![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
এসএসসি বা দাখিল পর্যন্ত অবিবাহিত থাকার শর্তেই মাধ্যমিক পর্যায়ে উপবৃত্তি পাবে শিক্ষার্থীরা। সেকেন্ডারি এডুকেশন স্টাইপেন্ড প্রজেক্ট দ্বিতীয় পর্যায় বাস্তবায়নে এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। দেশের ৫৪ জেলার ২১৭ উপজেলায় চালু হচ্ছে এ পর্বের উপবৃত্তি কার্যক্রম। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯১ কোটি ৩৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রাপ্তির পরিমাণ হচ্ছে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণী মাসিক ১০০ টাকা ও টিউশন ফি ১৫ টাকা। অষ্টম শ্রেণী মাসিক ১২০ টাকা ও টিউশন ফি ১৫ টাকা। নবম ও দশম শ্রেণী মাসিক ১৫০ টাকা ও টিউশন ফি ২০ টাকা এবং এসএসসি পরীক্ষার ফি বাবদ পাবে ৭৫০ টাকা। এ প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র শিক্ষার্থীরা শিক্ষার সুযোগ পাবে। নারী শিক্ষা অর্জন বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। শিক্ষার্থী ভর্তির হার বাড়বে। এটি জাতীয় শিক্ষানীতি ও ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় এ প্রকল্পটি অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়েছে। উপবৃত্তি পাওয়ার যেসব শর্ত রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এসএসসি বা দাখিল পর্যন্ত অবিবাহিত থাকা। অন্যান্য শর্ত হচ্ছে, শিক্ষাবর্ষে ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকা, বার্ষিক পরীক্ষায় ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ এবং অষ্টম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত ৪০ শতাংশ নম্বর পাওয়া। প্রত্যেক শ্রেণীতে অধ্যয়নরত ৩০ শতাংশ ছাত্রী এবং প্রথম বারের মতো ১০ শতাংশ ছাত্র আসছে এই উপবৃত্তির আওতায়। ফলে গরিব পরিবার হতে আগত শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া এবারই প্রথম প্রথাগত ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে (মোবাইল, বিকাশ বা অন্য কোন সহজ পদ্ধতি) সরাসরি শিক্ষার্থীদের কাছে অর্থ পৌঁছানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
©somewhere in net ltd.