|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
১) যাদের এলাকায় পার্ক,  চিড়িয়াখানা, বিনোদনের জায়গা কম,  তাহারা রেল লাইনের উপরে হাটে। এই কথাটা এইজন্য বলছি কারন আমিও একসময় রেল লাইনের পাশেই বাস করতাম। যাদের বাড়ি রেল লাইনের আশেপাশে তাদের পার্ক হল রেললাইন। আর সেটা যদি হয় কোন নদীর উপর রেলের সেতু।সেটাতো একের উপর দুই। সবাই আমরা ওই রেললাইনে বসে থাকতাম।  
২) অনেক প্রেমিক প্রেমিকা আছে তাদের জন্য রেল লাইনটা একটা প্রেম করার উত্তম জায়গা।             রেল লাইনে বসে থাকে আর বাদাম চাবাইয়া খায়। 
৩) চট্রগ্রামের পথে আজ এইখানে নতুন লাইন হচ্ছে। নতুন লাইনের জন্য নতুন মাটি ভরা হয়েছে। রাস্তার কাজ চলছে।  এইখানে অনেকে ক্রিকেট খেলা জমিয়ে দিয়েছে। তাহাদের জন্য এটা ক্রিকেট মাঠ৷ 
৪) আমার একটা বদ অভ্যাস আছে৷ তবে এটা সবসময় প্রকাশ পায়না। আজ কেন জানি প্রকাশ পেলো । এক কাপ কফি, নিয়েছি, আর একটা বার্গার,  সাথে পানি। কারন আমার কাছে পানি নাই৷ বাসায় আপু বলেছিলো, পানি নিয়ে যেয়ো। আনতে ভুলে গিয়েছি। সমস্যা ওইটা না । সমস্যা হল আমি কিছু কিছু সময় বাম হাতে কাজ করি। মানে একেবারে বাহাতি লোকদের মতো। আজকে একেবারে এমন হল যে বা হাতে বার্গার খাচ্ছি। কফি পান করছি।  তো দেখি পাশের এক লোক আমার কাজ গুলো দেখে, হয়তো অবাক হয়েছে৷ এমন কেন করছি, বাম হাতে কেউ,? আসলে সমস্যা ওইটা না৷ অনেকে এটাকে খারাপ নজরে দেখে,  কিন্তু অনেক দেশেই  মানুষ বাম হাতে লিখে,  এটি সমস্যা না।  তবে আমার মনে হয় আমি দুই হাতেই পারি,  কোন কাজ করতে । যদিও আমার হাতের লেখা খুব খারাপ। 
       
        
   
   
   
   
 
৫) পিছনের ছিটে একটা দম্পতি। সাথে ছোট শিশু।  উচ্চ আওয়াজ করে কান্না করে।  বাবা মা কেউ থামাতে পারছেনা।  সবাই সেদিকে তাকিয়ে দেখছে৷ ঘুম নাই।।আসলে এই সংসারে মানুষের অনেক দায়িত্ব। মা বাবার দায়িত্ব, স্ত্রী স্বামীর দায়িত্ব, ভালো স্বামী,  ভালো স্ত্রী হওয়ার দায়িত্ব,  অনেক কিছু। 
এজন্যই হয়তো অনেক মনিষী বিয়ে করেনি৷ তারা বিয়েকে ভয় পেতো?  আচ্ছা তাদের কে যদি প্রশ্ন করা হয়,  আচ্ছা তারাও বিয়েকে ভয় পেতেন?  তাহলে যদি উত্তর হ্যা হয়৷ তাহলে বুঝা যাবে বিয়েটা যুদ্ধের চাইতেও ভয়ানক        । এই কাজ অনেকেই করতে চায়না । প্রেম সবাই করতে চায়,  বিয়ে সবাই করতে চায়না। 
৬) আমাদের আজকের তরুণদের অনেকের মাঝেই বিয়ে নিয়ে খুব ভীতি কাজ করে৷  অনেক কারন ও আছে এর জন্য।  আজকের বিয়ে গুলো স্থায়ী না হওয়া,  সব সংসারে কলহ,  অশান্তি এসবের কারনে।  অনেকে নানান ধরনের ভীতি নিয়ে বড় হয় এই সমাজে।  আর এই সমাজ তাকে ছাড়ে না।  তাকে সেই কর্ম সাধন করতে বাধ্য করায়।  আর এই সমাজ ই তার মনে ভয় প্রবেশ করিয়ে দেয়। 
              
  
   
   
   
 
  
   
   
   
 
৭) আমাদের সমাজ এখন ধনতান্ত্রিক হয়ে গেছে।  ধনতন্ত্র মানুষের মেধা, মানসিকতা, বিবেক সব কিনে নিয়েছে। আমি নিজেও সেই বাজারের একটা কম দামি পণ্য।  মানুষের বিবেক বিবেচনা বিচার, শাসন সব বিক্রি হয়ে গেছে।  মানুষ ব্যাক্তিগত ভাবে ডিপ্রেশনের শিকার ।  অনেক ছেলে  মেয়ে ভালো ভার্সিটি,  মেডিকেল কলেজে পড়ে,  ভাবে তার জীবন উজ্জ্বল হয়ে যাবে। আর সেই বালক বালিকা যখন আত্মহত্যা করে।  তার চাইতে দুঃখজনক আর কি হতে পারে৷  আর বেশিরভাগ লোক এই ট্রেনের লাইনে আত্মহত্যা করতে আসে। আমি দেখেছি এমন ঘটনা                 
৮) মানুষের জীননে চাহিদা অনেক। আর এই চাহিদা যখন অন্য কেউ ঠিক করে দেয়।  আর সে কি ভোগ করবে৷ কত টাকায় ভোগ করবে,  কি কেন ভোগ করবে।  তখন সেটা ভোগবাদি সমাজে পরিণত হয়। আর আমার মতে ভোগবাদি সমাজের বেশির ভাগ মানুষ জানেনা সে কেন?   কার পিছনে ছুটে মরে যাচ্ছে। 
ভোগবাদি সমাজের একজন ই শক্তিশালী সে হচ্ছে সম্পদ।  কে কাকে মারবে,  কখন মারবে,  কেন মারবে,  তার কোন হিসাব নাই।  সম্পদ চাই সবার৷  
৯) আমার বাম ডান ওই অভ্যাসের মতো সমাজেও মানুষ এখন মাঝে মাঝেই বাম হাতের কামাই খেয়ে থাকে৷ তারা অফিসে ঘুষকে একটা হালাল আর সুন্দর নাম দিয়েছে হাদিয়া৷  ভোগবাদি আর ধনতান্ত্রিক এই সমাজে সুদ,  ঘুষ এখন কোন বেপার না৷  আর এর কারন হল সবার মন চায় ভোগ করতে৷ উত্তম পণ্য ভোগ করতে।  সম্পদের মালিক হতে চায় সবাই। তাই  শিক্ষাটা সার্টিফিকেটে বন্দি হয়ে গেছে । 
ধার্মিক লোকেরা বলে আমি ধার্মিক,  মানবাধিকার কর্মী বলে আমি মানবাধিকার রক্ষা করছি।  সবার মূল লক্ষ্য একটাই  ভোগবাদী এ সমাজে 
নিজেকে সবার উপরে রাখা।  
             
(বি  দ্রঃ ++ ছবি গুলোর সৃষ্টি এই অধমের)     
           
 ৯ টি
    	৯ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৪৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আসল কথা হল শিরোনাম টা এইটা দেয়াটাই ভুল হয়েছে৷ কারন শিরোনামের সাথে লেখার মিল নাই
  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৫২
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৫২
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, ভুলটা ধরিয়ে দেয়ার জন্য
২|  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৩৫
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ট্রেন দেখতে আমার ভাল লাগে। চড়তেও ভাল লাগে। এমনকি চলমান কিংবা স্থবির ট্রেনের দিকে তাকিয়ে থাকতেও ভাল লাগে। 
ট্রেন ও প্রকৃতির ছবিগুলো সুন্দর। কয়েকটা খুব সুন্দর। +
  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৫০
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:৫০
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ, ।
ট্রেন সুন্দর আর আরামদায়ক পরিবহন। তাই এটা সবার পছন্দ
৩|  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৩২
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ২নং রেল লাইন প্রেম করার জন্য মোটেও উত্তম জায়গা নয়। এখানে বস্তির ছেলে মেয়েরা পায়খানা করে রাখে। এমন কি রেল চলার সময় রেলের মানুষের বর্জ্য এই রেল লাইনে পড়ে।
  ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৪৪
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  রাত ৮:৪৪
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সব লাইনে রেল চলে না৷ বিশেষ করে যাত্রীবাহি ট্রেন। কিছু লাইন সাইডে থাকে। ওতে এখন দাঁড়ানোর মতো,ট্রেন চলার মতো কার্যকর হয়নি৷ তাই।
আপনার কথাটা শুনে হাসি পেলো।  না কথাটা সত্য, । তবে প্রেমিক প্রেমিকারা কেন যে রেল লাইনে যায়,  তারাই জানে।  রেল লাইনে সন্ধ্যা বেলা গেলে দেখা যায়। তাদের সংখ্যা নিতান্তই বেশি।।
৪|  ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ২:০৮
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯  দুপুর ২:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সব লাইনে রেল চলে না৷ বিশেষ করে যাত্রীবাহি ট্রেন। কিছু লাইন সাইডে থাকে। ওতে এখন দাঁড়ানোর মতো,ট্রেন চলার মতো কার্যকর হয়নি৷ তাই।
আপনার কথাটা শুনে হাসি পেলো। না কথাটা সত্য, । তবে প্রেমিক প্রেমিকারা কেন যে রেল লাইনে যায়, তারাই জানে। রেল লাইনে সন্ধ্যা বেলা গেলে দেখা যায়। তাদের সংখ্যা নিতান্তই বেশি।। 
রুচিহীণ প্রেমিক প্রেমিকারা হয়তো যায়।
  ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯  রাত ১১:৩৮
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯  রাত ১১:৩৮
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন৷ রুচিহীন প্রেমিক প্রেমিকা। তা না হলে এতো জায়গা থাকতে তারা রেল লাইনে কেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:২৫
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৬:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রেন ভ্রমন নিয়ে অনেক ইন্টারেষটিং লেখা পড়েছি অতীতে, আপনার লেখাটা বোরিং মনে হয়েছে, বিষয়াদির উপর আপনার ধারণাও তেমন সঠিক নয়।