![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
খবর - " ধর্ষন এখন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি পাস করে মাদ্রাসায় গেছে।
সেখানে ভালো স্কোরও করতে গিয়েছিলো।
কিন্তু বিধিবাম, নাস্তিকরা আর করতে দিলো না"
বোরখা পরলেই ধর্ষন ঠেকানো যায়।
সেটা বিশ্বাস করতাম।
এখণ আর বোরখার আড়ালেও নিজের ইজ্জত বাচানো সম্ভব নয়।
সমস্যা আসলে কাপড় চোপড়ে নয়। সমস্যা অন্য কোথাও।
পাড়ার উৎটি বয়সী বখাটে, অফিসের বস বা দুর সম্পর্কের আত্মীয়
এসবের অধ্যয় পার করে ধর্ষনের অফিসিয়াল রুপে আরো সংযুক্ত হলো স্যার/অধ্যক্ষ
তবে অন্য সবার থেকে এদের বিশেষ কিছু পার্থক্য আছে
এরা যাদের দিকে চোখ দেয় তাদের আর বাচার উপায় থাকে না।
এরা ধর্ষনকে ধর্ষিত করতেও পিচপা হয় না
দিনের আলোতে এরা দিব্যি ভালো মানুষের বচন দিয়ে বেড়ায়
আর যখনি খাচায় একা পাখি পায় তখন তারা ভয়াবহ এক পিচাস।
আমাদের সমাজে আমাদের মধ্যেই কিছু মানুষ আছেন
যাদের দিনের আলোতে সবাই সম্মান করেন,
আর তারা সেই আলোতে সম্মানের আড়ালে খুজতে থাকেন শর্ত।
ব্যাস... সেই শর্তজালে যখনি কেউ ফেসে যান -
রাতের আধারে তারাই হয়ে যান সেই শর্তের আমোদ উৎস।
- কারন শর্তের মনে তখণ পিপাসা জাগে
স্বর্গের একতান থেকে একমুঠো ধুলো
কুড়ে নিয়ে গায়ে মাখবার।
সে জন্য দোষ শুধু একজন কে দেয়া যায় না। দোষ আমাদের সবার।
স্বর্নের মাঝে খাদ দিয়ে যেমন স্বর্নের গঠনকে মজবুত করার চেস্টা করা হয়
তেমনি সমাজে গন্যমান্য অবস্থ্যানে এরা আপনার বা আমারি মতের উপর ভিত্তি করে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়।
ধর্ষন নির্মুল করতে হলে সবার আগে এই খাদ গুলোকে নির্মুল করতে হবে,
তাহলে অন্তত সাধারন/ ভালো মেয়েরা খাদকের খাদ্যে পরিনত হবে না।
ধন্যবাদ -
©somewhere in net ltd.