![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসলে লেখালেখির যোগ্যতা এখনো তেমন একটা নিজের অস্তিত্বে ধারন করতে পারিনি । তবে ভালবাসার বা ঘৃনা পাওয়ার মানুষদের জন্য কিছু লিখতে হয় । আর এই তারনা থেকেই ব্লগীয় জগতে শামীল হওয়ার ইচ্ছে ছিলো বহুদিনের।কিন্তু নিজের অক্ষমতার কারনে তা আর পারা হয়ে উঠেনি । তবে সাইফ নামের কোন এক মানবীয় গুনাবলি সম্পন্ন প্রানীর সাহায্যে তা পারা হয়ে উঠলো । জানিনা এ আনকোরা নবীনকে ব্লগীয় বন্ধুরা বা পাঠকরা কিভাবে নেবেন....। তবে আজ থেকে মুক্ত চিন্তার আনন্দে আমিও হাসবো ।আশাকরি ভাল লাগা বা মন্দ লাগার বিষয়গুলো প্রিয় পাঠকগণ শেয়ার করবেন । সবাইকে ধন্যবাদ....
‘ক্রিস্টোফার নোলান’ ম্যান স্টিলের অন্যতম লেখক এবং প্রযোজক। ব্যাটম্যান সিরিজ এর কল্যণে সারা বিশ্বব্যাপী যার পরিচয়।ইনসেপসন আর ব্যটম্যান যারা দেখেছেন তারা অবশ্যই ক্রিস্টোফার নোলানের সিগনেচার মার্ক আন্দাজ করতে পেরেছেন । ম্যান অব স্টিল সে রকমই একটি থিম্যাটিক্যালি মুভি।
‘ম্যান অব স্টিল’কে আসলে সুপার ম্যানের গল্প বললে কিঞ্চিত ভুল হবে।এটি আসলে কার্ল এলের গল্প। যিনি ক্রিপটন নামক গ্রহের বাসিন্দা জোর এলের সন্তান। এবং সে আস্রয় পায় পৃথিবী নামক একটি গ্রহে।সেখানে সে ধীরে ধীরে হয়ে উঠে মানুষের প্রতিনিধি এবং তাদের বাচা মরার সঙ্গি।
ক্রিপটন গ্রহের এক সময়কার সেনাপ্রধান ছিলেন জড। যিনি এই ছবির খলনায়ক। পৃথিাবীর শক্রু সে। কার্ল এলেরও শক্রু। জড এ মুভিতে খলনায়ক হলেও আসলে সে একজন দেশ প্রেমিক। নিজের গ্রহকে ভালবাসে খুব। ধবংস হয়ে যাওয়া নিজেদের গ্রহকে আবার বানাতে চায় পৃথিবীর সকল প্রাণের বিনিময়ে। আর কার্ল হলো সকল মানবজাতির প্রতিনিধি।নিজের শিকড়ের সন্ধান জেনেও পৃথিবীর মানুষের পাশে এসে দাঁড়ায়। বাচাতে চায় পৃথিবীকে। ছবিতে পেন্টাগনের সমালোচনা ও আমরিকার বিদেশনীতির সমালোচনা এসেছে বারকয়েক।
আসলে ম্যান অব স্টিলের গল্পে পূর্ব সুপারম্যান কাহিনীর পুনরাবৃত্তি নেই বললেই চলে। আর বৈশিষ্টের দিক থেকে বিচার করলে এর প্রধান বৈশিষ্ট হচ্ছে এটি নোলানের গল্প, আর জ্যাক স্নাইডারের পরিচালনা। এই দুয়ে মিলে ম্যান অব স্টিলকে দান করেছে সুপারম্যানের এক নতুন সংজ্ঞা। যা দর্শকদের মনস্তাত্তিক জটিলতার মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবে ভিন্ন এক জগতে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
রোদ্দুর মামুন. বলেছেন: খেয়া ভাই, আমি কিন্তু খুব বেশি আশা করিনি । তাই হয়তো আমার ভালো লেগেছে ।
মুভিটি আবার দেখুন, এবার ভালো লেগে যেতে পারে।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
বোকামন বলেছেন:
আয়রন ম্যানের যুগে ম্যান অফ স্টিল যতটুকু করতে পরেছে খারাপ হয় নাই। তবে স্ক্রিপ্ট -এ দুর্বলতা রয়েছে। ব্যাটল সিনগুলো খুব যে পরিপক্ব তাও বলা ঠিক হবে না।
সব মিলিয়ে যে ধরনের অডিয়েন্স এর প্রতি লক্ষ্য রখে মুভিটি তৈরি করা হয়েছে। পরিচালক সফল। গুড মুভি ওভারও্যাল.....।
পোস্টের আকার আরো একটু বড় আশা করেছিলাম ভাইজান :-)
পোস্টে ২য় ভালোলাগা ।।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
রোদ্দুর মামুন. বলেছেন: জনৈক বন্ধুর রিকোয়েস্টের ফলে রিভিউটা একটু ছোট করেই দিলাম। ওর নাকি বড় পোস্ট দেখলে মাথা চক্কর দিয়ে উঠে। এই আর কি।
তা বোকামন ভাই, ভালো থাকবেন আশা রাখি।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
কাফের বলেছেন: মুভির সাথে ক্রিস্টোফার নোলান নামটা যেহেতু আছে দেখবোতো অবশ্যই
কিন্তু এখনো BRRip লিংক পাইতাছিনা
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
রোদ্দুর মামুন. বলেছেন: কাফের ভাই, এতো লিংক টিংক না খুজে সিনেপ্লেক্সে গিয়ে দেখে আসুন মজা পাবেন ।
সত্যি বলছি , মজা পাবেন অনেক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: থিয়াটারে দেখেছি। যত বেশী আশা করেছিলাম তত বেশী ভালো লাগেনি।