![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৬ বছরের জীবনে সবচেয়ে কঠিন দিন বোধহয় আজকেই পার করছি। খুব কাছের বন্ধু সজীবের নিথর মৃতদেহটা খুব কাছ থেকে দেখেছি,নিজের হাতে ওকে কবর দিয়েছি। এমন শক্ত-সামর্থ্য,প্রাণোচ্ছল বন্ধুটি যে এভাবে নিজের জীবন কেড়ে নিবে তা ভাবতেই পারিনি। একেবারেই কি পারিনি? হ্যা,কিছুটা সম্ভাবনা তো ছিল বৈকি! কিন্তু সবসময় এটাই জেনে এসেছি যেকোন দুঃখ-কষ্ট মোকাবেলা করার ক্ষমতা ওর আছে। আরে ও ই তো এগিয়ে আসতো আমাদের কারো মনে কোন ব্যথা অথবা কষ্ট থাকলে তা দূর করতে। কখনো শিশুসুলভ ঠাট্টা-ফাজলামিতে আবার কখনো একেবারে ভারিক্কি-ব্যক্তিত্ববাণ-জ্ঞাণী মানুষের মত সু-পরামর্শ দিয়ে দুঃখগুলোকে একদম হাওয়া করে দিতো। আর আজ ও নিজে এমনটা কিভাবে করলো? কি ছিলো না ওর জীবনে? ভালো প্রতিষ্ঠাণ থেকে পাশ করা ডিগ্রী, উচ্চবিত্ত পরিবার, সকল আবদার রক্ষায় সক্ষম অতি ভালো বাবা-মা, আমাদের মত চরম আড্ডাবাজ আর বেপরোয়া বন্ধু-বান্ধব আর নিভৃতার মত ফুটফুটে একজন প্রেমিকা। কিন্তু সোজা-সাপ্টা জীবন যাপণের সাথে ছিল ওর আজন্ম আড়ি......!!!
হঠাৎ করেই কেমন জানি হয়ে গেল। বন্ধুদের থেকে দূরে,প্রেমিকার সাথে ছাড়াছাড়ি,এক চাকরি ছেড়ে অন্য চাকরি! আর একদিন শুধু এই চিরচেনা এলাকাটাই নয় বরং অতি প্রিয় এই শহরটাও ছেড়ে দিলো হতচ্ছাড়াটা। অফিস থেকে ট্রান্সফার করেছে দেখালো এই অজুহাত। কাছের মানুষ হিসেবে এতটুকু ঠিকই বুঝলাম জীবন থেকেই পালাচ্ছে ও! অথচ আমাদের সাথে যখন কক্সবাজার,সেন্টমার্টিন অথবা বান্দরবান বেড়াতে যেত তখনও বাসার জন্য,ঢাকা শহরটার জন্য ওর মন কাঁদতো। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর ওর বাবার শত জোরাজুরি সত্ত্বেও কানাডা গেলো না। খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ চান্স পেয়েও পড়লো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়নে। অথচ এই ঘর পাগল ছেলেটাই একদিন ঘর ছাড়ার জন্য পাগল হয়ে উঠলো.....!!!
বন্ধু-মহলে ওর একটা আলাদা মূল্য ছিলো। ও থাকলে কার সাধ্য মুখ বেজার করে থাকে! সেন্স অব হিউমার ছিলো অসাধারন পর্যায়ের। সারাক্ষণ হাসি-ঠাট্টা। আর সাহস ও ছিলো অতিরিক্ত রকমের। যত বিপজ্জনকই হোক না কেন,বন্ধুদের জন্য যেকোন কাজে ঝাঁপিয়ে পড়তো। পরীক্ষার আগের রাতেও চলে আসতো আড্ডা দিতে। বলতো দরকার হলে সারারাত জেগে পড়বো কিন্তু তোদের সাথে আড্ডা না দিয়ে এই সময়ে বইয়ে মুখ গুজে পড়ে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। মুখে যেমন হাসি লেগেই থাকতো তেমনি বন্ধুদের পিছনেও লেগে থাকতো সারাক্ষণ কোন না কোন খুঁন-সুটি নিয়ে। কারো কোন ব্যাপারই বাদ যেতো না। বজ্জাতটার সব মনে থাকতো। কিছুই ভুলতো না। সময়ে-অসময়ে বন্ধু-বান্ধবদের হাঁড়ির খবর ফাঁস করে দিতো। সবাই খুব মজা পেতাম,এমনকি যাকে নিয়ে এই খুঁন-সুটি সে ও। আর এই ও ই কিনা আমাদের এড়িয়ে চলতে শুরু করলো। আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলি ওই কষ্ট টা নাহয় সামলে নিতাম কিন্তু এই পৃথিবীটা যে ছেড়ে গেলি এই দুঃখটা ভুলবো কি করে......???
ওর এই মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না। যার কারণে ও এমনটা করলো সে তো দিব্যি সুখে জীবন পার করছে আর ও কিনা জীবনটাকে দূরে ঠেলে আজ অজানার পথে রওয়ানা হলো! আমার মধ্যকার অপরাধবোধ তো সারাজীবন আমায় ছিড়ে-কুঁড়ে খাবে যে কেন আমি একটু-আধটু ধারণা করেও ওর জীবন রক্ষার চেষ্টা করলাম না!! কেন ওকে চট্টগ্রাম এ একা রেখে ঢাকায় চলে আসলাম!! সজীব,তুই আর বিশ্বাস করার মত মানুষ পেলি না!! আমার উপর এ কোন বোঝা চাপিয়ে দিয়ে গেলি!! নিজের আদালতে এখন নিজেই অপরাধী আমি। সব অপরাধীকেই আত্নপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া হয়। নিজেকেও নাহয় তা দিলাম একবারের জন্য। আমি আসলে ওর পূর্ব-পরিকল্পণার কাছে মার খেয়ে গেছি। ঢাকায় না এসেও আমার উপায় ছিলো না। কেননা নাহয় রক্তিমার বিয়ের অনুষ্ঠানটা মিস করে ফেলতাম। বন্ধুর বোনের বিয়েতে না এসে তো ফাঁকি দেয়া যায় না। তাও হয়তো না এসে থাকতে পারতাম। পারলাম না সজীবের জোরাজুরিতে। ও রক্তিমার বিয়েতে আসতে পারবে না তাই ওর গিফটটা যেন আমি সময় বের করে একটু কষ্ট করে নিয়ে আসি এমন একটা মেসেজ আসলো আমার মোবাইলে। তা আনতেই তো চট্টগ্রাম যাওয়া। সাথে প্রায় ভুলে যেতে থাকা বন্ধুটির চেহারা দর্শন ও আরো একটি উদ্দেশ্য হিসেবেই ছিলো। হ্যা,গিফটটা খুবই আকর্ষণীয় ছিলো। হাতের দুটো চুড়ি,কানের দুটো ঝুমকা আর গলার একটি নেকলেস-প্রায় ছয় ভরি স্বর্নালংকার। বাজার মূল্য আড়াই লক্ষ টাকার ও বেশি হবার কথা। কিন্তু বন্ধুর বোনের বিয়েতে উপহার হিসেবে তা কি একটু বেশিই হয়ে গেলো না!! প্রশ্নটা না করে থাকতে পারি নি। কিন্তু উত্তরে যা শুনলাম তা ছিলো আমার চিন্তারও বাইরে। চিরচেনা বন্ধুটিকে বড্ড অচেনা লাগছিল তখন। তবে এই অস্বস্তিটুকুও ম্লান হয়ে যায় এতদিন ধরে খুঁজতে থাকা প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে। কেন ওর এতটা পরিবর্তন,কেন ও সব ছেড়ে-ছুড়ে এই একাকীত্বের জীবনটা বেছে নিয়েছে-উত্তরটা আমি পেয়ে গেছি। বন্ধুর বুকের ভিতরকার রক্তক্ষরণ টা আমি অনুভব করতে পারছি। কাঁপা-কাঁপা কন্ঠে ও বললো-এগুলো গিয়ে রক্তিমার হাতে দিবি। ওকে বলবি অলংকার নিকেতনের যেকোন শাখায় এর সাথে থাকা রিসিট টা দেখালেই এগুলো রেখে ওকে দুই লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা দিয়ে দিবে। এই টাকা দিয়ে ও ওর পছন্দের মানুষ যে কিনা ওর জীবন সাথী হতে যাচ্ছে তাকে তার পছন্দের মোটরবাইক কিনে দিতে পারবে। বেচারীর বাইকে চড়ার বড়ই শখ। সজীবের কথাগুলো মূর্তির মত শুনে যাই,বিপরীতে কোন জবাব দিতে পারি না। আসলে বলার কিছু ছিলই না। ওর ভালোবাসার কাছে দুনিয়ার সবকিছু বড় তুচ্ছ মনে হচ্ছিল তখন। আমি বললাম- তুই যা চাস তাই হবে। এত ভালোবাসতে পারে যে মানুষ তার কথা না মেনে কি পারা যায়??
চলে আসার আগে আগে ওকে প্রশ্ন করি -নিভৃতার সাথে ছাড়াছাড়ি কি তবে এই কারণেই? জবাব পাবো আশা করি নি। কিন্তু ও জবাব দেয়া শুরু করলো। বললো- নিভৃতা আমার দেখা পৃথিবীর ভালো মানুষদের মধ্যে একজন। আমায় ও খুব ভালোবাসতো। আমিও ভালোবাসি তাই ভাবতাম। আসলে তা ছিলো না। ভার্সিটির সুন্দরী মেয়েদের মধ্যে অন্যতম একজনকে পেয়ে না করতে পারি নি,যার জন্য অনেকেই পাগল তাকে না চাইতেই পেয়ে যাওয়ার সুযোগটা হয়তো লুফে নিয়ে ছিলাম। ওটা ভালোবাসা ছিলো না। ছিলো ঘোর আর সবাই অন্য চোখে দেখবে যে এত সুন্দরী এক মেয়ের প্রেমিক-এরকম একটা ইমেজের লোভ। সবই বুঝতে পারি,কিন্তু বড্ড দেরীতে। বুঝতে পারি যে রক্তিমা আমার জীবনে কি। যেদিন আমার চোখের সামনে দেখলাম কিছু ছেলে বন্ধুর সাথে ও গল্প-গুজব করছে-আমার খুব ঈর্ষাবোধ হচ্ছিল। লহরের অনুপস্থিতিতে যখন তোরা ওর বোন মানে রক্তিমার সমালোচনা করতি যেমন-আল্ট্রা মডার্ণ,শো-অফ করে বেয়াদব আরো কত কি-দেখতাম আমার খারাপ লাগছে। এসব কিছুর পর আর বুঝতে বাকি থাকে না যে আমি রক্তিমা কে ভালোবেসে ফেলেছি। একদিন ওকে মনের কথাটা জানাই। আর ও আমাকে জানায় যে আমার আবদারটা কতটা অন্যায়। ওকে পাবার কোন ক্ষমতা আর যোগ্যতা আল্লাহ্ আমাকে দেন নি বুঝতে পারি। পারতাম নিভৃতার কাছে সব লুকিয়ে গতানুগতিক জীবনটাই চালিয়ে যেতে যেহেতু রক্তিমাকে আমি পাচ্ছি না। কিন্তু পাবার আকাঙ্ক্ষার নামতো ভালোবাসা না। নিভৃতাকে ঠকিয়ে স্বম্পর্কটা নাহয় চালিয়ে যেতাম কিন্তু নিজেকে ঠকাতাম কি করে?? তাই নিভৃতাকে সব জানালাম। ও বললো যদি আমি আমার মন থেকে রক্তিমাকে একেবারে সরিয়ে ফেলে ওর কাছে আসতে পারি তাহলে ও আমাকে আবার গ্রহণ করতে প্রস্তুত আছে। কিন্তু তা অসম্ভব,এটাই ওকে জানালাম। আর তোদের ছেড়ে তো আসতেই হতো। তোরা সবাই আমার ভাইয়ের মত। তোদের সবার ভাই-বোনকেই আমি নিজের ভাই-বোন বলেই জানতাম। হঠাৎ রক্তিমাই সব হিসেব পাল্টে দিলো। নিজের মানসিকতার এই পরিবর্তনটা আমার নিজেরই মানতে কষ্ট হতো। তোদের কাছে গেলে নিজেকে অনেক ছোট মনে হতো,মাফের অযোগ্য বলে মনে হতো। ধরা পড়ে যাবো প্রতিনিয়ত এমন আতঙ্কে ভুগতাম। চোরের মত এমন মানসিকতা নিয়ে আর কতদিন টিকে থাকতাম,না পালিয়ে তাই উপায় ছিলো না।"
আমাকে বাসে তুলে দেবার সময় দেখি সেই পরিচিত ভঙ্গিতে হাসছে ও। বাস ছাড়তে বেশ কিছুক্ষন বাকি ছিলো তখনও। এই সময়টুকু আমার সিটটার পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলো ও। আমার কাধে হাত দিয়ে বললো-প্রতিটা মূহুর্ত আমি তোদের সবাইকে অনেক মিস করেছি। আমি তোদের মনে অনেক কষ্ট দিয়েছি। কিন্তু তারপরও জানি যে তোরা সবাই আমাকে এখনো ভালোবাসিস। আমি কতটা ভাগ্যবাণ যে আল্লাহ্ আমাকে এতগুলো ভালো মানুষকে বন্ধু হিসেবে উপহার দিয়েছেন। যাই করি না কেন সবসময় তোরা আমাকে মাথায় তুলে রেখেছিস। মৃত্যুর পরও আমি তোদের কাধে চড়েই কবর পর্যন্ত যেতে চাই। তোকে একটা অনুরোধ-আমার মৃত্যুর পর আমার কবরে চারপাশে গোলাপ আর টগর ফুলের গাছ লাগাবি। আর কবরের একদম মাঝখানে লাগাবি একটা বাগানবিলাসের চারা। এই তিনটা ফুলই রক্তিমার খুব পছন্দ। ও হয়তো আসবে না কখনো দেখতে কিন্তু যদি আসে তাহলে বুঝতে পারবে মৃত্যুর পরও আমি ওর পছন্দকে গুরুত্ব দিয়েছি। কথাগুলো শোনার পর আমি অবাক চোখে ওর দিকে তাকিয়ে থাকি। বলি-সজীব,খবরদার! উল্টা-পাল্টা কিছু করার কথা চিন্তাও করবি না। আমার কথা শুনে সজীব খুব শব্দ করে হেসে উঠে। বলে-তুই আমাকে এমনটা কিভাবে ভাবলি? আরে হায়াৎ-মউতের কথা বলা যায় না দেখে এমনটা বললাম। আচ্ছা যা,তোকে কথা দিলাম তুই যদি আল্লাহ্ না করুক আমার আগে মারা যাস তবে তোর কবরে মাটির বদলে ষ্ট্রবেরী ফ্লেভার্ড পেষ্ট্রি দেয়া হবে। মনে আছে-একবার আমার জন্মদিনে একাই প্রায় পুরো কেকটা সাবাড় করে দিয়েছিলি। পরে অবশ্য স্যালাইনের পিছেই কেকের থেকে বেশি খরচ হয়েছিল বোধহয়। এইতো আমাদের সেই সজীব,সেই উচ্ছ্বলতা,সেই হাসি মাখা মুখ,চোখে-মুখে সেই দুষ্টুমির ছাপ। এসব দেখে আশ্বস্ত হয়েই ঢাকায় এসেছিলাম ওকে রেখে। আসার সময় আমাকে কথা দিয়েছিলো ঠিক তিনদিন পর ও ঢাকায় আসবে। কিন্তু বরাবরের মত এবারও ওর প্রহেলিকা আমি ধরতে পারিনি। তিনদিন পর ও ঠিকই ঢাকায় আসলো,তবে লাশ হয়ে। তোর কথার মার-প্যাচ দিয়ে তুই আবারো আমায় ফাঁকি দিলি। কিন্তু আমি দেই নি। তোর কবরে চারপাশে ঠিকই আমি গোলাপ আর টগরের চারা লাগিয়েছি। মাঝে বাগানবিলাসের গাছ লাগাতেও ভুল হয় নি।
বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। হোক। গাছগুলো বড় হবার জন্য ও তো পানি দরকার। আমাদের চোখে পানি তো ওদের জন্য যথেষ্ট হবার কথা না..................।।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০১
মুসাফির মাহমুদ বলেছেন: ভালোবাসা সর্বনাশা
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২২
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: এটা কি শুধুই লেখা? নাকি জীবনের কোনো যোগ আছে? জীবনের যোগ ছাড়া এমন মর্মস্পর্শী লেখাও সম্ভব এটা বিশ্বাস করতে আমার কষ্ট হচ্ছে।
এটা যাই হোক, নায়কের নাম কেন সজীব হতে হলো? এমন ঘটনা যেন কোনো সজীব শুধু নয়, কারো জীবনেই যেন না আসে।
জীবন থেকে পালিয়ে বাঁচা খুব কষ্টের রে ভাই। এর চেয়ে মরে যাওয়া ভালো এমন মনে হতেই পারে, তবু কেবল মানুষই পারে, ঘুরে দাঁড়াতে। বুদ্ধদেব বসুর একটা উপন্যাসে পরেছিলাম পুরুষ মানুষ মানে কেবল শুরু করা। হেরে যাওয়া বলে কিছু নেই। আল্লাহ-পাক সবাইকে এই তৌফিক দান করুন।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৭
রিয়াসাত আহমেদ বলেছেন: @আরিফ রুবেল,ধন্যবাদ দোস্ত
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৯
রিয়াসাত আহমেদ বলেছেন: @ মুসাফির মাহ্মুদ,ভাই তা আর বলতে...
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩২
রিয়াসাত আহমেদ বলেছেন: @সাইফুল ইসলাম সজীব : ভাই কি মনে করে যেন লেখার সময় সজীব নামটাই মাথায় আসলো.....
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৯
আরিফ রুবেল বলেছেন: লেখাটা যখন ফেসবুএ দিছিলি কোন একটা কারনে তখন পরা হয় নাই (এখন মনে নাই) তবে মনে হচ্ছে তখন না পড়ে খারাপ করিনি। এরকম লেখা পড়ার জন্য মুড লাগে।
অসাধারণ একটা লেখা দোস্ত, থামিস না। চালায়া যা।