নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিংকর্তব্যবিমুঢ়

ব্লগ লেখা-পড়া মজা ভারী .....অনেক লেখাই দরকারী

ফাহিম হায়দার খান

আমি আমার মত, আমার লেখা আমার মনের মত, আমার চিন্তা-ভাবনা আমার কথার মত আর আমি আমিই আমি আর কেউ নই

ফাহিম হায়দার খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্যুরের নামঃ “মাথা নষ্ট ম্যান ট্যুর” :-B :-B

১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৯





সাধারণত অধিকাংশ ট্যুর হয়ে থাকে পূর্ব-পরিকল্পিত কিংবা কিছুটা প্রস্তুতি নেয়া থাকেই। এতে ট্যুরে গিয়ে নানা রকম ফ্যাসাদের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় আর ট্যুর-ও হয় আনন্দদায়ক। এটাই সাধারণ রীতি। /:)





কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে এই রীতি ভঙ্গ করার যে আনন্দ সেটা সহজে মিস করতে চায় না এই বয়সটা :#> । আর এই কারণেই হয়ত পরিকল্পনা-অনুমতি সব কিছুর তোয়াক্কা না করেই যে ট্যুরগুলো হয় সেগুলো অনেকটা বেশি স্মরণীয় হয়ে থাকে। আমাদের ৩ জনের একটা গ্যাং আছে যাদের কাজ হচ্ছে এইরকম ট্যুর করা। আমরা এর নাম দিয়েছি “মাথা নষ্ট ম্যান ট্যুর” বা সংক্ষেপে এমএনএম (MnM) ট্যুর B:-/ । এই ট্যুরগুলো সাধারণত ১-২ দিনের জন্য হয়। আমরা ৩ জন সাধারণত সারা সপ্তাহের কাজ-পড়াশোনা-গ্যাঞ্জাম এর হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সপ্তাহান্তে আড্ডা দিতে এক হই। আর এই আড্ডাগুলোই হচ্ছে এই ট্যুরের জন্মভূমি B-)) । আড্ডা দিতে দিতে হঠাত করে যে কোন একজনের মাথায় চেপে বসে এই বুদ্ধি আর যেই বলা সেই কাজ। আড্ডাস্থান থেকেই তৎক্ষণাত বাস টার্মিনাল/রেলস্টেশন/লঞ্চঘাটে গিয়ে হাজির হই আমরা। কাছাকাছি সময়ে ছেড়ে যাবে এমন যা পাই তাতেই টিকেট কেটে চড়ে বসি আমরা ৩ জন। এই যাত্রার স্থানগুলো/যানবাহন ঠিক হয় এমনভাবে যেখানে আমরা যাইনি বা যে যানবাহনে আমাদের কেউ ১-২ জন চড়েনি এমনভাবে যাতে প্রথমবার যাওয়ার/চড়ার অভিজ্ঞতাটা হয়ে যায়। পকেটে হয়ত টাকা তেমন একটা থাকে না কিন্তু আমাদের ৩ জনের মধ্যে একজনের ডেবিট কার্ডের বদৌলতে তখনকার জন্য টাকা ম্যানেজ হয়ে যায় যেটা ট্যুর শেষে আমরা ৩ জনে সমান সমান ভাবে হিসাব মিলিয়ে নেই #:-S । আর ট্যুর যেহেতু ১-২ দিনের বেশি হয় না তাই খরচটাও অত লাগামছাড়া হয় না। যানবাহনের ভাড়া; ২-৩ বেলার খাবার; পানি এতেই সীমাবদ্ধ থাকে খরচ।



এই ট্যুরের একটা ভয়ানক ব্যাপার আছে। :-& আমাদের ৩ জনের বাসাতেই ব্যাপক কড়াকড়ি। অনুমতি ছাড়া ঢাকার বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা (আমাদের বাবা-মার ধারণা আমরা একলা কোথাও গেলেই কোন না কোন দুর্ঘটনা ঘটবে) /:) । এইরকম ফার্মের মুরগির জীবনে আমরা ৩ জনেই হাঁপিয়ে উঠলেই বুঝতে পারি অতি শীঘ্র-ই একটা এমএনএম ট্যুর দিতেই হবে। আমরা ট্যুরে যাওয়ার প্ল্যান করার পর বাসায় জানাই একটু দেরী করে। যখন বাস/লঞ্চ/ট্রেন ছেড়ে দেয় তখন। মোটামুটি ঢাকার ত্রি সীমানা ছাড়ানোর পর-ই :> । অনেকেই বলবেন এইগুলো ভালো না। পরিবারকে এভাবে চিন্তায় ফেলে যাওয়া ঠিক না। কিন্তু আপনার প্রতি আপনার পরিবারের ওভার-প্রটেকশন যখন আপনার দম-বন্ধ করে ফেলবে তখন ফেরারি হতে বাধ্য আপনি। :(( আমরা ট্যুরে রওনা হলে পর বাসায় জানানোর পর যখন অনেকগুলো ঝাড়ি/গালি খেয়ে আপসেট হয়ে যাই তখন ৩ জন বসি আড্ডা দিতে আর পিছনের ফেলে আসা অনেক কথার আড্ডায় একসময় ভুলেই যাই সব। ছোটকাল থেকে অত্যন্ত সতর্কতার মধ্যে বড় হওয়ার কারণে আমাদের বাবা-মা ভাবে আমরা হয়ত এখনো বড়-ই হইনি কিংবা নিজেদের খেয়াল রাখার মত হেডম আমাদের হয় নাই :| । কিন্তু যে পাখিকে উড়তে দেয়া হয়নি জন্মের পর থেকেই সে তার সহজাত প্রবৃত্তিতে উড়তে চাবেই। যাইহোক। যাত্রা শুরু করার পর ৩ জনের আড্ডা চলতে থেকে বিরতিহীনভাবে। মাঝে মাঝে ৭-৮ ঘন্টার পুরো জার্নি জুড়ে থাকে আড্ডা। আমরা এইভাবে বলি, “আজকে সিলেট আসছি আড্ডা দিতে” বা “আজকে ভাবলাম লঞ্চে বসে আড্ডা দেই” ;) । একদিকে আমাদের আড্ডাস্থলের পরিবর্তন আর সেই সাথে একটা ট্যুর হইয়ে যায়।



এমএনএম ট্যুরের মধ্যে সবচেয়ে মজার দিক হচ্ছে আমাদের খাওয়া-দাওয়া। :!> একেতো পকেটে পয়সা কম কিন্তু জার্নি এর পর যে ক্ষুধা লাগে সেটার লাগাম টেনে ধরে রাখা সত্যি কষ্টের। তাই হয়ত ১-২ বেলার খাবার খুব ভালো হয় আর বাকিগুলো শুকনো খাবার দিয়ে চলে যায়। এতে অবশ্য আমাদের কোন অভিযোগ নেই। শুক্র-শনি এই দুইদিন ৩ জনের-ই কাজ-কর্ম/ পড়াশোনার একটা ছুটি থাকে দেখে আমরা সেটা নিয়ে ভাবি না। আর কোন কাজ পড়ে গেলেও সেটাকে বাইপাসের একটা উপায় বের করে ফেলি আমরা। যেখানে যাচ্ছি সেখানে পৌঁছানোর পর আমাদের প্রথম কাজ হয় ঢাকা ফেরার জন্য যানবাহন ঠিক করে ফেলা। কারণ কোথাও থাকতে যাওয়ার জন্য যে হ্যাঁপা/খরচ সেটা আমাদের ট্যুরের মজা নষ্ট করে। অবশ্য মাঝে মাঝে হয়ত বড়জোড় এক রাতের জন্য কোথাও থাকার একটা ব্যবস্থা করে ফেলি আমরা। আর এর মধ্যেই আমাদের পুরো শহর/দর্শনীয় জায়গাগুলো ঘুরে দেখে ফেলি আমরা। একটা ব্যাটারীচালিত অটো (ঢাকার বাইরের শহরগুলোতে অনেক পাবেন) নিয়ে বের হয়ে যাই আমরা। ঘুরতে যেয়ে আমরা অটোচালককে আমাদের গাইড বানিয়ে ফেলি। সাথে কোন ক্যামেরা থাকার কোন প্রশ্ন আসে না কারণ এটা আনপ্ল্যান্ড ট্যুর। অবশ্য মোবাইলের ক্যামেরায় কিছু ছবি তোলা হলেও এখানে ছবি তোলার চেয়ে ঘোরা আর আড্ডাটাই জরুরী তাই অনেকেই এই ট্যুরগুলোর ছবি দেখতে চাইলে কিছুই থাকে না দেখানোর মত।



আমাদের ৩ জনের ইচ্ছা মোটামুটি বাংলাদেশের সবগুলো জেলা আমরা এভাবে ঘুরে দেখে ফেলবো। B-)) যেহেতু বিদেশে ঘুরতে যাওয়ার মত অর্থনৈতিক মেরুদন্ড আমাদের অতটা শক্ত-পোক্ত না তাই সেটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। আগে দেশকে দেখবো সেটাই বড় কথা। এই ট্যুরগুলোতে হয়ত নানারকম বিপদ/গ্যাঞ্জামের সমূহ সম্ভাবনা থাকে তবুও এইরকম এডভেঞ্চারের যে মজা সেটার কাছে সব ভয় পরাজিত। !:#P



আমাদের প্রজন্মের এই “ফার্মের মুরগি” এর মত জীবন যাপনের প্রতি প্রতিবাদ স্বরূপ এই এমএনএম ট্যুর। আমাদের বাবা-মা-আত্মীয় স্বজনের বোঝা উচিত আমরা যথেষ্ট বড় হইছি X(( । যারা এখনো এইরকম খাঁচা-বন্দী জীবন-যাপন করছেন তারা ভেবে দেখতে পারেন এইরকম ট্যুরের কথা। অবশ্য অতিরিক্ত পরিমাণ ফুর্তি বা এডভেঞ্চার করতে গেলে নিজের রিস্কে B:-) । অনেকে আবার আজকাল “ভাদাইম্যা” বলে গালি দেয় B:-/ । দিক। নিজের দেশের আনাচ-কানাচ দেখে আসার জন্য “ভাদাইম্যা” হতে রাজী আমি :P । আমি জানি এইরকম আরো অনেকেই নানান সময়ে ট্যুর দেন। শেয়ার করে ফেলেন এইখানে। এইসব বৈচিত্রময় ট্যুরের মজাদার অংশগুলো পড়ে অনেকেই হিংসা করবেন। তাই দেরী না করে দেখেন এই সপ্তাহের শেষে কই যাওয়া যায়। প্ল্যান করলেও করতে পারেন কিন্তু মনে রাখবেন আচমকা ট্যুরে প্ল্যান করতে বসলেই হাজারটা সমস্যা সামনে আসবে। তাই মোটামুটি সেফ এমন কোন জার্নি বেছে নেন আর সেইরকম একটা ট্যুর গ্যাং বানিয়ে ফেলেন। হয়ত আপনাদের নেক্সট ট্যুরে আমাদের সাথেই দেখা হয়ে যাবে। B:-/ :!>



“A wise traveler never despises his own country.”

– Carlo Goldoni

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: এমন করে যদি ঘুরে বেড়াতে পারতাম....মেয়ে বলে অনেক কিছুই সম্ভব না

১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩২

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: ঘুরে বেড়ানোর জন্য আমার মনে হয় "ছেলে-মেয়ে" এই পরিচয়ের চেয়ে মানুষ পরিচয়টাই জরুরী। আপনার ফ্রেন্ডদেরকে নিয়ে আপনার বাবা-মা কে কনভিন্স করে ফেলেন। অন্তত ট্রাই তো করেন। আমিও একসময় ভয় পেতাম। কিন্তু এখন নির্ভীক। আমি ছেলে এর জন্য নয় বরং আমি মুক্ত মানুষ এই জন্য-ই 8-|

আপ্নার জন্য শুভকামনা :)

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: কনভিন্স! ওটা কোন ভাবেই হয়ত সম্ভব না। মা ত সারারাত ঘুমাবেই না....আরো কত্ত ঝামেলা.... :(

১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:১৮

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: দেখছেন আপনি নিজেই একটা শব্দ ব্যবহার করে ফেলেছেন >> "হয়ত"। কখনো ট্রাই করেছেন?? ট্রাই করে দেখেন। নানাভাবেই তো আমরা আমাদের আশে-পাশের সবাইকে কনভিন্স করে ফেলি। আর বাবা-মা তো আপনা লোক। মা দেরকে নিয়ে একটাই সমস্যা যে উনারা খালি চিন্তা করে। আর এটা করা স্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে নিজের পাখা মেলে ধরবেন না সূর্যে একদিনো??? আর ঝামেলা যত বেশি, এই জাতীয় ট্যুরের মজা ততই বেশি

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৪২

জোকার৬৬৬ বলেছেন: আধাঘন্টার নোটিসে পকেটে সাড়ে সাতশ টাকা নিয়ে ৩দিন সিলেট ও দুইদিন শ্রীমঙ্গল ঘোরার অভিজ্ঞতা আছে। ;)

আবার ২৭০০০ টাকা খরচ করে তিন রাত চার দিন দুইজন শুধু সেন্টমার্টিন থেকেছি, এরকমও অভিজ্ঞতা আছে।

মেলাদিন এরকম পাগলামি করা হয় না।

১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২০

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: আমি প্রথমবার যখন এরকম ট্যুরে যাই তখন আমার কাছে ছিলো ৪০০/-। আর সর্বশেষ যখন গেলাম তখন ছিলো ১০০০/-। টাকাটা ফ্যাক্টর না এইরকম মাথা নষ্ট ট্যুরে। ট্যুর শেষে যে আনন্দ সেটা অমূল্য।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৫

সামিউল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। তবে কিভাবে কোথায় ঘুড়েছি সেগুলো বর্ণনা করলে মানে আরেকটু দীর্ঘ লেখা দিলে হয়ত অনেকে আরো বেশী পরিমাণে আফসোস করত :P পরবর্তীতে হয়ত কোন একদিন কোন এক অজানার উদ্দ্যেশ্যে আবারো বের হবো :) প্রমি তো আজকেই আমাকে বলল ও নাকি আবার যেতে চাচ্ছে :P ওর মন খারাপ।

২০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৫

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: বুঝলেন না?? এটাতো কেবলমাত্র এপেটাইজার। মেইন ডিস বাকি আছে সামনে। এরপর আমরা কোথায় যাচ্ছি সেটা ঠিক করা যাবে না যেহেতু এটা ট্যুরের নিয়ম। তাই আমিও অধীর আগ্রহে এরপরের ট্যুরের জন্য অপেক্ষা করছি.।.।.।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৭

নিশাত রহমান বলেছেন: এরকম হুট হাট দৌড় লাগানো ঘুরাঘুরির অভ্যাস আছে। যদিও ওটা সাধারণত একদিনেরই হয়ে থাকে, মেয়ে বলে হয়ত রাতে থাকা হয় না তবে সেটা ফ্রেন্ডদের সাথে। কিন্তু কাজিনদের গ্যাং এর সাথে আমি উড়ন্ত পাখি! কয়দিন আগেই আধা ঘন্টার নোটিশে বগুড়া ঘুরে এসেছি ফ্রেন্ডরা মিলে। আর কাজিনদের গ্যাং এর সাথে তাং ফাং এর সীমারেখা নাই! একটা উদাহরণ দেই, রাত দশটায় এমনিই গাড়ি নিয়ে বের হয়ে হুট করে মাওয়া যাওয়া, তারপর ভোরে ইলিশ মাছ ধরা দেখে ঐ ইলিশ ভাজা খেয়ে তারপরে বাড়ি ফেরা। এরকম অনেক অনেক হুটহাট তাং ফাং ঘুরাঘুরি করা হয় সাধারণত! :) Life really rocks, when u lead such a rocking life! :)

২০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১১

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: আমাদের ট্যুরে মাওয়া-ও আছে। এই ট্যুরে অবশ্য আমরা একেকজন একেকজঙ্কে অফিস/ক্লাস থেকে কোন রকমে টেনে-হিঁচড়ে বের করে নিয়ে গুলিস্থান থেকে বাসে করে বৃষ্টির দিনে মাওয়া চলে গেছি। রাতে থাকার ব্যাপারটা অনেকসময় ট্যুরের মজাকে পালটে দেয়। আর যাই বলেন এইসব ট্যুর নাই-ই দিলাম তো লাইফে ট্যুর দিলাম-ই বা কি???

আপনার উড়াউড়ির উচ্চতা আরো বাড়ুক। ঘুরে বেড়ান "মানুষ" হিসেবে। "মেয়ে" হিসেবে না। :#)

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:১৮

নিশাত রহমান বলেছেন: :)

২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩১

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: #:-S #:-S

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:২৮

আমি তানভীর বলেছেন: এরকম ছোটখাট ট্যুরে মজা বেশী । সুযোগ পাইলে প্রায়ই দেই । আমরাও ৩ জন ;)

২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৩৩

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: আমার তো মনে হয় ৩-৪ মাস পর পর এরকম ছোট ছোট ট্যুরে যাওয়া উচিত। আর সেই সাথে বেঁচে থাকার নতুন কিছু উপাদান ও পাওয়া যাবে।

হয়ত আপনাদের ৩ জন আর আমাদের ৩ পাগলের একদিন দেখা হয়ে যাবে.।.।

"৩ পাগলে হইল মেলা নয়দে এসে" :!>

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৫২

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: সেই ৯৮ তে যখন ভার্সিটিতে ঢুকলাম তখন থেকে এমন সব আনপ্ল্যানড ট্যুর শুরু.......এর মজাই অন্যরকম......এখনও চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে.....ইনশাল্লাহ.....।

এখনতো ট্যুর গ্রুপের সর্বকনিষ্ঠ মেম্বারের বয়স ১৫ মাস..... :)

২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৮:৫৭

ফাহিম হায়দার খান বলেছেন: এই ১৫ মাস বয়েসী মেম্বারটার জন্য অনেক হিংসা হচ্ছে। হয়ত ওর আসে-পাশের অনেক কিছুই ও বুঝে না কিন্তু এইভাবে এত্ত ছোট বয়স থেকে ট্যুর দিচ্ছে!!!! :(( :((

আমিও যদি পারতাম আরো অনেক আগে থেকেই শুরু করে দিতাম।


আপনাদের ট্যুর গ্যাং এর জন্য লালসালাম B:-/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.