নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
প্রথম প্রশ্ন: সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন কি প্রধান বিচারপতি'র অনুমতি ছাড়াই জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার ফাঁসির কার্যক্রম স্থগিত করতে পারেন? যদি পারেন, সেখানে সরকার পক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না কেন? শুধুমাত্র আসামী পক্ষের আইনজীবীদের উপস্থিতিতে কি চেম্বার আদালত বসতে পারে? এই প্রশ্নের জবাব আজ হয়তো পাওয়া যাবে। বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন আজ সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত যে স্থগিত আদেশ দিয়েছেন, আজ আদালতে হয়তো সেই ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। আজ আদালতে উভয় পক্ষের শুনানী হবে। সেখানে বিচারপতি রায়ের স্থগিত আদেশের ব্যাখ্যাও নিশ্চয়ই করবেন। কিন্তু এরকম একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এককভাবে দায়িত্ব নিয়ে সরকার পক্ষের আইনজীবীদের অনুপস্থিতিতে কাদের মোল্লার ফাঁসির ঠিক আড়াই ঘণ্টা আগে বারো ঘণ্টার যে স্থগিত আদেশ দিলেন, সেই বারো ঘণ্টাই দেশের গোটা বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করলো কিনা? তার মানে কি প্রধান বিচারপতি'র অনুমতি ছাড়াই চেম্বার বিচারপতিরা একক উদ্যোগে আসামী পক্ষের আইনজীবীদের আবেদনে সুপ্রিম কোর্টের রায় এবং মৃত্যু পরোয়ানাকেও স্থগিত করার ক্ষমতা রাখেন?
এখন বিষয়টি আজ যদি চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ব্যাখ্যা না করেন, তাহলে এই স্থগিত আদেশ নিয়ে ফুল বেঞ্জে আবার হয়তো উভয় পক্ষের বিতর্ক করতে হবে। সেই বিতর্কের শেষে আবার হয়তো কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ের উপর রিভিউ আদেশ আসবে। সেই রিভিউ করতে আরো সময় লাগবে। তারপর যদি রিভিউ আদেশেও কাদের মোল্লার ফাঁসি'র আদেশ আসে, তাহলে সেই নির্দেশ আবার কারা কর্তৃপক্ষের কাছে যাবে। তখনো কাদের মোল্লার পক্ষে আরেকটি শেষ সুযোগ থাকবে। সেটি হল মহামান্য রাষ্ট্রপতি বরাবর ক্ষমা প্রার্থণার আবেদন করা। আর আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে যদি কাদের মোল্লা ফাঁসির রায় পাল্টাতে পারেন, তাহলে বুঝতে হবে দেশে আইন ব্যবস্থা বলে কিছু নেই। কতিপয় লোক এটা নিয়ে একটা তামাশা করছেন।
কাদের মোল্লার আইনজীবীদের উচিত ছিল সরকার পক্ষের আইনজীবীদের উপস্থিত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করা। সেটি তারা করেনি। তাহলে সেই দায়টি তারা চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের দিকেই রাখছেন। এ বিষয়ে এখন চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা প্রয়োজন। যদি আমরা আইনের শাসনের প্রতি আস্থা রাখতে চাই, আমার বিশ্বাস, চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন সেই সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাটি জানিয়ে এই কুয়াশাচ্ছন্ন ধোয়াশা বিষয়টির নিস্পত্তি করবেন।
পাশাপাশি আমাদের সবার জানার জন্যেই এটি আরো পরিস্কার করা প্রয়োজন যে, প্রধান বিচারপতি'র অনুমতি ছাড়া কি চেম্বার বিচারপতি এভাবে সরকারি পক্ষের আইনজীবীদের অনুপস্থিতিতে শুধুমাত্র আসামী পক্ষের আইনজীবীদের নিয়ে আদালত বসিয়ে কোনো আদেশ দিতে পারেন কিনা? যদি পারেন, তাহলে কাদের মোল্লা'র ফাঁসির আদেশ নিয়ে আরো অনেক আইনি জটিলতা তৈরি করাই এই স্থগিত আদেশের কোনো অভিপ্রায় কিনা তাও একটি প্রশ্ন।
ওদিকে যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড স্থগিত রাখার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছেন জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনার নাভি পিল্লাই। এর আগে সোমবার জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের স্বাধীন দুই বিশেষজ্ঞ গাব্রিয়েলা নাউল ও ক্রিস্টফ হেইন্স এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন। প্রশ্ন হল, জাতিসংঘ মানবাধিকারের নামে এখন যে কাজটি করতে এতো বেশি তৎপর, ১৯৭১ সালে ৩০ লাখ মানুষকে নির্বাচারে হত্যা করা সময়, তিন লাখ মা বোনকে সম্ভ্রম হানির সময়, সারা বাংলাদেশে হত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নি সংযোগের সময় এই জাতিসংঘ তখন কোন গুহায় লুকিয়ে ছিল? এই জাতিসংঘের তখন ৩০ লাখ হত্যার সময় মানবাধিকার কোথায় ঘুমিয়ে ছিল? তিন লাখ মা বোনকে ধর্ষণের সময় এই জাতিসংঘ কেন নিশ্চুপ ছিল?
আসলে জাতিসংঘ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ছদ্মবেশী চামচা। ১৯৭১ সালে আমেরিকা সুস্পষ্টভাবে পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ছিল। এখনো তারা সেই একই পক্ষে নানাভাবে সক্রিয় আছে। জাতিসংঘের ছদ্মাবরণে আসলে আমেরিকা এই খেলাটি খেলছে। আর সেই খেলায় তাদের শরিক বিএনপি এবং পাকিস্তান সকল মাল মশলা যোগান দিচ্ছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আমেরিকা বাংলাদেশকে নামমাত্র স্বীকৃতি দিলেও ১৯৭১ সালের সেই পরাজয়ের গ্লানি তারা এখনো ভোলেনি। জামায়াতে ইসলামী এবং যুদ্ধাপরাধীদের কেউ সেই দোষ এখনো সরাসরি স্বীকার করেনি। ১৯৭১ সালে তাদের যেরকম কার্যকলাপ ছিল এখনো ঠিক একই রকম জ্বালাও পোড়াও খুনের চরিত্র একটুকুও বদলায়নি। গতকাল কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হবে শুধুমাত্র এই খবর ছড়িয়ে পরার সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে জামায়াত-শিবিরের দুশমনরা যেভাবে জ্বালাও পোড়াও হামলা করেছে, তা থেকে এটাও সুস্পষ্ট যে, তারা দোষ স্বীকার তো করবেই না, বরং এই বিচারও তারা মানে না।
আর তাদের সঙ্গে এই কাজে প্রধান ইন্ধনদাতা তো দেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি। যারা মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও তারা আসলে জামায়াতের আরেকটি আধুনিক ভার্সান। বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন এখন কাদের মোল্লার আইনজীবী। তাদের মধ্যে ১৯৭১ সালেও কোনো বিরোধ ছিল না, ২০১৩ সালে এসেও কোনো মতভেদ নেই। তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার সরাসরি বিপক্ষের একটি দল। কিন্তু নানা পরিচয়ে তারা বাংলাদেশে নানাভাবে বিস্তার করেছে। কর্নেল তাহেরের সামরিক আদালতে বিচারের সময় জেনারেল জিয়া কতোটা সময় নিয়েছিলেন? দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার নাম করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী এই প্রতিশক্তিকে কেন বিচারের নামে এতো সময় দেয়া হচ্ছে? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নুরেমবার্গ আদালতে মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় তো এতো সুযোগ সুবিধা তাদের দেওয়া হয়নি? টোকিও আদালতে তো যুদ্ধাপরাধীদের ওতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়নি? কম্বোডিয়া, বসনিয়া, এমনকি ইরাকে স্বয়ং সাদ্দাম হোসেনের বিচারে তো এতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়নি? তাহলে স্বীকৃত স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে কেন বাংলাদেশে এতো সুযোগ সুবিধা দিয়ে বিচার করতে হবে?
যদি আইনের ফাঁক গলিয়ে কাদের মোল্লা খালাস পেয়ে যায়, তাহলে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আর কোনো আস্থা থাকবে না। তখন অনেক কিছুই ঘটবে। আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের কথা যে বলা হয়, সেটি সত্যি সত্যিই তখন শুরু হবে। আর পরাজিত শক্তির সমূলে নিপাত না হওয়া পর্যন্ত সেই যুদ্ধটি বাংলাদেশের নতুন প্রজন্ম করবে বলেই আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। সোভিয়েত রাশিয়ায় বিপ্লবের পরে পরাজিত শক্তিকে মহামতি লেনিন বাঁচার সুযোগ দেননি। কিউবার বিপ্লবের পর মহামতি ফিডেল পরাজিত শক্তিকে আর কোনো সুযোগ দেননি। ভিয়েতনামে কমিউনিস্ট বিপ্লবের পরে মহামতি হো চি মিন পরাজিত শক্তিকে আর কোনো সুযোগ দেননি। এমন কি চীনে কমিউনিস্ট বিপ্লবের পরে পরাজিত শক্তিকে আর বাঁচিয়ে রাখা হয়নি। আর বাংলাদেশে পরাজিত শক্তিরা শুধু রেহাই-ই পায়নি, তারা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছে। জেনারেল জিয়ার নির্দেশে তারা নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছে। খালেদা জিয়া তাদেরকে মন্ত্রী বানিয়ে দেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা করেছেন। আর বিএনপি এখনো সেই পরাজিত শক্তিকে মাঠে নিয়ে সারা দেশে সহিংস ধ্বংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছে। আর আওয়ামী লীগ এখনো বিচারের নামে তাদের সব ধরনের সুযোগ সুবিধার অযুহাত করছে। যুদ্ধাপরাধী পরাজিত শক্তির বাংলাদেশে বসবাসের কোনো সুযোগ নাই। এটাকে যারাই যেভাবে রাজনৈতিক অযুহাত তুলে সুযোগ করে দেবে, নতুন প্রজন্মকে সেইসব পক্ষকে তীলে তীলে চিনে রাখতে হবে।
যদি বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গঠন করার মানসে সত্যি সত্যিই আমরা গড়ে তুলতে চাই, তাহলে পরাজিত শক্তির সঙ্গে কোনো ধরনের আপোষের সুযোগ নাই। এই সুযোগ নিয়ে বিগত ৪২ বছরে পরাজিত অপশক্তি অনেক শক্তভাবেই আবার ঘাঁটি গেড়েছে। সেই ঘাঁটি উৎপাটনের জন্য এখনই লড়াই প্রয়োজন। মিঠে কথায় আর লোক দেখানো বিচারের তালবাহানার নামে সেই আসল কাজটি কেউ সম্পন্ন করছে না। যদি আমরা পরাজিত অপশক্তিকে সুযোগ দেই তাহলেও তাদের আচরণে কোনো পরিবর্তন বিগত ৪২ বছরে হয়নি বরং তারা আবার মাথা উচু করে শক্তভাবেই দাঁড়িয়েছে।
এখন বাংলাদেশের মানুষকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কোন পথে যাবে? তারা কি পরাজিত অপশক্তিকে নিয়ে একসঙ্গে হিংসার সহ অবস্থান করবে? নাকি তাদের পাকিস্তান ফেরত পাঠাবে? যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নানা পর্যায়ে নানাভাবে সময় ক্ষেপণ তাদের একটি কৌশল। আগামী নির্বাচনে তারা যে কোনো ভাবে বিএনপি'র নের্তৃত্বে ক্ষমতায় আসলে এই বিচার প্রক্রিয়া তারা বন্ধ করে দেবে। তখন বরং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে বাংলাদেশে অবস্থান করাটাই অত্যন্ত কঠিন হয়ে যাবে। কারণ তারা হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বঙ্গবন্ধু'র মত তারা সবাইকে তখন হত্যা করবে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলাও একই সূত্রে গাঁথা। এটিকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করার সুযোগ নাই। দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের কথা শুধু কথায় নয় সরাসরি সেই কাজটি করতে হবে। করতে হবে কঠোর হাতে। সেখানে দয়া দাক্ষিণ্যের কোনো সুযোগ নাই। কাদের মোল্লা'র ছেলের বক্তব্য যারা টেলিভিশনে দেখেছেন, সেই বক্তব্যে কি ছিল? তারা ক্ষমা চাইবে না। বরং ইসলামী আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে তারা একটি ইসলামী রাষ্ট্র বানাতে বদ্ধ পরিকর। কাদের মোল্লার ছেলে তো মুক্তিযুদ্ধের সময় জন্মগ্রহন করেনি। তার বাংলাদেশের প্রতি আস্থা থাকার কথা ছিল। নতুন প্রজন্ম হিসেবে তারও বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের কথা ছিল। ৩০ লাখ শহীদের আত্মার প্রতি সম্মান দেখানোর কথা ছিল। তিন লাখ মা-বোনের ইজ্জ্বতের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শনের কথা ছিল। কিন্তু সে পরাজিত অপশক্তির সেই পুরানো ভাষায়ই কথা বলছে। তাদের চারিত্রিক কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশকে তারা স্বীকার করে না এটাই আসল কথা।
এখন কাদের মোল্লার রায় নিয়ে চেম্বার আদালত কি করে সেজন্য আরো হয়তো অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু ৪২ বছর অপেক্ষা করে যে জাতি'র ঘুম ভাঙেনি, সেই জাতি কিভাবে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে সেখানেও কিছু কিন্তু রয়ে যায়!!
সোজাকথা, আমরা বাংলাদেশে কোনো স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত অপশক্তির উপস্থিতি আর দেখতে চাই না। কাদের মোল্লা'র ফাঁসি হবে, বাংলার মাটিতেই সেই ফাঁসি হবে। হয়তো আইনের ফাঁক গলিয়ে কিছুটা সময় ক্ষেপণ করা যাবে। কিন্তু বাংলার মাটি এখন কাদের মোল্লা'র ফাঁসি ছাড়া আর কিছুই মেনে নেবে না। এটাই আসল কথা। জয় বাংলা। বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।।।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
রামন বলেছেন:
কাদের মোল্লার মত প্রমাণিত খুনির যদি মৃত্যুদণ্ড না হয় তাহলে ভবিষ্যতে এ দেশ কোনো খুনির ন্যায্য শাস্তি হবে না, আজ যারা বি ডি আর হত্যাকাণ্ডে ফাসির দন্ড নিয়ে আছেন তাদেরও রায় কার্যকর করা যাবে না। এরপর থেকে থেকে যে কোন মৃত্যুদন্ড কার্যকর হলে সেটা হবে জুডিশিয়াল কিলিং।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.... ভালো বলেছেন জুডিশিয়াল কিলিং....
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
কাজের কথা বলেছেন: যথেষ্ট যুক্তিনির্ভর লিখা। ফেবুতে শেয়ার দেলাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২১
দিশার বলেছেন: মল্লার ছেলে ক্লিন শেভ । মল্লার ছেলে শিবির এর গাধাদের মত পুলিশ মারতে বের হয় নাই। মোল্লার ছেলে চালক। শিবির এর গেলেমান কুল গাধা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
নীলতিমি বলেছেন: খালেদা - হাসিনা, জামাত শিবিরের বিচার চাই !
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: ষড়যন্ত্র সর্বত্র।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২
মিমায়িত জীবন বলেছেন: জয় বাংলা। বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।।।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
পেইচিং বলেছেন: এই মাহমুদ হোসেনটা কে? কত টাকা খাইছে?
ফাসির হুকুম মাথায় নিয়া কাদেরের বউ 'ভি' চিহ্ন দেখায় কোন ভরসায়?
বিচারপতি মাহমুদ হোসেনকে পদচ্যুত করা হোক। রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞেস করা হোক কত টাকা পাইছে?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
বাংলার আকাশ বলেছেন: এই খানে বি এন পি রে টানেন কেন ? নাটক ত পুরাটা সবাই দেখছে , সবাই সব বুঝে । চামচমি বাদ দিয়া সত্য বলেন যে " হাসিনা সরকার ফাঁসি নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র করছে , সব কিছুতে প্যলিটেক্স ডুকাইয়া বেনিফিটেড হতে চা্য়, চারিদিক দিয়াই লাভ খুজে "
কাদের মোল্লার ফাসির জন্য শাহবাগিদের দরকার হয় কেন ? ওর তে এমনিতেই ফাসি হওয়া উচিৎ, তাই নয় কি ?
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ ... কিএনপি কি তুলসি পাতা? জিয়া গোলাম আজমকে আনে নাই? খালেদা জিয়া নিজামী মুজাহিদকে মন্ত্রী বানায় নাই? এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় একই মঞ্চে তাদের মুক্তির আবেদন করে নাই খালেদা জিয়া? বিএনপি তো জামায়াতে'র নারী ছেড়া সন্তান....এখন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মাহবুব এতো দৌড়ঝাঁপ কেন করছে? বিএনপি এখন জামায়াতের মহিলা শাখা চালায়...
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
আকাশদেখি বলেছেন: আসলে আমরা শুধু এরশাদ কেই অনেক কিছু বলি.....
কিন্তু এরশাদ ছাড়া আর সবাই যে পর্দার আড়ালে নাটক করে...।
জানিনা সরকার আবার কোন নাটক শুরু করছে কাদের মোল্লা কে নিয়ে......
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ...
১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
দিশার বলেছেন: এরশাদ বেহায়া ও এই ফাসির বিরুদ্ধে বক্তব্য দিসে আজকে। অবস্য ও যেখানে খায় ও খানে হাগে। তাই গুনায় ধরার মত কিসু না এরশাদ
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ.. এরশাদ তো বিশ্ব বেহায়া...তার কথা আর কি বলবো...
১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২
সীমাহীন ভালবাসা বলেছেন: আপনার কথা গুলি যুক্তি যুক্ত কিন্তুু আরেকটু নির্দলীয় ভাবে লেখা উচিত ছিল,, আপনি যদি আওয়ামীলীগ এর হাতে হাত রেখে নিজেকে নতুন প্রজন্ম ভাবেন তো আপনি তো মুক্তমনা হলেন না,,, জিয়া এ দেশে জামাত শিবির এনেছে এটা ভুল,,, আপনি হয়তো ভুলে গেছেন আওয়ামীলীগ এর মত যে জিয়া ও একটা সেক্টর কমেন্ডার এবং চিটাগাং না শুধু,, সে আর উসমান মিলে সারা বাংলাদেশের যুদ্ধ পরিকল্পনা সম্পাদন করেছে,,, এ দেশে কেন রাজাকার রা মন্ত্রী হয় তা একটু ভেবে দেখেন,,কেন তাদের মানুষ ভোট দেয়,, এমন ও Mp আছে তারা কয়েকবার নির্বাচিত হয়েছে,, জামাত যখন আওয়ামীলীগ এর সাথে হাত মিলিয়ে সংসধে গিয়েছিল তখন কোথায় ছিল আজকের এ সব কথা,, আওয়ামীলীগ রা যদি নিজেকে নতুন প্রজন্ম ভাবে তো সামনের নির্বাচনে প্রমান হয়ে যাবে যে কত জন নতুন প্রযন্ম এ কয় বছরে সৃষ্টি হয়েছে,, জামাত, ,নাঙ্গল বা ধান যে সব রাজনৈতিক দল বাংলাদেশে সৃষ্টি হয়েছে তা আওয়ামীলীগ এর পাপের ফসল,,আওয়ামীলীগ যদি তাদের কজকর্মের মাধ্যমে প্রমান করতে পারত যে তারাই বাংলাদেশে সর্বশেষ্ট রাজনৈতিক দল তাহলে বাংলার মানুষ এত বার বি এন পি কে ক্ষমতায় বসাত না,,আর এখন পর্যন্ত আওয়ামীলীগ এবং বি এনপির জনপ্রিয়তা ৫০ এবং ৫০ ভাগ,,এর ব্যর্থতা আওয়ামীলীগ এর,, বি এন পি এর সম্মান এবং জনপ্রিয়তা হারানোর মত কিছুই না,,জামাত রাজাকার কিন্তুু আওয়ামীলীগ রাজাকার নিয়া মন্ত্রী সভা কেন সৃষ্টি করেছে,, বঙ্গবীর এর কথা গুলি কি শোনেন নি???
হ্যা রাজাকার দের বিচার হওয়া উচিত,,তবে প্রহশন মূলক বিচার না,,, চোর কোন দলের না,সে আওয়ামীলীগ এর হোক আর বি এনপির হোক বা জামাতের হোক,,সে চোর,,, আর বিচার ব্যবস্থার কথা বললেন!!!এ কিছু বছর আওয়ামীলীগ তো বলেছে বি এনপি দুর্নীতি তে প্রথম হয়েছে,, কিন্তুু কিছু দিন আগে আবার আওয়ামীলীগ ৪র্থ হয়েছে,, তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতে দুর্নীতি রেঙ্ক এর নিচে নামিয়ে গিয়েছিল সে ০ থেকে আওয়ামীলীগ ৪র্থ হয়েছে,, বঙ্গবন্ধু কে আআওয়ামীলীগ রা বিভক্ত করেছে,, আওয়ামীপন্থী দের কথা কারনে বঙ্গবন্ধু কে এক অংশের মানুষরা দলীয় কারনে নাম নিতে চায় না,,আওয়ামীলীগ বঙ্গবন্ধু কে স্বতন্ত্র সত্ত্বা হিসেবে সৃষ্টি করতে পারেনি,, কিন্তুু এ পর্যন্ত বি এন পি বা অঙ্গসংগঠন এর বড় বড় নেতারা কিন্তুু বঙ্গবন্ধু কে নি বড় কোন উল্টাপাল্টা মন্তব্য দেয় না,,কিন্তুু আওয়ামীপন্থীরা জিয়া কে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলতে চাচ্ছে,, নিজেকে যদি নতুন প্রযন্ম মনে করেন তবে সব দলের হয় কথা বলতে হবে,, যে দোষ করবে সে যে দলের হোক তাই বলতে হবে,, তবেই নতুন প্রযন্ম নয়তো এক দলের দালার হয়ে গেলেন,,, এটাই নষ্ট রাজনীতি চলে,,ভালো কে ভালো খারাপ কে খারাপ বলতে পারি না,,, আমি সব দলের কিন্তুু সব ধর্মের না,, আমি ইসলাম ধর্মের,,তবে সব ধর্মের প্রতি আমার সম্মান বোধ আছে,, কমেন্ট এর কারনে ভুলে ও রাজা কার বলে গালি দিয়েন না,,, আমি ও নতুন প্রযন্ম তবে আমি কোন দলের না
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমে ইতিহাস সম্পর্কে আপনার জানার অনেক অভাব আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে দেশকে আবার পেছনের দিকে রওনা দিলেন। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে ষোলকলা পূর্ণ করলেন। আপনি যদি বিএনপি বা জামায়াতের খাস চামচা হয়ে থাকেন, আপনার সঙ্গে তর্ক করার সময় আমার নাই। আর আওয়ামী লীগের হাজারো ভুল থাকতে পারে কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করিয়ে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচাতে চাইছে। আর আপনার অবগতির জন্য বলতে চাই আমি আওয়ামী লীগ করি না। অতএব আওয়ামী লীগের চামচামি করার সময় নাই...
১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: এরশদ বেহয়া, বিম্পি খ্রাপ,
একমাত্র পবিত্র আ: লী
উনারা বিচার বিভাগকে পুরাপুরি স্বাধীনতা দিছেন,
দেখকেন না প্রধাণমন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি চান এরপরও তেনারা টপকায় যান !
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ...বাংলার মাটিতে কাদের মোল্লার ফাঁসি হবেই হবে....
১৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আইন মন্ত্রী কি ফাসির আইন বুঝেন না ? যেমন শুনেছিলাম অর্থমন্ত্রী শেয়ার বাজার বুঝেন না!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
তুহিন সরকার বলেছেন: রাতের আঁধারে সব কিছু অন্ধকার হয়ে গেল......................
আলোর প্রত্যাশায় চেয়ে আছি
বাঙ্গালী তাঁর অধিকার আদায় করতে জানে।
রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ।
জয়বাংলা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ।
১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
বাংলার আকাশ বলেছেন: সীমাহীন ভালবাসা কে ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ এর জন্য
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
রেজা ঘটক বলেছেন: যে মিথ্যাকে আপনারা সত্য বলে চালিয়ে দিতে চাইছেন তা ১০০ কোটি বছর পরেও মিথ্যাই থাকবে....ধন্যবাদ
১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
মতিন রহমান বলেছেন: "আর আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে যদি কাদের মোল্লা ফাঁসির রায় পাল্টাতে পারেন, তাহলে বুঝতে হবে দেশে আইন ব্যবস্থা বলে কিছু নেই। কতিপয় লোক এটা নিয়ে একটা তামাশা করছেন। " আপনার সাথে এক মত .... আজব দেশ কোথাকার কোন কুদ্দুস ৪০০+ খুনের ফাসির আসামীকে ১০ ঘন্টা ফাসি পিছায় দেয়... আমার মনে হচ্ছে এই কুদ্দুসের কাছে আইন/আদালত কিছুই না , কুদ্দুস মনে হয় মাফিয়াদের লোক.....
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...
১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
নীল জানালা বলেছেন: এখন ক্ষমতায় যারা আছে তাদের কথা বিবেচনা করলে বলা যায় দেশ বিরোধী, মানবতা বিরোধী অপরাধে তারা কোন দিক দিয়া কাদের মোল্লাদের চাইতে পিছিয়ে নাই। বরং আগায়া আছে। অপরাধী হয়া অপরাধীর সাজা দেয় কেমনে? তাই পারতেসে না। সব শালা শালিতো আসলে এক জিনিষ। বর্তমান পলিটিশিয়ানদের বিরুদ্ধে চাই কঠোর হস্থ। দেশের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজন, যাদের হাতে আগ্নেয়াঅস্ত্র আছে, তাদের প্রতি নিবেদন, তোমরা দেশকে জন্জালমুক্ত কর। গুলি করে নির্বংশ করে দাও হাসিনা খালেদা এরশাদ নিজামি গংদের, ওদের পচাটা নেতাকর্মীদের। এই নস্ট অমানুষগুলার আবর্ত থেকে মুক্ত কর বিশ কোটি মানুষের বাংলাদেশকে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ...আইন নিজের হাতে তুলবেন না দয়া করে....
১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
ধূর্ত উঁই বলেছেন: তালগাছের শেষ আড়াইহাত । খুব লম্বা মনে হচ্ছে ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ :: পোস্টটি পড় ও রটিয়ে দাও
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ...
ক তে কাদের মোল্লা....তুই রাজাকার..তুই রাজাকার
২১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
পাবলিকের কথা বলেছেন: আপনার লেখা নিয়ে অনেক ফ্যাচাল পারার দরকার ছিল। কিন্তু ক্রিকেট খেলা চলতেছে বিধায় ফ্যাচালে গেলাম না। শুধু এই কথাটি বলতে চাই, স্বাধীনতার আজ প্রায় ৪২ বছর অতিবাহিত হতে চলেছে। এতদিন আমি আপনে আর আওয়ামী লীগ কি ঘুমিয়ে ছিলাম? আর যুদ্ধাপরাধী রাজাকাররা কি বিদেশে পালিয়ে আত্মগোপনে ছিল? যে তারা দেশে ছিল না বলে বিচার করা যায় নাই????? আওয়ামী লীগ যখন যুদ্ধাপরাধী জামাতের সাথে এক মঞ্চে দাড়িয়ে বক্তিতা করেছিল তখন আপনার মত নতুন প্রজন্ম কোথায় ছিল??? নাকি তখন আপনাদের জন্মই হয় নাই????? আমরা হইছি গিয়ে এখন হুজুগে বাংগালী, জাতি হিসেবে বেকুব। নিজের হুগায় নিজেই বাশ হান্দাই।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২১
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ...
২২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
দড়ি বাবা বলেছেন: লেখাটা পড়তে দেখেন ততো আমার কাছে ঝাপ্সা লাগতেছেগোলাম মওলা রনির কাছে কাদের মল্লার চিরকুট।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২২
রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: নির্বাচন নিয়ে জাতির মধ্যে যে অনিশ্চয়তা আর আতঙ্ক তৈরী হয়েছে তার থেকে আমাদের নজর একটু অন্যদিকে সরিয়ে ওরা আরেকটি মুন্সিয়ানার পরিচয় দিল। সাবাস রাজনীতি। সাবাস বাংলার জনগন।
শুধু খেয়েই গেলাম। কি খাচ্ছি তা আর চিন্তার সুযোগ পেলাম না। চিন্তা করতেও চাই না। সাগর-রুনীর খুনের দাগতো এখনও ঝাপসা হয়ে যায়নি। এত টাটকা ক্ষত নিয়ে বেঁচে যে আছি, এই ঢেড়।
সালাম।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৩
রেজা ঘটক বলেছেন: সালাম আপনাকে, ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
সুস্পষ্ট যে, তারা দোষ স্বীকার তো করবেই না, বরং এই বিচারও তারা মানে না।
আর তাদের সঙ্গে এই কাজে প্রধান ইন্ধনদাতা তো দেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি। যারা মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও তারা আসলে জামায়াতের আরেকটি আধুনিক ভার্সান। বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা খন্দকার মাহবুব হোসেন এখন কাদের মোল্লার আইনজীবী।
তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার সরাসরি বিপক্ষের একটি দল!
একমত