![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে প্রথমবারের মতো যুক্ত হলো সমুদ্রে টহলদানকারি উড়োজাহাজ (মেরিটাইম পেট্রোল এয়ার ক্র্যাফট)। ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী গঠনের প্রতিশ্রুতি ছিল এ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে। আর তারই ফলশ্রুতিতে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ নৌবাহিনী। জার্মানির তৈরি ডরনিয়ার ২২৮ এনজি মডেলের দুটি এয়ার ক্রাফট কিনেছে নৌবাহিনী। এ এয়ার ক্রাফট দিয়ে নৌবাহিনী সমুদ্রসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ, নজরদারি, বিভিন্ন ধরনের অনুসন্ধান ও চোরাচালান প্রতিরোধে কাজ করতে পারবে। সমুদ্রে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে খুব অল্প সময়ে এয়ার ক্রাফট সেখানে যেতে পারবে। এতে নৌবাহিনীর সক্ষমতার সাথে সাথে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বের কাছে আরও উজ্জ্বল হল।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: বিমান কেনা টেনা খামাখা, ১০ টাকার মালে নেত্রিদের ৪ টাকা কমিশনটাই আসল! বছর না ঘুরতেই এসব বিমান পার্মানেন্টলি গ্রাউন্ডেড।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
রাতুল খান বলেছেন: শফিক১৯৪৮ বলেছেন: বিমান কেনা টেনা খামাখা, ১০ টাকার মালে নেত্রিদের ৪ টাকা কমিশনটাই আসল! বছর না ঘুরতেই এসব বিমান পার্মানেন্টলি গ্রাউন্ডেড।
বছর না ঘুরতেই গ্রাউন্ডেড মনে হয় হবে না।এগুলো একেবারে নতুন বিমান।তাছাড়া আমাদের মেইন্ট্যান্স অনেক ভালো।
সমুদ্রে নজরদারির জন্য এ বিমানগুলো আমাদের নেভীর অনেক প্রয়োজন ছিল।এর রাডার অনেক শক্তিশালী(নীচের কালো ডোমটা রাডার)
একটা বিমান অলরেডি দেশে চলে এসেছে,আর একটা দেশের পথে
আছে।
বিমান,আর হেলিকপ্টার দুইটা বর্তমানে চট্রগ্রামের জহুরুল হক বিমান ঘাটিতে আছে।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: রাতুল খান ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: সাভারে ব্লেট,টচ,পানি বিস্কুট দিতে পারে না আর বিমন কিন কি হইব???