![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার প্রশ্নগুলোর জবাব চাই।
--ছাত্রলীগ, শিবির ও ছাত্রদল সবাই সাম্রাজ্যবাদের প্রোডাক্ট। সাম্রাজ্যবাদের প্রতি এরা নতজানু। ব্রিটিশ মন্ত্রীর জামাতের পক্ষে কথা বলা এর উদাহরণ। জামাতের সাথে ডায়লগ করার সরকারের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
--বামছাত্রগোষ্ঠী সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর বিপক্ষে ও বুর্জোয়া রাজনীতির ঘোর বিরোধী। বুর্জোয়া রাজনীতির ধারক-বাহকদের সাথে বামনেতার রাজনীতি কিভাবে করে তা আমার একটু পরিষ্ককার হওয়া দরকার।
--যদি এককাতারে আন্দোলন করা যায় তাহলে রক্ষীবাহিনী কর্তৃক জাসদ নির্মূলের উদ্দেশ্য কী ছিল?
সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক। বুর্জোয়া রাজনীতির পতন হোক।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩
ওছামা বলেছেন: দেশের প্রবীনরা তরুদের অকর্মা বলছে বলে, তাই শূধু নিজেদের কর্মা প্রমান করার জন্যে নামকা-ওয়াস্তে আন্দোলোন করা উচিত না।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
ওঙ্কার বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীনেত্রী যেই পাকিস্তানী ব্রিটিশের সঙ্গে বিরাটা বিরাট ব্রিটিশ মিটিং করছেন, সেই ব্যারনেস সাঈদা ওয়ারসী যে ব্রিটেনে ট্যাক্স চুরির দায়ে অভিযুক্ত, সেটা কি সবাই ভুলে গেলেন?
এখানে দেখেন..
Click This Link
এছাড়াও বিবিসি'র নিউজ দেখুন, http://www.bbc.co.uk/news/uk-england-18362215
যদিও সাঈদাকে এসব অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছিলো... সাঈদা তার 'যুগ্ন চেয়ারম্যান' পদ হারিয়েছে।
এখন সে ব্রিটিশ ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী' এবং কমনওয়েলথ্ নিয়েও দেখে। ব্রিটিশ চায় তাদের পুরনো কলোনীগুলো সবসময়ই ইসলামিস্টদের নিয়ন্ত্রনে থাকুক, তাই এসব সাঈদাদের পাঠিয়ে হুমকি দেয় দেশগুলির সরকারকে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন নিজে এই সাঈদা ওয়ারসীর ওপর ইনভেস্টিগেট করতে নির্দেশ দিয়েছে: Click This Link
এবার ডেভিড নিজে গিয়েছে ইন্ডিয়ায়, আর বাংলাদেশে এসেছে এই পাকিস্তানী ব্রিটিশ।
গত বছর এই মহিলা দুর্নীতির দায়ে দুইটা পৃথক তদন্তের মুখে পড়েছেন। ব্রিটিশ ইস্লামিস্ট এই সাঈদীকে পাঠিয়েছে বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন বিষয় নিয়ে হুমকি ধমক দিতে, তারা নাকি সর্বোচ্চ শাস্তি চায় না।
এখানে দেখুন, জঙ্গীদের সাতে তার আঁতাতের কথা ব্রিটিশরাও জানে... Click This Link
সেটা তো হবেই, বাংলাদেশী যুদ্ধাপরাধী চৌধুরী মাইনুদ্দী যেই দেশে রাজার হালে রাজপুত্রের আস্তিনের তলায় লুকিয়ে থাকে, সেই দেশের তস্য প্রতিমন্ত্রীর সাথে আলোচনায় বসবার কি এমন দরকার পরেছিলো আমাদের প্রধানমন্ত্রীর?
জানি, এসব বললে আমি বিরাগভাজন হবো। কিন্তু আমাদের আন্দোলনের মুখে, নয়াদিগন্ত, আমারদেশ ইত্যাদি পত্রিকার নিরন্তর মিথ্যাচার, আর এই পাকিস্তানী ব্রিটিশের উড়ে এসে হুমকি দেয়া, সবই কিন্তু এক সুতোয় গাঁথা।
কেউ কি দেশে এর প্রতিবাদ করবেন না? দুর্নীতির দায়গ্রস্থ কোন রাজনীতিকের কি কোনো নৈতিক অধিকার থাকে ব্রিটেনের প্রতিনিধিত্ব করার? বাংলাদেশের সরকার কি এতোই দেউলিয়া হয়ে গেছে?