![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই পোষ্টের কিছু অংশ অন্যান্য পোষ্ট হতে সংগৃহীত একে এডিট করা হয়েছে । এর আলোচনা শুরু হয়েছে -- কিছু ওহাবি ,মৌদুদী, তোবলিগি খারেজী বাতেলরা সবে বরাত মিলাদ কে বিদয়াত বলে , তাদের কাছে আমার প্রস্ন ?--- Click This Link পোষ্ট থেকে ।
তাই একে পোষ্ট আকারে সকলের কাছে পেশ করা কর্তব্য মনে করেছি ।
আমি যদিও গোড়া ধার্মিক নই কিন্তু আস্তিক । শিরকীর এর ক্ষমা কখনো হবে না, বাকি সব অন্যায়ের ক্ষমা হলেও ।
কবর আরবি শব্দ আর মাজার ফারসি শব্দ . ঐ ব্লগারকে এই তথ্যের জন্য ধন্যবাদ ।
মাজার বুঝাতে কেন্দ্র ভিত্তিক বুঝাচ্ছি । মাজার বা কবর জিয়ারাত করেন কোন সমস্যা নাই কিন্তু কবরে শায়িত ব্যক্তিটির কাছে ফরিয়াদ করাটাই শিরকী এটাই বুঝাচ্ছি, মৃত ব্যক্তির কোন প্রকার শক্তি থাকে না, সে আপনার জীবনে কোন প্রকার প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না, মৃত্যুর সাথে সাথে তার হালখাতা বন্ধ, এখন যদি সে আপনার উপকার করতে যায় তাহলে নতুন করে হালখাতা খুলতে হবে ! যেটা সম্ভব নয় । ।
আমার সারাংশ হল :
কবরে গিয়ে উলি আওলিয়ার দোয়া করেন , কোন সমস্যা নাই। তার আত্মার মাগ ফেরাত কামনা করেন । কিন্তু আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করার বদলে , উলি. আউলিয়ার কাছে ফরিয়াদ করবেন কেন? (আল্লাহ মাফ করুক)
????????????????
যা চাবেন তা আল্লাহর কাছে চাবেন, মানুষের কাছে চেয়ে লাভ কি ?
তাও আবার মৃত মানুষ !
দয়া করে বাস্তব জগতের চাওয়ার সাথে অবাস্তব জগতের চাওয়ার যোগ করবেন না ।
আম্মুর কাছে ভাত খেতে চাওয়া আর কোন বিষয়ে দোয়া চাওয়া আকাশ পাতাল পাথর্ক্য ।
------------------------------
ইসলাম নিয়ে বারাবারি আপনারা করছেন মাজারকে কেন্দ্র করে । মানুষ মারা গেলে তার কবর জিয়ারত করতে পারেন । সেটা মহানবী সা: হোক আর সাধারণ মুসলিমই হোক । তার আত্নার মাগ ফেরাত কামনা করতে পারেন, কারণ আপনি জীবিত । তার জন্য ফরিয়াদ করতে পারেন আল্লাহর কাছে ।
কিন্তু তার কাছে ফরিয়াদ করতে পারেন না, তা আল্লাহ পর্যন্ত পৌছানোর জন্য ! (নাউজুবিল্লাহ)
কবর ও মাজার এর মধ্যে পার্থক্য
বর্তমান মাযার ও কবর পূজা এবং মুর্তিপূজার সাদৃশ্যতাঃ ভন্ড মাযারপন্থীদের মুখোশ উন্মোচন: শিরকের ইতিহাস: হযরত নূহ আ: এর সময় প্লাবণে সকল কাফের মৃত্যু বরণ করার পর সবাই ছিল মুসলমান। তারপর এই মুসলমানদের মাঝে কিভাবে শিরক ঢুকল?
এ ব্যাপারে হযরত শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দেসে দেহলবী রহ: তার সুবিখ্যাত তাফসীরের মূলনীতির গ্রন্থ “আল ফাউজুল কাবীর” ও তাফসীরের বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে মুসলমানদের মাঝে শিরক প্রবিষ্ট হবার যে বর্ণনা পাওয়া যায় তা নিম্নরূপ-
নুহ আ: এর মৃত্যুর পর তার তিন ছেলের বংশধর সবাই সঠিক পথে ছিল। কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর দ্বীনের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমতে থাকে। ধীরে ধীরে এমন এক প্রজন্ম আসল যারা শুধু এতটুকু জানে যে তারা মুসলমান। আর তাদের পূর্বসুরী ছিলেন অনেক ভাল ও বুযুর্গ। কিন্তু পূর্বসূরী বুযুর্গদের কোন গুণ তাদের মাঝে ছিলনা। সে সময় শয়তান মানুষের সুরতে এসে মানুষকে ধোঁকা দিত। একদিন শয়তান মানুষের সুরতে বিশাল জুব্বা আর পাগড়ী মাথায় দিয়ে ঐ লোকদের কাছে এসে বলে-ওহে নুহ আঃ এর বংশধরেরা! তোমরা কি জান? তোমাদের পূর্বসুরীদের মাঝে অনেক বুযুর্গ আর আল্লাহভীরু লোক ছিলেন? তখন লোকেরা বলল-হ্যাঁ জানি। -তাহলে তোমাদের এই গর্ব করার মত বুযুর্গানে দ্বীনকে তোমরা ভুলে গেলে কেন? -আপনি দেখা যায় খুব কামেল মানুষ, আপনি একটু বলে দিবেন কি আমরা আমাদের পূর্বসূরী বুযুর্গদের কিভাবে স্মরণ করতে পারি? -বলছি শোন! তোমরা তোমাদের পূর্বসূরী বুযুর্গদের ছবি বানাও। তারপর ওগুলিকে তোমাদের উপসনালয়ে আর বসবাসের গৃহে রাখ। এতে তোমাদের উপসনালয় যেমন পবিত্র থাকবে, তেমনি তোমাদের গৃহও থাকবে বরকতপূর্ণ। শয়তানের এই কুপরামর্শে সাধারণ মুসলমানরা তাদের পরিত্যক্ত প্রায় উপসনালয়ে পূর্বসূরীদের ছবি আঁকলো, নিজেদের গৃহেও ছবি এঁকে প্রতিদিন তাদের দেখে দেখে নিজেদের আমলী জযবা উদ্দীপ্ত করত। অনেকে কাঁদতো তাদের কথা মনে করে। কিন্তু সেজদা বা কুর্ণিশ কেউ করতোনা। কিন্তু পরের প্রজন্ম এসে শুরু করে দিল কুর্ণিশ। পরের প্রজন্ম সেজদা। এরপর আবার শয়তান এসে তাদের পরামর্শ দিল , তোমরা শুধু ছবিকে সম্মান করছ কেন? তোমাদের পূর্বসূরী বুযুর্গদের মুর্তি বানিয়ে নাও মাটি দিয়ে। ব্যস কেল্লা ফতে! মুসলমানদের মাঝে পরিপূর্ণভাবে ঢুকে গেল মুর্তিপূজা। এই হল মুসলমানদের মাঝে ঢুকে পরা মুর্তিপূজার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
এই ইতিহাস থেকে একথা স্পষ্টই বুঝা গেল যে, ব্যক্তি পূজা থেকেই মুর্তিপূজার আবির্ভাব। ব্যক্তি বুযুর্গদের ভালবাসতে ভালবাসতে ভক্তির আতিশয্যে মুর্তি বানালো, মাথা নোয়াতে যখন শুরু করে দিল তখন তা হয়ে গেছে শিরক আর পূজা।
বর্তমান মূর্তিপূজকরা প্রধানত মূর্তিপূজায় ৪টি কাজ করে থাকে ১. বছরে দু’বার বড় আকারের অনুষ্ঠান করে মূর্তিকে কেন্দ্র করে, (ক) কালিপূজা (খ) দূর্গা পূজা। (ছোট আকারের পূজা আরো অনেক হয়।) ২. মূর্তির সামনে প্রদিপ জ্বালায়। ৩. মূর্তির নামে মান্নত করে ও কুরবানী করে। ৪. মূর্তির সামনে মাথা নত করে ও সেজদা করে।
কবর বা মাযার পূজারীরা যা করে কবরকে কেন্দ্র করে ১. বছরে দু’বার ওরস ও ফাতেহা মাহফিল নামে অনুষ্ঠান করে পীর বা বুযুর্গদের কবরকে কেন্দ্র করে। ২. কবরের সামনে মোমবাতি প্রজ্জ্বলিত করে নিয়মিত। ৩. কবরে শায়িত বুযুর্গের নামে মান্নত ও কুরবানী করে। ৪. কবরকে সামনে নিয়ে দুআ করে, ক্ষেত্র বিশেষে মাথানত ও সেজদাও করে।
part -2
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:১৯
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: সহমত।পোষ্ট ভাল হয়েছে
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
মাশাল্লাহ! দেড় বিলিয়ণ শিয়া/ছুন্নীদের ১৪শ বছর যাবত এক টুকরা পাথর (কালী পাথর) পুজাকে কি মনে করেন?
বিনীত।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:৪৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: পাথরকে পূজা করলো কই ?
হা হা প গে ।
কে কোথায় আছিস , আমাকে ধর ধর, পড়ে গেলাম রে .. েহহেেহ াহাহা া া
হাহাহা হাহা
এই তথ্য শুনে তো স্বয়ং আল্লাহই টাস্কিত হবে ! (আল্লাহ মাফ করুক )
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
মাশাল্লাহ! দেড় বিলিয়ণ শিয়া/ছুন্নীদের ১৪শ বছর যাবত এক টুকরা পাথর (কালী পাথর) পুজাকে কি মনে করেন?
বিনীত।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫০
ম জ বাসার বলেছেন: দয়া করে ১টি মুছে দিন।
বিনীত।
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৮
রাতুল রেজা বলেছেন: সহমত, মাজারে মৃত ব্যাক্তির কাছে ফরিয়াদ করা মূর্তি পূজার সমান
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৫৯
রিসাদ বলেছেন: পড়ে ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
অাবু জাফর বলেছেন: সহমত।পোষ্ট ভাল হয়েছে
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৭:২৭
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. পুজা অর্থ বুঝেন? পুজা অর্থ হিন্দুদের পুতুল পুজার রিচ্যুয়ালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।
২. হা হতাস হওয়ার একমাত্র কারণ ধরা পড়া/হেরে যাওয়া। পরা পানি অথবা তাবিজ লাগান। কাজ না হলে ঐ একই তাবিজে দ্বিগুণ/চারগুণ হাদিয়া দেন অথবা রাছুলের জন্মোতসব (মিলাদ) পড়ান!
বিনীত।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:২৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: হেহহে াহহাহাা
কে কই আছস , ধল । আমাকে ,, হেহহে হাহাহা
হাদিয়া অর্থ আগে বুঝেন ।
আমি বর্তমান হাদিয়ার পক্ষ পাতি নই । হাদিয়ার রূপ পরিবর্তন করা হয়েছে , বর্তমানে হাদিয়াকে হাদিয়া নয় বরং এটি বেতনের সমতুল্য ।
আর মিলাদ পড়াকে অনেক ইসলামের স্কলাররা বেদায়াত বলেছেন । আমি নিজেও মানি এই উক্তিকে । তবে মূল উদ্দেশ্য যদি দোয়া পড়া হয়, তাহলে ঠিক আছে ।
কিন্তু দোয়া মাহফিল কে বড় সর করে মিলাদ তৈরী করা হয় ।
যাই হোক ।
এমনিতেই জন্ম বার্ষিকী পালন বা মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন পালন নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেন ।
তবে মিলাদের থেকে আমি দুই রাকায়াত নফল নামাজ প্রিফার করি ।
শুধু রাসূল সা: কেন. আমার আপনার, আপনার পরিবারের বা আমার পরিবারের মৃত্ ব্যক্তির জন্য দোয়া করতে পারি ।
এতে খারাপটা কই দেখলেন ?
দোয়া তো মহানবী সা: কে করা হচ্ছে আল্লাহর কাছে ।
এটাতে পূজা বা শিরকী কি পেলেন ? সেইটাই বুঝলাম না ।
হেহেহহে াহাাাহাহাহ
হাসায়েন না বাসার সাহেব ।
আর পেটে জায়গা নাই, হেহেহহে
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:০৬
ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
পাথর পুজাটা ধামাচাপা দিলেই কি আর চাপা থাকবে?
২. রাকাত! নামাজ কারে কয়? দয়া করে বাংলায় বলুন? আর কতকাল পড়বেন? করবেন কবে?
বিনীত।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: লোল ।
আমি পারলাম না ।
হেহেহে আচ্ছা আপনার কি এলার্জি আছে
আরবি জ্ঞানের অধিকারী নই তেমনটা কিন্তু
এতটুকু বুঝতে পারছি যে রাকাত বলতে দাড়িয়ে উঠা বসার ধরনেকে বলা হয়েছে , বলতে পারেন abbreviation বা আবখুরতরসুং বা সমাহার ।
আর ২ মানে দুইবার একই ধরনের ।
নামাজ হইল সম্মানে ইবাদত করা বা যোগযোগ করা ,, এইটা ফারসী শব্দ মনে হয় , সালাত হইল আরবি ।
আরও কিছু ??
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:১০
মুসাফির... বলেছেন: ভাল উদ্যোগ..