![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দেশের প্রতিটি বিমানবন্দর, স্থলবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে চোরাচালান রোধে এবার বিশেষ ডগ স্কোয়াড গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। বর্তমানে চোরাচালান মাল শনাক্ত করা হয় ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সন্দেহজনক স্থানে তল্লাশি করে। এটা যেমন সময়সাপেক্ষ, তেমনি এতে অনেক নিরীহ লোকের মালামালের জন্য একটা ওটকো ঝামেলা। চোরাচালান দমনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নেয়া বেশকিছু পদক্ষেপের অন্যতম হচ্ছে এই ডগ স্কোয়াড। জার্মানি থেকে আনা হচ্ছে বিশ্বখ্যাত শেফার্ড ও লেবরাডর। কারণ এসব কুকুরের রয়েছে মানুষের চেয়ে ৪০ হাজার গুণ বেশি ঘ্রাণশক্তি। প্রকৃত অর্থে মানুষ চোরাচালানের মালামাল শনাক্তকরণে বিভিন্ন প্রলোভনে প্রকৃত তথ্য গোপন করতে কিংবা চেপে যেতে পারে। কুকুর কিন্তু সেটা করবে না। তাকে ঘুষ দিয়ে কেনা যাবেনা। এতে বিমানবন্দরের কার্গো হাউসসহ বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে রাখা চোরাই মাল অনায়াসে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। ডগ স্কোয়াড চালুর মাধ্যমে চোরচালানিদের রুট চিহ্নিত করতে সহজ হবে বলে আমার দৃঢ়বিশ্বাস।
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
সুমন কর বলেছেন: ভালো সংবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: চিহ্নিত করে লাভ কি ভাই ।