নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সরকারের নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে বাংলাদেশ এখন ৪৩তম অবস্থানে, আউটসোর্সিং র্যাাঙ্কিংয়ে দ্রুত ওপরে উঠেছে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের ৪৩তম স্থানে অবস্থান করছে। গত কয়েক বছর আগেও অবস্থান অনেক নিচে ছিল। একইভাবে আউটসোর্সিংয়ের দিক থেকেও দেশের অবস্থান র্যা ঙ্কিংয়ে অনেক ওপরে উঠে এসেছে। ঘরে বসেই আয়ের উৎস তৈরি হয়েছে। শহর থেকে গ্রাম সবখান থেকেই বিশ্ব এখন ছোট হয়ে আসছে। এমন অগ্রগতি দেশের মানুষকেও গতি দিয়েছে। সরকারের এ সাফল্যের স্বীকৃতি গোটা বিশ্ব দিচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে দারিদ্র্যের অবসান, মৌলিক শিক্ষা নিশ্চিত করা, সবার জন্য স্বাস্থ্য ও তথ্যপ্রযুক্তিতে সর্বজনীন প্রবেশ নিশ্চিত হবে। আইসিটি এসব অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছে। আইসিটি (তথ্যপ্রযুক্তি) দ্রুত বদলে দিচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রা। সৃষ্টি করছে দূরত্ব হ্রাস। সীমানাহীন তাৎক্ষণিক যোগাযোগ সুযোগ-সুবিধা। তথ্যপ্রযুক্তি আগামী কয়েক বছরের মধ্যে গোটা জাতিকে নিয়ে যাবে উন্নত দেশের কাতারে। আইসিটিকে এশিয়ার দেশগুলোতে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। বাংলাদেশ এই সেক্টর নিয়ে সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে নানা ধরনের কাজ শুরু করে বেশ আগে থেকেই। আইসিটি এখন মানুষের অধিকারের মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। সরকার প্রথম মেয়াদে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়ে কাজ শুরু করে। দ্বিতীয় মেয়াদে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে। ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দেয়া হয়েছে, মানুষ যাতে ঘরে বসে সব ধরনের সেবা পেতে পারে। স্কুল-কলেজে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করে ছাত্রছাত্রী গড়ে তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়, ব্যাংকসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ই-গবর্নেন্সের আওতায় আনা হয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার নীতিনির্ধারণী কাজ শেষ করেছে। অনেক কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকি কাজ বাস্তবায়নের পথে রয়েছে। দেশে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পর্যাপ্ত রয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে পুরোপুরি না হলেও বেশির ভাগ মানুষ আইসিটির আওতায় চলে আসবে। আইসিটি সেক্টরটি একটি বড় সেক্টর। এখানে কাজের কোন শেষ নেই। সরকার আইসিটির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। ভিশন ২১ এর আগেই আইসিটি সেক্টরে বিরাট কাজ হয়ে যাবে। সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত আন্তরিক অবস্থানেই রয়েছে। সবকিছু ডিজিটাল পদ্ধতিতে চললে দেশের দুর্নীতি বহু গুণে কমে যাবে। বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, পোস্ট অফিস, চট্টগ্রাম বন্দর, স্কুল কলেজে কম্পিউটার ল্যাব বসেছে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দফতর ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

হরিপদ কেরাণী বলেছেন: ব্যাপক সফল্য ভাই!

আপনার এই তথ্যর উৎস কি জানাইলেন না তো। আশপাশের দেশগুলার অবস্থান কি তাও তো জানাইলে না। উন্নয়নের জোয়ারে দেশ ভাসতাছে কিন্তু নীচে পানি নাই। তাইলে কি শূন্যে ভাসতাছে?

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: বলদ বল্লে কি খুব বেশি বেমান হবে....?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.