভাবে এসব বলা.... ছিঃ.... স্বর্না আর যাই হোক, প্রোস্টিউট না।



মাস ছয়েক আগে ও ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন নাকি নিয়াজ কানাডা যাবার প্লান করছে, ভালো চাকুরীর অফার করেছে। ডিভোর্সের পর ও ওর জীবনটা নতুন করে শুরু করেছে। মাঝখান থেকে স্বর্নার মনটা ভেঙ্গে ছিলো বেশ কিছু দিন। এখানে ও চাকুরী করছে প্রায় ৪ মাস। যখনই কাউকে এমন প্রেমের মতো হাবুডুবু করতে দেখে তখন ওর খুব আফসোস হয়। বিয়ে হলো ঠিকই কিন্তু কখনো ভালোবাসা জিনিসটাকে জানা হয়নি।



স্বর্নার এই গল্প শোনার পর বুঝতে পারলাম না কি বলবো! কিন্তু গল্প টা বলার পর স্বর্নার চোখের দিকে তাকালাম, এক ফোটা জল নেই। একটু বিষন্নতা ছিলো তবে শেষে এসে দেখলে সেটাও সামলে নিলো। এক কোনায় এক কাপলকে দেখিয়ে বললো," দেখেন দেখেন, পরিবেশ নষ্ট করছে। ঢাকা শহরে এতগুলো হোটেল তবু তারা অন্ধকারে এসব করবেই, মন চায় চাপকে ছাল তুলে দেই।"



এমন সময় ফারজানা আর মিশকাত এসে পড়লো। ফারজানা বললো," ব্যাপার কি? দুজনে কি মনের আদান প্রদান করা হচ্ছে নাকি ইলিয়াস কান্ঞ্চন আর রোজিনার মতো গান গাওয়া হচ্ছে?"



আমি বলে উঠলাম,"ঘড়িতে কটা বাজে হুশ আছে`?"



এমন সময় সবাই ঘড়ির দিকে তাকিয়ে "ইসসস" আর ফারজানা মিশকাতে কান ধরে বললো,"নতুন বাংলা ছবি এসেছে, বসুন্ধরা চলো দেখে আসি, এখন বলি এত রাতে কি বলবে বাসায়?"



আমাকে মতিঝিলে নামিয়ে দিয়ে ওরা চলে গেলো যার যার বাসায়। মোবাইলটা হাতে নিয়ে ভাবছি কাকে ফোন দেয়া যায়। বাসায় ফোনে দেব? নাহ! বাবা ঘুমায়, মা নামাজ পড়ে পাশের বাসার আন্টির সাথে আড্ডা দিচ্ছে। বন্ধু বান্ধব সবাই ব্যাস্ত তাদের সংসার নিয়ে। বোনটাকে ফোন দিবো?



নাম্বারটা ডায়ালে তুললাম......একবার কল দিবো ভাবি আরেকবার ভাবি দিবো না.......অনেকক্ষন ধরে নাম্বারটা দেখতে থাকলাম........

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০০

টানিম বলেছেন: পড়ে আসতে পারেন ।

Click This Link

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০২

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: না বুঝে আন্দাজে বিজ্ঞ সেজে ভুদাইয়ের মতো কমেন্ট না কর‌তে অনুরোধ করা হলো।

ভুদাইগিরী করা অবশ্য দোষের কিছু না, এটা একটা মানসিক রোগ যার চিকিৎসাও নেই এদেশে

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪২

সমানুপাতিক বলেছেন: ভাল লাগলো । সেইসাথে আগের লেখাটাও পড়লাম । মনে হল শহুরে যান্ত্রিকতায় ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছেন । শুভকামনা ।

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: চেষ্টা করছি। এই একটা কাজেই মনে হয় আমি প্রচন্ড পারদর্শী।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হু ...।
বহমান সময় এর কথকতা , সাবলিল বর্ণনা ।
ভাললাগা রেখে গেলাম :)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩২

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

ভাবছি রোজনামচা লিখবো। কেউ পড়ুক না পড়ুক, আমার নিজের জন্যই লিখবো। সময়টাকে ধরে রাখতে চাই, স্মৃতিগুলোকে বন্দী করতে চাই।

বলা হয় নি একটি কথা এখানে যাদের নামে লিখছি তাদের সব পরিবর্তিত রূপে দিয়েছি আসল নামটা দিচ্ছি না।

আর আমাদের অফিসেও কেউ ব্লগ লিখে কিনা সে বিষয়েও আমি সন্দিহান।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হু লিখুন , আপনার সাবলিলতা ভাল লাগছে ।।

নাম পাল্টে লিখাই ভাল , সত্যি বলতে কি আমার কাছে গল্প গল্পের চাইতে সত্যি গল্প অনেক বেশি আবেদন রাখে ।।


কেউ কেউ তো অবশ্যই পড়বে , তার মাঝে আমিও একজন :)

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৩

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: এগুলো ছাইপাশ কি হয় জানি না। মাঝে মাঝে মনটা খারাপ থাকে। বাবা মা কে খুব মিস করি। হাতে শুধু খাবার খরচ রেখে তাদেরকে সব পাঠিয়ে দেই। যখনি বলি এসে পড়ো ঢাকায়, ছোট্ট ঘর নিয়ে থাকি, তখনি বলে আগে বিয়ে কর।

বিয়ে করতে পারি না, বোনটাকে ফোন দিয়েছিলাম গতকাল, ফোন ধরেনি। খুব খারাপ লাগে ইদানিং।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.