নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আকতারুজ্জামান

আকতারুজ্জামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাকড়া কি খাওয়া ইসলাম ধর্মে আছে?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪১



ইসলাম ধর্মে কাকড়া খাওয়া যায় কি না, এই ব্যাপারে আমি অনেক লোককে জিজ্ঞাস করেছি। তারা ৭০% বলেছে যায় না। কিন্তু যারা বলে যায় তাদের ধারনা





ইসলাম ধর্মে চিড়িং মাস খাওয়া মাখরু, তেমনি কাকড়া খাওয়া মাখরু। আমি যারা খায় তারা বলে এটা বড় বড় হোটেলে (কুয়াকাটা, সুন্দরবন) এই সব জায়গায় বেশীর ভাগ মানুষ কাকড়া খাইতে আসে। তাদের সাথে আলাপ করলে তারা বলে আমরা বড় বড় মাওলানা, হাফেজদের সাথে আলাপ করেছি তারা বলে এটা খাওয়া মাখরু।



কিন্তু যারা এটার পক্ষে না- তারা বলে আমাদের বড় বড় ওলামায় কেরামগন যা পানাহার করে নাই, তা আমাদের খাওয়া হারাম। চিড়িং মাছ খাওয়া মাখরু, কিন্তু আমার জানা নাই কোন এক হাসিদ বা অন্য কিছুতে আসে চিড়িং মাস খাওয়া ইসলামে কোন পাপ নাই।



আসল কথা আমি সুন্দরবন ভ্রমনে গিয়াছিলাম। সেখানে আমাদের বন্ধু, বড় ভাই তারা কাকড়া খুবই মঝা করে খায়, আর তাদের খাবার দেখে আমার খেতে ইচ্ছা করল। কিন্তু আমি এক হাফেজ কে জিজ্ঞাস করলাম সে আমাকে বলল এটা ইসলাম ধর্মে নাই, এটা হারাম।



যারা মুসলমান তারা সঠিক উত্তর জানা থাকলে বলবেন।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৫

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ভাইজান ব্লগে খুইজ্জা লাভ নাই। বাস্তবে যেমন ফতোয়াবাজ হাফেজ, হুজুর পাইছেন, যারা কথায় কথায় খালি হারাম হারাম কইয়া চিল্লায় ব্লগেও ঐরকমই পাইবেন। ব্লগতো বাংলাদেশেরই নাকি? এর থিকা গুগলে is eating crab haram লেইখা সার্চ দেন। সারা দুনিয়ার মাইনষের মতামত পাইবেন।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: ইসলাম ধর্মে কোথায় বা কোরআন শরীফের কোন আয়াতের উপলক্ষ্যে হারাম হয় ? হাফেজরে জিগায়েন :-P

Yes, lobster is halal per Islam religion. All kinds of sea food are allowed for Muslims to eat.

Quran says:

أُحِلَّ لَكُمْ صَيْدُ الْبَحْرِ وَطَعَامُهُ مَتَاعًا لَّكُمْ وَلِلسَّيَّارَةِ ۖ وَحُرِّمَ عَلَيْكُمْ صَيْدُ الْبَرِّ مَا دُمْتُمْ حُرُمًا ۗ وَاتَّقُوا اللَّـهَ الَّذِي إِلَيْهِ تُحْشَرُونَ ﴿٩٦﴾

Meaning English translation:
{Made lawful to you is the fished of the sea and its food, an enjoyment for you and for travelers. But you are forbidden the hunted of the land whilst you are on pilgrimage. Have fear of Allah, before whom you shall all be assembled. (96)}
[Quran, chapter 5, Surat Alma'eda, verse 96]

Read more: Click This Link

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: লবস্টার যদি হালাল হয় তাহলে কাকড়াও হালাল ।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৪

প্লবঙ্গ বলেছেন: অক্টোপাস ও কি তাইলে হালাল?

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৫

পলাশমিঞা বলেছেন: আমি যতটুকু জানি, যে সব মাছে স্তন পান কারায় এবং হীংস্র জীব হারাম।

আমি নিশ্চিত নয়।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৭

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: @ প্লবঙ্গঃ গুগলে লেইখা সার্চ দেন।

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০০

পিদিম বলেছেন: উঃ খুব মজার একটা জিনিস ;) ।য়ে খাইনি তাকে বোঝানো খুব কঠিন।

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০১

পিদিম বলেছেন: আশটে ঘ্রান টা শুধু বাদ দিতে হবে।

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০২

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: হিংস্র ও বিষাক্ত ব্যাতীত পানির নিচের প্রাণীসমূহ হয় হালাল নয়তো মাকরূহ হয়।

১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪

নুভান বলেছেন: যে কোন সামুদ্রিক প্রানী হালাল। কতিপয় ছাগলা হাটুবুদ্ধির হুজুর নিজেরা ফতোয়া বানায়া ছাড়ে, ওইগুলা তে কান দেয়ার কোন মানেই নাই। বিদেশে গেলে দেখবেন সী-ফুড খাওয়া ছাড়া কোন গতি নাই। সেগুলোর মধ্যে আছেঃ চিংড়ি, কাকড়া, অক্টোপাস, স্কুইড, শামুক-ঝিনুক, সাগর শশা (এক ধরনের সামুদ্রিক জোক), মাছ ইত্যাদি।

১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৮

ভারসাম্য বলেছেন: কাঁকড়া পুরোপুরি পানির নিচের প্রাণী না।জলের পাশাপাশি এটা স্থলেও বিচরণ করে।তাই এটা চিংড়ি মাছের চেয়ে বেশি মাকরুহ। হারামের কাছাকাছিই বলা যায়।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪

মুরুববী বলেছেন:
খাওয়া শুরু করলেই হালাল - আর নাইলে হারাম।

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৬

রবিনহুড বলেছেন:
হালাল হারামের বিষয়টি নিয়ে আমি এক আলেমের সাথে কথা বলেছিলাম।

কথা প্রসঙ্গে উনি আমাকে যা বলেছিলেন তা মোটামোটি নিন্মরুপ।

আল্লাহ কোরআন হাদিসে নাম ধরে কোন কোন প্রানী হালাল বা হারাম সেটা নির্দিষ্ট করে বলে দেন নি। যেমন বলেন নি... গরু,ছাগল, হাস, মুরগী হালাল, আর শুকর কুকুর বিড়াল ইত্যাদি হারাম।

যার অর্থ, ইসলামে নাম ধরে কোন হালাল হারামের তালিকা নেই।

ইসলামে হালাল হারামের বিষয়টা নির্ধারন করা হয়, হাদিস থেকে পাওয়া কিছু বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে।

কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বলা হয়েছে এ বৈশিষ্ট্য যে সকল প্রানীর মাঝে দেখা যাবে শুধু তারাই হারাম। এ ছাড়া বাদ বাকী ওমুক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন প্রানী হালাল।

তখন আমি প্রশ্ন করলাম অনেকেই বলে চিংড়ি মাছ নাকি "মাকরুহ"?

তখন উনি বললেন এটা একটা প্রাচীন ভ্রান্ত ধারনা। যাতে বলা হয় যে চিংড়ি মাকরুহ। যারা এই কথা বলেন তারা এর পক্ষে যে যুক্তি দেখান সেটা হল যে, চিংড়ির গায়ে রক্ত নেই তাই চিংড়ি মাকরুহ।

কিন্তু মজার বিষয় হল যে, মেডিকেল সাইন্স উন্নতির সাথে সাথে জানা গেল যে, সকল রক্তই লালা হবে এমন কোন কথা নেই। যদিও রক্ত বলতে লাল রং বোঝায়। মেডিকেল সাইন্স অনুসারে বর্নহীন রক্ত ও আছে। এবং চিংড়ী হল সেই গোত্রের একটা জলজ প্রানী। একই রকম ভাবে ঝিনুক ও বর্নহীন রক্তের একটা প্রানী। জলে ও স্থলে এই রকম বহু ধরনের প্রানী আছে যা বর্নহীন রক্তের।

সুতরাং চিংড়ীর গায়ে রক্ত নেই এটা যুক্তিতে টেকে না। বরং মেডিকেল সাইন্স অনুসারে চিংড়ির গায়ে বর্নহীন রক্ত আছে। তাই যারা যুক্তি দেখান "রক্ত নেই বলে চিংড়ি মাকরুহ" তাদের যুক্তি এখানে টেকে না। সুতরং "চিংড়ি মাছ মাকরুহ" এটা ভূল ধারনা।



এবার আসি কাকড়া ও অন্যান্য জলজ প্রানী সম্পকে ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল হারাম প্রসঙ্গ।

প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ জলজ প্রানী সম্পর্কে হালাল হারাম নিধারনের জন্য যে হাদিসটা বলেছেন সেটা এই রকম.... "মাছ ব্যাতিত সকল জলজ প্রানী হারাম।"

কাকড়া প্রকৃত পক্ষে উভচর প্রানী যে, কিনা জাল ও স্থলে বাস করতে পারে। সুতরং এটা জলজ সম্পূর্ন জলজ প্রানী নয়।

এখন দেখা যায় যে, মাছ শুধু মাত্র হালাল বলে ঘোষনা করেছেন। এখন দেখাতে হবে মাছ এর সংঙ্গা কি? সাইন্টিফিক ভাবে মাছের যে সংঙ্গা দেয় হয়েছে সে অনুসরারে হাঙ্গর ও তিমি মাছও মাছের মাঝে পরে। যার দরুন কাকড়া হাঙ্গর তিমি মাছ, ঝিনুক ইত্যাদি হালাল।


-----------------------------------------------------------
কেউ কি বলতে পারবেন, চিংড়ি মাছ কোন কারনে "মাকরুহ" বলা হয়। আর কাকড়া কোন কারনে হারাম বলে দাবি করা হয়।

আমি এখানে মাকরু ও হারামের কি কি বৈশিষ্ট্যের জন্য দাবি করা হয় সে বৈশিষ্ট্য গুলো জানতে চাচ্ছি।


এখানে আমার নিজস্ব কোন মতামত নেই। আমি উক্ত আলেমের কাছে যা শুনেছি তাই তুলে দিলাম। সুতরাং এর বেশী যুক্তি বা সূত্র আমাার পক্ষে দেয়া সম্ভব নয়।

আর আমিও আরো তথ্য সহ সূত্র সহ জানতে চাই।

১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৭

রবিনহুড বলেছেন: নুভান

@
যতদূর জানি "যে কোন সামুদ্রিক প্রানী হালাল।" বলে কোন হাদিস নেই। যে হাদিস আছে সেটা এইরকম " মাছ ব্যাতিত সকল সামদ্রিক প্রানী হারাম"। কাছাকাছি হওয়াতে আপনি মনে হয় ভূল করছেন।

আর বিদেশ গেলে এ ছাড়া গতি নেই..... এই রকম তত্বের উপর ভিত্তি করে কি ইসলামে হালাম হারাম নির্ধারন করার কোন হাদিস আছে?

বিদেশ গেলে তো অনেক সময় শুকর ছাড়া উপায় থাকে না... তা হলে তখন কি শূকর খাওয়া হালাল হয়ে যাবে?

না জেনে শুনে নিজের মত করে ইসলামের ব্যক্ষা না করাই ভাল।




ভারসাম্য

@

আপনি এই যুক্তি কোথায় পেলেন? জলে ও স্থলে বিচরন করলে সেটা মাছের থেকে বেশী মাকরুহ..... এই রকম নিয়েমের কোন হাদিস কি ইসলামে আছে?

১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৯

বাদ দেন বলেছেন: না খাইলে আমারে দিয়া দেন ।

১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৩

লিংকন১১৫ বলেছেন: আমার জানামতে চিংরি,কাঁকরা খাওয়া মাখরু

১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৯

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: সবাই দেখি ইচ্ছামত হালাল হারাম মাকরুহ বলে ব্যাখ্যা করছেন। যেকোন জিনিষ না জেনে হারাম বলা ঠিক না।

সূরা মায়েদা অনুযায়ি সামুদ্রিক প্রানী হালাল। চিংড়ি যেমন হালাল কাকড়াও তেমনি হালাল। সৌদি আরবেই কাকড়া খাওয়া হয়।

রিফাত ভাইয়ের কমেন্ট লক্ষ্য করুন।

১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৯

আসফি আজাদ বলেছেন: বিভিন্ন মাযহাব অনুযায়ী মনে হয় কিছু ভিন্নতা আছে; এখানে দেখতে পারেনঃ
Is seafood Haram or Halal?
Every fish and animals in the shape of fish are permissible. According to the Hanafi sect, fishes such as turbot, carp, flipper and eel are permissible to eat. However, sea vermins such as crap, mussel, oyster, lobster, crawfish and prawn are not eaten. Also, other water animals which are not in the shape of fish such as walrus, sea pig etc. are not eaten as well. According to other three sects (Shafi, Maliki, Hanbali), all of the sea foods are eaten.
The meaning of the ayahs which are “It is He Who has made the sea subject, that you may eat thereof flesh that is fresh and tender” (1) and “Lawful to you is the pursuit of water-game and its use for food, - for the benefit of yourselves and those who travel” (2) state that seas are a divine benediction storage and man can benefit from them.
With the mentioned ayahs, Allah Almighty informs the permission of all sea animals without exception of a certain kind of them and without putting the condition of slaughtering. In this way; He provides His servants the easiness and wideness. Moreover, He gives man the permission of using anything in order to entrap them, on condition that not causing animals pain.
As it is known, in point of where they live, animals separate into two as land and sea animals. In regard with which animals of land are permissible, it is explained in the fiqh books. As for the sea animals, there are different views between sects.
Complying to the ayahs of which we gave the meanings above, according to Shafi, Maliki and Hanbali sects’ scholars; all of the sea animals, that is to say all of the animals which live only in the sea but not in the land, -it does not matter where they are available, whether they are in the shape of fish or anything else; they are permissible, they can be eaten. Nevertheless according to the same sects, it does not matter whether the name of them different or they are alive or dead or a Muslim cached it or a non Muslim; the judgment does not change.
While the sect of Maliki does not except any sea animal, Hanbali sect excepts eel as haram and Shafi sect excepts frog, crap and crocodile as haram because they live both on the land and in the sea.
And according to the Hanafi sect, eating the flesh of the animals which are not in the shape of fish is haram. Accordingly, animals which perpetually live in the water can be eaten. Turbot, carp, flipper and eel are in this group. But other water animals are not permissible. Mussel, oyster, lobster and crap are not accepted as permissible, they are accepted as haram. (3)
According to the above explanations, while animals such as mussel, carp may be eaten in the sects of Shafi, Maliki, and Hanbali; according to Hanafi sect they are not eaten. The reason why Hanafi sect accepts them as haram is because these kinds of animals are accepted as dirty both in the respect of appearance and the flesh they have. (Mehmet Paksu Halal- Haram)

(1). The Surah of an- Nahl, 14
(2). The Surah of Maida, 96
(3). al-Mazâhibu’l-Arbaa, 2: 5.
Source: Click This Link

১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩২

ভারসাম্য বলেছেন: @ রবিনহুড ঃ মাছ ব্যাতীত সকল সামুদ্রিক প্রাণী হারাম এ ধরনের কোন সহীহ হাদীস নাই। আপনার যতদূর জানাটা ভূল।

আর আমি মাছের চেয়ে বেশি মাকরুহ এমন বলিনি। মাছতো সম্পূর্ণই হালাল। তবে চিংড়িমাছকে আমরা মাছ বললেও এটা পতংগ শ্রেনীভূক্ত। পতংগ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ মাকরুহ। এ ব্যাপারে স্পষ্ট হাদীস আছে। তবে স্পষ্ট না হলেও, সুরা মায়েদা ও আরো কিছু হাদীস অনুসারে মাছসহ সামুদ্রিক ও জলজ সকল প্রাণীই হালাল।

এই উভয়বিধ মত অনুসারেই চিংড়িকে মাছের মত সম্পূর্ণ হালাল না ধরে মাকরূহ বলা হয়। আর সামুদ্রিক ও জলজ প্রাণীর শর্ত হিসেবে যে সকল জীব তার জীবনকালের পুরোটা সময় জলে কাটায় তারাই গন্য।যদিও অনেকের কাছে সব ধরণের সামুদ্রিক জীবই হালাল।

এসবকিছু মিলিয়েই বলেছিলাম কাঁকড়া চিংড়িমাছের চেয়ে অধিক মকরুহ।

২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৫

নিমচাঁদ বলেছেন: কাকড়ার ভালো একটা রেসিপির জন্য আসছিলাম , পুরা ধরা :-P

২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৩

নুভান বলেছেন: @রবিনহুডঃ মাছ ব্যাতিত যে কোন প্রানী হারাম এই হাদীস কোথায় পাইছেন, রেফারেন্স দেন। যদি সিহাহ-সিত্তার হাদীস না হয়, তাইলে ওই হাদিস বস্তা বাইন্ধা ফালায়াও দিতে পারেন। আর বিদেশের কথা বলা হইছে, শুকর আর হালাল মাংশ না পাওয়া গেলে ওখানে সী-ফুড ই শেষ ভরসা। কথা উলটা ঘুরানো ঠিক না।

বিদ্রঃ সী-ফুড হারাম হইলে, পাক-ভারত উপমহাদেশ ব্যাতীত সকল মুসলিমেরা কাফের (বিশেষত ইন্দোনেশীয়া-মালয়শীয়া-সিঙ্গাপুরের মুসলিমেরা)।

সূরা মা'ইদাহতে স্পষ্ট করে লেখা আছেঃ
“Lawful to you is (the pursuit of) water-game and its use for food – for the benefit of yourselves and those who travel…” [al-Maa’idah 5:96]. Ibn ‘Abbaas said: “ Sayduhu (lit. hunting, pursuit) refers to whatever is taken from it alive, and ta’aamuhu (lit. its food) means whatever is taken dead.”

সুরা নাহল, আয়াত ১৪ তে আবারঃ
“It is He Who has made the sea subject, that you may eat thereof flesh that is fresh and tender”

এখন বলি, সমস্যার শুরুটা কোন জায়গা থেকে শুরুঃ নবীর সময় বা সাহাবাদের সময়ও মাজহাব বা সেক্ট গঠিত হয়নি। কিন্তু পরবর্তীতে হানাফী, হাম্বলী, শাফেয়ী ও মালেকী মাজহাবে বিভক্ত হয়ে যায়। এরমধ্যে হানাফী মাজহাব এই পাক-ভারত উপমহাদেশে বিস্তার লাভ করে আর এই এলাকার মানুষদের আগে থেকেই সী-ফুড খাবার কোন অভিজ্ঞতা ছিলোনা, আর তাই হানাফী মাজহাবের অনেক স্কলার কোশের বা কুশরাত (ইহুদীদের ডায়েট্রি) ফলো করে প্রচার করে যে, আঁশটে বা স্কেল ছাড়া মাছ খাওয়া যাবে না, সী-ফুড খাওয়া যাবে না, ইত্যাদি...ইত্যাদি। এখানে কোশের আর হালাল খাবারের মিল ও অমিল পাবেন

সকল প্রকার সামুদ্রিক প্রানী-ই খাওয়া যায়, শুধু মাত্র দু-তিনটা ব্যাতিক্রম ব্যতিত যেমনঃ কুমির, ব্যাং (যদিও ব্যাং খাওয়া যায় কিন্তু নবী ব্যাং মারতে নিষেধ করেছেন তাই না খাওয়াই ভালো), সামুদ্রিক সাপ (অনেকে বলেন হালাল-অনেকে হারাম বলেন), ভোঁদর আর কচ্ছপ (কচ্ছপ খেতে হলে ভালো করে জবাই করে নিতে হবে, নবীর সময় কচ্ছপ জবাই নিয়ে একটি হাস্যকর ব্যপার হয়েছিলো, এরপর কচ্ছপ কেউ খায়নি কিন্তু হারাম এটাও বলা হয়নি)। এই লিঙ্কটি ফলো করতে পারেন এ বিষয়ে। ধন্যবাদ।

২২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪৪

এম আবু জাফর বলেছেন: আমি যতদুর জানি তা হল, যে সমস্হ প্রানী পায়ে ধরে আহার করে তাহা হারাম, ছোটকালে কোন এক মৌলভীর কাছে শুনেছিলাম।

২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১০

শয়তান বলেছেন: মজার পোষ্ট । কাঁকড়ার চেয়েও মজার =p~

২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১৭

দেশী পোলা বলেছেন: খাইয়া টেস্ট কইরা তওবা কইরা নিবেন

এত ত্যানা পেচান কেন?

২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১৯

মেঘের দেশে বলেছেন: দেশীপোলার কমেন্টে লাইক ;)

২৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪২

শিবলী বলেছেন: ব্লগ পড়া - লেখা কি হারাম না হালাল?

২৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

যুবায়ের খান বলেছেন:
dZ&Iqv bs: 6708
بسم الله الرحمن الرحيم
dZ&Iqv wefvM ZvwiL: 31/03/2014 Bs
Rvwgqv ivngvwbqv Avivweqv †gvevBj:01816367975
mvZ gmwR`, †gvnv¤§`cyi,XvKv-1207 http://www.rahmaniadhaka.com
حامدا ومصليا ومسلما
DËit-
cª‡kœv³ †ÿ‡Î Avcbvi ¯¿xi Dci †Kvb ZvjvK cwZZ nqwb| †Kbbv †h k‡Z©i wfwˇZ Avcwb Zv‡K ZvjvK MÖn‡Yi ÿgZv w`‡qwQ‡jb Zv cvIqv hvqwb|
D‡jøL¨, wg_¨v K_v ejv gvivZ¥K ¸bv‡ni KvR| ZvB wg_¨v e‡j ZvjvK MÖn‡Y eva¨ Kivi Kvi‡Y Avcbvi A‡bK eo ¸bvn n‡q‡Q| ‡mRb¨ Avjøvni Kv‡Q ZvIev Ki‡Z n‡e|

كما جاء في الفتاوى الهندية:(6/ 261، كتاب الشروط)
وفي التفويض بشرط إذا وجد الشرط وأرادت أن تطلق نفسها فلها ذلك.
و في الفتاوى الهندية:(6/ 260، كتاب الشروط)
تعليق التفويض بالغيبة وصورة كتابة هذا القسم شهدوا أن فلانا جعل أمر امرأته فلانة بيدها معلقا بشرط أنه متى غاب عنها من كورة كذا أو من مكان كذا يسكنان فيه غيبة سفر ومضى على غيبته عنها شهر أو كذا على ما شرطاه، ولم يعد إليها في هذه المدة فإنها تطلق نفسها تطليقة واحدة بائنة بعد ذلك متى شاءت أبدا وفوض الأمر في ذلك إليها، وأنها قبلت منه هذا الأمرقبولا صحيحا في مجلس التفويض ويتم الكتاب.
ويراجع أيضا: فتاوى دار العلوم:(10/38)

و الله أعلم بالصواب
محمد إنعام الحق غفر له
دار الإفتاء والإر شاد
بالجامعة الرحمانية العربية
سات مسجد, محمد بور, داكا- 1207


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.