![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দেশব্যাপী পেট্রোলবোমার সহিংস সন্ত্রাসের অবসান ঘটিয়ে শান্তি ও স্বস্তির নিশ্বাস ফিরিয়ে এনে দিয়েছে তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠান। সরকার কৌশলে তিন সিটি নির্বাচন দিয়ে বিএনপিকে কুপোকাত করার নীতি গ্রহণ করে শক্ত হাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছে। এতে রাজনীতির অঙ্গনে দুর্যোগের ঘনঘটা কেটে গিয়ে আবারও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসার আলোর আভা উঁকি দিতে শুরু করেছে। তিন মাসের বেশি সময় ধরে চলে আসছিল পেট্রোলবোমার সহিংস সন্ত্রাসের তা-বলীলা। এই সহিংস সন্ত্রাসের মধ্যেই তিন সিটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে এক দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নেয় সরকার। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার নির্বাচন শুরুর মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই তা বর্জন করার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা করা হয়েছিল। সরকারের পক্ষ থেকে শক্ত হাতে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে তিন সিটি নির্বাচন রক্তপাতহীন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হওয়ায় রাজনীতির অঙ্গনে শান্তির সুবাতাস বয়ে আনতে সাহায্য করেছে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে তিন মাস ধরে পেট্রোলবোমার সহিংস সন্ত্রাস চালিয়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, দৈনন্দিন জীবনযাপনে অচলাবস্থার সৃষ্টি করে চলেছিল বিএনপি। তারও আগে যুদ্ধাপরাধীর বিচার বন্ধ, বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের তা-বলীলা চালিয়েছে জামায়াত-শিবির। এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে তিন সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার বিষয়টি ছিল একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এখন বিএনপি চাইলেও সরকারের বিরুদ্ধে সহজে ব্যাপক আকারের বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তুলতে পারবে না। সরকার আরও বেশি শক্তিশালী অবস্থানে চলে এসেছে। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে শান্তির সুবাতাস বয়ে এনেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। জনমনে ফিরে এসেছে শান্তি ও স্বস্তির নিশ্বাস। তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সরকারের জন্য আশীর্বাদ হয়ে ফিরে এসেছে
©somewhere in net ltd.