নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৪ ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস !!!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৩

মজিদ খানের কথা মনে আছে? স্বৈরাচার এরশাদের শিক্ষামন্ত্রী মজিদ খান? ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার জেনারেল এরশাদের শিক্ষামন্ত্রী মজিদ খানের বৈষম্যমূলক শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জড়ো হয়েছিল ছাত্র-জনতা। তখন গোটা বাংলাদেশে একটাই শ্লোগান ছিল- 'চলো চলো ঢাকা চলো, মজিদ খানের শিক্ষানীতি বাতিল করো, করতে হবে'। ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের নির্বিচার গুলিতে শুধু ঢাকা মহানগরে সেদিন ১০ জন নিহত হয়, পুলিশের গুলিতে আহত হয় শতাধিক ছাত্র-জনতা। প্রতিবছর ১৪ ফেব্রুয়ারি আসলেই আমাদের সেদিনের সেই রক্তাক্ত ইতিহাসের কথা মনে পড়ে।

জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ১৯৮২ সালের ২৪শে মার্চ সম্পূর্ণ অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেন। গণগ্রেফতার ও পৈশাচিক নির্যাতনের মাধ্যমে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে এরশাদের জারী করা সামরিক শাসন মেনে নিতে বাধ্য করেন। কিন্তু দেশের ছাত্ররা তখন স্বৈরাচার পতনের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। সরকার গঠনের শুরু থেকেই স্বৈরাচার এরশাদ ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে থাকেন। যার প্রতিফলন পড়তে থাকে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায়। রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পরপরই স্বৈরাচার এরশাদ প্রবর্তিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী মজিদ খান নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেন। নতুন এই শিক্ষানীতি প্রণয়নের সাথে সাথে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয়। শিক্ষাখাতের সরকারি ভর্তুকি কমিয়ে দেওয়া হয়। যার ফলে শিক্ষাব্যয় বাড়তে থাকে।

শিক্ষাব্যয় বৃদ্ধিতে দেশের ছাত্রসমাজ একযোগে স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ডাক দেয়। ১৯৮২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবসে মজিদ খানের শিক্ষানীতি বাতিলের দাবিতে ছাত্রসমাজ আন্দোলন শুরু করে। সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে তখন গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান শুরু করা হয়। সাথে সাথে চলে সারাদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জনমত গড়ে তোলার কাজ। ছাত্রদের এই কর্মকাণ্ডকে দমন করতে ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ নেতা ও তৎকালীন ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি খন্দকার মোহাম্মদ ফারুককে পুলিশ গ্রেফতার করলে ছাত্ররা আরো ফুঁসে ওঠে। তখন ১৯৮৩ সালের ২৭ ও ২৮শে জানুয়ারি সারাদেশে একযোগে ছাত্রধর্মঘট ও ১৪ই ফেব্রুয়ারি সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া হয়।

পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী, সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচির মিছিলটি সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু হাইকোর্ট গেট ও কার্জন হল এলাকায় আগে থেকেই পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। পুলিশি বাধায় মিছিলটি আর সামনে এগোতে না পারায় মিছিলের সম্মুখে থাকা শতাধিক ছাত্রী ও সাধারণ ছাত্ররা তখন রাস্তায় বসে পড়ে এবং ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা দেওয়া শুরু করেন। এক পর্যায়ে পুলিশ ব্যারিকেড সরিয়ে ছাত্রদের উপর বেধড়ক লাঠিচার্জ শুরু করে এবং সরকারি রায়ট কার রঙ্গিন গরমপানি ছিটাতে থাকে। ছাত্ররা তখন পুলিশের দিকে পাল্টা ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। ছাত্রদের ইট-পাটকেলের জবাবে পুলিশও ছাত্রদের মিছিলে অতর্কিত গুলি বর্ষণ করতে থাকে। পুলিশের গুলিতে সেদিন গুলিবিদ্ধ হন জয়নাল নামের এক ছাত্র। পুলিশ পরে তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে। পুলিশের অতর্কিত হামলায় সেদিন গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় দীপালী সাহা নামে এক শিশু। পরবর্তী সময়ে তার লাশ গুম করে ফেলা হয়। একই দাবিতে চট্টগ্রামে সেদিন মিছিল চলাকালে নিহত হয় কাঞ্চন নামে এক যুবক। পুলিশের নির্বিচার গুলিতে সারাদেশে সেদিন কমপক্ষে ১০ জন ব্যক্তি নিহত হন।

সেদিন পুলিশ শুধু মিছিলে গুলি চালিয়ে ক্ষান্ত হয়নি। নির্যাতন ও হয়রানি চলতে থাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে। পুরো ক্যাম্পাস আর্মি-বিডিআর, পুলিশ দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। এরপর চলতে থাকে গণ-গ্রেফতার। সেদিন পুলিশের হাত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকও রেহাই পাননি। প্রায় দুই সহস্রাধিক ছাত্রশিক্ষককে সেদিন গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এতকিছুর পরও আন্দোলন দমাতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ১৯৮৩ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার এরশাদ সরকার মজিদ খানের শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন স্তগিত ঘোষণা করেছিল।

কী ছিল মজিদ খানের শিক্ষানীতিতে?
মজিদ খানের শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক স্তর থেকেই বাংলার সঙ্গে আরবি ও ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। শিক্ষাব্যয়ের পঞ্চাশ ভাগ ব্যয় শিক্ষার্থীর পরিবারকে বহন করতে বলা হয়েছিল। মজিদ খানের শিক্ষানীতি ছিল আমাদের ভাষা আন্দোলনের চেতনার পরিপন্থী এবং পশ্চাৎপদ ও উপনিবেশিক সংস্কৃতির এক জ্বলন্ত আগ্রাসন। শিশুদের জন্য অবশ্যম্ভাবীভাবে তা হতো নিপীড়নমূলক। বুকের রক্ত দিয়ে, নিজেদের জীবন দিয়ে সেদিন ছাত্র-জনতা শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণের বিরুদ্ধে ভাষা সংস্কৃতি রক্ষায় রুখে দাঁড়িয়েছিল। স্বৈরাচার এরশাদ সরকার ও প্রশাসনকে ছাত্রসমাজ সেদিন বাধ্য করেছিল এই বৈষম্যমূলক শিক্ষানীতি স্থগিত করতে। ১৪ ফেব্রুয়ারির সেই আন্দোলন বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য কারণ, এই আন্দোলনই ছিল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রথম বিস্ফোরণ। এরপর গোটা আশির দশকজুড়ে প্রতি বছর এই দিনটি 'স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে পালিত হয়েছে এবং এরশাদবিরোধী আন্দোলনের প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তখন আওয়ামীলীগ, বিএনপি, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, বাম প্রগতিশীল ছাত্র ও রাজনৈতিক দলগুলো যার যার অবস্থান থেকে আলাদা আলাদা কর্মসূচি দিয়ে দিবসটি পালন করতো এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোও এর পক্ষে তখন প্রচার চালাতো।

ছাত্রজনতার ধারাবাহিক আন্দোলনের চূড়ান্ত ফসল হিসাবে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়। স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর দেশে আবার সংসদীয় গণতন্ত্রের পুনঃযাত্রা ঘটে। কিন্তু সেই গণতন্ত্রে জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটেনি। আমরা দেখেছি নব্বই পরবর্তী সামরিক স্বৈরাচারের স্থানে ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সংসদীয় স্বৈরাচার শাসকগোষ্ঠী। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে করা আন্দোলন ও জনগণের আত্মদানের ফসল ঘরে তুলেছে সামন্তবাদের রক্ষক ও সাম্রাজ্যবাদের সেবক-দালাল রাজনৈতিক দলগুলো। জনগণের আন্দোলন, সংগ্রাম ও আত্মদানের ফসল শাসক শ্রেণীরা নিজেদের শাসনক্ষমতা বিকাশের স্বার্থে ব্যবহার শুরু করে। স্বার্থসিদ্ধি হয়ে গেলেই ক্ষমতাসীন শ্রেণীই জনগণের সঙ্গে নতুনভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করে জনগণের উপর চালু করে নতুন শোষণমূলক ব্যবস্থা। শোষণ টিকিয়ে রাখতে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য আইন, প্রথা, ভাষা, সংস্কৃতি এবং শিক্ষা ব্যবস্থাকে শোষণের অনুকূলে প্রবাহিত করতে তৎপর হয়। বর্তমান সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা, প্রশ্নপত্র ফাঁস, নম্বরপত্রে শিক্ষকদের বেশি নম্বর দেওয়ার হিরিক, সেই দুঃশাসনেরই জীবন্ত রূপ।

নব্বই-উত্তর ক্ষমতাসীন শাসক গোষ্ঠী তাদের সংসদীয় স্বৈরাচার ব্যবস্থা অটুট রাখতে স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে জনগণের সেই অর্জনগুলোকে আড়াল করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। তারই অংশ হিসেবে এদেশে আমদানি হয়েছে 'বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইনস ডে'। ১৯৯২ সালে যায় যায় দিন সম্পাদক শফিক রেহমানের নেতৃত্বে এটি এদেশে আমদানি ও বাজারজাতকরণের কাজ শুরু হয়। সে বছর অমর একুশে বইমেলায় শফিক রেহমান একটি ছোট্ট এক ইউনিটের স্টল নিয়ে বাংলা একাডেমির পুকুর পাড়ে বসেছিলেন। বইমেলায় আগত বইপ্রেমীদের সেদিন একটি গোলাপ আর একটি যায়যায়দিন ধরিয়ে দেন শফিক রেহমান আর তার স্ত্রী তালেয়া রেহমান। সেই থেকে বাংলাদেশে 'বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইনস ডে' পালনের শুরু। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের অর্জনগুলোকে আড়াল করার কৌশল হিসাবে সেই থেকে দীর্ঘ এই ২৪ বছরের নিরন্তর প্রচারে ও চর্চায় শাসকগোষ্ঠী বেশ সফলভাবেই ছাত্রজনতার স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবসের নাম ভুলিয়ে দিতে কৃতিত্ব দেখাচ্ছে। ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারির সেই রক্তাক্ত ফেব্রুয়ারিকে ভুলিয়ে দিতেই শাসকগোষ্ঠী এই কাজটি খুব সচেতনভাবেই এখনো করে যাচ্ছে।

এ বছর ঢাকার একজন নির্বাচিত মেয়র সাঈদ খোকন ১৪ ফেব্রুয়ারিকে আরো নতুন মোড়ক দেবার চেষ্টা চালিয়েছেন। নগরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানোর নামে এটি আসলে সেই ১৪ ফেব্রুয়ারির রক্তাক্ত ইতিহাসকে আড়াল করার একটি সুস্পষ্ট স্বৈরাচারী কৌশল। সারা বিশ্বে ১৪ ফেব্রুয়ারি 'বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইনস ডে' পালিত হলেও বাংলাদেশে ১৪ ফেব্রুয়ারি মানে 'স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস'। বর্তমান শাসক গোষ্ঠীও ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এই দিবসকে 'স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস' হিসাবে পালন করেছে। কিন্তু এখন তারা কৌশলে সেই ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে চায়। কারণ এখন তাদের দুঃশাসনকে আড়াল করার জন্য জনগণকে অন্যদিকে ব্যস্ত রাখার এটি একটি কৌশল। যা সুস্পষ্টভাবে জয়নাল, কাঞ্চন, দিপালীদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী করার সামিল।

'স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস'-এ নতুন স্বৈরাচারের সকল অনিয়মকে স্মরণ করাই হবে যৌক্তিক এবং নৈতিক প্রতিবাদ। যুগে যুগে দেশে দেশে স্বৈরাচার আসে শাসকের নামে। সাহসী জনতাই সেই স্বৈরাচারের আবার পতন ঘটায়। এটাই ইতিহাসের নিয়ম। আজ যারা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযাত্রী, তাদের কাছে এখন লুটপাট, চুরি-চামারির সময়। তাদের এখন এসব ইতিহাস মনে পড়ার কথা নয়। কিন্তু ক্ষমতার বাইরে গেলেই এরাই আবার এই দিবসকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে নানান কিসিমের আয়োজনে মত্ত হয়। পাছে ছাত্রজনতার অর্জনগুলো নিয়ে শাসকশ্রেণীর এই ব্যবসাটি কেবল চলতেই থাকে। পাঠক, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেনটাইনস ডে'র সাথে আপনার ইতিহাস ও রক্তাক্ত গৌরবকে গুলিয়ে ফেললে আপনিও হয়ে যাবেন জাতীয় বেঈমান। ইতিহাস কখনো জাতীয় বেঈমানদের ক্ষমা করে না। ইতিহাসই তার সাক্ষ্য দেয়। অতএব সাধু সাবধান।

.......................................
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: কিন্তু স্বৈরাচার প্রতিরোধ করবে কে ?? সবাই তো আছে ভালবাসা নিয়ে!!

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫০

মোঃ ইয়াসির রহমান বলেছেন: ঘটক ভাই অনুমতি ছাড়াই ফেসবুকে শেয়ার দিছি, অপরাধ নিয়েন না।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৬

আব্দুল্যাহ বলেছেন: শফিক তবে আরেক খল নায়ক

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

রমিত বলেছেন: এখন তো এগুলো সবাই ভুলতে বসেছে। আর নতুন প্রজন্ম তো জানেই না।
লেখা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ রেজা ভাই।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ক'জন বিষয়টা জানে!!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

বিজন রয় বলেছেন: কোন লাভ নেই।

লেখায় +++++

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৭

আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভালোবাসা দিবসে করা এমন পোস্ট গ্রহন যোগ্যতা পাইলো না।
এসময়ের ছাত্ররাও নিজ স্বার্থে সব করতে পারবে।
তবে বাংলাদেশে রাজনীতি এখন নোংরামী।
আশি ভাগ ছাত্রদের মনে রাজনীতি এখন শুধু ঘৃনার বস্তু হিসেবেই আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.