![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দিনাজপুরের পার্বতীপুর মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি (জিটিসি) মাধ্যমে লাভজনক প্রতিষ্ঠানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেড় মাস ধরে খনি থেকে প্রতিদিন ৪ হাজার টন পাথর উত্তোলন হওয়ায় সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। খনি থেকে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পাথর উত্তোলন হওয়ায় লোকসান কাটিয়ে লাভজনক ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া দিনরাত পাথর উত্তোলনের কাজ চলায় এখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এলাকার প্রায় দেড় হাজার বেকার যুবকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। তাদের পরিবারে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ফিরে এসেছে। অব্যাহত লোকসানের মুখে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনিটি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। এ অবস্থায় ২০১৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকায় ছয় বছরের জন্য খনির উত্তোলন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেয়া হয় বেলারুশের জেএসসি ট্রেস্ট সকটোস্ট্রয় ও দেশী প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া করপোরেশন লিমিটেড নিয়ে গঠিত জিটিসিকে। ২০ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে খনি পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে জিটিসি ও বেলারুশ একদল দক্ষ খনি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে ২৪ ফেব্রুয়ারি এক শিফটে পাথর উত্তোলন শুরু করে। ১০ অক্টোবর থেকে তৃতীয় শিফট চালুর মাধ্যমে দৈনিক প্রায় ৪ হাজার টন পাথর উত্তোলন করে আসছে। প্রতিদিন তিন শিফট চালু হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটিতে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জিটিসির অধীনে খনিতে কর্মরত প্রায় ১ হাজার শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী। এদের অধিকাংশই খনি পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দা। খনিতে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের দেয়া হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। তাছাড়া কাজের মানের ওপর ভিত্তি করে প্রতি মাসে শ্রমিক-কর্মচারীদের পুরস্কৃত করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.