নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নীলাকাশ

আর কে আকাশ

কবি ও সাংবাদিক

আর কে আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাবনার শানিরদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

পাবনার শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

আর কে আকাশ ঃ পাবনার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা নিয়ামতুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হয়। চেতনা-৭১ ও বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকন তার স্মৃতিচারণে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার অধিকাংশ সময় কেটেছে এই শানকিদিয়ারে। যুদ্ধে আমার অনেক সঙ্গী চোখের সামনে শহীদ হয়েছে। সেই স্মৃতিগুলো আজও ভুলতে পারি না। তাই আমি চেষ্টা করছি এই অঞ্চলের একটি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নিমার্ণের। যেখানে সকল নিহত মুক্তিযোদ্ধা ও গণহত্যায় নিহতদের নাম লিপিবদ্ধ থাকবে।
মোঃ শাহজাহান আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন মালিথা, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আশরাফ মালিথা, আওয়ামী লীগ নেতা মোক্তার হোসেন, আজিজ জোয়াদ্দার, আবুল কালাম খান, তোফাজ্জল প্রাং, আ. কুদ্দুস প্রমূখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মনিরুল ইসলাম রনি। এসময় মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
স্মৃতিচারণে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, এখানে আমাদের পাকসেনা, রাজাকার, আলবদর ছাড়াও যুদ্ধে বাম নেতা টিপু বিশ্বাসের বাহিনীকে মোকাবেলা করতে হয়েছে। এই অঞ্চলে পাক হায়েনাদের চেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বড় শত্র“ ছিল টিপু বিশ্বাস ও তার পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের ভূমিকা আমাদের অঞ্চলে পাক হায়েনা ও তাদের সহযোগী রাজাকার, আলবদর, আল শামসের চেয়ে কম ছিল না, বরং তাদের চেয়ে বেশি ছিল। এরা সাধারণ মানুষের উপর অন্যায়, জুলুম, নির্যাতনসহ অসংখ্যা মানুষকে গলা কেটে, গুলি করে, পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাধারণ মানুষের বাড়িঘর লুণ্ঠন করে এ অঞ্চলের শান্তিকে নষ্ট করেছে। টিপু বিশ্বাস যদি এ অন্যায় জুলুম ও নির্যাতন না করতো তাহলে এখানে এত সাধারণ মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধা নিহত হত না, হত না গণহত্যা। বক্তারা আরও বলেন মুক্তিযুদ্ধের কয়েক দশক পর হলেও বর্তমান বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের শত্র“ ও রাজাকারদের বিচার হচ্ছে। আমরা সকল রাজাকারসহ মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত টিপু বিশ্বাসদের মত সকল বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরদের বিচার চাই। যদি এদের বিচার না হয় তবে এদের হাতে নিহত, নির্যাতিত পরিবারদের প্রতি অবিচার করা হবে।

ক্যাপসন ঃ চেতনা-৭১ এর আয়োজনে শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি- আর কে আকাশ
পাবনার শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

আর কে আকাশ ঃ পাবনার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা নিয়ামতুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে বিকাল ৪টায় অনুষ্ঠিত হয়। চেতনা-৭১ ও বিজয় দিবস উদযাপন কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকন তার স্মৃতিচারণে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার অধিকাংশ সময় কেটেছে এই শানকিদিয়ারে। যুদ্ধে আমার অনেক সঙ্গী চোখের সামনে শহীদ হয়েছে। সেই স্মৃতিগুলো আজও ভুলতে পারি না। তাই আমি চেষ্টা করছি এই অঞ্চলের একটি শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নিমার্ণের। যেখানে সকল নিহত মুক্তিযোদ্ধা ও গণহত্যায় নিহতদের নাম লিপিবদ্ধ থাকবে।
মোঃ শাহজাহান আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন মালিথা, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আশরাফ মালিথা, আওয়ামী লীগ নেতা মোক্তার হোসেন, আজিজ জোয়াদ্দার, আবুল কালাম খান, তোফাজ্জল প্রাং, আ. কুদ্দুস প্রমূখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মনিরুল ইসলাম রনি। এসময় মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
স্মৃতিচারণে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা বলেন, এখানে আমাদের পাকসেনা, রাজাকার, আলবদর ছাড়াও যুদ্ধে বাম নেতা টিপু বিশ্বাসের বাহিনীকে মোকাবেলা করতে হয়েছে। এই অঞ্চলে পাক হায়েনাদের চেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বড় শত্র“ ছিল টিপু বিশ্বাস ও তার পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের ভূমিকা আমাদের অঞ্চলে পাক হায়েনা ও তাদের সহযোগী রাজাকার, আলবদর, আল শামসের চেয়ে কম ছিল না, বরং তাদের চেয়ে বেশি ছিল। এরা সাধারণ মানুষের উপর অন্যায়, জুলুম, নির্যাতনসহ অসংখ্যা মানুষকে গলা কেটে, গুলি করে, পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাধারণ মানুষের বাড়িঘর লুণ্ঠন করে এ অঞ্চলের শান্তিকে নষ্ট করেছে। টিপু বিশ্বাস যদি এ অন্যায় জুলুম ও নির্যাতন না করতো তাহলে এখানে এত সাধারণ মানুষ ও মুক্তিযোদ্ধা নিহত হত না, হত না গণহত্যা। বক্তারা আরও বলেন মুক্তিযুদ্ধের কয়েক দশক পর হলেও বর্তমান বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের শত্র“ ও রাজাকারদের বিচার হচ্ছে। আমরা সকল রাজাকারসহ মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত টিপু বিশ্বাসদের মত সকল বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরদের বিচার চাই। যদি এদের বিচার না হয় তবে এদের হাতে নিহত, নির্যাতিত পরিবারদের প্রতি অবিচার করা হবে।

ক্যাপসন ঃ চেতনা-৭১ এর আয়োজনে শানিকদিয়ারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি- আর কে আকাশ

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.