নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রবীণদের জন্য সরকার ও রাষ্ট্র যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তাঁদের জীবনে আলোকবর্তিকা হয়ে উঠছে সরকারের সিনিয়র সিটিজেন স্বীকৃতি

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

প্রবীণ ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়িয়ে সরকার তার সহায়তার দুইহাত বাড়িয়ে দিয়েছে। জীবনের শেষ প্রান্তমুখী মানুষের অসহায়ত্ব, অবহেলা ঘোচাতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। প্রবীণদের জীবনে আলোকবর্তিকা প্রদানের মতো অভাবনীয় জনহিতকর কাজে এগিয়ে এসেছে সরকার। ষাটোর্ধ বয়সীদের ‘সিনিয়র সিটিজেন’ বা ‘জ্যেষ্ঠ নাগরিক’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তাঁদের সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। প্রবীণরা মর্যাদার সঙ্গে সঙ্গে পাবেন বিশেষ সুযোগ-সুবিধাও। এখন থেকে তাঁরা সব ধরনের পরিবহনে কম ভাড়ায় যাতায়াত, হাসপাতালে সাশ্রয়ী মূল্যে চিকিৎসাসেবা, আলাদা বাসস্থানের সুবিধাও পাবেন। তাঁদের থাকছে আলাদা পরিচয়পত্রও। সামাজের বিপুল প্রবীণ অসহায় জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানো আমাদের সকলের পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব। সমাজ ও রাষ্ট্রে বয়স্ক ব্যক্তির অবদান অপরিসীম। জীবনের শেষ প্রান্তে উপনীত হয়ে তাঁরা যাতে মর্যাদা, স্বস্তি ও নিরাপদে জীবন-যাপন করতে পারেন, তার সব ব্যবস্থা করবে সরকার। জ্যেষ্ঠ নাগরিক হিসেবে প্রবীণদের স্বীকৃতি ও সহায়তার উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই লক্ষ্যে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই তিনি চালু করেন বয়স্ক ভাতা। অবহেলিত, নিঃসঙ্গ, দুস্থ, অসহায়, দরিদ্র প্রবীণদের মধ্যে এই ভাতা প্রদান অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের প্রবীণ জনগোষ্ঠীর বিরাট অংশই আর্থিকভাবে দুর্বল। সহায় সঞ্চয় নেই তেমন। সমাজ, স্বজনের কাছেও অনেকে অপাঙতেয়। উত্তরাধিকারীদের কাছে কেউ কেউ বোঝাস্বরূপ। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে মানুষ হিসেবে মর্যাদাও পান না। সেই সোয়া কোটির বেশি মানুষের জন্য সরকার ও রাষ্ট্র যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.