![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পার্সোনাল কম্পিউটার (পিসি) একটু পুরানো হলেই গতি কমে যায়। অ্যাডোবি ফটোশপ বা ভিডিও এডিটিংয়ের মতো ভারি সফটওয়্যার থাকলে তো কথাই নেই।সমস্যা হলো ফোনের মতো ঘন ঘন কম্পিউটার পাল্টানো যায় না। তাই পুরানো কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধির জন্য কিছু নিয়ম বা কৌশল অনুসরণ করতে হয়। কীভাবে গতি বাড়ানো যাবে সে বিষয়ে নিচে বিস্তারিত জানানো হলো।
থার্ড পার্টি অনেক সফটওয়্যার আছে যেগুলো উইন্ডোজ ১০ এর গতি বৃদ্ধি করে এবং জঞ্জাল পরিস্কার করে। এরকম অনেক সফটওয়্যারের আড়ালে থাকতে পারে ম্যালওয়্যার। চাইলে আইলো সিস্টেম মেকানিক সফটওয়্যারটি নামাতে পারেন। অথেন্টিক সফটওয়্যারটি কিনতে খরচ হবে ৪০ ডলার।
ডিস্ক অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল, অফলাইন ওয়েব পেইজ ও ইনস্টলার ফাইল থাকে। এগুলো ডিলেট করতে Start menu-তে গিয়ে Disk Cleanup টাইপ করতে হবে। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে পিসিতে থাকা ৪টি ড্রাইভই একে একে বেছে নিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করা যাবে।
লিড স্টেট ড্রাইভ পিসিতে যুক্ত করলে তা পিসির গতি অনেক বাড়িয়ে দেয়। পুরানো পিসির গতি বাড়াতে অনেকেই আলাদাভাবে এসএসডি কার্ড কেনেন। এসএসডি কার্ড যুক্ত পিসিতে অ্যাডোবি ফটোশপের মতো সফটওয়্যারও লোড হয় দ্রুত গতিতে। ধারণক্ষমতা ভেদে এসএসডি কার্ডের দাম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
কম্পিউটারের গতি যে অ্যাপগুলো ইনস্টলড আছে সেগুলোও অনেক জায়গা দখল করে রাখে। এতে পিসি ওপেন হতে সময় বেশি লাগে। র্যামেরও উপরেও চাপ পরে। তাই অপ্রোয়জনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করতে হবে। প্রথমে Windows logo Start button এ রাইট ক্লিক করতে হবে। এরপর Apps and Features এ ক্লিক করলে ইনস্টলড অ্যাপের লিস্ট পাওয়া যাবে। সেখানে অ্যাপের নামের উপর ক্লিক করলেই আনইনস্টলের অপশন পাওয়া যাবে। এছাড়াও, Control Panel অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো ডিলেট করা যাবে।
পিসি স্টার্ট করা মাত্র অনেক প্রোগ্রাম চালু হয়ে যায়। এগুলো বন্ধ করতে টাস্ক ম্যানেজার চালু করতে হবে। Ctrl-Shift-Esc চাপলেই প্রোগ্রামটি চালু হবে। এরপর Startup column সেকশনে ক্লিক করতে হবে। এতে থাকা প্রোগ্রাম লিস্টের উপর রাইট ক্লিক করলে disabled অপশনটি আসবে। এতে ক্লিক করলেই প্রোগ্রামটি আর পিসি চালু করার সময় হাজির হবে না।
©somewhere in net ltd.