![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসলে লেখালেখির যোগ্যতা এখনো তেমন একটা নিজের অস্তিত্বে ধারন করতে পারিনি । তবে ভালবাসার বা ঘৃনা পাওয়ার মানুষদের জন্য কিছু লিখতে হয় । আর এই তারনা থেকেই ব্লগীয় জগতে শামীল হওয়ার ইচ্ছে ছিলো বহুদিনের।কিন্তু নিজের অক্ষমতার কারনে তা আর পারা হয়ে উঠেনি । তবে সাইফ নামের কোন এক মানবীয় গুনাবলি সম্পন্ন প্রানীর সাহায্যে তা পারা হয়ে উঠলো । জানিনা এ আনকোরা নবীনকে ব্লগীয় বন্ধুরা বা পাঠকরা কিভাবে নেবেন....। তবে আজ থেকে মুক্ত চিন্তার আনন্দে আমিও হাসবো ।আশাকরি ভাল লাগা বা মন্দ লাগার বিষয়গুলো প্রিয় পাঠকগণ শেয়ার করবেন । সবাইকে ধন্যবাদ....
সিনেমা মুক্তির আগে সিনেমা নিয়ে মাতামাতি, ইউটিউবে সিনেমার ট্রেলার প্রকাশ, মিডিয়াতে অতিরঞ্জিত লেখালেখি। আরো কতকি ! এসব আমাদের ঢালিউডি সংস্কৃতিতে নেই। থাকলে ভাল হতো ।আমরা একটা আনন্দের মধ্যে দিয়ে সময় পার করতে পারতাম।
মাসে আনন্দ হলের গলি দিয়ে যে ডজন খানেক মুভি আসে যায় তার নাম আমাদের মত ছুটুমুটু তো দূরের কথা সেন্সর বোর্ডও জানে কিনা সন্দেহ। আর সিনেমার পরিচালকের নামতো স্বয়ং কিং খান নিজেও বলতে পারবেন বলে মনে হয়না।
আর এ ক্ষেত্রে একেবারেই ভিন্ন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।অনেকেই বলে থাকেন তিনি মুভির নাম করে নাটকের মত টেলিফিল্ম বানিয়ে চালিয়ে দেন। সে ক্ষেত্রে অতীতে বানানো মুভিগুলো নাকি সে দোষেই দুষ্ঠ। অবশ্য থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার এবং টেলিভিষন দেখে আমারও তাই মনে হয়েছে । কিন্তু পিঁপড়া বিদ্যার এই প্রধান কারিগর যে প্রতি বছরই একটা চমক নিয়ে আসেন সেটা বলার উপেক্ষা রাখেনা। আব্বাস কিয়ারোস্তামিদের আরশীবাদ পাওয়া মোস্তফা সরয়ার ফারুকী গল্পের একটা নতুন মাত্রা নিয়েই হাজির হোন তার ভক্ত আর অভক্তদের মাঝে। যেন পুরো শহরবাসীকে তূরী মেরেই হলমুখী করে দেন। আড্ডাতেও তুমুলভাবে আলোচিত সমালোচিত হতে থাকে তার সিনেমার এপিঠ-ওপিঠ। কেন যেন মনে হয় তার সিনেমাগুলোর মধ্যে কোন একটা ব্যাপার থাকে যা দর্শকদের কোন কারন ছাড়াই আকৃষ্ট করে ফেলে।
অপেক্ষায় আছি পিঁপড়া বিদ্যার রিভিউ লিখবো বলে।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন: যদিও আমি সবই দেখী... আমার রুচি সর্বভুকদের পর্যায়ে !
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১০
রিফাত হোসেন বলেছেন: ধুর মিয়া বাঙালদের কাজ নাই... হুদাই কাজ নাই কারবার নাই তাই পরের গীবত নিয়াই পাড়!
সে সব মানুষদেরকে বলি যখন মুভি কে টেনে ছিড়ে নাটক বানিয়ে ছাড়ে তখন তো কই মুখে কলুপ এটেঁ ঠিকই বিদেশী নাটক দেখা হয় ।
আর নাটককে টেনে মুভি বানালে প্রবলেম কই!
অপ্রাসঙ্গিক তো কিছু উপস্থাপন করা হচ্ছে না । না দেখলে, দেখতে জোর করছে না ।
সুপার মুভি হইছে কত আগে এইটার পরে কত গুলা ম্যান গেল ! ঠিকই ভাল লাগল !
কিন্তু আমার আর ব্যাটমেন রিটার্ন করলেও কিক মাইরা রিটার্ণ করতে মনে চায় । একই তেল আর কত রঙ দিয়ে দেখাবে !
আর এইটার উপর ড্রামা সিরিয়াল তো বাদই দিলাম ।
জম্বি একটা শুরু হইছে এইটাকে হ্যাচড়াইতে হ্যাচড়াইতে বানানো হইলো কি জানি ভাইরাস যা শুধু মানুষ ই খায় খায় করে !
কিন্তু সু গোলো দেখতে প্রবলেম নাই ইংরেজী মার্কা বাঙালদের