![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
কেন এই হটকারী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে বিএনপি? রাষ্ট্রদ্রোহী, সংবিধান বিরোধী চিন্তা চেতনায় মাধ্যমে তাহলে কি পাবর্ত্য চট্রগ্রাম ইস্যু নিয়ে বিএনপি সেই একই ধারায়? বিএনপি'র কাউন্সিল ২০১৬ ইং এর মধ্যে দিয়ে বিএনপি'তে ‘আদিবাসী ও সংখ্যালঘু’ বিষয়ক একটি উপ-কমিটি হচ্ছে। কিন্তু ক্ষমতায় থাকাকালে ২০০৫ সালে জাতিসংঘে চিঠি লিখে বিএনপিই প্রথম জানিয়েছিল, বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নেই। পার্বত্য সমস্যা ও আদিবাসী নিয়ে বিএনপি বিভিন্ন সময় বিভিন্নস্থানে মন্তব্যও করেছেন। যেমনঃ শান্তিচুক্তি নিয়ে ১৯৯৭ সালের ০২ ডিসেম্বর আওয়ামী সরকারের সাথে অস্ত্রধারী সংগঠনের নেতা সন্তু লারমা উপজাতীয়দের পক্ষে পার্বত্য চুক্তি (শান্তি চুক্তি) তে স্বাক্ষর করেন। উল্লেখ্য যে, সন্তু বাবু 'আদিবাসী' দের পক্ষে নয়,' উপজাতীয়দের' পক্ষেই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। যার কারনেই পাবর্ত্য চট্রগ্রামে এখন শান্তি বিরাজ করছে। পাবর্ত্য চট্রগ্রামে বসবাসরত নীরিহ বাঙ্গালিদের উচ্ছেদের চেষ্টা নিয়ে নোংরা বৈদেশিক রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রে পশ্রয় না দিয়ে আসুন দেশ বিভক্তে মত্ত না হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কারণ মনে হয় জামাতে বিলীন হতে হতে নিজেরাই একটি এখন একটি উপদলে পরিনত হতে যাচ্ছে । তাই হয়ত বা উপকমিটি প্রিতি । মহামুনির গল্পের দশা না হয়ে যায় আবার । যাহোক, এনিওয়ে আমরা এই মহুর্তে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চাই গনতন্ত্রের স্বার্থে ।