নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রযুক্তি ভালোবাসি, টেকনোলজি আমার পেশা ও নেশা।

rezaul827

প্রযুক্তি ভালোবাসি, টেকনোলজি আমার পেশা ও নেশা। নতুন কিছু শিখতে চাই, নতুন পৃথিবী গড়তে চাই।

rezaul827 › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেশিরভাগ মানুষ জেনে বা না জেনে বিভিন্নভাবে সুদের সাথে জড়িত। এই সুদ আসলে কতটা মারাত্মক?

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

রাসূল (সা) সুদখোর, সুদদাতা, সুদের লেনদেনের লেখক ও তার সাক্ষীদ্বয়ের উপর লা’নত করেছেন এবং বলেছেন এরা সকলেই সমান। (মুসলিম)

সুদের কারবারের সাথে জড়িত গ্রাহক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, জামানতদার- সকলই সমান পাপী ও সবার উপর রাসুল (সা) এর লা'নত বা অভিশাপ দিয়েছেন।
রাসূল (সা) এক রাতে স্বপ্ন দেখেন যে, দু’ব্যাক্তি তাঁর নিকট এসে তাঁকে এক পবিত্র ভূমিতে নিয়ে গেলেন। তারা চলতে চলতে এক রক্তের নদীর কাছে পৌঁছিলেন। সেই নদীর মাঝখানে একজন এবং নদীর তীরে আরেকজন দাঁড়িয়ে আছে। তীরে দাঁড়ানো ব্যক্তির সামনে পাথর পড়ে রয়েছে।
নদীর মাঝখানের লোকটি যখন কিনারার দিকে আসতে চাচ্ছে, তখন তীরের লোকটি তার মুখে পাথর খন্ড নিক্ষেপ করে তাকে স্বস্থানে ফিরিয়ে দিচ্ছে।
এভাবে সে যতবারই পাড়ে আসতে চায় ততবারই তার মুখে পাথর নিক্ষেপ করা হয়। রাসুল (সা) জিজ্ঞাসা করলেন, 'এ কে'?
সে বলল, যাকে আপনি (রক্তের) নদীতে দেখেছেন, সে হল সুদখোর। (সহিহ বুখারি)
সুদ একটি জঘন্য রকম পাপ। বর্তমান সময়ে ব্যাংকিং ব্যবস্থা জনপ্রিয় হওয়ার কারণে সুদ আরো ভয়াবহভাবে সমাজে ছড়িয়ে পড়েছে। জেনে বা না জেনে আমরা প্রত্যহ সুদের সাথে জড়িয়ে পড়ছি।
রাসূল (সা ) বলেছেন, মেরাজের রাতে আমি এমন কিছু লোক দেখতে পেলাম, যাদের পেটগুলো বিশাল ঘরের মত সামনের দিকে বের হয়ে আছে। তা ছিলো অসংখ্য সাপ ও বিচ্ছুতে পরিপূর্ণ। যেগুলো পেটের বাইরে থেকে দেখা যাচ্ছিলো।
আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে জিবরাঈল (আ) ! এরা কারা? তিনি উত্তরে বললেনঃ এরা সুদখোরের দল। (ইবনে মাযা ও আহমদ)
যেকোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট সাবধান হওয়া উচিত। শুধু লেনদেনের ক্ষেত্রেই নয়, চাকুরী করার ক্ষেত্রেও সাবধান হওয়া উচিত।
কারণ কোন সুদি প্রতিষ্ঠান যেমন- সুদি ব্যাংক, মাইক্রো ক্রেডিট, কিস্তি, সুদি সমিতি ইত্যাদিতে চাকুরী করলে, সেখান হতে প্রাপ্ত বেতনের আয় সম্পুর্ন হারাম আয়।
চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, প্রতারণা, ঘুষ এর মাধ্যমে যেমন কোন কিছু আয় করা হারাম, তেমনি সুদি প্রতিষ্ঠান থেকে কোন কিছু আয় করাও হারাম।
আর হারাম আয় দিয়ে বিন্দুমাত্র হারাম খাদ্য ভক্ষণেও ইবাদত কবুল হয় না। এই জিনিসটা মাথায় রাখা উচিত।
রাসূল (সা ) বলেছেন, "ঐ শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যা হারাম খাদ্য দ্বারা গঠিত হয়েছে"। (মিশকাত)
ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে-
১. যদি সকল ব্যাংকই সুদের সাথে জড়িত থাকে, তাহলে এক্ষেত্রে সম্পদ নিজের কাছে রাখতে হবে।
২. ব্যাংকিং ও লেনদেন যদি করতেই হয়, তবে ইসলামি ব্যাংকিং সিস্টেমের উপর নির্ভর করা উচিত।
যদিও বাংলাদশ ব্যাংক, মাল্টি ন্যাশনাল ব্যাংক, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদির সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বাধ্যতামূলকভাবে যুক্ত থাকায়, ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থাও সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হতে পারছে না, কিন্তু বাধ্য হয়ে কিছু করার হিসেব আলাদা।
তারা শরিয়তের বিধান অনুযায়ী ব্যাংক চালায় বলে দাবী করে এবং এর চেয়ে ভাল বিকল্প কোন কিছু না থাকায় আপাতত তাদেরকে বিশ্বাস করে লেনদেন করা যায়।
এরপরেও তারা যদি গোপনে সুদের সাথে জড়িত থাকে, সেটার দায়িত্ব ও জবাবদিহিতা তখন তাদের। আল্লাহর কাছে এর জবাবদিহিতার দায়িত্ব আমার না।
ইসলামের একটি দিক হল মানুষের বাহ্যিক দিকের প্রতি বিশ্বাস করা। কেউ যদি বলে আল্লাহ এক এবং মুহাম্মদ (সা) আল্লার রাসুল, এবং প্রকাশ্যে ইসলামের কোন ক্ষতি না করে কিংবা ইসলামের বিপক্ষে কথা না বলে তাকে আপনার মুসলমান হিসেবে মেনে নিতেই হবে, যদিও সে গোপনে পূজা করুক বা অন্য কিছু করুক।
এরপরেও কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে মনে করে বা কারো সন্দেহ থাকে ইসলামী ব্যাংকিংও সুদের সাথে জড়িত, তবে সেক্ষেত্রে তার জন্য ইসলামী ব্যাংকেও লেনদেন করা বৈধ নয়।
এক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তিকে এমন এক মাধ্যম বা পথ নিজেই খুঁজে নিতে হবে, যেটা তার জন্য সম্পুর্ন সুদমুক্ত মনে হয়। যদি না খুঁজে পায়, তবে নিজের কাছে টাকা রেখে দিবে। কারণ সবার নিজের জবাদিহিতা সবার নিজেকেই দিতে হবে।
৩. যদি নিজের বিপদ বা সম্পদ হারানোর ভয় থাকে, সম্পদ নিজের কাছে রাখা সম্ভব না হয় ও কোন দেশে ইসলামী ব্যাংকিং না থাকে, তবে যে সকল ব্যাংক সবচেয়ে কম সুদের সাথে জড়িত, সেখানে অর্থ লেনদেন করা যেতে পারে।
তবে প্রাপ্ত সুদের এক টাকাও নিজে ভোগ করা যাবে না। সুদের পরিমাণ হিসেব করে বের করে সেটার পুরোটা সওয়াবের নিয়ত ছাড়া দান করে দিতে হবে।
৪. সরকারি চাকুরীজীবীদের জিপিএফ ফান্ডে বাধ্যতামূলক কিছু টাকা রাখা হয়। এখানে সুদের পরিমাণ অনেক বেশি, লোভনীয় ও চক্রবৃদ্ধি হার হওয়াতে অনেকেই বেশি বেশি টাকা রাখেন।
যারা জিপিএফে সুদের সাথে যুক্ত না হতে চান, তারা চাইলে হিসাব রক্ষন অফিসার বরাবর আবেদন দিয়ে আপনার জিপিএফ একাউন্টটি বিনা সুদের করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি জিপিএফ ফান্ডে টাকা জমা দিবেন কিন্তু সুদের হিসেব হবে না অর্থাৎ মূল টাকাই থেকে যাবে। আমি নিজে এটা করেছি।
৫. অনেকের সুদি ব্যাংকে বেতন হয়। এক্ষেত্রে বেতনের পুরো টাকা সাথে সাথে ব্যাংক থেকে উঠিয়ে নিয়ে হয় নিজের কাছে রাখতে পারেন কিংবা কোন ইসলামী ব্যাংকে জমা করতে পারেন।
আমরা যাই কিছু করি না কেন আমরা, আল্লাহ সবসময় আমাদের নিয়ত ও প্রচেষ্টা দেখেন। দেখেন আমাদের কতটুকু চেষ্টা ও আন্তরিকতা আছে।
"হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর। যাতে তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার"। (সুরা আলে ইমরান- ১৩০)
.
লেখক : ডাক্তার তারাকি হাসান মেহেদী

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ আমাদেরকে সকল সুদ থেকে মুক্ত রাখুন।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন, " আল্লাহ আমাদেরকে সকল সুদ থেকে মুক্ত রাখুন। "

-আশাকরি, আল্লাহ উনার কথা শুনবেন, সুদের সমস্যা আজ থেকে শেষ; আপনাকে এই নিয়ে আর লিখতে হবে না, মনে হয়।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



চুরি করে, পকেট মেরে আয় করা, ও ব্যাংকে চাকুরী করে বেতন পাওয়া, কোনটা ভালো?

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

করুণাধারা বলেছেন: ভাল লিখেছেন সুদ নিয়ে।ধন্যবাদ।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: কোন ব্যাংকই সুদমুক্ত নয়।
নিজের আলমারিতে টাকা জমা করা ছাড়া সুদমুক্ত থাকার কোন উপায় আছেকি?

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন, " আল্লাহ আমাদেরকে সকল সুদ থেকে মুক্ত রাখুন। "

-আশাকরি, আল্লাহ উনার কথা শুনবেন, সুদের সমস্যা আজ থেকে শেষ; আপনাকে এই নিয়ে আর লিখতে হবে না, মনে হয়।
আমার বিশ্বাস অবশ্যিই আল্লাহ তার সব বান্দাদের কথা শুনেন। আপনার বিশ্বাস আমার জানা নাই। তবে আল্লাহ আপনাকে হেদায়াত দান করুন। তার প্রতি আপনার বিশ্বাস জন্মাক সে প্রার্থনাও করছি।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: দেশে সরকারি চাকরি আর ব্যাংকের চাকরি ছাড়া সম্মানজনক চাকরি আর কি আছে?

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

ক্ষুদ্র মানব বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর কত মুসলিম জাতিকে পেছনে টেনে নিবেন????


আপনার পুরা লেখাই অর্থহীন হয়ে গেছে আপনারই কোট করা কোরআনের আয়াতাংশে!
আল্লাহ কি বলছেন-
"হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর। যাতে তোমরা সাফল্য লাভ করতে পার"। (সুরা আলে ইমরান- ১৩০)

চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেতে মানা করা হয়েছে। চক্রবৃদ্ধি কি আশা করি জানা আছে।
সাধারন লেনদেন কখনোই এই আওতায় পড়বে না। আপনার ভাষ্য মতে চলতে গেলে তবে জঙ্গল বাস ছাড়া উপায় কি?
কিন্তু আল্লাহ কখনোই এত কঠোর নন। জীবন বাাঁচানোর জন্য যেখানে তিনি মৃত জীবজন্তুন মাংস খাওয়া্ও বৈধ বলেছেন তিনি এত কঠোর হতেই পারেন না।

রিবা আরবী শব্দের মানে বাংলাতে আছে কি? নেই।
প্রচলিত সুদ শব্দটি- এটি উর্দু, ফার্সি থেকে বাংলায় সংযোজিত। তারা যে অর্থে এটা ব্যবহার করেছে আমরা বাংলায় কি সেই অর্থ ধারন করি? কাবুলিওয়ালার সুদের কাহিনি ভূলে গেছেন? মৃত ব্যাক্তির কবর দিতে দিত না। হয়ে গেলে কবরের উপরে চাবুক মারত!

সুদের আরবি শব্দ রি'বা। এর আভিধানিক অর্থ বৃদ্ধি, আধিক্য, পরিবর্ধন, বেশি, স্ফীত, বিকাশ ইত্যাদী। আর সুদ হচ্ছে ফার্সি ও উর্দু শব্দ যা আরবি রিবার প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহুত। সুদ শব্দটি বাংলা ভাষায় রি'বার প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহুত হয়। ইসলামী শরীয়ায় লেনদেনের ক্ষেত্রে চুক্তির শর্তানুযায়ী শরীয়াহ সম্মত কোনরুপ বিনিময় ব্যতীত মূলধনের উপর অতিরিক্ত যা কিছু গ্রহণ করা হয় তাকে সুদ বলে।

তাফসীরবিদ ইবনে-জরীর-মুজাহিদ থেকে বর্ণনা করেন , জাহেলিয়াত আমলে প্রচলিত ও কোরআনে নিষিদ্ধ 'রি'বা' হলো কাউকে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য ঋণ দিয়ে মূলধনের অতিরিক্ত নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ গ্রহণ করা। আরবরা তাই করতো এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে সুদ বাড়িয়ে দেবার শর্তে মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া হতো ( তফসীরে ইবনে জরীর, ৩য় খন্ড,৬২ পৃষ্ঠা )

এ ধরনের লেনদেন এখনো আছে- ব্যাক্তি পর্যায়ে। একলাখ টাকায় ৫-৭ হাজার টাকা লাভে টাকা গ্রহণ! এক মাস দিতে না পারলে ঐ টাকা মূলধনে যুক্ত হয়ে তার উপরে লাভ নির্ধারন! এমনও দেখা গেছে ১ লাখ টাকা নিয়ে দেড় লাখ টাকা পরিশোধের পরও ২ লাখ ১০ হাজার টাকার দাবী নিয়ে সালিশ হয়েছে।
এ ধরনের লেনদেন রিবা। এটাকে আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন। স্বাভাবিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে নয়।

আপনার হার্ড লাইন তত্ত্ব মতেতো ব্যবসাও হারাম তবে। আমি জানি ধান কিনছি ৩০০ টাকা মন। আমি নিজের বিনিয়োগ এবং শ্রম, পরিবহন প্লাস নিজের লাভ সহ বিক্রী করছি ৮০০ টাকা মন! এটাও নিশ্চয় হারাম???!!!!!



১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সুদ এর প্রধান ক্ষতিকারক দিক হল এর মাধ্যমে একটি গোষ্টি তৈরী হবে যার এর নিয়ন্ত্রণ গ্রহন করে সকল মানুষকে স্লেভ বানাবে এবং তাদের ইচ্ছার মর্জি ছাড়া তাদের জীবরে আর কোন ইচ্ছা থাকবে না। বর্তমানে শুধু আমেরিকা যে পরিমাণ ‍ঋণগ্রস্থ তা পরিশোধ কখনো সে করতে পারবে না। বাট ১০ -১২ টি পরিবার যারা সকল দেশের ঋণের-সুদের মালিক এরা সকলকে তাদের ইচ্ছার স্লেভ বানিয়েছে। যা ঠিক র্তমান সময়ের ঘটনা...............

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খুবই সেনসিটিভ একটা বিষয়। যাই হোক, এ ব্যপারে বিদ্রোহী ভৃগু ভাই বুঝিয়েছেন। তবে এখনকার সুদও কিন্তু একুরেট ভাবে দেয়া হয় না। কারণ, আমাদের কাছ থেকে ট্যাক্স, ব্যাংক চার্য সহ অনেক কিছু কাটা হয়। বার বার টাকা উঠালে সেভিংস থেকেও বেশী লাভ দেয়া হয় না। একটা গাণিতিক হিসাব না থাকলে দুনিয়াবি কাজেরও ঝামেলা হতে পারে। তবে এ ব্যপারে নিজে সতর্ক থাকলে ভালো হয়। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তওফিক দান করুক। আমিন...

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:
একজন দরিদ্র চাষী গরু ও লাঙল কেনার উদ্দেশ্যে মহাজনের থেকে ২% হারে ৫০ হাজার টাকা লোন নিলে সেই টাকা কোন উপকারেই আসবে না; কারন তার পেটের টান আছে, অন্য দেনা আছে তাই সে সব টাকা খরচ করে ফেলবে।

এবার,
একজন উদ্যোক্তা নিজের কিছু টাকা ও ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকা সুদে নিয়ে একটা বিস্কুটের ফ্যাক্টরি দিলে সেখানে লাভ হচ্ছে, অনেক বেকারের কাজ হচ্ছে, জাতীয় অর্থনিতিতে টাকা যোগ হচ্ছে।

ব্যাখা করুণ, ২য় ক্ষেত্রে সুদ খারাপ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.