![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবারো ফিরে তোমাতে - ভালবাসার ছবি একেছে - জীবনের মাঝপথে আজ আমি বসে, জীবন এর আলো আজ অনেকটা বদলে গেছে - হারিয়ে নিজেকে।
মেয়েরা একবার কথা শুরু করলে, আর থামতেই চায় না। কথা বলার সময় দাড়ি, কমা, সেমিকোলনের কোন বালাই নেই। একবার চলতে শুরু করলে কোথায় গিয়ে কথা শেষ হবে, তা কারও জানা নেই। পুরুষরা এ অভিযোগগুলো প্রায়ই করে থাকেন। তবে, সেটা সব মেয়েদের বেলায় নয়। বহু ব্যতিক্রমও আছে। বিশেষ করে স্বামী ও প্রেমিকদের এ দুর্ভোগের মধ্যে বেশি পড়তে হয়। বোকা পুরুষ তারাই যারা মাঝখানে কথা বলতে গিয়ে অযথা নিজেদের বিপত্তি ডেকে আনেন। তখন পড়তে হয় কথার খড়গের নিচে। রাগ করলেন, তো হারলেন। এটা মাথায় রাখাটা প্রয়োজন। এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রয়োজন ঠাণ্ডা মস্তিষ্ক ও কিছু দরকারি চর্চা। এখানে সে ধরনের কয়েকটি টিপস তুলে ধরা হলো:
সব কথায় মাথা নাড়ুন: যখন কোন মেয়ে আপনার সঙ্গে অনবরত কথা বলে চলেছেন, তার সব কথায় ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক ভঙ্গিতে মাথা নাড়তে থাকুন। এতে আপনার খুব বেশি ক্যালোরি খরচ হবে না। কিন্তু, আপনি ঠিকই রেহাই পাবেন। কারণ, মাথা নাড়তে নাড়তে খুব সহজেই আপনি নিজের কাজগুলো সারতে পারবেন। প্রয়োজনে অন্য কোন বিষয় নিয়েও ভাবতে পারবেন। আর, যেহেতু আপনি ক্রমাগত মাথা নেড়ে চলেছেন, তাই আপনার সঙ্গিনী হয়তো সেটা ধরতেই পারবেন না। তিনি ভাববেন আপনি তার কথাকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন। তবে, একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন। যদি সঙ্গিনী কোন অপছন্দের কথা শেয়ার করেন ও তিনি চান আপনি ‘না’ বলুন, তখন অবশ্যই ‘না’ সূচকভাবেই মাথা নাড়বেন। তা না হলে বিপদ আপনারই। তাই একটু মনোযোগ তো দিতেই হবে। বাকি সময় ‘হ্যাঁ’ সূচকভাবে মাথা নাড়লেই চলবে।
মাঝে-মধ্যে হ্যাঁ বা না বলুন: সঙ্গিনী যখন কথার ঘোড়া ছুটাতে শুরু করেছেন, তখন কমপক্ষে প্রতি ১৫ মিনিটে একবার হ্যাঁ বা না বলুন। এর বেশি কিছু বলার কোন দরকার নেই। শুধু এটুকু বুঝুন, কথাটা কোন দিকে মোড় নিচ্ছে। সেভাবেই বেছে নিন ‘হ্যাঁ’, নাকি ‘না’ বলবেন। এটা সেই পুরুষদের জন্য প্রযোজ্য, যাদের স্ত্রীরা সব কথায় ঘাড় বা মাথা নেড়ে সায় দেয়াকে একেবারে অপছন্দ করেন। তাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করুন, যে আপনি খুবই মনোযোগী শ্রোতা।
ওয়াশরুমে চলে যান: আপনার সঙ্গিনী হয়তো একতরফা কথা বলেই চলেছেন। এর মধ্যে হঠাৎ আপনি নিজেকে বাঁচাতে সেখান থেকে উঠে গিয়ে টেলিফোনে কাউকে কল করলেন বা টেলিভিশন চালালেন। সাবধান! এমনটা না করাই বুদ্ধিমান পুরুষের কাজ। সোজা ওয়াশরুম বা বাথরুমে ঢুকে পড়-ন। আপনি তাকে সুন্দরভাবে বলুন, ‘দুঃখিত, আমাকে ওয়াশরুমে যেতে হবে’। বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন কোন নারী আপনাকে এটা করতে বাধা দেবেন না। ওয়াশরুমে গিয়ে কিছুটা সময় বিশ্রাম নিন। নতুন শক্তি সঞ্চারিত করে আবার বেরিয়ে আসুন। সঙ্গিনীর পরের অংশ শুনতে প্রস্তুত আপনি। পরিস্থিতি নিজের নিয়ন্ত্রণে আনতে কষ্ট হবে না আপনার।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: এক পুরোনো বিবাহিতা মহিলা ডাক্তারের কাছে এসে বলল 'ডাক্তার সাহেব আমার স্বামী প্রায়ই ঘুমের মধ্যে কথা বলে, একটা অষুধ টষুধ দেন'। ডাক্তার স্বামী ভ্রদ্রলোককে চেক আপ করে পরে ঐ স্ত্রীটিকে ডেকে বললেন
'দেখুন আপনার স্বামীর কোন রোগ নেই, যেহেতু তিনি আপনার বকবকানির জন্য সারাদিন কথাই বলতে পারেননা তাই রাতে ঘুমের মধ্যেই কথা বলেন। দিনে ওকে একটু কথা টথা বলতে দিবেন, কেমন'!
ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: হাসতেই আছি ...........................
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
সাদেক বলেছেন: ধন্যবাদ, বিয়ের পর কাজে লাগবে মনে হচ্ছে ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
সাদেক বলেছেন: ধন্যবাদ, বিয়ের পর কাজে লাগবে মনে হচ্ছে ।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
নগর বালক বলেছেন: বেশ অভিজ্ঞ মনে হচ্ছে |
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০
হু-কেয়ারস বলেছেন: @ নগর বালক: অভিজ্ঞ না ভাই, আমার মনে হচ্ছে পরিস্হিতির স্বীকার
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
সুজাহায়দার বলেছেন: আসলে মেয়েরা / বউ সাধারতঃ তাদের প্রিয়জনের সাথে মনের কথা বলতে ভালবাসে। তাই তাদের কথা বলার সু্যোগ করার দয়িত্ব আপনার। না হলে ঘরের কথা পরে জানবে।