নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রযুক্তি ভালোবাসি, টেকনোলজি আমার পেশা ও নেশা। নতুন কিছু শিখতে চাই, নতুন পৃথিবী গড়তে চাই।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডকুমেন্টরী
বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে আলোচিত একটি বিষয় হচ্ছে কোটা পদ্ধতি। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর সরকারি চাকরির নিয়োগে, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ মোট ৫৬ শতাংশ নিয়োগই হয় কোটা থেকে। বাকি ৪৪ শতাংশ নিয়োগ দেওয়া হয় সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের মধ্য থেকে। তারমানে এইসব নিয়োগে প্রকৃত মেধাবীরা বৈষম্যের স্বীকার বা সরকারি চাকুরীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার সঠিক মূল্যায়ন হচ্ছে না।
উক্ত কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবীতে ছাত্র-সমাজ আন্দোলনে নেমেছিল। এই আন্দোলনটি এক পর্যায়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রুপ নেয় এবং বাংলাদেশের প্রধানমনত্রীকে পদত্যাগে বাধ্য করায়।
সর্বপ্রথম ২০১৮ সালে “বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ“-এর ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাসান আল মামুন এবং তার সহযোগী নুরুল হক নূর ও রাশেদ খান এর নেতৃত্বে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়।
ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু প্রথম দফার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন। ওই বছরের ৪ অক্টোবর কোটা প্রথা বাতিল প্রসঙ্গে পরিপত্র জারি করে সরকার।
ছয় বছর পর আবার বাংলাদেশে একটি কোটা বিরোধী ছাত্র আন্দোলন তৈরি হয়। সারাদেশে আন্দোলনকে সুসংগঠিত করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নাম দিয়ে ৬৫ সদস্যের একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়। যেখানে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩ জন সমন্বয়ক রয়েছেন। আন্দোলনকে শক্তিশালি ও কৌশল অবলম্বন করতে এবার একক কাউকে মুখপাত্র নির্বাচন করা হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কোনো সরকার বিরোধী রাজনীতির প্ল্যাটফরম না এবং এই আন্দোলনকে রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোটা আন্দোলনের সঠিক ইতিহাস ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান নিয়ে পত্রিকার রেফারেন্স, টিভি চ্যানেল এর ভিডিও কাটিং ও আমার নিজরে রেকর্ডকৃত কিছু ভিডিও দ্বারা ইউটিউব চ্যানেলে একিট ডকুমেন্টরী ভিডিও তৈরী করলাম। আপনার হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ থাকে তাহলে ভিডিওটি দেখে আসতে পারেন। Quota Movement in Bangladesh
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩২
rezaul827 বলেছেন: মতামত দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
২| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: আন্দোলনের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
rezaul827 বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিরাট
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
নয়া পাঠক বলেছেন: সময় নিয়ে দেখব একসময়। কিন্তু চোখের সামনে যা দেখেছি, তা কতটা রয়েছে সেটা বোঝার জন্যই দেখতে হবে।
গোখরো সাপকে বিশ্বাস করা যায়, কিন্তু বাল (BAL) দের বিশ্বাস করা একদমই সম্ভব নয়। যদি সত্যি এদেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পায়, আর যদি আইন-শৃঙ্খলা সত্য ও ন্যায়ের পথে চলে, তাহলে আগামী অনেক বছর লাগবে এই পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি এদেশে পুনঃপ্রবেশ করার জন্য।