নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়ার দরদরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আজ তাজউদ্দিন আহমদের ৮৮ তম জন্মদিন। সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হল খুব অবহেলার সঙ্গে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সেই খবর ছাপা হয় ভেতরের পাতায়। আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বেশি অবমূল্যায়ন করেছে বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবী এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে। বঙ্গবন্ধুর সাথে তাজউদ্দীনের দূরত্ব সৃষ্টি হলে বঙ্গবন্ধু তাঁর সুদীর্ঘ ৩০ বছরের বিশ্বস্ত রাজনৈতিক সহকর্মীকে ভুল বুঝেন। যে কারণে ১৯৭৪ সালের ২৬শে অক্টোবর তাজউদ্দীন মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন। রাশিয়া ও চীনে অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে সমাজতন্ত্রের গোড়াপত্তন হয়েছিল। আর বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালের ২৬শে অক্টোবর এক নিরব বিপ্লব ঘটেছিল। সেটা হল বাংলাদেশ সেদিন থেকেই সমাজতন্ত্রের আদর্শ থেকে মার্কিন দুবৃত্তায়নপুষ্ট পুঁজিবাদের দিকে গমন করলো। যে পুঁজিবাদের করালগ্রাসে দেশে গণতন্ত্রের নামে এক এক বিশাল কালোবাজারী দুর্নীতিগ্রস্থ বৈষম্যমূলক রাজনীতির প্রচলন ঘটলো। তাই অক্টোবর হল বাংলাদেশের জন্য কালো বিপ্লবের মাস। তাজউদ্দীন আহমদের জন্মদিনে এই নেতার প্রতি আমার সশ্রদ্ধ লাল ছালাম।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
sohagamin বলেছেন: একজন রাস্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে আমার অনুভূতি, শেখ মুজিব জাতির জন্য যা করেছেন তাজউদ্দীন আহমেদ জাতিকে অনেক বেশি দিয়েছেন। প্রতিদানে তিনি ছিলেন উপক্ষিত। তিনি যা করতে চেয়েছিলেন তা করতে পারলে আমরা অনেকদুর এগিয়ে যেতাম। এক জায়গাতে আমার মনে হয়েছিল শেখ মুজিব তাজউদ্দীন আহমেদ কে ভয় পেতেন .... কিন্তু তার সম্মান আমরা তাকে দিতে পারিনি...........
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: সম্পূর্ণও একমত াপনার পোসটির সাথে, সময় এসেছে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরবার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমদের জন্মদিনে এই নেতার প্রতি আমার সশ্রদ্ধ লাল ছালাম।
আর এই শেকড় ছেড়া বলেই কি আজ আওয়ামীলীগ শ্যাওলার মতো পরিনতির অপেক্ষায়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!