![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
এর নাম কি গণআন্দোলন? এর নাম কি মানুষের জন্য রাজনীতি? আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাস, নষ্ট হচ্ছে দেশের ভাবমূর্তি। এই দেশ, এই মানুষ কি শুধু সরকারের? কি চাচ্ছেন বিএনপি নেত্রী? যার সূত্রপাত ১৯৯৯ সাল থেকে বিএনপি-জামাত মদদ পুষ্ট সন্ত্রাস আর জঙ্গিবাদের আনুষ্ঠানিক শুরু দিয়ে। তখন ক্ষমতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে জঙ্গীবাদকে বেছে নেয় বিএনপি-জামায়াত। শুরু হয় হত্যা ও খুনের রাজনীতি। ২০১৩ সালে ফটিকছড়িতে হামলা ভাংচুর কক্সবাজারের উখিয়ায় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর হামলা, মন্দির ভাংচুর, লুটপাট। দেশব্যাপী সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও মন্দির ভাংচুর দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ ভুলে যায়নি। এসব ঘটনায় জামায়াত-শিবির, বিএনপি সহ উগ্র সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী গোষ্ঠীর সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিলেছে। কোনো সভ্য দেশে রাজনীতির নামে পেট্রলবোমা ছুড়ে নিরীহ মানুষ মারা হয় না। এভাবে কি রাজনৈতিক দাবি আদায় করা যায়? গতকাল পর্যন্ত ৩০ দিনের অবরোধে অন্তত ৫৮ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে পেট্রলবোমা ও আগুনে পুড়ে মারা গেছেন ৩১ জন। নিহত ব্যক্তিদের সবাই সাধারণ মানুষ। পেট্রলবোমা মেরে তাদের হত্যা করার কি উদ্দেশ্য থাকতে পারে? আসলে কি তারা চায় দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করুক? কিন্তু তারা তা চাচ্ছে না। তারা চাচ্ছে বাংলাদেশ যেন সোমালিয়া, আফগানিস্তান, আফ্রিকা, ইরাক, পাকিস্তানের মত তালিবান রাষ্ট্রে পরিণত হোক। আজ তাদের উদ্দেশ্য একটাই দেশ যেন অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত হয়। তাহলে তাদের ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে কোন অসুবিধা হবে না। বিএনপি নেত্রী দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, কিন্তু বাংলার জনগণ কোনদিন তা হতে দিবে না। তাই সময় এসেছে সন্ত্রাসের রাজনীতির ধারক এই বিএনপি-জামাত এর মুল লক্ষ্য রুখে দিতে হবে এখনই ।
©somewhere in net ltd.