নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

be proud with homeland

রবিন আলম

রবিন আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্ত্রীকে আয়ত্বে রাখার ১০ টি টিপস্

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৬

শুধু পলিটিক্যাল পোস্ট পড়ে বিরক্ত। তাই একটু এডিট করে আমার এ রিপোস্ট। কিছুদিন আগে এ পোস্টটি অনেক ব্লগারদের তোপের মুখে পড়ে এবং হঠাৎ গুম হয়ে যায়। অনেকেই পড়ার সুযোগ পাননি। এবার গুম না হলে সবাই পড়ার সুযোগ পাবেন।

স্ত্রী যদি হয় বরিশালের মেয়েদের গুনাগুন সম্পন্ন, তাহলে আপনাকে একটু সতর্কতার সাথে তাকে ডিল করতে হবে। না হলে আপনাকে সারা জীবন হায় হায় করতে হতে পারে। এজন্য বাসর রাতে বিড়াল মারাই হচ্ছে এসব স্ত্রীদের নিয়ন্ত্রণ করার প্রধান কৌশল। বরিশালের মেয়ে এখানে রূপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এই স্বভাবের যে কোন স্ত্রীর বেলায়ই এই কৌশল প্রযোজ্য। এজন্য আপনাকে যা যা করতে হবে- (বরিশালের ভাই-বোনরা এই লেখাটি পড়ে কষ্ট পেলে, তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি)

১. বিয়ের প্রথম দিনই তাকে জানিয়ে দিতে হবে সে যেন আপনার বাবা মায়ের সাথে অশোভন আচরণ না করে। এ জাতীয় আচরণ করলে তাকে চিরস্থায়ীভাবে বাবার বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করা হবে, একথা সাফ সাফ জানিয়ে দিন কোন রকম ইতস্ততা না করেই।

২. আপনার আয় ও ব্যয়ের ব্যাপারে তাকে নাক গলাতে দেয়া যাবেনা। আপনি আপনার বাবা-মার জন্য ব্যয় করবেন, সেখানে তাকে কোন রকমের হস্তক্ষেপ করতে দেয়া যাবেনা। আপনার বাবা-মাকে ভরন-পোষনের দায়িত্ব আপনার, এখানে তার বাধাদানের কোন সুযোগ দেয়া যাবেনা।

৩. শ্বশুড় বাড়িতে আপনার নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে হবে যাতে আপনার কথার গুরুত্ব দেয় তারা। শ্বশুড় বাড়ি, বিশেষ করে শ্বাশুড়ির সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখবার জন্য তাকে মাঝে মাঝে গিফট দেয়া যেতে পারে। এতে আপনার ব্যাপরে আপনার শ্বাশুড়ির নিকট কোন অভিযোগ করা হলেও তা ধোপে টিকবে না।

৪. শ্বশুর বাড়িতে কখনও গৃহপালিত জামাই হিসেবে থাকা যাবেনা। আর্থিক সংকট থাকলেও নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় থাকতে হবে।

৫. স্ত্রীকে শারীরিকভাবে কখনও লাঞ্ছিত করা যাবেনা। এতে আপনার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ভয় কমে যাবে।

৬. শপিং এর ব্যাপারে স্ত্রীর ওপর ছেড়ে না দিয়ে আপনাকেই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কেননা আপনার আয় সীমিত হলে আপনার পকেট কাটা যাবে, এই নিয়ে সংসারে শুরু হবে ঝগড়া-ঝাটি।

৭. এদেরকে নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি না করাই ভালো। বরং একটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে যাতে বেশি বাড়ার সুযোগ না পায়।

৮. আপনার আয় অথবা চাকুরীর স্টাটাসের চেয়ে স্ত্রীর স্টাটাস কখনও উঁচু হতে দেয়া যাবেনা। তাহলে স্ত্রী আপনাকে পেয়ে বসবে এবং উঠতে বসতে কথা শোনাবে।

৯. আপনার বাবা-মায়ের সাথে ভালো ব্যবহারের অর্ডার দিয়ে দিতে হবে। না হলে এরা তাদের সাথে আপনার সম্পর্ক খারাপ করে ফেলবে। আপনার জন্য আপনার মা চোখের পানি ফেলুক এরকম কোনও কারন কখনও হতে দেয়া যাবেনা।

১০. সবচে’ ভালো নিয়ন্ত্রণের কৌশল হলো আপনার যদি অঢেল সম্পদ থাকে এবং আপনি যদি স্ত্রীকে যথেষ্ঠ ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে দেন। তার সকল আর্থিক চাহিদা মেটান, তাহলে আপনার ব্যপারে অভিযোগ করার সুযোগ কম পাবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১

আশিক মাসুম বলেছেন: হুম বউ নাই আয়ত্বে রাখুম কারে? :( :((

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
একটা সহজ উপার হল বেতনের টাকা বউয়ের হাতে দিয়ে দেওয়া [ যদি বু চাকরি করে তারপরেও ] এই বলে যে সংসারের টাকা তুমি খরচ কর। আমি কিছু করতে পারব না। এরপর থেকে বাজারের টাকাও সে সাবধানে খরচ করবে। আর নিজের জন্য কেনাকাটাও বাদ দিবে!

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

শূন্য পথিক বলেছেন: বউ নাই! !:#P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.