নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কল্যাণে বাস্তবায়িত হতে চলেছে শাহজালাল বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত থার্ড টার্মিনাল নির্মাণের কাজ

০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫১


স্বপ্নের মতো মনে হলেও বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কল্যাণে বাস্তবায়িত হতে চলেছে শাহজালাল বিমানবন্দরের বহুল আলোচিত থার্ড টার্মিনালের গঠন প্রকৃতি, নক্সা ও অবকাঠামো। শনিরআখড়া থেকে সোজা মেট্রোরেলে শাহজালাল বিমানবন্দর পয়েন্টে। এখানে নেমেই কানেক্টিং পয়েন্ট দিয়ে থার্ড টার্মিনালে। পথে কোথাও কোন যানজটের কারণে থামতে হবে না। এজন্য সময় লাগবে মাত্র বিশ মিনিট। আবার যদি গাজীপুর থেকেও আসা হয় তাহলেও বিমানবন্দরের ওভারপাস দিয়ে বাঁ দিকে সোজা থার্ড টার্মিনাল। যদি ট্রেনেও আসা হয় তাহলেও রাস্তা পার হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। রেলস্টেশন থেকে নিচের টানেল দিয়ে দুই মিনিটেই যাওয়া যাবে থার্ড টার্মিনালের গ্রাউন্ড ফ্লোরে। যেখান থেকে এসকেলটর দিয়ে ওঠা যাবে তিন তলায় চেক ইন কাউন্টারে। অথবা নিচের আগমনী হলে। এভাবেই সাজানো হয়েছে। বিশ্বখ্যাত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইউশিন কর্পোরেশন যে সমীক্ষা প্রতিবেদন দাখিল করেছে, তাতে এভাবেই সাজানো হয়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরের বহুল প্রতীক্ষিত থার্ড টার্মিনালের নক্সা। একই সঙ্গে এ বিমানবন্দরের জন্য আগামী ২০৩৫ সাল পর্যন্ত একটি মহাপরিকল্পনাও গ্রহণ করেছে বর্তমান সরকার। বিমানবন্দরের এ নক্সা, গঠন প্রকৃতি, আকৃতি ও মহাপরিকল্পনা ইতোমধ্যে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (ডিপিপি) এখন বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন। আগামী সপ্তাহেই তা অনুমোদন দিয়ে পাঠানো হবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে। বর্তমানে শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে ধারণ ক্ষমতার চেয়েও অনেক বেশি যাত্রী ও কার্গো বহন করা হচ্ছে। যে হারে যাত্রী ও কার্গো বাড়ছে তাতে আগামী ২০১৮ সালের পর পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সেজন্য থার্ড টামির্নাল তৈরি অপরিহার্য। এজন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের দক্ষিণের ভিভিআইপি লাউঞ্জ থেকে শুরু করে পদ্মা অয়েল পর্যন্ত ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার জমি নির্ধারণ করা হয়েছে থার্ড টার্মিনালের জন্য। এতে আনুমাণিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার কোটি টাকা। থার্ড টামির্নাল নির্মিত হলে সেটার ধারণ ক্ষমতা থাকবে বার্ষিক ২ কোটি যাত্রী, যা দিয়ে স্বাভাবিক গতিতে পরিস্থিতি সামাল দেয়া যাবে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.